somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গল্পঃ নিঃসঙ্গ জানালা

১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এক

কারো খুব মন খারাপ হলে এই মহাজগতের কি এসে যায়?

মহাকাশযানের স্বচ্ছ জানালায় বসে বাইরের দিকে তাকিয়ে ভাবছিলেন নীল।

জগতটা রহস্যে জড়ানো।মানুষের মনের নানা অনুভূতিও কি সেই রহস্যের অংশ নয়?এইযে অস্তিত্বের উপরে ভার হয়ে বসে থাকা মন খারাপের অনুভুতি যা তিনি এখন অনুভব করছেন।তাতে কি কারো কিছু এসে যায়?এর অস্তিত্ব কি শুধুমাত্রই তার মনে?মহাজগতের কোথাও কি তাতে সামান্যতম কোনো পরিবর্তন হয়?কিন্ত এই মন খারাপের ভারটা কি অসীম! কি অসহায় লাগে এসময়।কিন্ত সহসা মন থেকে তা ঝেড়ে ফেলা যায় না।মানুষ কি অসহায় একটা প্রানী! জীবনে সমস্ত অপ্রীতিকর স্মৃতি আর কষ্টের অনুভূতিগুলো তাকে বয়ে বেড়াতে হয় আমৃত্যু। চাইলেই স্মৃতি থেকে তা ঝেড়ে ফেলতে পারা যায় না।অন্যের কাছ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়,কিন্ত নিজের স্মৃতি থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি?


এই মহাকাশযানে মানুষ বলতে তিনি একা।তার সাথে কিছু উদ্ভিদের জার্মপ্লাজম আর প্রানীর ভ্রুন রয়েছে।মানুষের হিমায়িত ভ্রুনও কিছু রয়েছে সেই সাথে।এবারের যাত্রাটিই সবচেয়ে লম্বা।স্বয়ংসম্পূর্ণ এই মহাকাশযানে করে তাকে যেতে হবে সৌরজগত ছাড়িয়েও আরোও বহুদূর।বাসযোগ্য একটি গ্রহের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে সেখানে।তার দায়িত্ব সেই গ্রহে একটা স্টেশন নির্মাণ করে কিছু কার্গো পৌঁছে দেয়া।আর ফেরার পথে যতটা সম্ভব নমুনা সংগ্রহ করে নিয়ে আসা।

প্রথম মানুষ হিসাবে প্রায় অচেনা একটি গ্রহে নামা খুবই বিপদজনক। কেউ এবিষয়ে আগ্রহী হতে চায়নি।নীল খুব আগ্রহের সাথেই দায়িত্বটি নিয়েছেন।এই মহাকাশযানে থাকা পঞ্চাশের বেশি নানা ধরনের আধুনিক রোবট সবকিছুই করবে।তার দায়িত্ব শুধু সবকিছু তত্ত্বাবধান করা আর পৃথিবীর সাথে যোগাযোগ বজায় রাখা।

নীল অভিজ্ঞ মহাকাশচারী।জীবনে বেশ কয়েকবার এমন যাতায়াত করেছেন তিনি।যদিও প্রতিবারই নতুন নতুন কিছু অভিজ্ঞতা হয়েছে তার।গত বছর নীলের বয়স ষাট ছাড়িয়েছে।দীর্ঘ সাতাশ বছর ধরে মহাকাশই তার আসল বাড়ি।কোনো মিশনে না থাকলে তিনি দায়িত্ব পালন করেছেন আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে। সেখান থেকে আলো ঝলমলে রাতের পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে তার মন কেমন করে উঠত।তবুও তিনি রাতের পর রাত সেদিকেই তাকিয়ে থাকতেন।অনেক সুযোগ এসেছে কিন্ত মহাকাশচারীর জীবন বেছে নেয়ার পর খুব কমই পা দিয়েছেন তিনি পৃথিবীতে। যতবারই কোনো একটা মিশন থেকে ফিরেছেন প্রতিবারই পৃথিবীতে পেরিয়ে গিয়েছে অনেকগুলো বছর।চেনাজানা কেউই আর বেঁচে নেই এখন।নীল এক কাপ কফির জন্য উঠে যায়।কিছুক্ষন পর আবার এসে বসে আরামদায়ক সাদা কুশনে মোড়ানো চেয়ারটিতে।


