somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গাদ্দাফীর অধীনে আমাদের শেষ রোযা এবং শেষ ঈদের স্মৃতি

১৮ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঈদ এক বছর পরপরই আসে। বা আরও নির্দিষ্ট করে বললে একটা ঈদ আসে দুই মাস পরে,আরেকটা আসে দশমাস পরে। কিন্তু আমাদের জন্য এবার ঈদ এসেছে দুই বছর পরে। কারণ গত বছরের কোন ঈদই আমরা ঠিকভাবে পালন করতে পারিনি। রোযার ঈদের সময় আমরা ছিলাম চারদিকে বিদ্রোহী সৈন্যদের দ্বারা অবরুদ্ধ শহরে। আর কুরবানীর ঈদের সময় ছিলাম মাত্র যুদ্ধ কাটিয়ে উঠা বিদ্ধস্ত শহরে। জীবনে প্রথমবারের মতো কুরবানী ছাড়াই ঈদ উদযাপন করতে বাধ্য হয়েছিলাম আমরা।

গত বছর রোযার মাসটা আমাদের জন্য ছিল এক কঠিন সময়। অধিকাংশ সময়ই কারেন্ট থাকত না। প্রথম দিকে দিনে তিন-চার ঘন্টার জন্য কারেন্ট আসত, অর্ধেক রোযার পর থেকে দুই-তিন দিন পরপর মাত্র আধ ঘন্টার জন্য কারেন্ট পাওয়া যেত। গ্যাস তো
আরও আগেই শেষ হয়ে গিয়েছিল, রান্না করতে হতো মাটির চুলায়। রান্নাবান্নার পর অবশিষ্ট সময়টা শুয়ে বসে, গল্পের বই পড়ে সময় কাটাতে হত। সময় কাটানোর জন্য দীর্ঘদিন পর নতুন করে লুডুর বোর্ড তৈরি করেছিলাম, সবাই মিলে সেটা খেলেও সময়
কাটানোর চে‌ষ্টা করতাম।

কারেন্ট আসা মাত্র ঘরে একটা হৈ হুল্লোড় শুরু হয়ে যেত। আম্মু ছুটে যেত ইলেক্ট্রিক হীটারে রান্না বসানোর জন্য আর ডীপ ফ্রীজে খাওয়ার পানি রাখার জন্য। আমি, তিথি আর তালহা বিদ্যুত গতিতে ছুটে যেতাম টিভির সামনে, বিদ্রোহীদের সর্বশেষ অগ্রগতি জানার জন্য। সিরতের মানুষ গাদ্দাফীর পক্ষে, তাদের মুখে সিরত রেডিওর প্রপাগান্ডারই প্রতিধ্বনি, যার মধ্যে সত্যের বিন্দুমাত্র নেই। তাই জাজিরা, আরাবীয়া, বিবিসি, সিএনএনের খবরই আমাদের শেষ ভরসা। কোন চ্যানেলের খবর যেন একটুও মিস না হয়,

সেজন্য রিমোট কন্ট্রোলার হাতে নিয়ে জাজিরার শিরোণাম দেখতে দেখতে বিবিসির বাটনের উপর আঙ্গুল নিয়ে রেডি হয়ে থাকতাম, জাজিরারটা শেষ হতে না হতেই লাফিয়ে বিবিসিতে চলে যেতাম। সেটা থেকে আবার আরাবীয়া ...।

রোযার মাঝামাঝি থেকে পরিস্থিতির চূড়ান্ত অবনতি হতে থাকে। দুই-তিন দিন পরপর যে আধঘন্টার জন্য কারেন্ট আসে, তাতে পানিটাও ঠান্ডা হয় না। ৩৫-৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রায় রোযা রেখে গরম পানি দিয়েই ইফতার করতে হত। একদিন ইফতারের আগে ক্লাসমেট আকরামদের বাসায় গিয়েছিলাম। ওদের পাশের বাসায় জেনারেটর ছিল। সেখান থেকে ও এক বোতল ঠান্ডা পানি এনে দিল। পেট্রোলের অভাবে ট্যাক্সি পাওয়া যেত না, তাই হেঁটে হেঁটে বাসায় ফিরছিলাম। দেখি রাস্তার সব মানুষ অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। প্রথমে অনেকক্ষণ বুঝতেই পারিনি। শেষে বুঝতে পারলাম, সবাই আমার হাতের ঠান্ডা পানির বোতলের দিকে তাকিয়ে আছে। কোথায় পেয়েছি সেটাই তাদের কাছে এক বিস্ময়।

রমজানের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে বিদ্রোহীরা একাধিক ফ্রন্টে সাফল্য পেতে শুরু করে। মিসরাতার যোদ্ধারা মিসরাতা মুক্ত করে পশ্চিমে জিলিতন হয়ে ত্রিপলীর দিতে পূর্বে তাওয়ার্গা হয়ে সিরতের দিকে এগুতে থাকে। সেই সুযোগে পার্বত্য নাফূসা এলাকার জিনতানী যোদ্ধারাও জাওইয়া এবং গারিয়ান পর্যন্ত অগ্রসর হয়ে যায়।

