somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পোস্টটি যিনি লিখেছেন

তাহমিদ রহমান
একজন অলস মানুষ; ভালোবাসি স্বপ্ন দেখতে, চিন্তা করতে, আর কবিতা লিখতে।পেশায় চিকিৎসক, তবে স্বপ্ন দেখি সাহিত্যের সাথে নিবিড় সখ্য গড়বার।ছাত্রজীবনে জড়িত ছিলাম স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে, ভবিষ্যতে কাজ করতে চাই কন্যাশিশু নিরাপত্তা ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ নিয়ে।

বইয়ের কথা ১ঃ জ্যুড দ্যা অবসকিউর

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৩:৫৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সাহিত্যের একজন ক্ষুদ্র অনুরাগী হিসেবে উপন্যাস কিংবা কবিতা বরাবরই আমাকে স্পর্শ করে যায়। কোন নির্দিষ্ট ঘরানা নয়, বরং সাধারন পাঠক হিসেবে বিভিন্ন রকমের বই পড়তে ভালোবাসি আমি। অন্যদিকে ব্লগে আমি ভীষণ অনিয়মিত; নানা সীমাবদ্ধতায় অনেক কিছুই লেখা হয়না আর কবিতাও সহসা হাতে এসে ধরা দেয়না। হঠাৎ মনে হলো, সাম্প্রতিক কিংবা নিকট অতীতে পড়া কিছু ভালো বই নিয়ে অল্প হলেও লিখি। সেই প্রয়াসেই এই ছোট্ট লেখা, চেষ্টা থাকবে নিয়মিত বই নিয়ে অণু-রিভিউ দেয়ার : )


জ্যুড দ্যা অবসকিউর


জ্যুড ভালোবাসে স্যুকে,স্যুও ভালোবাসে জ্যুড কে।কিন্তু মানুষের মনের চিরন্তন জটিলতা বারবার দুরে সরিয়ে দেয় দুজনকে।

সহজ-সরল জ্যুডের প্রেমও সরলরৈখিক; অকৃত্রিম। তবে জ্যুড যেন অধরা প্রজাপতি মতোন, তার বন্ধনহীন মানসিকতা এখান থেকে সেখানে উড়িয়ে নিয়ে চলে তাকে। চলমান কিংবা আকস্মাৎ প্রতিবন্ধকতাকে জয় করে জ্যুড কি অবিচ্ছিন্ন ভালোবাসার সন্ধান পাবে? নাকি জ্যুডের জীবনটা স্রেফ দুর্ভাগ্যের বেসাতি?

আপাত সাধারণ এমন এক কাহিনী নিয়েই থমাস হার্ডি লিখেছেন কালজয়ী উপন্যাস 'জ্যুড দ্যা অবসকিউর'।সর্বকালের সেরা রোমান্টিক উপন্যাসের তালিকায় জায়গা করে নেওয়া এই উপন্যাসটি ভালবাসা আর মনের দ্বিচারিতার সংঘাতে বারবার কাঁদায় পাঠককে।

পাঠকপ্রিয় এই উপন্যাসটি ইংরেজির পাশাপাশি বাংলা ভাষায়ও অনূদিত হয়েছে সেবা প্রকাশনী থেকে। বাংলা কিংবা ইংরেজী, যেকোনো একটি ভার্সন হলেও পড়ে দেখতে পারেন!



ছবিঃ সংগৃহীত
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:০১
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না।

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:২৮




আমাদের কার কি করা উচিৎ আর কি করা উচিৎ না সেটাই আমারা জানি না। আমাদের দেশে মানুষ জন্ম নেয়ার সাথেই একটি গাছ লাগানো উচিৎ । আর... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানবতার কাজে বিশ্বাসে বড় ধাক্কা মিল্টন সমাদ্দার

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ২:১৭


মানুষ মানুষের জন্যে, যুগে যুগে মানুষ মাজুর হয়েছে, মানুষই পাশে দাঁড়িয়েছে। অনেকে কাজের ব্যস্ততায় এবং নিজের সময়ের সীমাবদ্ধতায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তখন তারা সাহায্যের হাত বাড়ান আর্থিক ভাবে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিসিএস দিতে না পেরে রাস্তায় গড়াগড়ি যুবকের

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

আমাদের দেশে সরকারি চাকরি কে বেশ সম্মান দেওয়া হয়। আমি যদি কোটি টাকার মালিক হলেও সুন্দরী মেয়ের বাপ আমাকে জামাই হিসেবে মেনে নিবে না। কিন্তু সেই বাপ আবার ২০... ...বাকিটুকু পড়ুন

ডাক্তার ডেথঃ হ্যারল্ড শিপম্যান

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০৪



উপরওয়ালার পরে আমরা আমাদের জীবনের ডাক্তারদের উপর ভরশা করি । যারা অবিশ্বাসী তারা তো এক নম্বরেই ডাক্তারের ভরশা করে । এটা ছাড়া অবশ্য আমাদের আর কোন উপায়ই থাকে না... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার ইতং বিতং কিচ্ছার একটা দিন!!!

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩



এলার্ম এর যন্ত্রণায় প্রতিদিন সকালে ঘুম ভাঙ্গে আমার। পুরাপুরি সজাগ হওয়ার আগেই আমার প্রথম কাজ হয় মোবাইলের এলার্ম বন্ধ করা, আর স্ক্রীণে এক ঝলক ব্লগের চেহারা দেখা। পরে কিছু মনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×