somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আল-কোরআনের আলোকে-বিজ্ঞান ও ব্ল্যাকহোল

২৯ শে মে, ২০১১ দুপুর ১:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু

আল-কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন-
আমি এই কোরআনে মানুষকে বিভিন্ন উপকার দ্বারা সব রকম বিষয়বস্তু বুঝিয়েছি। কিন্তু অধিকাংশ লোক অস্বীকার না করে থাকেনি।
সূরা বনী ইসরাঈল-৮৯
বলুনঃ যদি মানব ও জ্বিন এই কোরআনের অনুরূপ রচনা করে আনয়নের জন্যে জড়ো হয়, এবং তারা পরস্পরের সাহায্যকারী হয়; তবুও তারা কখনও এর অনুরূপ রচনা করে আনতে পারবে না।
সূরা বনী ইসরাঈল-৮৮

সর্বাধুনিক বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তি হাবল টেলিস্কোপ- এর সহায়তায় মহাকাশের যে সমস্ত চমকপ্রদ তথ্য উদঘাটিত হচ্ছে সেগুলোর সাথে প্রায় ১৪৫০ বছর পূর্বে নাযিলকৃত আল-কোরআনে প্রদত্ত বিজ্ঞান বিষয়ক ঐশী তথ্যগুলোর যে অদ্ভুত মিল খুঁজে পাওয়া যায় তা প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষকে ভাবিত ও অভিভূত না করে পারে না।
স্টিফেন ডব্লু হকিং-এর সাড়া জাগানো গবেষণাধর্মী A Brief History of Time এবং Black hole And Baby Universes And Other Essays শত্রুজিত দাশগুপ্ত কর্তৃক বাংলায় অনুবাদকৃত কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশু-মহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা নামক পুস্তক দুটি থেকে সংগৃহিত তথ্য অনুসারে:- সূর্যের জ্বালানী ক্রমশ ফুরিয়ে যাচ্ছে এবং ইতিমধ্যে তার জ্বালানীর প্রায় অর্ধেকটা জ্বালীয়ে ফেলেছে।
যে সমস্ত তারকার ভর সূর্যের ভরের চেয়ে অধিক, তারা তাদের জ্বালানী আরো দ্রুত জ্বালীয়ে শেষ করবে। তবে সূর্যের ভরের দ্বিগুনের চেয়ে কম ভর-সম্পন্ন তারকাগুলো শেষে সংকুচিত হওয়া বন্ধ করবে এবং একটা সুস্থির অবস্থায় স্থিতি লাভ করবে।
যেহেতু সূর্যের জ্বালানী ধীরে ধীরে কমে আসছে, সুতরাং এর তাপ বিকিরণ তথা আলোক বিকিরণের পরিমাণও ধীরে ধীরে হ্রাস পাচ্ছে অর্থাৎ সূর্যটা আস্তে আস্তে নিসপ্রভ হয়ে আসছে।অথচ এই বিষয়টি অনেক কাল আগেই আল-কোরআনের ছোট্ট একটি আয়াতে কত সুন্দরভাবে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে
আল-কোরআন:-

সূরা তাকভীর-সূরা নং-৮১, আয়াত নং-১
(৮১:১) অর্থ:- যখন সূর্য জ্যোতিহীন বা নিষপ্রভ হবে।
(81 : 1)= When the sun will be lusterless or dim,

সূরা তাকভীর-সূরা নং-৮১, আয়াত নং-২
(৮১:২) অর্থ:- যখন নক্ষত্ররাজি স্তিমিত হবে বা অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে বৃহদাকৃতির ঢেলায় পরিণত হবে।
(81 : 2)=And when the stars will be lusterless or turned in to gigantic lumps ( of mass) after being covered with darkness.

সূরা মুরসালাত-সূরা নং-৭৭, আয়াত নং-৮
(৭৭:৮) অর্থ:- যখন নক্ষত্ররাজি নিভে যাবে বা আলোবিহীন হবে।
(77 : 8)= So when the stars will be extinguished.

