ভূমিকম্পের ফলে ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন টেকটোনিক প্লেটে জমা থাকা স্থিতি শক্তি নিম্নোক্ত তিন ধরণের শক্তিতে পরিণত হয়:
ক. ভূ-গর্ভস্থ ও ভূ-পৃষ্ঠের বিভিন্ন শিলায় ভাঙন ও বিচ্যুতিজনিত গতিশক্তি
খ. তাপ শক্তি
গ. বিকীর্ণ সাইসমিক শক্তি
রিখটার স্কেল এই তিন শক্তির যোগফলকে দশভিত্তিক লগারিদমে নিয়ে তারপর ফলাফল দেয়। যেহেতু স্কেলটি দশভিত্তিক লগারিদমিক তাই এর প্রতি দুই এককের পার্থক্য দশমিক স্কেলের পার্থক্যের দশ গুন। অর্থাৎ কোন ভূমিকম্পের মাত্রা রিখটার স্কেলে ৬.০ হলে তা ভূ-পৃষ্ঠকে যতখানি কাঁপাবে মাত্রা ৭.০ হলে তার চেয়ে দশ গুন বেশী কাঁপাবে এবং মাত্রা ৫.০ হলে দশ গুন কম কাঁপাবে।
রিখটার স্কেলের তীব্রতা:
ক. ২.০-৪.৯----->হালকা
খ. ৫.০-৫.৯------>মাঝারী
গ. ৬.০-৬.৯------>শক্তিশালী
ঘ. ৭.০-৭.৯------>বিপর্যয়কর
ঙ. ৮.০-৯.৯------>মহা বিপর্যয়কর
চ. ১০.০-১০+----> অচিন্তনীয় মহা বিপর্যয়কর
চার্লস ফ্রান্সিস রিখটার ছিলেন একজন বড় মাপের প্রকৃতি প্রেমিক।
সর্বশেষ এডিট : ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




