বিশ্বের ভয়ঙ্কর ৬টি সেতু
রয়টার্স
সব সেতুই প্রয়োজন মেটায়। অনেক সময় দূরত্ব কমায়। কিন্তু বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন কিছু সেতু আছে যেগুলো রীতিমত ভয়ঙ্কর। আকৃতি, আয়তন এবং উচ্চতার কারণে এসব সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল চরম বিপদসঙ্কুল যাত্রার মতোই।
কলোরোডার রয়েল জর্জ ব্রিজ : যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত সেতু রয়েল জর্জ ব্রিজ। এর উচ্চতায় রীতিমত শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দেয়। সেতুটি আরাকান নদী উপত্যকায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৬৯ ফুট এবং লম্বায় ১২৬০ ফুট।
ফ্রান্সের অ্যাগুইলা ডি মুদি ব্রিজ : সেতুটির উচ্চতা এতই বেশি যে নিচের দিকে তাকানো যায় না। দুই পর্বতের মাঝে সেতুটির অবস্থান। তবে সৌভাগ্যের বিষয় হচ্ছে, সেতুটি আয়তনে ছোট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২৬০৫ ফুট উচ্চতায় এর অবস্থান।
সুইজারল্যান্ডের ট্রিফ সাসপেনশন ব্রিজ : এটি সবচেয়ে দীর্ঘ এবং সুউচ্চ হাঁটার ঝুলন্ত সেতু। ট্রিফ ২০০৪ সালে নির্মাণ করা হয়। সুইজারল্যান্ডের গ্রাডমেন শহরে পর্বতমালায় এটি অবস্থিত। সেতুটির উচ্চতা ৩২৮ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৫৫৮ ফুট।
নর্দান আয়ারল্যান্ডের ক্রিক-এ রেডি রোপ ব্রিজ : বহু পর্যটক সেতুটির ওপর দিয়ে খুব সহজেই হেঁটে পার হয়েছে। যদিও; সেতুটি ভয়ঙ্কর। তবু মাছ শিকারিরা সেতুটি বেশি ব্যবহার করে। রশির তৈরি সেতুটি পর্যটকদের বেশি আকৃষ্ট করে। এটি নর্দান আয়ারল্যান্ডের অ্যানট্রিম কাউন্ট্রির ব্যালিনটয়ের কাছে অবস্থিত। সেতুটি ৬৫ ফুট লম্বা এবং পর্বত থেকে ১০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।
কানাডার কেপিলান সাসপেনশন ব্রিজ : সেতুটির ওপর দিয়ে হেঁটে পার হওয়া খুবই ভয়ের। সবুজে ঘেরা বনের মাঝে এর অবস্থান। সেতুটির উচ্চতা, সরু এবং খুব বেশি নড়াচড়া করাই ভয়ের অন্যতম কারণ। ১৮৮৯ সালে প্রথম সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ব্রিটিশ কলম্বিয়ার নর্থ ভানকোভারের কাপিলান নদীর ওপর সেতুটির অবস্থান। ৪৫০ ফুট লম্বা এবং উচ্চতা ২৩০ ফুট।
চীনের সিদু রিভার ব্রিজ : ২০০৯ সালের নভেম্বরে সেতুটি যখন উদ্বোধন করা হয় তখন পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেতু। চীনের হুবি প্রদশের জর্জ নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির উচ্চতা ১৫৫০ ফুট।
রয়টার্স
সব সেতুই প্রয়োজন মেটায়। অনেক সময় দূরত্ব কমায়। কিন্তু বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন কিছু সেতু আছে যেগুলো রীতিমত ভয়ঙ্কর। আকৃতি, আয়তন এবং উচ্চতার কারণে এসব সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল চরম বিপদসঙ্কুল যাত্রার মতোই।
কলোরোডার রয়েল জর্জ ব্রিজ : যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত সেতু রয়েল জর্জ ব্রিজ। এর উচ্চতায় রীতিমত শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দেয়। সেতুটি আরাকান নদী উপত্যকায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৬৯ ফুট এবং লম্বায় ১২৬০ ফুট।
ফ্রান্সের অ্যাগুইলা ডি মুদি ব্রিজ : সেতুটির উচ্চতা এতই বেশি যে নিচের দিকে তাকানো যায় না। দুই পর্বতের মাঝে সেতুটির অবস্থান। তবে সৌভাগ্যের বিষয় হচ্ছে, সেতুটি আয়তনে ছোট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২৬০৫ ফুট উচ্চতায় এর অবস্থান।
সুইজারল্যান্ডের ট্রিফ সাসপেনশন ব্রিজ : এটি সবচেয়ে দীর্ঘ এবং সুউচ্চ হাঁটার ঝুলন্ত সেতু। ট্রিফ ২০০৪ সালে নির্মাণ করা হয়। সুইজারল্যান্ডের গ্রাডমেন শহরে পর্বতমালায় এটি অবস্থিত। সেতুটির উচ্চতা ৩২৮ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৫৫৮ ফুট।