বর্তমানে মহাকাশে ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এ পর্যন্ত আবিষকৃত বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক তথ্যাদির আলোকে এবিষয়ে অতি সংক্ষেপে ধারণা দেয়া হলো
কৃষ্ণগহ্বর এবং শিশুমহাবিশ্ব ও অন্যান্য রচনা এবং কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস থেকে সংগৃহিত তথ্য অনুসারে:- সূর্যের চেয়ে প্রায় দ্বিগুন বেশি ভরসম্পন্ন কোন তারকা কোনও কোনও ক্ষেত্রে বিস্ফোরিত হয়ে যথেষ্ট পরিমাণ পদার্থ নিক্ষেপ করার ফলে নিজের ভর এর চেয়ে নিচে নামিয়ে আনতে পারে। কিন্তু সব সময় এরকম ঘটে না। কোনও কোনও তারকা অতি ক্ষুদ্র হয়ে যায়। ফলে তাদের মহাকর্ষীয় ক্ষেত্রগুলো আলোককে বাঁকিয়ে সেই তারকাতেই আবার ফিরিয়ে আনে, কোনও আলোক বা কোনও কিছুই সেখান থেকে পালাতে পারে না। এই তারকাগুলো কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়।


আল-কোরআন:-

সূরা ওয়াকিয়া-সূরা নং-৫৬, আয়াত নং-৭৫ ও ৭৬
(৫৬:৭৫)-ফালা - উক্বছিমু বিমাওয়া- ক্বিইন নুজূম।
{মাওয়াকিউন - পতিত হওয়ার স্থান-কোরআনের অভিধান-মুনির উদ্দীন আহমদ-৩৪০পৃষ্ঠা }
(৫৬:৭৫) অর্থ:- আমি শপথ করছি নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থানের।
(56 : 75)=Then I swear by the place where the stars are fallen down.
(৫৬:৭৬)- অ ইন্নাহূ লাক্বাছামুল লাও তালামূনা আজীম।
(৫৬:৭৬)- অবশ্যই এটা এক মহাশপথ, যদি তোমরা জানতে।
(56 : 76)= And if you know that is mighty oath.

সূরা তাকভীর-সূরা নং-৮১, আয়াত নং-১৫ ও ১৬
(৮১:১৫)- ফালা - উক্বছিমু বিল খুন্নাছিল
{খান্নাছুন - যেসব তারকা গোপন হয়ে যায়-কোরআনের অভিধান-মুনির উদ্দীন আহমদ-১৮৪পৃষ্ঠা }
(৮১:১৫) অর্থ:- আমি শপথ করি - গোপন হয়ে যাওয়া তারকা বা নক্ষত্রের,
(81 : 15)=Then I swear by the hiding stars;
(৮১:১৬)- জাওয়া- রিল কুন্নাছ।
(৮১:১৬) অর্থ:--যা অদৃশ্য হয়ে প্রত্যাগমণ করে।
(81 : 16)=Which become invisible and then coming back.


সূরা নাযিয়াত-সূরা নং-৭৯,আয়াত নং-১ ও ২
(৭৯:১)- অন্না-যিআ-তি গ্বারক্বাওঁ
এখানে (নাযিআতি) শব্দটি (নাযউন) থেকে উদ্ভুত, অর্থাৎ কোন কিছুকে উৎপাটন করা। (গারক্বান) ও (আগারাকান) এর অর্থ কোন কাজ নির্মমভাবে করা -পবিত্র কোরআনুল করীম-(বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তফসীর)-মূল:-তফসীর মাআরেফুল ক্বোরআন -১৪৩৪ পৃষ্ঠা--।
{নাযউন=(অর্থ)-উৎপাটন করা, নামিয়ে আনা, পদচ্যুত করা ইত্যাদি আল-কাওসার-(আরবী বাংলা অভিধান)-মদীনা পাবলিকেশন্স। } (৭৯:১) অর্থ:- শপথ তাদের, যারা নির্মমভাবে উৎপাটন করে বা পদচ্যুত করে বা নামিয়ে আনে।
(79 : 1)= By those who extract or dismissed or bring down severely/vehemently,
(৭৯:২)- অন্না - শিত্বা-তি নাশতাওঁ ,
{এখানে, নাশতুন=(অর্থ)-বন্ধন খোলা বা (মুক্ত করা) - ৩৫৬পৃষ্ঠা এবং নাশিতাতুন=(অর্থ)-বাঁধন যারা খুলে দেয় - ৩৪৫পৃষ্ঠা - কোরআনের অভিধান - মুনির উদ্দীন আহমদ।}
(৭৯:২) অর্থ:-- এবং যারা বাঁধন খুলে বন্ধন মুক্ত করে দেয়।
(79 : 2)= And those who loosen the binding and then set free from all ties of the world.


