somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্প: মনে পড়ে রুবি রায়

১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



খন স্কুলে পড়ি। আমার তখন ফরিঙ ধরার বয়েস। ক্লাস মিস করে টিফিন পিরিয়ডে সিনেমা হলে নায়ক-নায়িকার অবাধ্য প্রেম আর বিকট শব্দের ঢিসুম-ঢিসুম শব্দে বোবা হয়ে যাবার বয়েস। মিশনারী স্কুল ছেড়ে তখন কলোনীর সরকারী স্কুলে সবেমাত্র ভর্তি হয়েছি। প্রথম যেদিন ক্লাসে ঢুকেছিলাম ক্লাসের ক্যাপ্টেনের মেকু-মেকু চেহারা দেখে হাসি পেয়ে গেছিল। হাসি চেপেই প্রথম দিন একসাথে ক্লাসে বসেছিলাম সেই থেকে ক্যাপ্টেন বকু আমার বন্ধু। কো-এডুকেশন স্কুল বলে বোকা-বোকা হাফ ডজন আর একদল ইঁচড়ে পাঁকা মেয়ে-ছেলেতে মুখর থাকতো আমাদের ক্লাসরুম। একশ সতের জন্য ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে ষাটের উপরে মেয়েই ছিল। প্রতিমাসেই তখন ক্লাস পরীক্ষা হতো জুনিয়র বৃত্তির জন্য। তখনকার সে বয়সে পরীক্ষার মতো সুখকর একটা বস্তু আমার কাছে কমই ছিল তারপরও প্রতি মাসে হাঁপিয়ে উঠতাম অত গুলো টেষ্ট দিতে হতো বলে।

স্কুলের খাতায় আমার নাম ছিল দীপেন দত্ত। অষ্টম শ্রেণী। রোল: ১১৭। মানে আমি হলাম লাষ্টু স্টুডেন্ট। ভর্তি পরীক্ষায় ভাইবা বোর্ডে একদমই মার্কস পাইনি! যে কারণে আমার নাম ডাকা হত সবার শেষে। প্রথম প্রথম খারাপ লাগত, পরে সয়ে গেল এই ভেবে যে আমি হলাম শেষের দিক থেকে প্রথম। অলিম্পিকে বাংলাদেশের শ্যুটারদের যেমন হয় আর কি! স্কুলের আর বাকি সবে আমার আপত্তি না থাকলেও সাপ্তাহিক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানটা ছিল বিরক্তিকর। সবাইকে কিছু না কিছু বলতে হত, না বললে রক্ষে নেই। আমি না পারি গান, না কবিতা, না নাচন-কোদন। আর অভিনয়ের ব্যাপারে তো পুরাই ফেকো।


একদিন স্কুলের হাফ ইয়ারলির শেষ পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম গড়ের মাঠ অবদি আসতেই সবুজ রঙা তোরণ দেখে থমকে দাড়িয়ে গেলাম। পেছনের সাইকেলে বকু, রিসাত ওরা আসছিল। আমাকে থামতে দেখে নেমে গেল। ওরা বললো দীপু এখানে মনে হচ্ছে স্কাউট জাম্বেরী হবে। আমি বুঝে নিলাম তিন চার দিন আশে পাশের অনেকের পদচারনায় মুখরিত হয়ে যাবে গড়ের মাঠের স্কুল। অনেক নতুন নতুন ছেলে মেয়ে আসবে জেলা শহর সহ বেশ কিছু স্কুল থেকে। বেশ জমবে মনে হচ্ছে ক’টাদিন।
বাড়ি ফিরে মাথায় ছক কষে নিলাম। সকাল থেকে বিকেল অবদি একদম ফুরসৎ নেই। পড়া, স্কুল, খেলা নিয়ে ব্যাস্ত থাকতে হয়। অগ্যতা সন্ধ্যের আগেই এখানে আসতে হবে। তাবু ঘুড়ে ঘুড়ে মজা দেখা যাবে। তার উপর ছোলাবুট মুখে নিয়ে এদের কসরত দেখতে খুব একটা খারাপ লাগবে না। প্রথম দিন সন্ধ্যের আগেই বেশ ক’জন মিলে এসে গেলাম। আমরা পৌছাতে পৌছাতে ততক্ষণে স্কাউট দলের শারীরিক কসরতের পর বিরতি দিয়ে শুরু হয়ে গেছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ইউনিফর্ম ব্যাতিত সবাই মঞ্চ এবং চারপাশে বসে গেছে। সিনিয়র-জুনিয়র ক্লাসে কে কোনজন বুঝতেই পারছিলাম না। মঞ্চের পেছনে বসে আমরা বেশ পাকামো করছিলাম কারন সেদিন আমাদের স্কুলের টিচার গন ছিলেন না। কিছুক্ষণ যেতেই ভলান্টিয়ার জাতীয় একজন এসে আমাদের উঠিয়ে দিয়ে সামনে বসতে বললো। আমি যাবো যাবো করছি এমন সময় আমার চোখ চলে গেল এক সুশ্রী তনয়ার দিকে। অনেকক্ষণ অবদি চেয়ে রইলাম। একেবারে সিনেমাটিক ব্যাপার-স্যাপার। অনুভব করতে লাগলাম শিরদাঁড়া দিয়ে কাঁপুনি হচ্ছে! কিন্তু কেন যে হচ্ছে?

