somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

নাস্তিকদের বিরুদ্ধে জিহাদ চলবে অনলাইনে

০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৪:১০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মুসলমানরা এই পোষ্টটি শেয়ার করুন ফেইসবুক, গুগল প্লাস, ও টুইটারে যতটা সম্ভব

ধর্মের জন্য যুদ্ধ করার নাম জিহাদ। এই যুদ্ধে মৃত্যু হলে তাকে বলা হয় শহীদ। আর শহিদদের জন্য রয়েছে বিনা হিসেবে জান্নাত। ইসলামে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে পিছুটান দেয়ার কোন নিয়ম নেই। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো হারাম। সাহায্য করার মালিক আল্লাহ্। মুসলমানরা কোন সময়ই হারেনি। সাহায্য তাঁর পক্ষ থেকে আসবেই।

আজকের পৃথিবীতে মুসলমানদের এই অধপতন এবং লাঞ্ছনার পেছনে মূল কারন - তারা ভুলে গেছে যে তারা মুসলমান। তারা ভুলে গেছে তাদের ঐতিহ্য। তাদের ইতিহাস। তারা ভুলে গেছে, এই পৃথিবীর অর্ধেকটা এক সময় এসেছিল একই মুসলমান সাম্রাজ্যের অধীনে। আজ মুসলমানরা তাদের ঐতিহ্য-শৌর্য-বীর্য ভুলে মস্তক অবনত করে চলছে বিধর্মীদের কাছে। মুসলিম দেশগুলো সর্বদা তৈল মর্দনে ব্যস্ত সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলোর। মুসলিমদের এই অধপতনের কারন, তারা ভুলে গেছে তারা মুসলমান। সত্যিকারের ইসলামের চেতনা বিলুপ্ত হয়ে গেছে দুনিয়ার ভোগ বিলাসের কাছে।

কিন্তু এই জীবনই শেষ নয়। মৃত্যুর পরে রয়েছে অনন্তকালের জীবন। সেই জীবনের কাছে এই জীবন একটি দিনের সমতুল্যও নয়। অথচ একদিনের এই মরিচিকার জীবনের মোহে আমরা ভুলে বসে আছি সেই অনন্ত জীবনের কথা। অথচ মৃত্যু নিশ্চিত। মরতে হবেই। একে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই। এত বড় বড় নাস্তিক, যারা বিশ্বাসই করে না আল্লাহ্ আছেন, তারাও মৃত্যুকে এড়িয়ে যেতে পারে না। এদের জন্য আছে অনন্তকালের জন্য জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এর থেকে কোনই মুক্তি নেই।

এই নাস্তিকদের যন্ত্রনায় এখন সত্যিকারের মুসলমানদের টিকা দায়। এদের সবাই যে সত্যিকারের নাস্তিক তা নয়। কেউ কেউ শুধু স্মার্টনেস দেখানোর জন্য নাস্তিক। আল্লাহ্-র থাকা না থাকার চেয়ে ভোগবাদই তাদের মূল মাথা ব্যথার কারন। যদি আল্লাহ্-পরকাল-পাপ-পূন্য না থাকে তাহলে বড়ই সুবিধা তাদের জন্য। ইচ্ছে মত এই পৃথিবীটাকে ভোগ করা যাবে। কাউকে কোন হিসাব দিতে হবে না। কোন দায়বদ্ধতা নেই কারো কাছে।

