প্রবাসীদের সীমাহীন দুঃখ কস্টের কথা একমাত্র সৃস্টিকর্তাই জানেন।১৯৯০ সালের ১৮ই ডিসেম্বর জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশনে এই দিনটিকে বিশ্ব অভিবাসী দিবস হিসেবে নির্ধারন করে।
বাংলাদেশের রাস্ট্রপতি জিল্লুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ অভিবাসী দিবসে বানী দিয়েছেন।প্রধানমন্ত্রী তার বানীতে বলেছেন ,`দেশে বৈদেশিক মূদ্রার সিংহ ভাগ আসে অভিবাসী কর্মীদের পাঠানো রেমিটেন্স থেকে`।
দিবসটি উপলক্ষে আজ দিন ব্যাপি কর্মসূচী পালন করেছে সরকার।সবকিছু দেখে একজন অভিবাসী হিসেবে বেশ ভালই লাগছে।তবে শুধু কথায় নয় প্রবাসীদের জন্য সরকারকে প্রকৃত পক্ষে আন্তরিক হতে হবে।
যেখানে প্রবাসীদের শ্রমের ফলন দেশের রিজার্ভ এক হাজার কোটি ডলার অতিক্রম করেছে,সেখানে সরকারকে প্রবাসীদের জন্য আরও আন্তরিক হওয়া উচিৎ।
একজন মানুষ যখন প্রবাসী হয়ে কঠিন শ্রম দিয়ে নিজ অর্থনৈতিক সাফল্য বয়ে আনে তাতে অনেকআংশে দেশের সাফল্য নিহিত থাকে।
২০০৮ সালে প্রবাসে মারা যাওয়া কর্মীর সংখ্যা ২ হাজার ৭৭২ জন। লাশ বাংলাদেশে গিয়েছে ২ হাজার ২৩৭ জনের। বাকিদের বিদেশের মাটি ভাগ্যে জুটেছে।
সরকার লাশের প্রতি ক্ষতিপূরনের প্রতি এবং প্রবাসীদের প্রতি আরও বেশী আন্তরিক হলে প্রবাসী নিজে ,তার পরিবার, এবং দেশ তাতে উপকৃত হবে।
আজ অভিবাসী দিবসে দেশী এবং প্রবাসী বন্ধুদের রইলো একরাশ শুভেচ্ছা সাথে সংগ্রামী অভিনন্দন।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