এই আয়াত দুটিতে সম্ভবত আল্লাহতায়ালা তাঁর এমন ধরনের বিশেষ সৃষ্টিকে নিয়ে শপথ করেছেন যার সাথে ব্ল্যাকহোলগুলোর প্রচন্ড শক্তি ও ধ্বংসাত্মক প্রকৃতির মিল খুঁজে পাওয়া যায়। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা দেখেছি যে, ব্ল্যাকহোলগুলোই বিশালকায় কোন নক্ষত্র সহ গ্রহ, উপগ্রহ ইত্যাদি সব কিছুকে তাদের আওতায় পেলে প্রচন্ড আকর্ষণে টেনে নিয়ে গতানুগতিক কক্ষপথের (৭৯:২) বাঁধন থেকে মুক্ত করে দেয় অর্থাৎ নির্দিষ্ট কক্ষপথ থেকে (৭৯:১) পদচ্যুত বা উৎপাটন করে নির্মমভাবে নামিয়ে আনে। এর ফলে অবশেষে সেগুলো সূরা ওয়াকিয়ার (৫৬:৭৫) নং আয়াতে বর্ণিত নক্ষত্রসমূহের পতিত হওয়ার স্থান অর্থাৎ কৃষ্ণগহ্বরে পতিত হয়।

বিজ্ঞান:-

কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস - থেকে সংগৃহিত তথ্যমতে:--কৃষ্ণগহ্বর বা ব্লাকহোল কিভাবে তৈরী হয় সেটা বুঝতে হলে একটি তারকার জীবনচক্র সম্পর্কে ধারণা নেয়া প্রয়োজন। শেষ পর্যন্ত একটি তারকার হাইড্রোজেন ও অন্যান্য পারমাণবিক জ্বালানী ফুরিয়ে যায়। একটি স্ববিরোধী ব্যাপার হলো:-শুরুতে একটি তারকার জ্বালানী যত বেশী থাকে, তার জ্বালানী ফুরিয়েও যায় তত তাড়াতাড়ি। এর কারণ, তারকাটির ভর যত বেশী হয় মহাকর্ষীয় আকর্ষণের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষার জন্য তাকে তত বেশী উত্তপ্ত হতে হয়। আর তারকাটি যত বেশী উত্তপ্ত হয় তার জ্বালানীও তত তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যায়।

আল-কোরআন:-

সূরা নযিয়াত:-সূরা নং-৭৯, আয়াত নং-৩, ৪ ও ৫(৭৯:৩)- আছ্jছা-বিহা-তি ছাবহা,
[এখানে, সাবেহুন=(অর্থ)-সন্তরণকারী ও সা-বেহা-তুন=(অর্থ)-তারকা - আল-কাওসার - মদীনা পাবলিকেশন্স।]
(৭৯:৩) অর্থ:- শপথ, সন্তরণকারী তারকাসমূহের,
(79 : 3)=I swear by the swimming stars,
(৭৯:৪)- ফাছ্jছা-বিক্বা-তি ছাবক্বা।
(৭৯:৪) অর্থ:- যারা দ্রুত কার্য সম্পন্ন করে।
(79 : 4)=Those who perform their business quickly.
(৭৯:৫)- ফাল মুদাব্বিরা-তি আমরা।
(৭৯:৫) অর্থ:- যারা নির্দেশিত সকল কার্যনির্বাহ করে - তোমরা পুণরুত্থিত হবেই।
(79 : 5)=Those who fulfill their duties according to the commend/direction you shall rise again from the dead.