কিন্তু এভাবে চলতে পারে না। এই সব ভণ্ড নাস্তিকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। এই সমাজকে এদের দ্বারা কলঙ্কিত হতে দেয়া যায় না। সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে এই যুদ্ধে শরীক হতে হবে। এর মধ্যে কোন পিছুটান দেয়ার উপায় নেই। জিহাদ করতে হবে এদের বিরুদ্ধে অনলাইনেই। কিন্তু সেই যুদ্ধের হাতিয়ার হবে তলোয়ারের বদলে কি-বোর্ড। অনলাইনে যেখানেই ইসলাম-বিরোধী না নাস্তিকরা ইসলামকে আঘাত করে কলম চালাবে, সেখানেই কলমের মাধ্যমে তাদের প্রতিটা আঘাতকে প্রতিহত করতে হবে। এই যুদ্ধ থেকে পিছুটান দেয়ার কোন উপায় নেই। আর সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে শরীক হতে হবে সেই যুদ্ধে। এই জিহাদে অংশ নেয়ার জন্য সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

লাইক করুন এই ফেইজবুক পেইজটি। কথা হবে সেখানেই -
মৌলবাদ নয়, ইসলামী সমাজ-ব্যবস্থা চাই ধর্মের জন্য যুদ্ধ করার নাম জিহাদ। এই যুদ্ধে মৃত্যু হলে তাকে বলা হয় শহীদ। আর শহিদদের জন্য রয়েছে বিনা হিসেবে জান্নাত। ইসলামে যুদ্ধ ক্ষেত্র থেকে পিছুটান দেয়ার কোন নিয়ম নেই। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালানো হারাম। সাহায্য করার মালিক আল্লাহ্। মুসলমানরা কোন সময়ই হারেনি। সাহায্য তাঁর পক্ষ থেকে আসবেই।

আজকের পৃথিবীতে মুসলমানদের এই অধপতন এবং লাঞ্ছনার পেছনে মূল কারন - তারা ভুলে গেছে যে তারা মুসলমান। তারা ভুলে গেছে তাদের ঐতিহ্য। তাদের ইতিহাস। তারা ভুলে গেছে, এই পৃথিবীর অর্ধেকটা এক সময় এসেছিল একই মুসলমান সাম্রাজ্যের অধীনে। আজ মুসলমানরা তাদের ঐতিহ্য-শৌর্য-বীর্য ভুলে মস্তক অবনত করে চলছে বিধর্মীদের কাছে। মুসলিম দেশগুলো সর্বদা তৈল মর্দনে ব্যস্ত সাম্রাজ্যবাদী দেশগুলোর। মুসলিমদের এই অধপতনের কারন, তারা ভুলে গেছে তারা মুসলমান। সত্যিকারের ইসলামের চেতনা বিলুপ্ত হয়ে গেছে দুনিয়ার ভোগ বিলাসের কাছে।

কিন্তু এই জীবনই শেষ নয়। মৃত্যুর পরে রয়েছে অনন্তকালের জীবন। সেই জীবনের কাছে এই জীবন একটি দিনের সমতুল্যও নয়। অথচ একদিনের এই মরিচিকার জীবনের মোহে আমরা ভুলে বসে আছি সেই অনন্ত জীবনের কথা। অথচ মৃত্যু নিশ্চিত। মরতে হবেই। একে এড়িয়ে যাওয়ার কোন উপায় নেই। এত বড় বড় নাস্তিক, যারা বিশ্বাসই করে না আল্লাহ্ আছেন, তারাও মৃত্যুকে এড়িয়ে যেতে পারে না। এদের জন্য আছে অনন্তকালের জন্য জাহান্নাম। সেখানে তারা চিরকাল থাকবে। এর থেকে কোনই মুক্তি নেই।

এই নাস্তিকদের যন্ত্রনায় এখন সত্যিকারের মুসলমানদের টিকা দায়। এদের সবাই যে সত্যিকারের নাস্তিক তা নয়। কেউ কেউ শুধু স্মার্টনেস দেখানোর জন্য নাস্তিক। আল্লাহ্-র থাকা না থাকার চেয়ে ভোগবাদই তাদের মূল মাথা ব্যথার কারন। যদি আল্লাহ্-পরকাল-পাপ-পূন্য না থাকে তাহলে বড়ই সুবিধা তাদের জন্য। ইচ্ছে মত এই পৃথিবীটাকে ভোগ করা যাবে। কাউকে কোন হিসাব দিতে হবে না। কোন দায়বদ্ধতা নেই কারো কাছে।