মাঝে মাঝে তার অতীতের কথা মনে হয়।দারুন একটা পরিবার ছিল তার।ছোট থেকেই অত্যন্ত মেধাবী আর উদ্যোমী ছিলেন তিনি। তাই সাফল্যও ধরা দিয়েছিল হাতের মুঠোয়।সুন্দর একটা ভবিষ্যতের স্বপ্ন ছিল চোখে।তবে সাফ্যল্যের সাথে সাথেই শত্রু বাড়ে,বন্ধু কমে।পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেলেও এই নিয়মের পরিবর্তন হয়নি।এসব কারনে নীল ধীরেধীরে বাইরের মানুষদের থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিতে থাকলেন। তবুও সবকিছু কেমন যেন হয়ে যেতে লাগল।কালো চোখের একটি মেয়ের মুখ আজও চোখে ভাসে তার।কি চমৎকার বিশ্বাসের একটা সম্পর্কই না ছিল তার সাথে।মেয়েটির বিশ্বাসঘাতকতা মেনে নিতে খুব কষ্ট হয়েছিল তার।কি কষ্ট! কি কষ্ট! যেন পৃথিবী থেকে সমস্ত অক্সিজেন ফুরিয়ে এসেছে।যেন শ্বাস নিতে পারছেন না তিনি!এরপর থেকে মানুষের উপর কেমন যেন অবিশ্বাস তৈরি হয়ে গিয়েছিল নীলের।


তবে পরবর্তীতে নিজ পরিবার এবং আপনজনের নির্দয় আচরণ কেমন যেন পাষাণে পরিনত করেছিল নীল কে। কারন চরম দুঃখের এই সময়ে তিনি প্রানপনে আঁকড়ে ধরেছিলেন তাদের।কিন্ত তারা নীলকে বুঝতে চায়নি।সবচেয়ে দরকারের সময়টাতেই তার পরিবার তাকে সাপোর্ট দিতে চায়নি। সঙ্গী, সন্তান পরিবার পরিজন মিলে বেঁচে থাকার যে আনন্দময় জীবনের স্বপ্ন দেখে এসেছিলেন নীল তা ঐ ছায়াপথের মতই ধীরে ধীরে দূরে সরে গিয়েছিল।নিদারুণ অভিমানে মাত্র তেত্রিশ বছর বয়সে নীল বেছে নিয়েছিলেন মহাকাশচারীর জীবন।


তার হিসাবে সাতাশ বছর কিন্ত পৃথিবীর হিসাবে একশ বছরেরও বেশি।কত বেশি সেই হিসাব আর রাখেনি নীল।সেই কালো চোখের মেয়েটি আজ অতীতে হারিয়ে গেছে। মা বেঁচে নেই।বেঁচে নেই ভাইবোন,আত্মীয় আর বন্ধুরা কেউ।যাদের উপর অভিমান ছিল তারা কালের গহব্বরে হারিয়ে গেলেও বেঁচে আছেন নীল।সেই প্রগাঢ় অভিমানের তীব্রতা হয়ত নেই।তার জায়গা দখল করেছে গভীর বিসন্নতা।

প্রথম মিশন থেকে ফেরার পর অনেকেই ভেবেছিল নীল এই অর্জিত অর্থ দিয়ে সুন্দর কোনো শহরে আরামদায়ক একটি জীবন কাটিয়ে দেবে।বেশিরভাগ লোকেই তাই করে।তরুন, সুদর্শন এবং ধনী মহাকাশচারীর জন্য বন্ধুর কোনো অভাব হবেনা।রূপবতী তরুণীরা তার সঙ্গী হওয়ার জন্য ভীড় করবে।কিন্ত ছয় মাসের মাথায় যখন তিনি আবার আরেকটি মিশনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে শুরু করলেন তখন পরিবারের সকলেই খুব অবাক হয়ে গেল। এরপর তিনি বেশ কিছু মিশনে গিয়েছেন এবং যতটা সম্ভব পৃথিবীকে এড়িয়ে চলেছেন।এড়িয়ে চলেছেন মানুষের সঙ্গ।তাই তিনি বরাবর একাকী মিশনগুলো বেছে নিয়েছেন।

