somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামী রাজনীতি/ইসলামী রাষ্ট্র বিহীন ইসলাম কোন ইসলামই নয় : পর্ব-২৩ - এ দ্বীনে অন্ধ বিশ্বাসের স্থান নেই

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আকীদার বিকৃতির অন্যতম ফল হোচ্ছে অন্ধ বিশ্বাস। এই জাতি যখন সমস্ত পৃথিবীতে এই দ্বীন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম জাতি হিসাবে ত্যাগ কোরেছিলো, সে সময়ই তার আকীদা বিকৃত হোয়ে গিয়েছিলো। উলটিয়ে বলা যায়- আকীদা বিকৃত হোয়ে গিয়েছিলো বলেই সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বপ্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য ত্যাগ কোরেছিলো। অর্থাৎ মহানবী (দঃ) ও তার সাক্ষাত অনুসারীদের আকীদা এই ছিল যে, ঐ জেহাদ হচ্ছে এই জাতির সবচেয়ে বড় দায়িত্ব, সবচেয়ে বড় কর্তব্য [জেহাদ এই জাতির বিশেষ ও সবচেয়ে বড় কর্তব্য- আবু যর (রাঃ)]। হে মুসলিম(Muslim) জাতি, তোমরা কখনও জেহাদ ত্যাগ কোরোনা। জাতি জেহাদ ত্যাগ কোরলে আল্লাহ(Allah) তাকে অপমান, অপদস্ত না কোরে ছাড়েন না-[আবু বকর রাঃ]। ঐ আকীদা বিকৃত না হোলে তো আর জেহাদ ত্যাগই করা হোত না। তাই বলা যায়, আকীদার বিকৃতিই সংগ্রাম ত্যাগ করার কারণ। ঐ আকীদা বিকৃত হোয়ে এই আকীদা স্থান কোরে নিলো যে নামায, রোযা, হজ্জ, যাকাত ও অন্যান্য নানা রকম ‘ধর্ম পালন’ কোরলেই ভালো মুসলিম(Muslim) হওয়া যায় ও আল্লাহ(Allah)র সন্তুষ্টি লাভ করা যায় এবং আল্লাহ(Allah)র রসুলের (দঃ) কতগুলি ব্যক্তিগত অভ্যাস নকল করা হোলেই তার সুন্নাহ পালন করা হয়। এই বিকৃতির অবশ্যম্ভাবী ফল এই হলো যে- কেমন কোরে ঐ ‘ধর্মকর্ম’ পালন কোরলে তা নিখুঁত হয় তা নিয়ে গবেষণা, চুলচেরা বিচার। ঐ বিচারের ফলে স্বভাবতঃই নানা অভিমত ও নানা সিদ্ধান্ত; ঐ সব সিদ্ধান্তের ওপর ভিত্তি কোরে এই জাতির বিভিন্ন মযহাবে, ফেরকায় বিভক্তি ও শত্রুর হাতে পরাজয় ও ঘৃণ্য দাসত্ব, আবু বকরের (রাঃ) সাবধান বাণীর সত্যায়ন। চিন্তা কোরলে দেখা যায় আবু বকরের (রাঃ) ঐ সাবধান বাণীর মর্মার্থ আরও গভীর ছিলো। কারণ এই দ্বীনে যে হাজার রকম বিকৃতি আজ পর্য্যন্ত এসেছে সবগুলোর মূলে ঐ সংগ্রাম ত্যাগ। স্বভাবতঃই, কারণ যে কোন জিনিষেরই মূল লক্ষ্য, উদ্দেশ্য হারিয়ে গেলে বাকি যা থাকে তা অর্থহীন, বিকৃত হোয়ে যায়। এ দ্বীনেরও তাই হোয়েছে এবং ঐ সর্ববিধ বিকৃতির একটি হোচ্ছে, অন্ধ বিশ্বাস।

