আওয়ামিলীগ ভিশন ২০২১ এর কথা বলে বারংবার। আর সেটি বাস্তবায়ন করতে দেশের সর্বক্ষেত্র থেকে তাদের বিরোধী মনমানষিকতার সব লোককে যে কোন কার্যকরী অফিস থেকে সরিয়ে রাখাটা বাঞ্জনীয় বলে তারা মনে করেন।
মুলত তারা শেখ মুজিবের অসমাপ্ত কাজ পূর্ণাঙ্গ করার কথা বলেন বারবার। আর সেই মুজিব শুরু করে দিয়েছিলেন বাকশাল যা ছিল অসমাপ্ত। তাই বর্তমান আওমিলীগ মুজিবের মতো এত মাথা গরম করে তা বাস্তবায়ন করতে পারবেনা বলে তারা ভিশন ২০২১ এর কথা বলেন যে এই সময়ের মধ্যে তারা তাদের নিজেদের পছন্দমতো রাষ্ট্রের প্রতিটি ক্ষেত্রকে সাজাতে পারবেন। যার ফলে তারা এরপর যেন যে কোন গণতন্ত্রের মাধ্যমেই ক্ষমতায় আসতে পারেন। অর্থাৎ সে সময় বিরোধী দল, বিদেশী পর্যবেক্ষক যারাই আসুকনা কেন তারা এসে যতই বলুকনা কেন যে বিরোধী দলের প্রতি বৈষম্য করা হচ্ছে । তাতে আওয়ামিলীগের কোন কিছুই আসবেযাবেনা।
কারণ এ সময় ক্ষমতায় যেতে বিম্পিকে অবশ্যই গণতন্ত্রের মাধ্যমেই আসতে হবে। আর গনতন্ত্র যারা চালাবে তারা সবাই আওয়ামিলীগের অ্যসাইনমেন্ট বাস্তবায়নকেই অগ্রাধিকার দিবে। তাই কোন গণতন্ত্রের মাধ্যমেই কাজ হবেনা।
আর এ লক্ষ্যে আওয়ামিলীগ তিনটি ক্ষেত্রকে প্রাধান্য দিচেছ।
আমারও মনে হয় যে, তিনটি বিষয় যদি আওয়ামিলীগ পালন করতে পারে তবে আগামি হাজার বছরেও আওয়ামিলীগকে ক্ষমতা থেকে সরে দাড়াতে কিংবা পৃথিবীর কোন গণতন্ত্রের মাধ্যমেও হারাতে পারবেনা বিরোধী জোটগুলো। আর বিরোধী দলকে মোকাবেলা করতে তাদের নিজেদের বেশী চিন্তিত হতেও হবেনা। আর এ তিনটি হলো
১. বিচার বিভাগ
২. মিডিয়া
৩. অর্থের উৎস
]১. বিচার বিভাগঃ এ বিভাগে এমন লোকদের নিয়োগ দেয়া হবে যারা রক্তে মাংসে আওয়ামিলীগ। আর এটি যারা করবে তারাও হবে আওয়ামিলীগ। যদি তারা সহজে আওয়ামিলীগের পক্ষে রায় দিতে না চায় তবে তাদেরকে সাবেক বিচারপতি খায়রুল ইসলামের মতো প্রধাণমন্ত্রীর দপ্তর থেকে ১০লাখ টাকার চেক দিতে হবে। কারণ এ চেকের মাধ্যমেই মুজিবকে

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