আসলে সুর কেটে গিয়েছিল কোথাও।মানুষের কাছে এত কষ্ট পেয়েছিলেন যে সারাটা জীবন মানুষ থেকে দূরেই কাটিয়ে দিলেন।এমন জীবনে সুখ নেই এটা সত্যি কিন্ত কারনে অকারণে মানুষের দেয়া আঘাতও নেই।এটাই স্বস্তি এটাই শান্তি।দীর্ঘ যাত্রা পথে কোনো ব্যস্ততা থাকেনা।তখন তিনি বাইরের আকাশের দিকে তাকিয়ে চিন্তা করেন।অনেক আগের জীবনটির কথা ভেবে তার দীর্ঘঃশ্বাস পড়ে।এখন তার সার্বক্ষণিক সঙ্গী এই মন খারাপের ভাবটা।এটি কখনো তাকে পুরোপুরি ছেড়ে যায় না।তবে কখনো কখনো খুব তীব্র হয়।আজ যেমন হচ্ছে।

নীল পৃথিবীতে ফিরে নতুন করে জীবন শুরু করতে পারতেন।দু এক বার ভেবে দেখেছেন সে কথা।দু একজনের সাথে মিশতে চেষ্টাও করেছেন কিন্ত লাভ হয়নি।তার কাছে সেটাও তেমন ভাল লাগেনি তাই অবশেষে পাকাপাকিভাবেই স্থায়ী হয়ে গিয়েছেন মহাকাশে।নীল আত্মহত্যার কথা ভাবেন নি এমনটিও নয়।অন্যকেউ হলে হয়ত সেটাই করে ফেলত অথবা মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে থাকত পৃথিবীর এক কোনে।তবে মেধাবী নীল তার জীবনটিকে একেবারে বৃথা যেতে দিতে চাননি।তাই নিজের মেধা আর সক্ষমতাকে উৎসর্গ করেছেন মানবকল্যানে।

তিনি প্রায়ই মানুষের ক্ষুদ্রতা নিয়ে চিন্তা করেন।কেন মানুষ বিশ্বাস ভাঙে আর কেনইবা অযথা শত্রুতা করে?সবচেয়ে অদ্ভুত হচ্ছে যাদের জন্য তার এই বৈরাগ্য তারা কেউই নেই আজ।অথচ তার জীবনটি কি অদ্ভুত ভাবে বদলে গেছে।ছিমছাম একটি বাড়ির সবুজ আঙিনায় ছুটোছুটি করে বেড়ানো নিজ শিশুদের দেখতে দেখতে মায়াময় একটি নারীর সাথে ধূমায়িত কফি উপভোগ করার ইচ্ছাটিকে সে ভুলতে পারেনা।এমনি সব স্বপ্ন দেখত সে এক সময়।অনেক বছর আগে যখন সবকিছু ঠিক ছিল তখন।এই চিন্তাগুলো মাথায় আসলে আগে কি চমৎকার অনুভূতি হতো কিন্ত এখন সব সুখস্মৃতিই কেমন যেন ব্যাথার মত হয়ে গেছে।একাকি মানুষকে সুখের স্মৃতিও কষ্ট দেয়।

এই মিশন শেষ করে ফেরার পর আর নতুন কোনো মিশনে আশা হবে কিনা জানেন না নীল।বয়সের কারনে হয়ত অনুমতি পাবেন না।এবার জীবনের খুব বড় একটা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।এত বছর পর এমন ভাবনা কেন আসলো এটা নিয়ে তিনি অনেক ভেবেছেন।হয়ত তিনি মানুষ বলেই নিয়েছেন।মানুষও তো প্রানী,তাই তার মধ্যে প্রানীর স্বাভাবিক প্রবৃত্তি থাকাটা খুব অস্বাভাবিক নয়!