আল্লাহ(Allah)র কোরান যিনি ভাসাভাসা ভাবেও একবার পড়ে গেছেন তিনিও লক্ষ্য না কোরে পারবেন না যে- চিন্তা-ভাবনা, যুক্তির ওপর আল্লাহ(Allah) কত গুরুত্ব দিয়েছেন। "তোমরা কি দেখ না? তোমরা কি চিন্তা করো না?" এমন কথা কোরানে এতবার আছে যে সেগুলোর উদ্ধৃতির কোন প্রয়োজন করে না। এখানে শুধু দু'একটির কথা বোলছি এর গুরুত্ব অনুধাবনের জন্য। চিন্তা-ভাবনা, কারণ ও যুক্তির ওপর আল্লাহ(Allah)র অতখানি গুরুত্ব দেওয়া থেকেই প্রমাণ হোয়ে যায় যে এই দ্বীনে অন্ধ বিশ্বাসের কোনও স্থান নেই। তারপরও তিনি সরাসরি বোলছেন-"যে বিষয়ে তোমাদের জ্ঞান নেই (অর্থাৎ বোঝ না) তা গ্রহণ ও অনুসরণ কোরো না। নিশ্চয়ই তোমাদের শোনার, দেখার ও উপলব্ধির প্রত্যেকটিকে প্রশ্ন করা হবে (কেয়ামতের দিনে) (কোরান- সূরা বনি ইসরাইল ৩৬)।" কোরানের এ আয়াতের কোন ব্যাখ্যা প্রয়োজন করে না। অতি সহজ ভাষায় আল্লাহ(Allah) বোলছেন জ্ঞান, যুক্তি-বিচার না কোরে কোন কিছুই গ্রহণ না কোরতে। অন্য বিষয় তো কথাই নেই, সেই মহান স্রষ্টা তার নিজের অস্তিত্ব সম্বন্ধেও কোরানে বহুবার বহু যুক্তি দেখিয়েছেন। তারপর তার একত্ব, তিনি যে এক, তার কোন অংশীদার, সমকক্ষ নেই, অর্থাৎ একেবারে তার ওয়াহদানিয়াত সম্পর্কেই যুক্তি তুলে ধোরেছেন। বোলছেন- "বল (হে মোহাম্মদ), মোশরেকরা যেমন বলে তেমনি যদি (তিনি ছাড়া) আরও উপাস্য (এলাহ) থাকতো তবে তারা তার সিংহাসনে (আরশে) পৌঁছতে চেষ্টা করতো (কোরান- সূরা বনি ইসরাইল ৪২)। আবার বোলছেন- "আল্লাহ(Allah) কোন সন্তান জন্ম দেননি; এবং তার সাথে আর অন্য কোনও উপাস্য (এলাহ) নেই, যদি থাকতো তবে প্রত্যেকে যে যেটুকু সৃষ্টি কোরছে সে সেইটুকুর পৃষ্ঠপোষকতা কোরতো এবং অবশ্যই কতগুলি (উপাস্য) অন্য কতকগুলির (উপাস্য) ওপর প্রাধান্য বিস্তার কোরতো (কোরান- সূরা আল-মো'মেনুন ৯১)।" এমনি আরও বহু আয়াত উল্লেখ করা যায় যেগুলিতে আল্লাহ(Allah) মানুষের জ্ঞান, বিবেক, যুক্তির, চিন্তার প্রাধান্য দিয়েছেন, সব কিছুতেই ঐগুলি ব্যবহার কোরতে বোলেছেন, চোখ-কান বুঁজে কোন কিছুই অনুসরণ কোরতে নিষেধ কোরেছেন। আল্লাহ(Allah) যেমন একেবারে তার নিজের অস্তিত্ব ও একত্বের ব্যাপারেও যুক্তি উপস্থাপিত কোরেছেন, (একটু পেছনেই যা উল্লেখ কোরে এলাম) তেমনি তার রসুল (দঃ) তার ঈমান অর্থাৎ বিশ্বাসের ব্যাপারেও বোলছেন- ‘আমার ঈমানের ভিত্তি ও শেকড় হলো যুক্তি।' এরপর ইসলামে আর অন্ধ বিশ্বাসের কোন জায়গা রইলো কোথায়? অন্ধ বিশ্বাসের তো দূরের কথা আল্লাহ(Allah) ও রসুলের (দঃ) প্রেমে ও শ্রদ্ধায় আপ্লুত হোয়েও যে যুক্তিকে ত্যাগ করা যাবে না, তা তার উম্মাহকে শিখিয়ে গেছেন মানব জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ শিক্ষক। একটি মাত্র শিক্ষা এখানে উপস্থাপন কোরছি। ওহোদের