আলোচনা:-

আমরা পূর্বেই দেখেছি যে, সূরা নাযিয়াতের (৭৯:১) ও (৭৯:২) নং আয়াতে ব্লাকহোলের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়েছে। এর পরপরই (৭৯:৩) নং আয়াতে সন্তরনকরিী তারকাসমূহের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করা হয়েছে। কারণ আমরা জানি যে, তারকাগুলোই পরবর্তীতে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হয়। তারপর (৭৯:৪) নং আয়াতে কোন ধরনের তারকা সেই দিকে ইংগিত দেয়া হয়েছে। বিজ্ঞানের বর্ণনায় আমরা জেনেছি যে, তারকার কাজ হলো পারমাণবিক জ্বালানী জ্বালীয়ে শেষ করা এবং যে তারকার ভর যত বেশী সেই তারকা তার জ্বালানী তত দ্রুত জ্বালীয়ে শেষ করে। সুতরাং (৭৯:৪) নং আয়াতে দ্রুত কার্য-সম্পন্নকারী তারকা বলতে যে সমস্ত তারকা তাদের জ্বালানী দ্রুত জ্বালীয়ে শেষ করে সেগুলোকে বোঝানো হয়েছে, অর্থাৎ পরোক্ষভাবে এখানে অধিক ভরসম্পন্ন তারকার প্রতিই ইংগিত দেয়া হয়েছে। আমরা এটাও জানি যে, সূর্যের চেয়ে দ্বিগুণ বেশী ভরসম্পন্ন তারকাগুলো অবশেষে কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হতে পারে। সুতরাং অধিক ভরসম্পন্ন তাবকাদের মধ্য থেকে যেগুলো কৃষ্ণগহ্বরে রূপান্তরিত হচ্ছে এদের কাজ সম্পর্কেও (৭৯:৫) নং আয়াতে ইংগিত দেয়া হয়েছে। অল্লাহতায়ালার নির্দেশমত বিশেষ বিশেষ কাজগুলো সুচারুরূপে সম্পন্ন করার জন্য যে তারা নিয়োজিত, এই বিষয়টি এখানে ফুটে উঠেছে। যেহেতু এই আয়াতের শেষে পুণরুত্থানের বিষয়টি এসেছে। সুতরাং প্রতি-বস্তু জগৎ সৃষ্টি এবং কিয়ামত বা মহাপ্রলয় সংঘনের কোন বিশেষ প্রক্রিয়ার সাথে মহান আল্লাহপাক এগুলোকে নিয়োজিত রেখেছেন বলে ধরে নেয়া যেতে পারে।


আশ্চর্যের বিষয় হলো বিজ্ঞানের দেয়া নাম ব্ল্যাকহোল-এর সম্পর্কে ১৪৫০ বছর পূর্বে আল-কোরআনে অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করা হলেও এই ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ বৈশিষ্ট্যটির বিষয়ে কিছুই বলা হয়নি। কারণ ব্ল্যাকহোলের স্রষ্টা সর্বজ্ঞ মহান অল্লাহপাক ভালভাবেই জানেন যে, ব্ল্যাকহোলগুলো প্রকৃত অর্থে ব্ল্যাক অর্থাৎ কৃষ্ণ নয়।

পবিত্র কোরআনে এমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই যা ভুল বলে প্রমাণিত হয়েছে। জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারণে কিছুদিন পূর্বেও মানুষ যে সমস্ত তথ্য সম্পর্কে বিভ্রান্তিতে ছিল, জ্ঞান সাধনার ফলে তার অনেকটাই আজ সত্যের আলোয় উদ্ভাসিত হয়েছে। এভাবে অল্লাহতায়ালা বার বার প্রমাণ করে দেখান যে, আল-কোরআনে প্রদত্ত বৈজ্ঞানিক ঐশী তথ্যগুলো যেমন সত্য, ঐশী আইন-কানুনগুলোও তেমনই অকাট্য ও সত্য এবং সর্বকালেই কল্যাণকর। মহান স্রষ্টা চান, বিশ্বাসী মানুষেরা যেন এইসব ঐশী তথ্য সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণাব মধ্য দিয়ে আধুনিক আবিষ্কারগুলোকে যাঁচাই করে নিয়ে প্রকৃত সত্যের সন্ধান লাভ করতে পারে এবং আল্লাহর মহত্ব ও করুণার কথা স্মরণ করার সাথে সাথে একমাত্র তাঁরই কাছে মাথা নত করে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন-
বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা, লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়, তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও।
সূরা কাহফ-১০৯
বরং আমি সত্যকে মিথ্যার উপর নিক্ষেপ করি, অতঃপর সত্য মিথ্যার মস্তক চুর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়, অতঃপর মিথ্যা তৎক্ষণাৎ নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। তোমরা যা বলছ, তার জন্যে তোমাদের দুর্ভোগ।
সূরা আম্বিয়া -১৮




৭টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×