দুই

আদিগন্ত বিস্তৃত প্রান্তরের একটি পাথরের উপরে বসে রংধনু বর্ণের আকাশের দিকে তাকিয়ে অস্তগামী নক্ষত্র ডুবে যাওয়া দেখছিল ছেলেটি ।তার হাতে একটি ইলেকট্রনিক ডায়েরি। গত সপ্তাহেই পৃথিবী থেকে আসা স্পেসশিপে করে এসেছে এটা।একটু পুরাতন প্রযুক্তি কিন্ত এখনও চমৎকার কাজ করে।তার জন্যেই এসেছে এটি।আজ ডায়েরিটা পড়ে শেষ করার পর থেকেই মনটা খুব বিসন্ন হয়ে আছে।

একটু পরেই নক্ষত্র ডুবে যাবে তখন অন্ধকার হয়ে পড়বে চারিদিক।পথচলা কঠিন হবে তখন। তবুও তার উঠতে ইচ্ছা করছে না।সে একুশ বছরের অদম্য তরুন হলেও তার মাঝেমধ্যে খুব মন খারাপ হয়।সেই মন খারাপের কোনো কারন সে খুঁজে পায়না।তখন সে এই প্রান্তরে এসে বসে থাকে।এই গ্রহের মানব কলোনিটি মাত্র পঁচিশ বছর আগে তৈরি হয়েছে।গ্রহটিকে নিজেদের বাসযোগ্য করে নেয়ার কাজ চলছে পুরোদমে তাই চারিদিকে কর্মব্যস্ততা। এখানে বেশিরভাগ মানুষই তার মত কমবয়েসী। তাদের জন্ম কৃত্রিম ইনকিউবেটরে এই গ্রহেই হয়েছে।বেশি বয়সের যারা আছেন তারা সরাসরি পৃথিবী থেকে এসেছেন।এই মানুষগুলো তাদের প্রশিক্ষণ আর নেতৃত্ব দেয়ার কাজটা করে থাকে।

তরুণটি কাঁধে কারো হাতের স্পর্শ পেয়ে চমকে ওঠে।ঘাড় ফিরে তাকাতেই তার মুখে হাসি ফুটে ওঠে।উনিশ বছরের এক তরুনী চোখে একরাশ মায়া নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে।তার কোলে ছটফটে দুবছর বয়েসী একটি শিশু।তরুন উঠে দাঁড়াতেই শিশুটি বাবার কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ে।তরুন এক হাতে তাকে ধরে অন্য হাতে সঙ্গীকে ধরে বাড়ির দিকে হাটতে থাকে।

ছিমছাম কাঠের তৈরি বাড়ির সামনে পৃথিবী থেকে আনা ঘাসে ছাওয়া বড় একটি লন।একপাশে সারি সারি গ্রীন হাউজ।কৃষিবিদ তরুন ভয়েজ কমান্ড দিতেই নানা জায়গায় আলো জ্বলে উঠে চারিদিক আলোকিত হয়ে গেল।তাদের দেখে পোষা কুকুরটি নেচে-কুঁদে গড়াগড়ি করতে লাগলো। তরুন শিশুটিকে লনে ছেড়ে দেয়।সে কুকুরটির সাথে দৌড়ে গড়িয়ে খেলা করতে থাকে।তরুণী খুব দ্রুত দুকাপ কফি বানিয়ে বারান্দায় তরুনটির পাশে এসে বসে।এখানের গ্রীন হাউসের গাছের কফি।পৃথিবীর কফির মত চমৎকার না হলেও খেতে খারাপ না।মেয়েটি জানে গত সপ্তাহে মহামান্য নীলের ডায়েরিটা হাতে আসার পর থেকেই তরুণটির মধ্যে অস্থিরতা কাজ করছে।


মহামান্য নীলের কথা তারা সবাই জানে।এই কলোনির সকলেই তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে।মহাকাশযানের যান্ত্রিক গোলযোগ সত্ত্বেও তিনি অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে এই গ্রহে অবতরণ না করলে এই গ্রহের প্রাথমিক স্টেশনটি তৈরি করা যেত না।সেক্ষেত্রে কয়েক বছরের মধ্যে পৃথিবী থেকে টেকনিশিয়ান এসে গ্রহটিকে বাসযোগ্য করার কাজটি শুরু করতে পারত না।মহামান্য নীলের বয়ে নিয়ে আসা ভ্রুন থেকে তাদের জন্মও হতো না।এই চমৎকার জীবনটি উপভোগ করা হতো না তাহলে কোনোদিন।

