আমাদের সমস্ত সাফল্য ব্যর্থতার এক মালিক আল্লাহ। আল্লাহ চাইলে আমাদের সাফল্য দিতে পারেন আমাদের ব্যর্থতা দিতে পারেন। মানুষ হিসেবে আমরা চেষ্টা করতে পারি। তবে আল্লাহ না চাইলে কন কিছুই বাস্তবে অর্জন করা সম্ভব নয়।
প্রত্যেক কাজের মধ্যেই আল্লাহর রহমত ও মাজেজা নিদর্শন হিসেবে দেখা যায়। কিছু কিছু খেলা আল্লাহ পছন্দ করেন না সত্য, তবে পছন্দ না করলেই আল্লাহর রহমতের বাইরে কিছু নেই। বাংলাদেশ ও শ্রীলংকার মধ্যে ফাইনাল খেলায় বাংলাদেশ অল্প রান করার পরেও এতদূর চাপ সৃষ্টি করেছে তা আল্লাহর রহমত হয়েছে বলেই সম্ভব। আবার অল্প ব্যবধানে হেরে গেছে এর মধ্যেও আল্লাহর মাজেজা লক্ষনীয়।
শ্রীলংকার খেলয়াড়রা দুয়েকজন ছাড়া কেউ মুসলমান না। অন্যদিকে বাংলাদেশের প্রায় সবাই মুসলমান। এদের মধ্যে কতজন নিয়মিত নামায পড়ে বা আল্লাহর ইবাদত করে তা গবেষনার বিষয়। যেমন আশরাফুল সেন্চুরি করলে সিজদা দিলেও মাঠে কখন কাতার করে নামায পড়তে দেখা যায় নি। কার কার বিরুদ্ধে দক্ষিন আফ্রিকা থেকে মদ নিয়ে আসার অভিযগও আছে।
পাকিস্তানের বিশ্বজয়ী ক্যাপ্টেন ইনজামাম-উল-হক ব্যতিক্রম। তিনি ইসলামকে ভালবেসে দাড়ি রেখেছেন ও মাঠে জামাতের সাথে নামায পড়াকে উৎসাহিত করেন। আফ্রিদির মত খেলয়াড়ও তার নেতৃত্ব মেনে নিয়েছে। শয়েব আকতার না মেনে অনেক বার ব্যন খেয়েছে। পাকিস্তানে নতুন ক্যাপ্টেন হওয়ার পর এ ধারা তেমন দেখা যায় না। তাই সাম্প্রতিক পাকিস্তানের জয় খুব খারাপ। ইনজামাম-উল-হক আইপিএলে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন। এ থেকে আল্লাহ সব সময় মুমিনদের সঙ্গে আছেন বঝা যায়।
বাংলাদেশকে বেশী বেশী জিততে হলে সঠিকভাবে ইমান-আকিদা চর্চা করা অবশ্য প্রয়জন।