প্রথমে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকা, তারপর আবার। এরপর একেবারে মঞ্চের সামনে গিয়ে যখন বসলাম সেই সুশ্রী তনয়া ততক্ষণে উপস্থাপনার দায়িত্ব নিয়ে মঞ্চে দাড়িয়ে গেছেন। শুভ্র বসনা ঘুমডোবা ঝিনুকের মতো চোখের দৃষ্টি থেকে কিছুতেই সরতে পারছিলাম না। আমার পাশের ইঁচড়েপাকা বন্ধুরা ততক্ষণে বুঝে গেছে কেস্ টা কি। কোন শোরগোল যেন বেঁধে না যায় সে জন্য শেষের সারিতে গিয়ে বসলাম। বকু, রিভু তো মুখের উপরেই বলে বসলো, যদি পার্টি না দিস তাহলে সবাইকে বলে দেব। আমি বললাম সে হবেক্ষন আগে তো শুরু হোক। এখনও তো টিকিটাও জানিনা। আমরা যখন এসব ভাবছি হঠাৎ ভুতের মতো স্যার এসে হাজির! আমাদের তাড়িয়ে দিলেন, অপগন্ডের দল পড়া ফেলে গান শোনা হচ্ছে, জীবনে তো তোদেরকে এক কলি কোনদিন গাইতে শুনিনি! যা বাড়ি যা!


সেদিন বাড়ি ফিরলাম ঠিকই তবে মন পড়ে রইল মাঠের সেই তনয়ার চোখের নদীতে। মনে হচ্ছিল সিনেমার মতো আমার ছোটবেলাকার একটা মেম জুটে গেলে বোধহয়। কালকেই নাম-ঠিকুজি জেনে নেয়া যাবে ভেবে ঘুমিয়ে গেলাম। পরদিন স্কুল শেষে গড়ের মাঠ স্কুলের একজনের কাছ থেকে জেনে নিলাম তার নামটি তিনি রুবি রায়। বিনিময়ে কিছু খরচা হলো আমার। এরপর সন্ধ্যেবেলা হতেই দে-ছুট গড়ের মাঠ। যেখানে মেয়েদের জন্য তাবু বানানো হয়েছে সেখানে গিয়ে সব কয়টা দাড়িয়ে গেলাম। তাবু খুজে পেলাম না সেটা বেশ কষ্টদায়ক একেতে আমরা মফস্বলের ফেলটুস ষ্টুডেন্ট আর ওরা জেলা পর্যায়ের ভালো স্কুলের স্টুডেন্ট তাই একটা ভাব ধরবার ব্যাপার-স্যাপার আছে বলে কিছু জানতে চাইলেও বলে না। এভাবে ঘুড়তে ঘুড়তে পেয়ে গেলাম মিস রুবি রায় কে মঞ্চের পেছন ঘরে নতুন ব্যাজ তৈরি করছেন তিনি। দেখেই বোঝা গেল কাজে বেশ পটু!


