১/১১ থেকে বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতা নেয়ার আগ পর্যন্ত যে কালপ্রিট দেশকে শোষণ করেছেন সেই মঈন ইউ আহমেদ এর ব্যাপারে সরকারের উচিত কঠোর হাতে পদক্ষেপ নেয়া। বিডিআর বিদ্রোহের মধ্যে থেকে দেখা যাচ্ছে দুর্নীতিই প্রধান এক কারণ হয়ে দেখা দিচ্ছে (অপারেশন ডাল ভাত)। ১/১১ এর পর থেকে মঈন ইউ আহমেদ পরোক্ষভাবে দেশের নিয়ন্ত্রণ করেছেন যা শুধুমাত্র অগণতান্ত্রিক একটি সরকারকে ২ বছর ক্ষমতাতে রাখেনি জনগণের জন্য নিয়ে এসেছে সীমাহীন দূর্ভোগ। বসুন্ধরা গ্রুপ সহ অন্যান্য বড় বড় কোম্পানীর কোটি কোটি টাকা মঈন ইউ আহমেদ গংরা লুটপাট করেছে। শুধুমাত্র তাই নয়, ক্ষমতার চূড়ান্ত অপব্যবহার করেছে এই মানুষরুপী অমানুষ। দুদককে ভূল পথে চালিত করে দেশের রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করার পেছনেও এই নরপশুর হাত রয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। গণতান্ত্রিক দেশে অঘোষিত একনায়কতান্ত্রিক শাসন কায়েমের ঘৃণ্য চক্রান্তের জন্যও এই মানুষরুপী পশু দায়ী। বিডিআরের এই বিদ্রোহ প্রমান করে যে মঈন ইউ আহমেদ গংরা দেশের কোটি কোটি টাকাই শুধু লুটপাট করেননি যাদের ব্যবহার করে লুটপাট চালিয়েছেন তাদেরকে প্রাপ্য (হোক ন্যায্য কি অন্যায্য) বঞ্চিত যার বহিঃপ্রকাশ এই বিদ্রোহ। প্রশ্ন হচ্ছে এ কি এক মাত্র সমস্যা না সবে শুরু? তাই প্রথমেই এই পশুকে ক্ষমতা থেকে অপসারণ করে পূর্ন তদন্তের মাধ্যমে সত্য বের করার জন্য সরকারসহ সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। না হলে এই রকম সমস্যা বার বার হতে থাকবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২৮

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




