স্বাধীনতার পর 35টি বছর পেরিয়ে যাচ্ছে। এ দীর্ঘ সময়ে বাংলাদেশের কতোটুকু অগ্রগতি হয়েছে তা আমাদের সবারই জানা আছে। এই দীর্ঘ সময়ে বাঙালি জাতির অগ্রগতি না হলেও অগ্রগতি হয়েছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির। ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে পাকিস্তান ও ইনডিয়ার সর্বক্ষেত্রে তো বটেই সামরিক ক্ষেত্রেও। উপমহাদেশের প্রতিদ্বন্দ্বী দেশ দুটি পরমাণু বোমারও অধিকারী হয়েছে। তথাপি তাদের যে আগ্নেয়াস্ত্র তা মোকাবেলার সাধ্য বাংলাদেশের নেই। ইনডিয়া পরমাণু বোমার অধিকারী হয় 1974 সালে। আর পাকিস্তান 1998 সালে। স্বাধীনতার 35 বছরের মধ্যে ইনডিয়া-পাকিস্তান পারমাণবিক অস্ত্রের অধিকারী হলেও বাংলাদেশ কেন পারেনি এ নিয়ে এদেশের জনগণের মধ্যে েক্ষাভ, হতাশা থাকতেই পারে।
ঠিক পরমাণু অস্ত্র না হলেও আমরা এমন একটি অস্ত্র পেয়ে গেছি - যা দিয়ে নিজেদের বিশ্ববাসীর সামনে নতুনভাবে পরিচিত করতে পেরেছি। প্রাচীন উপকরণে তৈরি হলেও এর আধুনিক ব্যবহার এই তো 27 অক্টোবর প্রত্যক্ষ করলো বিশ্ববাসী।
এ আবার কোন ধরনের অস্ত্র? যা দিয়ে আমরা বিশ্ববাসীকে অবাক করে দিয়েছি। পিস্তল, রিভলভার, রাইফেল, কারবাইন, মেশিনগানের কার্যকারিতা জানা আছে। পাকিস্তানে হাতফ নামের একটি ব্যালেস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষার কথাও শুনলাম। নৌকা চালাতে ব্যবহৃত লগি-বৈঠার কথা শুনলাম। কিন্তু অস্ত্র হিসেবে লগি-বৈঠার নাম তো শুনিনি - যা দিয়ে রচনা করা যায় বীভত, ভয়ঙ্কর, নির্মম বর্বর এক ইতিহাসের কাহিনী। যে অস্ত্রের কার্যকারিতা দেখে লন্ডন ও আমেরিকাবাসী চমকে ওঠে। জানতে চায় - হোয়াট ইজ লগি-বৈঠা?
মানবতার শত্রু বুশ-বে
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