কিন্তু এভাবে চলতে পারে না। এই সব ভণ্ড নাস্তিকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে। এই সমাজকে এদের দ্বারা কলঙ্কিত হতে দেয়া যায় না। সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে এই যুদ্ধে শরীক হতে হবে। এর মধ্যে কোন পিছুটান দেয়ার উপায় নেই। জিহাদ করতে হবে এদের বিরুদ্ধে অনলাইনেই। কিন্তু সেই যুদ্ধের হাতিয়ার হবে তলোয়ারের বদলে কি-বোর্ড। অনলাইনে যেখানেই ইসলাম-বিরোধী না নাস্তিকরা ইসলামকে আঘাত করে কলম চালাবে, সেখানেই কলমের মাধ্যমে তাদের প্রতিটা আঘাতকে প্রতিহত করতে হবে। এই যুদ্ধ থেকে পিছুটান দেয়ার কোন উপায় নেই। আর সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে শরীক হতে হবে সেই যুদ্ধে। এই জিহাদে অংশ নেয়ার জন্য সত্যিকারের প্রতিটি মুসলমানকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি।

লাইক করুন এই ফেইজবুক পেইজটি। কথা হবে সেখানেই -
মৌলবাদ নয়, ইসলামী সমাজ-ব্যবস্থা চাই
সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মে, ২০১২ বিকাল ৫:৩৩
৩৪টি মন্তব্য ২৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৮:৪৬

পানির অপচয় রোধ: ইসলামের চিরন্তন শিক্ষা এবং সমকালীন বিশ্বের গভীর সংকট



পানি জীবনের মূল উৎস। এটি ছাড়া কোনো প্রাণের অস্তিত্ব সম্ভব নয়। পবিত্র কুরআনে আল্লাহ তা'আলা ইরশাদ করেন:

وَجَعَلۡنَا... ...বাকিটুকু পড়ুন

মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫….(৭)

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:০৭

ষষ্ঠ পর্বের লিঙ্কঃ মায়াময় স্মৃতি, পবিত্র হজ্জ্ব- ২০২৫-….(৬)

০৬ জুন ২০২৫ তারিখে সূর্যোদয়ের পরে পরেই আমাদেরকে বাসে করে আরাফাতের ময়দানে নিয়ে আসা হলো। এই দিনটি বছরের পবিত্রতম দিন।... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদিকে shoot করে লাভবান হলো কে?

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৪


শরিফ ওসমান হাদি যিনি সাধারণত ওসমান হাদি নামে পরিচিত একজন বাংলাদেশি রাজনৈতিক কর্মী ও বক্তা, যিনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে গঠিত রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে পরিচিত। তিনি ত্রয়োদশ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আধা রাজাকারি পোষ্ট ......

লিখেছেন কলিমুদ্দি দফাদার, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬


আমি স্বাধীন বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেছি। আমার কাছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা, বা পূর্ব পাকিস্তানের সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের তুলনা—এসব নিয়ে কোনো আবেগ বা নস্টালজিয়া নেই। আমি জন্মগতভাবেই স্বাধীন দেশের নাগরিক, কিন্তু... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইন্দিরা কেন ভারতীয় বাহিনীকে বাংলাদেশে দীর্ঘদিন রাখেনি?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:২০



কারণ, কোল্ডওয়ারের সেই যুগে (১৯৭১সাল ), আমেরিকা ও চীন পাকিস্তানের পক্ষে ছিলো; ইন্দিরা বাংলাদেশে সৈন্য রেখে বিশ্বের বড় শক্তিগুলোর সাথে বিতন্ডায় জড়াতে চাহেনি।

ব্লগে নতুন পাগলের উদ্ভব ঘটেছে;... ...বাকিটুকু পড়ুন

×