আমার হয়তো পারমানেন্ট হেড হেমেজড হয়ে গেছে
.
.
.
.
.
.
আমাদের অফিসে এই রসিকতা টা চালু আছে। কেউ পিএইচডি করলে বলা হোত তার পারমানেন্ট হেড হেমেজড হয়ে গেছে।
হয়তো ব্যক্তির মাথার নাট বল্টু সব ঝুরঝুরে হয়ে খুলে পরে যায়.........অথবা শর্ট সার্কিট হয়ে পুরাই শেষ।
এই জন্যই হয়তো ড. মার্কা মানুষদের পাগলামী জায়েজ
এতে বারো ঘাট পেরুতে হয়....ঘোড়ার ডিমের রিসার্চ করতে করতে জান কয়লা হয়ে যায়। এরপর আছে লেখা লেখি.........এক্সামিনারের দুনিয়ার যত কমেন্ট...........
মোদ্দা কথা জ্বালাতনের শেষ নাই। এর উপর বাড়ীর লোকজন বন্ধু বান্ধব ত্যক্ত বিরক্ত..........মনেমনে ভাবতে ভাবতে আজকাল বলেই ফেলে...এই তামশা কবে শেষ হবে রে বাপ! কারন কোন প্রোগ্রাম করলেই মুখ ব্যদন করে শুধু যদি বলি "নারে ভাই, ঐ পিএইচডির কাজ করছি তো ঐ প্রোগ্রাম এ যেতে পারছি না"..........এইসব কাহাতক সহ্য হয়!
এই তাল করতে করতে বোনাস হিসাবে চোখের সামনে জুড়ে বসেছে কালো ফ্রেমের চশমা.
এইগুলা হল সিম্পটম, যার এইসব হবে না তার কোথাও গলদ আছে বুঝতে হবে
যাই হোক জান কয়লা করতে করতে, বুড়া- তস্য বুড়া হতে হতে এতদিনে মাথাটা পুরাই গেছে................এখন একটা ফ্রেস মাথা কোথায় পাই!
................
এই অঘটন আজকেই ঘটল
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১০:২০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


