![]()
(আজকে প্রকাশিত দৈনিক মানবজবিন পত্রিকা রিপোটটি পড়ুন)
বাংলাদেশী এক যুবতীর টপলেস ছবি নিয়ে তোলপাড় চারদিকে। শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, সারা বিশ্বে তাকে নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা। মার্কিন একটি তৈরী পোশাক প্রতিষ্ঠানের মডেল হয়ে তিনি এমন বিতর্ক উস্কে দিয়েছেন। এ যুবতীর জন্ম ঢাকায় একটি মুসলিম পরিবারে। মাত্র চার বছর বয়স থেকেই তিনি বসবাস করছেন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায়। পাল্টে ফেলেছেন নাম। মাকসুদা থেকে হয়েছেন মাকস। ক্যালিফোর্নিয়ার ‘আমেরিকান অ্যাপারেলস’ নামের একটি প্রতিষ্ঠানের তিনি মার্চেন্ডাইজার হিসেবে কাজ করছেন। সমপ্রতি আমেরিকান অ্যাপারেলসের হয়ে তিনি একটি বিজ্ঞাপনচিত্রে মডেল হয়েছেন। তাতে মাকস তার শরীরের উপরের অংশ একেবারে অনাবৃত করেছেন। তার উন্মুক্ত বক্ষের ওপর ইংরেজিতে লেখা ‘মেড ইন বাংলাদেশ’। লন্ডনের অনলাইন ডেইলি মেইল লিখেছে, মেয়েটির বুকের ওপর মেড ইন বাংলাদেশ লেখা দিয়ে অবশ্যই তাকেই বোঝানো হয়েছে, তার পরনের জিন্সকে বোঝানো হয় নি। তার জন্ম বাংলাদেশে-সে ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে এতে। মাকসের এই ছবিটি প্রকাশিত হয়েছে ‘ভাইস’ নামের একটি ম্যাগাজিনের মার্কিন ও কানাডা সংস্করণে। এতে ২২ বছর বয়সী মাকস জানিয়েছেন, তিনি একটি মুসলিম পরিবেশে কড়াকড়ির সঙ্গে কিভাবে বেড়ে উঠেছেন। তারপর ধীরে ধীরে নিজের আত্মপরিচয়ের সন্ধানে নেমেছেন। ডেইলি মেইল লিখেছে, তার জন্মভূমি বাংলাদেশ। এ দেশটি রক্ষণশীল। এখানে নগ্নতার প্রশ্রয় নেই। কিন্তু তার মতো একজন মেয়ে এভাবে টপলেস ছবি তুলে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছেন। মাকসকে নিয়েই প্রথম এ সমালোচনার জন্ম দেয়নি আমেরিকান অ্যাপারেল। এর আগেও তারা এমন কাণ্ড করেছে। ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় আমেরিকান অ্যাপারেলস। বিভিন্ন দিবস উদযাপন ও প্রচারণার ক্ষেত্রে তাদের রয়েছে বিতর্ক সৃষ্টির দীর্ঘ ইতিহাস। এর আগে নারীর অন্তর্বাসের বিজ্ঞাপনে তারা গোপন কেশ ও স্তনবৃন্ত দেখিয়ে সোরগোল সৃষ্টি করেছিল।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




