সারা বছর কাজে কর্মে ব্যস্ত থাকতে হয়। গ্রামে যাওয়া হয় না। বছরে একবার কি দুইবার। কথাগুলো আমার নয়। আমার কাজিনদের।
আর আমিতো বিদেশে থাকি। তাই গ্রামে যেতে হলে ২/৩ বছর অপেক্ষা করতে হয়।
কিছুদিন আগে দেশে বেড়াতে যেয়ে গ্রামে গিয়েছিলাম।
গ্রাম কার না ভাল লাগে।
তো একদিন বিকেলে আমার কাজিনরা, আমি আর আমার ছোট ভাই মিলে একদিকে হাঁটা শুরু করলাম।
এক সময় মনে হয় পাশের গ্রামে যাই।
যাচ্ছি।
রাস্তার পাশে সুন্দর সুন্দর সবুজ।
দেখতে ভাল লাগছে।
২/১ টা ছবি তোলা হচ্ছে।
দেখতে দেখতে গোধূলি এসে গেলো।
চারিদিকটা অসাধারন সুন্দরন লাগছে।
আড্ডা দিচ্ছি আর যাচ্ছি।
পাশের গ্রামের বাজারে গিয়ে বসেছি। ছোট ভাইয়ের বন্ধুর সাথে দেখা। দোকানে বসেছি। সে আমাদের গজা আর চা খাওয়ার অর্ডার দিল। মনে পড়ল এই গ্রামেতো আমার ছোট বেলার বন্ধু থাকে। প্রায় ১০/১২ বছর দেখা নেই। চায়ের দোকানে বসেই নাম্বার জোগাড় করলাম। ফোন দিলাম। দৌড়ে চলে এলো।
ওর একটা হ্যাচারীর ম্যানেজার। ওর হ্যাচারী বাংলাদেশের প্রথম সারির চারটা হ্যাচারীর একটা। নিয়ে গেল ওখানে। আধো আলো-আধো ছায়া।
আমারতো আক্কেল গুরুম অবস্থা। একি এলাহী কান্ড। বিরাট ল্যাবরেটরী। ৬৩টা পুকুর। ওদের নাকি বাংলাদের আরো ৩টা জেলায় শাখা আছে। ওদের এখানে মাছে পোনা পেতে গেলে ৪/৫ মাস আগে অর্ডার দিতে হয়। শাইখ সিরাজ এক নামে চেনে।
আপনারাও আমার সাথে দেখুন কিছু ছবি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




