কি আর হবে বলে.......................................
অর্থ-বিত্ত-প্রতিপত্তির করাল গ্রাসে যে সমাজের আপাদমস্তক শৃঙ্খলিত।
যে সমাজের ধনী-গরীব সবাই অর্থের পেছনে ধাবিত।সেখানে যুক্তির নিরীখে কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার মত সৎ সাহস কয়জন মানুষ ধারণ করে। তাই সমাজের সর্বত্র আজ অর্থের প্রতাপে যুক্তি ম্রিয়মান। যুক্তি আজ কেবলমাত্র বইপুস্তকে আর সুশীলসমাজের বক্তৃতায় শোভা পায়।
কিন্তু বাস্তবে র্চচা করে কয়জন??????
যারা বলে তারা কি করে??????
ফলে সমাজ আজ অর্থের দাসত্বে পরিণত হয়েছে। অর্থের জন্যে তারা এমন কোন হীন কাজ নাই যা করছে না। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই, রাহাজানী, সুদ, ঘুসসহ সকল ধরনের দূর্ণীতি তাদের নিত্যদিনের সাধারণ বিষয়।
আর এই কাজগুলো নির্বিগ্নে সম্পাদনে যাতে উৎসাহ পাওয়া যায় সেজন্য তারা প্রশাসনিক যন্ত্রে তাদের সহযোগী শক্তিকে বরণ করে নেয় নানা আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে দিয়ে। এই জায়গাটিতে জাতির কর্ণধার(!) হিসাবে পরিচিত শিক্ষিত(!) শ্রেণীই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারাই সমাজের অধঃপতিত শ্রেণীকে প্রভাবিত করে । সামন্য কিছু নগদ প্রাপ্তি কিংবা সম্যবাদের আবেগময়ী বুলি তাদের বাস্তবভিত্তিক সিদ্ধান্ত নিতে অনুৎসাহিত করে।
তাই ইলেকশন কিংবা সিলেকশন যাই হোকনা কেন ক্ষমতা অর্থবানদেরই, অর্থলোভীদেরই।
নিরেট যুক্তি এখানে অর্থলোভী আমলা, ব্যবসায়ী,এন.জি.ও.কর্মকর্তা ,বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদদের কাছে নিভৃতে ডুকরে ডুকরে কাঁদে।
তাই কি আর হবে বলে!!!
(চলবে)

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