আধাঘন্টা এপাশ-ওপাশ ঘুরে শুধু তাকিয়ে দেখা ছাড়া কিছু বলতে পারলাম না। এভাবেই সময় কাটছিল হঠাৎ কোত্থেকে হাতির মত ষণ্ডামার্কা স্যার গুলো এসে তাড়িয়ে দিয়ে বলে মঞ্চের দিকে যাও তোমরা; এখানে কি? নাহ মঞ্চের দিকে বললেই তো আর যাওয়া যায় না। আজকেই শেষ দিন কাল চলে যাবে সবাই, আজ বলতে না পারলে সব যাবে আমার।
সেখানে অনেকক্ষণ দাড়িয়ে রইলাম। মুখে বেশ কিছু গানের কলি বেসুরে ভাজছিলাম। মাঝে মাঝে দেখা হয়ে যাচ্ছিল ওর সাথে কিন্তু চোখা-চোখি ছাড়া আর কিসসু না। একসময় দেখলাম সবাই নাম লেখাতে যাচ্ছে তাবুর ঘরে। বন্ধুদের নিয়ে দাড়িয়ে রইলাম কখন লাইন ছোট হয়। বেশিক্ষন দাঁড়াতে হলোনা সবার নাম লেখা হয়ে গেলে বন্ধুরা সাহস দিয়ে বললো, যা বুদ্ধু কিসসু হবেনা, স্যারের কাছে নালিশ করবে না, আর মেয়েটার চোখের দিকে তাকালেই দেখছিস না ক্যামন মায়া মায়া! আমি ভাবলাম মায়া না আবার প্যাঁদানীর ছায়া হয়ে যায়। সবকিছু ভেবে কাপা-কাপা হাটু নিয়ে চলে গেলাম তাবুর ভিতর। টেবিলের সামনেই দাড়িয়ে ছিল রুবি, এগিয়ে যেতেই বললো কি নাম? আমি বললাম আসলে আমি নাম লেখাতে আসিনি! স্কাউট দলের কেউ না। একটু কথা বলতে এসেছি।
রুবি হাতের কলম রেখে চেয়ার টেনে দিয়ে বাইরে বেড়িয়ে গেল। আমি বুঝতে পারছিলাম না কি হতে চলেছে? বাইরে একদিকে মাইকের আওয়াজ আর অন্যদিকে বন্ধুদের শোরগোল। রুবি ফিরল একগাদা কাগজ হাতে নিয়ে। কাগজ টেবিলে রেখে বললো কি বলবে বলো? খুবই সপ্রতিভ মনে হল। আমার ভেতরে যদিও তখন ঢিবঢিব। আমি বললাম, কোথা থেকে শুরু করবো বুঝতে পারছি না। ও বোধহয় ব্যাপারটা বুঝতে পেরেছিল তাই মুখে কলম চেপে বললো, দেখছি তোমাকে তিনদিন ধরে ঘুড়ছিলে পিছে পিছে। আমি হকচকিয়ে বললাম না-তো! ঘুড়বে কেন?
-মিথ্যে বলার দরকার নেই বলে, কোন ক্লাসে পড় তুমি?
-ক্লাস এইট।
-এ বয়সেই এসব।
-সিনেমায় হয় তো।
-খুব সিনেমা দেখা হয় তাইনা। পড়ালেখাটাও করো তার সাথে। আচ্ছা এবার কথা তো বললে এখন যাও।
-চলে যাবো।
দু’মিনিট নিরবে বসে রইলাম রুবি কাজ করছিল। তারপর বললো, কাল তো চলে যাচ্ছি সকালে এসো; কথা বলা যাবে। কথাগুলো বলে মুচকি হেসে উঠে দাড়িয়ে গেল। আমি উঠে চলে এলাম একরাশ আনন্দ নিয়ে। বন্ধুরা বললো তোর তো হয়ে গেছে! এবার তাহলে পার্টি দে? ‘কাল দেব’। মাঠে বেশিক্ষণ দাড়ানো গেলনা স্যার আবার এসে তাড়িয়ে দিলেন। বাড়ি ফিরে পড়া বন্ধ আমার। চোখে শুধু রুবি রায়। খাতার পাতা ভরে ফেললাম রুবি রায় এঁকে।


পরদিন শুক্রবার। পড়া নেই কিন্তু কাজ আছে। কাজ ফেলে দিয়েই স্কুলের মাঠে ছুটলাম। গিয়ে দেখি পঙ্গপালের দল সাইকেল নিয়ে তৈরি। সাইকেলে চেপে চলে গেলাম গড়ের মাঠ। হাতে বেশ কিছু গাদা ফুল। কিন্তু সেখানে গিয়ে তো চক্ষু চড়ক গাছ! মাঠে তাবু নেই! ছাত্র-ছাত্রী সব বাসে উঠে পড়েছে। আর বাকী কিছু উঠছে। ওদের এখানটায় দাড় করিয়ে রেখে আমি দৌড়ে অফিসরুমে গেলাম। কটা রুম দেখতেই পেয়ে গেলাম একটাতে। একদল স্টুডেন্ট সাথে নিয়ে গোছগাছ করছে। মনটা নেচে উঠলেও একটু অবাক হলাম রুবি আজ শাড়ি পড়েছে। বুকের ভেতর চমকানোর বাতাস লাগল। আমি জানলায় উঁকি দিচ্ছিলাম আমাকে দেখতে পেয়ে ডাক দিল। আমি সামনে যাবো ভেবেও দাড়িয়ে রইলাম। আমার পা চলছে না। পেছনে ততক্ষণে বন্ধুরা এসে দাড়িয়ে গেছে। বেশ কজন স্টুডেন্ট এসে বললো ভাইয়া ম্যাডাম আপনাকে ডাকছে?
ম্যাডাম শব্দটা শুনেই চমকে গেলাম। বলে কি! এই মেয়ে ছাত্রী নয়; শিক্ষক! ভাবলাম একবার দৌড় লাগাই স্যার জানতে পেলে স্কুল থেকে বের করে দেবে। আবার ভাবলাম সরি বলে ক্ষমা চেয়ে নেই। ভেতরে গেলাম না। রুবি ম্যাডাম উঠে এলেন।
বন্ধুরা বিষয়টা জানতে পেরে দাঁত কেলিয়ে হাসির হাট বসিয়ে দিয়েছে ততক্ষণে। আর আমি দাড়িয়ে থেকে লাল থেকে সবুজ হয়ে যাচ্ছিলাম। শেষ পর্যন্ত কি-না জীবনের প্রথম প্রেমে পড়ে গেলাম শিক্ষিকার; ছিঃ ছিঃ।

