
ইংরেজি একটা কথা আছে "if you cant beat the motherfucker, join them"
তিন বার পরাজিত হয়ে আরব বিশ্ব এই কথার অর্থ হাড়ে হাড়ে টের পেয়ে ইসরায়েলর সাথে মিত্রতা গড়ে তুলেছে। বৈপরীত্য হচ্ছে ইরান, কাতার, লেবানন , এই রাস্ট্র সমুহ এখনো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দানবকে হালকা খোচাঁখুচি করার। ইসলায়েলের পিতা ইংল্যান্ড, ফ্রান্স পরে আমেরিকা পার্টিতে যোগদান করে। ইসরায়েল এখন উন্নত দুনিয়ার আদরের দুলাল।
ইসরায়েল যদি ফিলিস্তিনের প্রতিটা মানুশকে হত্যা করে তবে কারো আসলে কিছুই করার নাই। আমরা শুধু নিন্দা জানাতে পারব।

এই দুনিয়ার তাবত ব্যবসা ইহুদীদের হাতে। ইহুদী পন্য আমি রোজ খরিদ করি, আপনি পড়ছেন আপনিও খরিদ করেন।
আপনি আমি বর্জন করলে ওদের আসলে কিছুই যায় আসে না। আপনি আমি ওদের টার্গেট কাষ্টমারই না।
ইসরায়েলে পাওয়া গিয়েছে বিপুল পরিমান খনিজ তেল, ইউরোপ আরো ডিপেন্ডেন্ট হবে ইসরায়েলের উপর, খোদার যেন এক অপার আশীর্বাদ ইসরায়েলের উপর।
রাশিয়া গনচিন কখনোই ইসরায়েলের বিরোধিতা করবেনা। ইসরায়েলের বিপক্ষে সেসব দেশে বিশেষ কোন জনমত নেই। সরকারের কোন আগ্রহ থাকার কথা নয়।
শত শত বছর পশ্চিমাদের প্লান করা ইসরাইল রাষ্ট্র খুব শক্ত ভিত্তির উপর গড়া। সংঘাতের আগে দুই রাস্ট্র নীতি সমর্থনের জন্য আরব বিশ্বকে অনুরোধ করা হয়েছিল, ফিলিস্তিন সহ বিশেষকরে আরবরা তা মানে নি, বার বার যুদ্ধ করেছে এবং হেরে গিয়ে আরো বেশী জায়গা হারিয়েছে।
আসলে মূল পরিকল্পনায় এত দ্রুত অভাবনীয় সাফল্য আসবে তা ভাবা হয় নি। সাফল্য এনে দিয়েছে বোকা আরবরা, মাত্র ৬ দিনে হেরে গিয়ে ফিলিস্তিনিদের কপালে চড়ম দুর্ভোগ এনে দিয়েছে। যুদ্ধ করাটাই ছিল অর্বাচীন সিদ্ধান্ত।
যুদ্ধপরাজিত হয়ে খোয়ানো ভূমি রিকোয়েস্ট করলেই কেউ দিয়ে দিবেনা, যুদ্ধজয় করেই ফেরত নিতে হবে। আর অদূরভবিষ্যৎ কালে সেই সম্ভাবনা নেই বলেই আমার বিশ্বাস।

সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