যুদ্ধ শুরু হওয়ার সময় তার তলোয়ার উঁচু কোরে ধোরে বিশ্বনবী (দঃ) বোললেন- "যে এর হক আদায় কোরতে পারবে সে এটা নাও।" ওমর বিন খাত্তাব (রাঃ) লাফিয়ে সামনে এসে হাত বাড়িয়ে বোললেন- "ইয়া রসুলুল্লাহ (দঃ)! আমাকে দিন, আমি এর হক আদায় কোরবো।" মহানবী (দঃ) তাকে তলোয়ার না দিয়ে অন্যদিকে ঘুরে আবার বোললেন- "যে এর হক আদায় কোরতে পারবে সে নাও।" এবার অন্যতম শ্রেষ্ঠ সাহাবা যুবায়ের বিন আল আওয়াম (রাঃ) লাফিয়ে এসে হাত বাড়ালেন- "আমি এর হক আদায় করবো।" আল্লাহ(Allah)র রসুল (দঃ) তাকেও তলোয়ার না দিয়ে অন্যদিকে ঘুরে আবার ঐ কথা বোললেন, এবার আনসারদের মধ্যে থেকে আবু দুজানা (রাঃ) বিশ্বনবী (দঃ) সামনে এসে প্রশ্ন কোরলেন- "হে আল্লাহ(Allah)র রসুল! এই তলোয়ারের হক আদায়ের অর্থ কি?” রসুলাল্লাহ জবাব দিলেন- “এই তলোয়ারের হক হোচ্ছে এই যে এটা দিয়ে শত্রুর সঙ্গে এমন প্রচণ্ডভাবে যুদ্ধ করা যে এটা দুমড়ে, ভেঙ্গে চুরে যায়। আবু দু্’জনা (রাঃ) বোললেন-“আমায় দিন, আমি এর হক আদায় করবো। বিশ্বনবী (দঃ) আবু দু’জনার (রাঃ) হাতে তার তলোয়ার উঠিয়ে দিলেন (হাদীস ও সীরাতে রসুলুল্লাহ- মোহাম্মাদ বিন ইসহাক)। একটা অপূর্ব দৃষ্টান্ত - শিক্ষা যে, অন্ধবিশ্বাস ও আবেগের চেয়ে ধীর মস্তিষ্ক, যুক্তির স্থান কত উর্দ্ধে। ওমর (রাঃ) ও যুবায়ের (রাঃ) এসেছিলেন আবেগে, স্বয়ং নবীর (দঃ) হাত থেকে তারই তলোয়ার! কত বড় সম্মান, কত বড় বরকত ও সৌভাগ্য। ঠিক কথা। কিন্তু আবেগের চেয়ে বড় হলো যুক্তি, জ্ঞান। তারা আবেগে ও ভালবাসায় জিজ্ঞাসা কোরতে ভুলে গেলেন যে মহানবী (দঃ) যে হক আদায় করার শর্ত দিচ্ছেন, সেই হকটা কী? আবু দু'জানার (রাঃ) আবেগ ও ভালবাসা কম ছিলো না। কিন্তু তিনি আবেগে যুক্তিহীন হোয়ে যাননি, প্রশ্ন কোরেছেন- কী ঐ তলোয়ারের হক? হকটা কি তা না জানলে কেমন কোরে তিনি তা আদায় কোরবেন? বিশ্বনবী (দঃ) যা চাচ্ছিলেন আবু দুজানা (রাঃ) তাই কোরলেন। যুক্তিসঙ্গত প্রশ্ন কোরলেন এবং তাকেই তার তলোয়ার দিয়ে সম্মানিত কোরলেন। এখানে লক্ষ্য করার বিষয় হচ্ছে যুক্তিকে প্রাধান্য না দেওয়ায় মহানবী (দঃ) প্রত্যাখ্যান কোরলেন কাদের? একজন তার শ্বশুর এবং ভবিষ্যত খলিফা, অন্যজন শ্রেষ্ঠ সাহাবাদের অন্যতম, এবং দু’জনেই আশারায়ে মোবাশশাহর অন্তর্ভূক্ত, অন্যদিকে আবু দুজানা এসব কিছুই নন, একজন সাধারণ আনসার। তবু যুক্তিকে প্রাধান্য দেয়ায় ঐ মহা সম্মানিত সাহাবাদের বাদ দিয়ে তাকেই সম্মানিত কোরলেন। প্রশ্ন হোচ্ছে- আবু দু’জানার ( রাঃ) আবেগ, বিশ্বনবীর (দঃ) প্রতি তার ভালবাসা কি ওমর (রাঃ) বা যুবায়েরের (রাঃ) চেয়ে কম ছিলো? না, কম ছিলো না, তার প্রমাণ বিশ্বনবীর (দঃ) দেয়া তলোয়ারের হক তিনি কেমন কোরে আদায় কোরেছিলেন সে ইতিহাস থেকে পাওয়া যায়।

