মোদীর বিচক্ষণতা ও অসীম সাহসীকতায় ভারতবাসী মুগ্ধ হয়ে ভোট দিয়েছে।
১. তিনি বাল্যকালে কুমির ভর্তি জলাশয় পাড়ি দিয়ে মন্দিরের ঘন্টা বাজাতেন কুমির রেসে হেরে যেত। (আত্মজীবনী কমিক্স বাল নরেন্দ্র)।
২.তিনি নোট বদলে দিয়ে একটা চমৎপ্রদ কাজ করেছেন, যাতে অনেকের সেই লেভেলে লাভ হয়।
৩. প্রজ্ঞা সিং ঠাকুর নামের রাষ্ট্রদ্রোহিকে এম পি টিকেট দিয়ে সাহসিকতার কাজ করেন।
৪.শিশু আসিফা ধর্ষণ ও হত্যাকারীদের বুকে আগলে রেখে হিন্দুত্ব বাদের পক্ষে কাজ করেন।
৫.জি ডি পি ভারতের ইতিহাসের সর্বনিম্ন হয়েও লোকেদের ভাষনে খুশি রাখেন।
৬.মাত্র ১২ দিনের একটিভ গোলা মজুদ থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানে কাক হত্যা করার সাহস দেখান।
৭. নিরাপত্তা ত্রুটিতে ৪৪ জন সৈনিক মারা গেলেও নিজের কারিশমায় এটাও সাফল্য বানিয়ে ফেলেন।
৮. অভিনন্দন নামের পাইলট ধরা খাইলেও তিনি সেটাকেও সাফল্য বানিয়ে ফেলেন।
৯.অনেক গুলো মিডিয়াকে ভরন পোষন দেন।
১০. ইতিহাসে সবচেয়ে বেশীসংখ্যক মামলার অভিযুক্তকে নির্বাচনের মনোনয়ন দেন।
১১. বেকারত্ব রেকর্ড ব্রেক করলে তিনি বেকারদের সিংগারা বানোর সুবুদ্ধি দেন।
১২. তিনি ইন্টারভিউতে দাবী করেন তিনি মেঘের তেলেসমাতি তৈরী করেন তাই রাডারে তার বিমান ধরে না। অনেকেই তাকে রাডার বাবা বলেন।
১৩. বুঝতে না পেরে ভারতের জাতীয় সংগীতের সময় তিনি হাটাহাটি করেন, সহজ সরল ব্যক্তি।
১৪. তিনি বেশ মজাদার কায়দায় ইংরেজী বলেন।
১৫. ল এন্ড অর্ডার সিচুয়েশন খারাপ হলেও তিনি ভুবন ভোলানো হাসিতে সেই কস্ট ঘুচিয়ে দিতে পারেন।
১৬. জীবনে একবার সংবাদ সম্মেলন করে কোনো কথা বলেন নাই, নিন্দুকেরা বলে তিনি কথার জবাব জানেন না।
তার ভুমিধ্বস জয়ে অভিনন্দন। তিনি নিজেও একজন অভিযুক্ত গনহত্যার আসামী। তার ভাই পার্টি লিডার অমিত শা ও তার বিরুদ্ধে চলমান বিচারের বিচারক হত্যা মামলার অভিযুক্ত। ভারতের কংরেস ও ভালো বিকল্প নয়, যদিও ভদ্র ভালো ক্যান্ডিডেটরা তেমন কেউ জয়ী হতে পারেনি, জয়ী হয়েছে ভয়ংকর অপরাধী আর সেবিব্রেটিরা।
বাংলাদেশের জন্য পরোক্ষ ভালো হয়েছে বেশ কিছু ব্যবসার বাজার বাংলাদেশে ঢুকবে, যেমন মাংশ, চামড়া অন্যান্য।
ভারতের ক্ষতি হয়ে গেল, এই জি ডি পি যদি থাকে আর চীনের জিডিপি যদি শুন্যতে নেমে আসে তবুও চীনকে ধরতে ভারতের ৫০ বছরের মত লাগবে যদিও অঞ্চলিক শত্রু থেমে থাকবেনা।
প্রতিবেশীরা এক এক করে চীনের হাতে চলে যাচ্ছে, তাকিয়ে দেখা ছাড়া কিছু করার নেই।
দ্যা হিন্দু পত্রিকার প্রতিবেদনে সৃস্টির শুরু থেকে এই পর্যন্ত ভারতের সৈন্য যুদ্ধের চেয়ে বেশী খুধা দারিদ্রে আত্মহত্যা করে মারা যায়, ভারত চীনের মিত্র রাশিয়া নির্ভর সামরিক শক্তি ক্ষয়িষ্ণু। কোন গোল বা ভিশন না থাকা এবং ভয়ংকর দুর্নীতি থাকায় ২০৩০ থেকে ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের সামরিক শক্তি তাদের সামরিক শক্তিকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে বেশ ভালো ভাবে।
আশিক্ষিত জনতার রাস্ট্রের জন্য ভোট একটা বাজে জিনিস, একটা ভালো অটোক্রেসি দরকার। বাংলাদেশে একটা ফ্রি ফেয়ার ইলেকশন হলে বাংলাদেশও পথ হারিয়ে ফেলবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




