Click This Link
আমি উন্মাদ(২৫৮) ঈদ সংখ্যা২০১০ জন্য একটা নাটক লখিছেলিমা। নাটকরে নাম গৃহবন্দ। গল্পটা এমন, নায়ক ছ্যাকা খয়েে সদ্ধিান্ত নয়ে সে আত্মহত্যা করব।সে ভীতুমানুষ। সাহস হয়না আত্মহত্যা করার তাই বন্ধুদরে পারার্মশে বভিন্নি উপায়ে আত্মহত্যার চষ্টো কর। কন্তু র্ব্যাথ হয়। শেষে এক বন্ধুর পরার্মশে যায় ভাড়াটে খুনরি কাছ। খুনকি তাকে খুন করতে টাকা দয়ে নায়ক। এরিমাঝে তার জীবনে নতুন প্রেম আসে। সে আত্মহত্যার সিদ্ধন্ত বাদ দিয়ে পালিয়ে বেড়ায় নিজের ভাড়া করা খুনরি হাত থকে। এভাবে চলে নাটকরে গল্প।
আজ বাংলাদশে প্রতদিনি পাতায় হিমু আকরামরে নতুন নাটক ইমোশোনাল আবদুল মতিনের প্রোম দখেলাম। গল্প ঠিক আমারটা। হিমু আকরামের নাটক
হিমু আকরাম সর্ম্পকে বলে নেই। এই লোক একসময় দৈনিক ইনকিলাবের পাঠক পাতায় হুমায়ূন আহমেদ স্টাইলে ছোটখাট লেখা লিখত। তারপার ফেরদৌস হাসানের সহকারি হয়ে কাজ করেছে কিছুদিন। আমি মিডিয়ার প্রতি একসময় পাগল ছিলাম। তার সহকারি হয় দু’তিনট নাটকে কাজও করেছি। চুড়ান্ত রমক ছোটলোকির কারণে আমি শুধু তাকে না ভিজুয়্যাল মিডিয়াকে গুডবাই জানাই। সাথে আরেক সহকারী পরিচালক আদনান ফরহাদও হিমু আকরামকে ছেড়ে চলে যায়।
আদনান ফরহাদ
এর কছিদিন পর তার প্পেমিকাও তাকে ছেড় চালে যান।
সে আমার কাছে এসে বলে তোমার নাটকের গল্পটা সুন্দর। আমি এটা একুশে টিভির জন্য বানাতে চাই। ওরা সবসময় নতুন মাত্রার গল্প চায়।
আমি বললাম, নাটকে নাম বদলাতে পারবেন না। রচনায় এবং চিত্রনাট্যে আমার নাম থাকবে। এই শর্তমানলে আপনাকে দিব। শুধু মাত্র রচনায় আহমেদ মামুন এক কোনায় আরকাহিনি সংলাপ এবং চিত্রনাট্যে হিমু আকরাম এমন হলেচলবে না।
গত চার দিন আগে ফেইজবুকে দেখলাম সে আমাকে ব্লক করে দিয়েছেন। আমার মাথা ব্যাথা নাই। তার মত ছোটলোকের বন্ধু হওয়া আমার জন্য গুরুত্ত্বপূর্ন কিছু না। আজ পত্রিকায় খবরটা দেখে আমি তাকে ফোন করলাম।(০১৭১২০০৮৮৬৫)বলে আমি মিটিং-এ বিজি আছি। আধঘন্টা পরে সে আমাকে ফোন দিল। আমি তাকে আমার আশংকার কথা খুলে বললাম। সে কথাটা উড়িয়ে দিয়ে বলল, এই গল্প আমি ২০০২ সালে দৈনিক ইনকিলাবে লিখেছি।
-তাহলে আমাকে ই-মেইল করে দিন। দেখি।
-আমি তোমার মত একটা দু’টা লিখি না। আমি কি লেখা নিয়ে ঘুরব?
এরপর সে তার ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোনটা রেখে দিল।
আমি উন্মাদ সম্পাদক আহসান হাবীবকে ফোন দিলাম। সে বলল, আগে মামলা করার দরকার নেই। ফোনে বিষয়টা মিমাংশা করে ফেল। এটাই ভাল।
কিন্তু সে যেসব কথা বলছে শুনে আমার ঘৃনা ধরে যায়। মিডিয়ার মানুষ এত নোংরা কেন। তারা এত মিথ্যা সাজিয়ে বলে কি ভাবে। আর আমরা যারা কষ্ট করে একটা লিখা লেখি। তার কি ক্যামেরা আর অভিনেতা আভিনেত্রী ভাড়া করাদের কাছে জিম্মি থাকব?