এই গ্রহ থেকে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় পতিত হয়ে বৃহস্পতির একটা উপগ্রহে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয়েছিলেন মহামান্য নীল।মহাকাশযানের ধংসাবশেষের সাথে তাকে জীবিত অবস্থায় পাওয়া যায়নি।সে তার সঙ্গী তরুনটিকে অনেকবার বলতে চেয়েছে যে তার চেহারায় স্ক্রিনে দেখা সুপুরুষ মহামান্য নীলের আদল রয়েছে কিন্ত তা কখনো বলা হয়নি।তরুনীটি জানে কথাটি আর বলবার প্রয়োজন নেই।

তরুণটি কফির কাপ নামিয়ে রেখে তার সঙ্গীর কাঁধে মাথা রাখে।মেয়েটি গভীর আলিঙ্গনে তাকে জড়িয়ে নেয়।তারা হাসিমুখে তাদের সন্তানের দিকে তাকিয়ে তাকে।তরুনের বিসন্নতার ভাবটি কেটে যেতে থাকে সেখানে স্থান করে নেয় ফুরফুরে একধরনের ভাললাগা।সে ভাবে - প্রাণীর স্বাভাবিক প্রবৃত্তি বংশধর রেখে যাওয়া।মানুষ তো একটা প্রাণীই।তাকে জন্ম দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য সে তার জন্মদাতা পিতার প্রতি মনেমনে অনেক শ্রদ্ধা জানায় আর ভাবে কি চমৎকার একটি জীবনই না সে পেয়েছে।

সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:২১
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিসের সনদের মান নির্ধারণ করা শয়তানী কাজ

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৬:৪০



সূরাঃ ৯ তাওবা, ১০১ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০১। মরুবাসীদের মধ্যে যারা তোমাদের আশেপাশে আছে তাদের কেউ কেউ মুনাফিক। মদীনাবাসীদের মধ্যেও কেউ কেউ মোনাফেকী রোগে আক্রান্ত। তুমি তাদের সম্পর্কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছায়ানটের ‘বটমূল’ নামকরণ নিয়ে মৌলবাদীদের ব্যঙ্গোক্তি

লিখেছেন মিশু মিলন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



পহেলা বৈশাখ পালনের বিরোধীতাকারী কূপমণ্ডুক মৌলবাদীগোষ্ঠী তাদের ফেইসবুক পেইজগুলোতে এই ফটোকার্ডটি পোস্ট করে ব্যঙ্গোক্তি, হাসাহাসি করছে। কেন করছে? এতদিনে তারা উদঘাটন করতে পেরেছে রমনার যে বৃক্ষতলায় ছায়ানটের বর্ষবরণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বয়কটের সাথে ধর্মের সম্পর্কে নাই, আছে সম্পর্ক ব্যবসার।

লিখেছেন ...নিপুণ কথন..., ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৫০


ভারতীয় প্রোডাক্ট বয়কটটা আসলে মুখ্য না, তারা চায় সব প্রোডাক্ট বয়কট করে শুধু তাদের নতুন প্রোডাক্ট দিয়ে বাজার দখলে নিতে। তাই তারা দেশীয় প্রতিষ্ঠিত ড্রিংককেও বয়কট করছে। কোকাকোলা, সেভেন আপ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জন্য নিয়ম নয়, নিয়মের জন্য মানুষ?

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৪৭



কুমিল্লা থেকে বাসযোগে (রূপান্তর পরিবহণ) ঢাকায় আসছিলাম। সাইনবোর্ড এলাকায় আসার পর ট্রাফিক পুলিশ গাড়ি আটকালেন। ঘটনা কী জানতে চাইলে বললেন, আপনাদের অন্য গাড়িতে তুলে দেওয়া হবে। আপনারা নামুন।

এটা তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

একজন খাঁটি ব্যবসায়ী ও তার গ্রাহক ভিক্ষুকের গল্প!

লিখেছেন শেরজা তপন, ১৭ ই এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:০৪


ভারতের রাজস্থানী ও মাড়ওয়ার সম্প্রদায়ের লোকজনকে মূলত মাড়ওয়ারি বলে আমরা জানি। এরা মূলত ভারতবর্ষের সবচাইতে সফল ব্যবসায়িক সম্প্রদায়- মাড়ওয়ারি ব্যবসায়ীরা ঐতিহাসিকভাবে অভ্যাসগতভাবে পরিযায়ী। বাংলাদেশ-ভারত নেপাল পাকিস্তান থেকে শুরু করে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×