
দীর্ঘ তাপদাহের পর বৃষ্টি হল, কিছু লোক বলতে লাগল, "ঈশ্বরের কৃপা"।
ইয়েমেনে সৌদী বোমায় ৩০ শিশু মারা গেলো, কোন ধার্মিক কথা বললেন না, কোন টিভি মিডিয়া হাংগামা করল না। নিকি হ্যলি হ্যলান দিয়ে কফি খেল, কিছু বলল না। জাতিসংঘ নিন্দা জানাল না, একটা সরকার প্রধান কিছু বলল না, মোল্লারা ক্যা করে একটা শব্দ করল না।
আল্লাহর তরফ থেকে বোমা পড়েছে কালেমা লেখা বোমা, কথা বললে ধর্ম চলে যাবে, কয়েকটা বাচ্চা ই তো।
ঐ ঈশ্বর সিরিয়া, লিবিয়া, ইয়েমেনে থাকে উনি থাকেন ভদ্র পল্লীতে, নরওয়ে, ডেনমার্ক, সুইডেনে।
সুইডেনের ৩০ টা বাচ্চা দুর্ঘটনায় মারা গেলেও সারা বিশ্বের কষ্ট উৎলে উঠত। আল্লাহর সুইডেনের বাচ্চাদের প্রতি এক বিশেষ মায়া আছে।
দাস প্রথা সম্পর্কীয় সকল হুজুর বলেন, তখন দাস প্রথা, অর্থাৎ মানুষ হয়ে অন্য মানুষকে কেনা বেচা বন্ধ করা যায়নি কারন, "তখনকার অর্থনীতি দাস প্রথার উপর নির্ভরশীল ছিল, দাস প্রথা বন্ধ করলে অর্থনীতি ধংস হয়ে যেত"।
অর্থননীতি কে চালায়? আল্লাহ নাকি মানুষ! নাউজুবিল্লা"।
মহানবী সঃ আল্লাহর কাছে দোয়া করলেই দাস প্রথা বন্ধ হয়ে যেত। ঐ বর্বর প্রথা থাকত না। আল্লাহ, নবী কেউ ই নারী, পুরুষ কেনা বেচা আর অজাচার বন্ধ করলেন না।
যতদিন পর্যন্ত আল্লাহ ভদ্রপল্লীতে পশ্চিপ ইউরোপ, নর্থ আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াতে থাকেন ততদিন আমাদের গরীবদেশ গুলোর নিজেদের সমস্যা নিজেদেরই ঠিক করতে হবে।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