বাস ছেড়ে যাবার আগে উনি এসে বললেন। কি যেন নাম তোমার? ও হ্যা মনে পড়েছে তোমার নাম তো দীপু তাই না! আমি হুম বলে মাথা নিচু করে দাড়িয়ে রইলাম। রুবি ম্যাডাম বাসের হাতল ধরে বললেন, তোমার পাগলামী খুব একটা খারাপ লাগেনি, সাহস আছে বলতে হবে। তবে আরো বয়েস হোক তখন বুঝতে পারবে প্রেমটা আসলে সিনেমার মতো অতটা সহজ নয়। মন খারাপ করোনা। পড়ালেখা করো তাতে ভালো থাকবে।
বাস ম্যাডামকে মানে আমার প্রথম প্রেম রুবিকে নিয়ে চলে গেল হাওয়া উড়িয়ে। সেই সাথে নিয়ে গেল আমার জীবনের প্রথম প্রেম বা অসম ভালোবাসার সমস্ত রংগুলোকে। কৈশরের এই দিনগুলোতে রঙ নেই তো ফরিঙ নেই। গড়ের মাঠে বন্ধুরা তখনো কোরাস তুলছে। আর আমি চোখ ঢেকে আমি গাইছি সেই প্রিয় গান-
" মনে পড়ে রুবি রায়
কবিতায় একদিন কত করে তোমাকে যে ডেকেছি।
আজ হায়! রুবি রায় দেখে বলে আমাকে
তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি।"

১৭টি মন্তব্য ১৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ব্যাড গাই গুড গাই

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ৯:০৩

নেগোশিয়েশনে একটা কৌশল আছে৷ ব্যাড গাই, গুড গাই৷ বিষয়টা কী বিস্তারিত বুঝিয়ে বলছি৷ ধরুন, কোন একজন আসামীকে পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে৷ পারিপার্শ্বিক অবস্থায় বুঝা যায় তার কাছ থেকে তথ্য পাওয়ার... ...বাকিটুকু পড়ুন

টান

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ১১ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২২


কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর
বিচ্যুতি ঠেকা‌তে ছু‌টির পাহাড়
দিগন্ত অদূর, ছ‌বি আঁকা মেঘ
হঠাৎ মৃদু হাওয়া বা‌ড়ে গ‌তি‌বেগ
ভাবনা‌দের ঘুরপাক শূণ্যতা তোমার..
কোথাও স্ব‌স্তি নেই আর।
:(
হাঁটুজ‌লে ঢেউ এ‌সে ভাসাইল বুক
সদ্যযাত্রা দম্প‌তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরী

লিখেছেন সাজ্জাদ হোসেন বাংলাদেশ, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:১৯

স্বল্প আয়ের লক্ষ্যে যে স্কিলগুলো জরুরীঃ


১। নিজের সিভি নিজে লেখা শিখবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী কাস্টোমাইজ করার অভ্যাস থাকতে হবে। কম্পিউটারের দোকান থেকে সিভি বানাবেন না। তবে চাইলে, প্রফেশনাল সিভি মেকারের... ...বাকিটুকু পড়ুন

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ১১ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১:০৫

অহনা বলেছিল, তুমি হারাবে না
অহনা বলেছিল, আমি জানি আমি তোমাকে পেয়েছি সবখানি
আমি তাই নিশ্চিন্তে হারিয়ে যাই যখন যেখানে খুশি

অহনা বলেছিল, যতটা উদাসীন আমাকে দেখো, তার চেয়ে
বহুগুণ উদাসীন আমি
তোমাকে পাওয়ার জন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

শিয়াল ফিলিস্তিনীরা লেজ গুটিয়ে রাফা থেকে পালাচ্ছে কেন?

লিখেছেন সোনাগাজী, ১১ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১০



যখন সারা বিশ্বের মানুষ ফিলিস্তিনীদের পক্ষে ফেটে পড়েছে, যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে সাধারণ সদস্য করার জন্য ভোট নিয়েছে, যখন আমেরিকা বলছে যে, ইসরায়েল সাধারণ ফিলিস্তিনীদের হত্যা করার জন্য আমেরিকান-যুদ্ধাস্ত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

×