আমাদের দেশে ক্ষমতায় যাওয়া খুবই সোজা কিন্তু খুবই কঠিন ক্ষমতায় গিয়ে পূর্বসূরীদের অনুসরণ না করে থাকা।
গত দুই বছর ধরে এত শো ডাউন সবকিছু অর্থহীন করে দিয়ে ধীরে কারাগারগুলো, বিশেষ কারাগারগুলো ফাঁকা করে দিয়ে বেড়িয়ে আসতে শুরু করেছেন দূর্নীতিবাজরা। এসব কিসের লক্ষন?
একদিনে জামিন পায় বারো-তেরোটা মামলার। তাহলে কতটা ছেলেমানুষী টাইপের মামলা হলে সেগুলোর পরিনতি এতটা হাস্যকর হতে পারে? আর কতটা অবিবেচক হলে কারো বিরুদ্ধে কেউ এমন মামলা করতে পারে?
গত দুই বছর ধরে এই সরকার যা দেখিয়েছে সেটা এখন বাংলাদেশের চেয়ে বড় একটা প্রশ্নবোধকের সম্মুখিন।
আর এভাবেই কিন্তু গত দুবছর ধরে দূর্নীতিকে বৈধ করার একটা অভিনব কৌশল-প্রক্রিয়াই শুধু আবিষ্কার করলেন এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার। এখন ধীরে ধীরে কৃতকর্মের স্বীকৃতি পেতে শুরু করেছে দেশের চিহ্নিত দূর্নীতিবাজরা। সেইফাঁকে জরুরি অবস্থা নামক একটা জুজুর ভয় চেপে দিয়েছিলেন জাতির ঘাড়ে।
প্রশ্ন হলো, ধরেই যদি রাখতে পারবেন না তবে কেন ধরতে গিয়েছেন সেইসব মাছ? আর ছেড়েই যদি দিবেন তাহলে কেন এত নাটক করলেন, ক্ষেপিয়ে তুললেন তাদের? এখন এর মাসুলটাও যে দিতে হবে আমাদের।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