নর্দান আয়ারল্যান্ডের ক্রিক-এ রেডি রোপ ব্রিজ : বহু পর্যটক সেতুটির ওপর দিয়ে খুব সহজেই হেঁটে পার হয়েছে। যদিও সেতুটি ভয়ঙ্কর। তবু মাছ শিকারিরা সেতুটি বেশি ব্যবহার করে। রশির তৈরি সেতুটি পর্যটকদের বেশি আকৃষ্ট করে। এটি নর্দান আয়ারল্যান্ডের অ্যানট্রিম কাউন্ট্রির ব্যালিনটয়ের কাছে অবস্থিত। সেতুটি ৬৫ ফুট লম্বা এবং পর্বত থেকে ১০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত।
কানাডার কেপিলান সাসপেনশন ব্রিজ : সেতুটির ওপর দিয়ে হেঁটে পার হওয়া খুবই ভয়ের। সবুজে ঘেরা বনের মাঝে এর অবস্থান। সেতুটির উচ্চতা, সরু এবং খুব বেশি নড়াচড়া করাই ভয়ের অন্যতম কারণ। ১৮৮৯ সালে প্রথম সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ব্রিটিশ কলম্বিয়ার নর্থ ভানকোভারের কাপিলান নদীর ওপর সেতুটির অবস্থান। ৪৫০ ফুট লম্বা এবং উচ্চতা ২৩০ ফুট।
চীনের সিদু রিভার ব্রিজ : ২০০৯ সালের নভেম্বরে সেতুটি যখন উদ্বোধন করা হয় তখন পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেতু। চীনের হুবি প্রদশের জর্জ নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির উচ্চতা ১৫৫০ ফুট।
আমার েদশ
বিশ্বের ভয়ঙ্কর ৬টি সেতু রয়টার্স সব সেতুই প্রয়োজন মেটায়। অনেক সময় দূরত্ব কমায়। কিন্তু বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলে এমন কিছু সেতু আছে যেগুলো রীতিমত ভয়ঙ্কর। আকৃতি, আয়তন এবং উচ্চতার কারণে এসব সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল চরম বিপদসঙ্কুল যাত্রার মতোই। কলোরোডার রয়েল জর্জ ব্রিজ : যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় ঝুলন্ত সেতু রয়েল জর্জ ব্রিজ। এর উচ্চতায় রীতিমত শ্বাসকষ্ট বাড়িয়ে দেয়। সেতুটি আরাকান নদী উপত্যকায় অবস্থিত। এর উচ্চতা ৯৬৯ ফুট এবং লম্বায় ১২৬০ ফুট। ফ্রান্সের অ্যাগুইলা ডি মুদি ব্রিজ : সেতুটির উচ্চতা এতই বেশি যে নিচের দিকে তাকানো যায় না। দুই পর্বতের মাঝে সেতুটির অবস্থান। তবে সৌভাগ্যের বিষয় হচ্ছে, সেতুটি আয়তনে ছোট। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১২৬০৫ ফুট উচ্চতায় এর অবস্থান। সুইজারল্যান্ডের ট্রিফ সাসপেনশন ব্রিজ : এটি সবচেয়ে দীর্ঘ এবং সুউচ্চ হাঁটার ঝুলন্ত সেতু। ট্রিফ ২০০৪ সালে নির্মাণ করা হয়। সুইজারল্যান্ডের গ্রাডমেন শহরে পর্বতমালায় এটি অবস্থিত। সেতুটির উচ্চতা ৩২৮ ফুট এবং দৈর্ঘ্য ৫৫৮ ফুট। নর্দান আয়ারল্যান্ডের ক্রিক-এ রেডি রোপ ব্রিজ : বহু পর্যটক সেতুটির ওপর দিয়ে খুব সহজেই হেঁটে পার হয়েছে। যদিও সেতুটি ভয়ঙ্কর। তবু মাছ শিকারিরা সেতুটি বেশি ব্যবহার করে। রশির তৈরি সেতুটি পর্যটকদের বেশি আকৃষ্ট করে। এটি নর্দান আয়ারল্যান্ডের অ্যানট্রিম কাউন্ট্রির ব্যালিনটয়ের কাছে অবস্থিত। সেতুটি ৬৫ ফুট লম্বা এবং পর্বত থেকে ১০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। কানাডার কেপিলান সাসপেনশন ব্রিজ : সেতুটির ওপর দিয়ে হেঁটে পার হওয়া খুবই ভয়ের। সবুজে ঘেরা বনের মাঝে এর অবস্থান। সেতুটির উচ্চতা, সরু এবং খুব বেশি নড়াচড়া করাই ভয়ের অন্যতম কারণ। ১৮৮৯ সালে প্রথম সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ব্রিটিশ কলম্বিয়ার নর্থ ভানকোভারের কাপিলান নদীর ওপর সেতুটির অবস্থান। ৪৫০ ফুট লম্বা এবং উচ্চতা ২৩০ ফুট। চীনের সিদু রিভার ব্রিজ : ২০০৯ সালের নভেম্বরে সেতুটি যখন উদ্বোধন করা হয় তখন পর্যন্ত এটিই ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় সেতু। চীনের হুবি প্রদশের জর্জ নদীর ওপর নির্মিত সেতুটির উচ্চতা ১৫৫০ ফুট।
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
১৪টি মন্তব্য ২টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...
বন্ডাইর মত হত্যাকাণ্ড বন্ধে নেতানিয়াহুদের থামানো জরুরি...