ইবনে ওমর (রাঃ) বর্ণনা কোরেছেন- আল্লাহ(Allah)র রসুল (দঃ) বোললেন- “কোন মানুষ নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাত, ওমরা (এবনে ওমর (রাঃ) উল্লেখ কোরছেন যে ঐগুলি তিনি একে একে এমন বোলতে লাগলেন যে, মনে হলো কোন সওয়াবের কথাই তিনি (দঃ) বাদ রাখবেন না) ইত্যাদি সবই করলো, কিন্তু কেয়ামতের দিন তার আকলের বেশী তাকে পুরষ্কার দেয়া হবে না [ইবনে ওমর (রাঃ) থেকে- আহমদ, মেশকাত]। রসু্লুল্লাহ (দঃ) শব্দ ব্যবহার কোরেছেন আকল, যে শব্দটাকে আমরা বাংলায় ব্যবহার করি ‘আক্কেল’ বোলে, অর্থাৎ মানুষের বুদ্ধি, সাধারণজ্ঞান, যুক্তি ইত্যাদি, আবু দুজানা ( রাঃ) যেটা ব্যবহার কোরে নবীকে (দঃ) প্রশ্ন কোরেছিলেন তলোয়ারের কী হক? অর্থাৎ বিচারের দিনে মানুষের সওয়াবই শুধু আল্লাহ(Allah) দেখবেন না, দেখবেন ঐ সব কাজ বুঝে কোরেছে, নাকি গরু-বকরীর মত না বুঝে কোরে গেছে, এবং সেই মত পুরষ্কার দেবেন, কিম্বা দেবেন না। অর্থাৎ কারণ ও উদ্দেশ্য না বুঝে বে-আক্কেলের মত নামায, রোযা, হজ্ব, যাকাত, ইত্যাদি সর্ব রকম সওয়াবের কাজ শুধু সওয়াব মনে কোরে করে গেলে কোন পুরষ্কার দেওয়া হবে না। এই হাদিসটাকে সহজ রাংলায় উপস্থাপন কোরলে এই রকম দাঁড়ায়- “বিচারের দিনে পাক্কা নামাযীকে আল্লাহ(Allah) প্রশ্ন কোরবেন- নামায কায়েম কোরেছিলে? মানুষটি জবাব দেবে-হ্যাঁ আল্লাহ(Allah)! আমি সারা জীবন নামায পড়েছি। আল্লাহ(Allah) বোলবেন-ভাল! কেন পড়েছিলে? লোকটি জবাব দেবে- তুমি প্রভু। তোমার আদেশ, এই তো যথেষ্ট, তুমি হুকুম কোরেছ তাই পড়েছি। আল্লাহ(Allah) বোলবেন- আমি হুকুম ঠিকই কোরেছি। কিন্তু কেন কোরেছি তা কি বুঝেছ? তোমার নামাযে আমার কি দরকার ছিলো? আমি কি তোমার নামাযের মুখাপেক্ষী ছিলাম বা আছি? কি উদ্দেশ্যে তোমাকে নামায পড়তে হুকুম দিয়েছিলাম তা বুঝে কি নামায পড়েছিলে?” তখন যদি ঐ লোক জবাব দেয়- না। তাতো বুঝিনি, তবে মহানবীর (দঃ) কথা মোতাবেক তার ভাগ্যে নামাযের কোন পুরষ্কার জুটবে না। নামাযের মত অন্যান্য সব পুণ্য-সওয়াবের কাজের সম্বন্ধেও ঐ একই কথা। আর যে মানুষ আল্লাহ(Allah)র প্রশ্নের জবাবে বোলবে- হ্যাঁ আল্লাহ(Allah), আমি বুঝেই নামায পড়েছি। তোমার রসুলকে (দঃ) তুমি দুনিয়ায় পাঠিয়েছিলে সমস্ত মানব জাতির ওপর তোমার দেয়া জীবন-ব্যবস্থা, দ্বীনকে সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে জয়ী কোরে পৃথিবী থেকে সর্ব রকম অন্যায়, শোষন, অবিচার, যুদ্ধ ও রক্তপাত দূর কোরে শান্তি(ইসলাম) প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব দিয়ে। তার একার পক্ষে এবং এক জীবনে এ কাজ সম্ভব ছিলো না। তার প্রয়োজন ছিলো একটা জাতির, একটা উম্মাহর, যে জাতির সাহায্যে এবং সহায়তায় তিনি তার ওপর দেয়া দায়িত্ব পালন কোরতে পারেন এবং তার তোমার কাছে প্রত্যাবর্তনের পর যে উম্মাহ তার সংগ্রাম চালিয়ে যেতে সক্ষম হয় যে পর্য্যন্ত না তার দায়িত্বপূর্ণ হয় এবং ইবলিস তোমাকে যে দুনিয়ায় ফাসাদ আর রক্তপাতের চ্যালেঞ্জ দিয়েছিলো, তাতে তুমি জয়ী হও। আমার সৌভাগ্যক্রমে, তোমার অসীম দয়ায়, আমি সেই উম্মাহর অন্তর্ভূক্ত ছিলাম। তোমার আদেশ নামাযের উদ্দেশ্য ছিলো আমার সেই রকম চরিত্র সৃষ্টি করা, সেই রকম আনুগত্য শৃংখলা শিক্ষা করা যে চরিত্র ও শৃংখলা হোলে আমি তোমার নবীর (দঃ) দায়িত্ব সম্পাদনে তার সাহায্যকারী হোয়ে সংগ্রাম কোরতে পারি। তাই আমি বুঝেই নামায পড়েছি। এই লোক পাবে তার নামাযের পূর্ণ পুরষ্কার। অন্যান্য সর্ব রকম কাজের (আমলের) ব্যাপারেও তাই।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কুরসি নাশিন

