অবশেষে রাত ১০টার পর জানা গেল বাইক চলাচলের অনুমতি পাওয়া গেছে।
এখন চলছে ফেরী পারাপার। যেখানে ১৭০ টি বাইক নিয়ে ২৫০০০.০০ টোল নিয়ে চলছে!
আগামী ২০ তারিখ থেকে সার্ভিস লেন দিয়ে চলবে।
সর্বোচ্চ গতি ৬০ কিমি চালাতে পারবে।
জানা গেল সেতু বিভাগের ৬টি শর্তর কথা তা নিম্ন রূপ:
১। নির্ধারিত টোল দিয়ে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার গতিসীমার মধ্যে সেতু পারাপার করতে হবে।
২। নির্ধারিত টোলবুথ ও নির্ধারিত লেন দিয়ে চলাচল করতে হবে।
৩। কোনো অবস্থাতেই লেন পরিবর্তন বা ওভারটেক করা যাবে না।
৪। চালক ও আরোহীকে হেলমেটসহ প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা সামগ্রী ব্যবহার করতে হবে।
৫। কোনো অবস্থাতেই সেতুর ওপর দাঁড়ানো বা ছবি তোলা যাবে না।
৬। চালকসহ সর্বোচ্চ ২ জন মোটরসাইকেলে চড়তে পারবে।
শৃঙ্খলা না মানলে মোটরসাইকেল চলাচলের এ সুযোগ বাতিল করা হবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে সেতু বিভাগ।
কিন্তু বিকালে আমি বাইকার দের আলোচনা শুনছিলাম। তারাই বলছিলেন যে নিয়ম ভাঙবে
তার জন্য শাস্তি ও জরিমানা করা হোক। এবং সেতুতে ৪০ কিমি দেয়া হোক।
________________________________________________________
আমি মনে করি আরো কঠিন ব্যবস্থা নেয়া দরকার ছিল। সকল বাইকার এর সেতু অতিক্রম এর পূর্বে অনলাইন নিবন্ধন আবশ্যক ছিল। এবং গতিসীমা ৪০ এর অধিক না হয়।
আসুন দেখি এমন সুযোগ আমরা কিভাবে গ্রহণ করব -------
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৩ রাত ৩:০৩