
ইনি কন্স্তান্তিন এদুয়ার্দোভিচ ৎসিওলকোভ্স্কি । মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি বিশ্বাস করতেন মানুশ 'ছায়াপথে' বসতি গড়বে।
তাঁর সমসাময়িক অনেক মানুশ তাঁকে নিয়ে ঠাট্টা করেছেন। তিনি তার গবেষণায় ছিলেন আবিচল।
তিনি লিখেন তার কাল জয়ী বই " দ্যা উইল অফ ইউনিভার্স,দ্যা আননোউন ইন্টারলিজেন্ট"
প্রচলিত ধর্মের মহাকাশ ধারনা বিশ্বাস করতেন না। প্রয়ানের(১৯শে সেপ্টেম্বর, ১৯৩৫) আগে খুব কমই সন্মান পেয়েছেন পোলীয় বংশোদ্ভূত সোভিয়েত রকেট বিজ্ঞানী।
তিনি নভশ্চরণ তত্ত্বের অগ্রদূতদের মধ্যে অন্যতম। তার জীবনের অধিকাংশ সময় কেটেছে মস্কোশহর থেকে ২০০ কিমি দূরে অবস্থিত কালুগার বাইরে একটি কাঠের বাড়িতে।
ওয়ারনহের ভন ব্রাউন একজন জার্মান আমেরিকান বিজ্ঞানী তাঁর কাজ নিয়ে গবেষনা শুরু করেন।
তাঁর দূরদর্শী চিন্তাধারায় ফলে রাশিয়ানরা ১৯৫৭ সালে মহাকাশে প্রেরন করে "স্পুটনিক ১"।
রাশিয়ানরা প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্থাপন করে। টাকায় অনেক এগিয়ে থাকলেও মহাকাশ বিজ্ঞানে পিছিয়ে থেকে চিরশত্রু আমেরিকা রাশিয়ার সাথে যৌথভাবে তৈরী করে আন্তর্জাতিক মহাকাশ ষ্টেশন।
ফ্রান্সে তৈরী স্যাটেলাইট, আমেরিকার বেসরকারি মহাকাশ সংস্থা 'স্পেসএক্স' থেকে উড্ডয়ন করবে বংগবন্ধু ১ স্যাটেলাইট।
মহান বিজ্ঞানী কন্স্তান্তিন এদুয়ার্দোভিচ ৎসিওলকোভ্স্কিকে শ্রদ্ধা । বাংলাদেশের স্যাটেলাইটের জন্য শুভকামনা।
সর্বশেষ এডিট : ১১ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৪২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




