কবি বলেছেনঃ
মরলে শহীদ, বাচলে গাজী ...
সবার উপ্রে পয়লা তুমরা ছাগু আর ছাগী ...
ঐ যে শোনা যায় অযুত নিযুত গেল্মানের বুকচেড়া মাতম। ঐ যে লক্ষ কোটি খূড়ধ্বনি। ছাগূর কন্ঠে ম্যাৎকার। পকেটে দিরহাম। চোখে মগবাজারের নির্দেশনামা।
জ্বীভাইসাব আইজ ২৮শে অক্টোবর। বিশ্ব ছাগু দিবস। মগবাজারে যথাযোগ্য মর্যাদা এবং উৎসাহ উদ্দীপনায় শুরু হইল দিবসটির কার্যক্রম।
মগবাজারের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, স্মরনাতীত কালের সর্বোচ্চ বিনিয়োগে আজ স্মরনাতীত কালের সর্বোচ্চ ছাগু নিক লগইন থাকবে। তাদের নিরন্তর ল্যদানো হেতু আজ ফাইবার কেবল জ্যাম হইয়া তামাম দুনিয়ার ইন্টারনেট ব্যাবস্থা অসাড় হইয়া যাইতে পারে।
মগবাজারের এক শীর্ষ গেল্মান আক্ষেপের সাথে বলেন, এরকম একটি বিশ্ব ছাগু দিবসের স্বীকৃতি মগবাজার অনেক আগে থেকে দাবী করে আসছে। ২০০৭ সালের পর থেকে এটা জাতিয় দাবীতে পরিনত হয়েছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আরেকজন গেল্মান বলেন, ক্ষমতাসিন জালিম সরকার এই ব্যাপারে ভ্রুক্ষেপ না করায় মগবাজার অতিশীঘ্রই জাতি সঙ্ঘর হস্তক্ষেপ কামনা করছে। এই উপলক্ষে আগামীকাল ইউ এন কার্যালয়ে ৭২ পৃষ্ঠার একটি রিপোর্ট আনুষ্ঠানিক ভাবেই পেশ করবে। উক্ত অনুষ্ঠানে পাকিস্তান এবং সৌদী আরবের রাষ্ট্রদুতদ্বয় বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন বলে আশা করছে।।
সবাইকে "বিশ্ব ছাগু দিবস"এর লাদিময় শুভেচ্ছা।