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই সৈকত এলাকায় ইহুদিদের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সমবেত মানুষের ওপর দুই অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী অতর্কিতে গুলি চালিয়েছে। এতে... ...বাকিটুকু পড়ুন
আল্লাহ সর্বত্র বিরাজমাণ নন বলা কুফুরী

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই... ...বাকিটুকু পড়ুন
বিজয়ের আগে রাজাকারের গুলিতে নিহত আফজাল

ঘটনা স্থল গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ি থানার উড়িয়া ইউনিয়নের গুণভরি ওয়াপদা বাঁধ।
১৯৭১সালের ১৬ই ডিসেম্বরের কয়েক দিন আগের ঘটনা। আফজাল নামের ভদ্রলোক এসেছিলেন শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে। আমাদের পাশের গ্রামেই তার... ...বাকিটুকু পড়ুন
৫৫ বছর আগে কি ঘটেছে, উহা কি ইডিয়টদের মনে থাকে?

ব্লগের অনেক প্রশ্নফাঁস ( Gen-F ) ১ দিন আগে পড়া নিউটনের ২য় সুত্রের প্রমাণ মনে করতে পারে না বলেই ফাঁসকরা প্রশ্নপত্র কিনে, বইয়ের পাতা কেটে পরীক্ষার হলে নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন
১৯৭১ সালে পাক ভারত যুদ্ধে ভারত বিজয়ী!

দীর্ঘ ২৫ বছরের নানা লাঞ্ছনা গঞ্জনা বঞ্চনা সহ্য করে যখন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে বীর বাঙালী অস্ত্র হাতে তুলে নিয়ে বীরবিক্রমে যুদ্ধ করে দেশ প্রায় স্বাধীন করে ফেলবে এমন সময় বাংলাদেশী ভারতীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।