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:১৫


সুলতানি বা মোগল আমলে এদেশে মানুষকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়েছিল৷ আশরাফ ও আতরাফ৷ একমাত্র আশরাফরাই সুলতান বা মোগলদের সাথে উঠতে বসতে পারতেন৷ এই আশরাফ নির্ধারণ করা হতো উপাধি... ...বাকিটুকু পড়ুন

বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আর আদর্শ কতটুকু বাস্তবায়ন হচ্ছে

লিখেছেন এম ডি মুসা, ১৯ শে মে, ২০২৪ সকাল ১১:৩৭

তার বিশেষ কিছু উক্তিঃ

১)বঙ্গবন্ধু বলেছেন, সোনার মানুষ যদি পয়দা করতে পারি আমি দেখে না যেতে পারি, আমার এ দেশ সোনার বাংলা হবেই একদিন ইনশাল্লাহ।
২) স্বাধীনতা বৃথা হয়ে যাবে যদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

কৃষ্ণচূড়া আড্ডার কথা

লিখেছেন নীলসাধু, ১৯ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:০২



গতকাল পূর্ব নির্ধারিত কৃষ্ণচূড়ায় আড্ডায় মিলিত হয়েছিলাম আমরা।
বছরের একটি দিন আমরা গ্রীষ্মের এই ফুলটির প্রতি ভালোবাসা জানিয়ে প্রকৃতির সাথে থাকি। শিশুদের নিয়ে গাছগাছালি দেখা, ফুল লতা পাতা চেনাসহ-... ...বাকিটুকু পড়ুন

সকাতরে ঐ কাঁদিছে সকলে

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৯

সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে, শোনো শোনো পিতা।

কহো কানে কানে, শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা।।

ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে, সদাই ভাবনা।

যা-কিছু পায় হারায়ে যায়,... ...বাকিটুকু পড়ুন

বসন্ত বিলাসিতা! ফুল বিলাসিতা! ঘ্রাণ বিলাসিতা!

লিখেছেন নাজনীন১, ১৯ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৪:০৯


যদিও আমাদের দেশে বসন্ত এর বর্ণ হলুদ! হলুদ গাঁদা দেখেই পহেলা ফাল্গুন পালন করা হয়।

কিন্তু প্রকৃতিতে বসন্ত আসে আরো পরে! রাধাচূড়া, কৃষ্ণচূড়া এদের হাত ধরে রক্তিম বসন্ত এই বাংলার!

ঠান্ডার দেশগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

×