বায়ুশুন্যকালে নিমের ছায়ায় চিৎশুয়ে আকাশ দেখছিলাম তখন
পৃথিবীর বহিরাঙ্গনে সূর্যের মুখে ক্রমশ চিৎকার ও শাস্তির শিরোনাম
গ্রামশিশুর পায়ে ধুলো আর এক মাথা রোদ ও কপালের ঘামে তখন
ফশলের মাঠ ফেরা জলসানো ভূমিপিতার দেখা হয় চৌরাস্তার মোড়ে হাসি ঘাম আনন্দ মিলন মায়াবীর ছোট হাতে উঠে আসে পাকা পাকা চুল
স্নেহের হাত পরশে ছায়াঘুম নানান স্বপ্নে বিভোর করে পিতার নয়ন
বিষন্ন ব্যস্ত আল ধরে ধরে মাতা আসে সম্মুখে ছাগলের লাইন তখন
নিম বাযু এসে সকলের শরীর ভেজায় চৌরাস্তার মোড়ে বিষন্ন দুপুর
অথবা যার যার মত যাওয়া ফিরে আসা ঘাস বিছানো মায়াবী কালে চৌরাস্তার বাতাশী নিম দিয়ে দিয়ে যায় নিশ্বাসে বেশী বেশী আয়ুকাল
এবার দেখি ফিরে গিয়ে স্মৃতির বাসনা ঘরে বড় বিলবোর্ড চৌরাস্তায়
নিকেতনে দল দল শিশু পড়ে পড়ে যায় বিকোনী পদ্য আর
ঘারে ঝোলানো ব্যাগে পুস্তকের সাথে ঢুকে যায় হাওয়াবেগী স্বপন
শুধু নিমবায়ু নেই নিমছায়া নেই নিমঘুম নেই নিমগাছ নেই চৌরাস্তায়।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