রমজানের ২০ তারিখে তথা আগস্টের ২০ তারিখে খবর পেলাম বিদ্রোহীরা নাকি ত্রিপলীর মাত্র ৪০ কি.মি. দূরে পৌঁছে গেছে। সিরতের লিবিয়ানরা এবং রাষ্ট্রীয় টিভিতে অবশ্য বারবার দাবি করছিল এগুলো সব মিথ্যা, পশ্চিমা মিডিয়ার প্রপাগান্ডা। কিন্তু তাদের কথা কে বিশ্বাস করে! তারাবীর নামাজ শেষ করে মসজিদের বাইরে দাঁড়িয়ে আমরা বাংলাদেশীরা পরিস্থিতি নিয়ে আলাপ করছিলাম। লিবিয়ান টিভিতে যেভাবে দেখানো হয় ত্রিপলীর সব মানুষ গাদ্দাফীর পক্ষে, তার চারভাগের একভাগও যদি সত্য হয়ে থাকে, তাহলেও ত্রিপলী দখল করতে বিদ্রোহীদের বারোটা বেজে যাবে। তাই আমাদের ধারণা ছিল ৪০ কিমি দূরে উপস্থিত হতে পারাটা একটা বড় ব্যাপার হলেও ত্রিপলী পুরো দখল করতে আরো মাস খানেক লেগে যাবে। রোযার ঈদ তো দূরের কথা, কুরবানীর ঈদের আগেও কিছু হয় কি না, সন্দেহ আছে।

বাসায় এসে দেখি আমাদের ভাগ্য ভালো, কারেন্ট আছে। আল জাজিরা (মূল আরবিটা) খুলে দে‍খি নিচে ব্রেকিং নিউজে লেখা, ত্রিপলীর বিভিন্ন এলাকা থেকে, বিশেষ করে তাজুরা এবং সুক্ব-আল-জুমা থেকে প্রচন্ড গোলাগুলির আওয়াজ আসছে, ত্রিপলীর মানুষ জেগে উঠেছে, বিদ্রোহ শুরু করেছে। জাজিরা সব সময়ই বিদ্রোহীদের পক্ষে একটু অতিরঞ্জিত সংবাদ প্রচার করে। আমরা ধরেই নিলাম এটাও সেরকমই কিছু। আমরা নিজেদের মধ্যে জাজিরার এই চরিত্র নিয়ে হাসাহাসিও করতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পরেই

দেখি জাজিরা থেকে সরাসরি ত্রিপলীর বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দার ফোনে সাক্ষাত্কার নেওয়া হচ্ছে। এতোদিন সহজে কেউ নিজের নাম পরিচয় দিত না, আজ দেখি সবাই খুবই উত্সাহিত, একেবারে নাম-ঠিকানা সহ কথা বলছে। এবার আমাদেরকে একটু নড়েচড়ে বসতেই হল। জাজিরা ইন্টারন্যাশনাল ধরলাম, সেখাও একই ব্রেকিং নিউজ। গাদ্দাফীর অংশের লিবিয়াতে জাজিরার সাংবাদিক নিষিদ্ধ হলেও বিবিসি-সিএনএন এর সাংবাদিকের সীমিত অ্যাকসেস ছিল। বিবিসি ধরে দেখি ওদের সাংবাদিক ত্রিপলীর রিক্সস হোটেল থেকে সরাসরি কথা বলছে। সেখানে প্রচুর গোলাগুলির আওয়াজ শোনা যাচ্ছে, যেটা অন্যান্য সময়ের আনন্দের গোলাগুলি থেকে ভিন্ন। ত্রিপলীবাসী সেই ফেব্রুয়ারিতে আন্দোলনের শুরুতেই একবার পথে নেমেছিল। কিন্তু তখন তাদেরকে কঠোরভাবে দমন করার পর এতোদিন চুপচাপ ছিল। আজ যখন বিদ্রোহীরা তাদের দোরগোড়ায় এসে পৌঁছেছে, তখনই তারা আবার পথে নেমে এসেছে। একেবারে পারফেক্ট টাইমিং!

লিবিয়ান টিভি চালিয়ে দেখি সেখানে লাইভ গ্রীণ স্কয়ার দেখানো হচ্ছে, যা সম্পূর্ণ শান্ত। গাদ্দাফীর পক্ষের ত্রিশ-চল্লিশ জন ছেলে পেলে সবুজ পতাকা নিয়ে শ্লোগান দিচ্ছে এবং ফাঁকা গুলি করছে। একজন বিশ্লেষক পেছন থেকে মিডিয়ার মুন্ডুপাত করছে এবং বলছে, দেখ, মিডিয়া কিরকম মিথ্যা প্রচার করে। ত্রিপলী সম্পূর্ণ আমাদের দখলে অথচ তারা বলছে ত্রিপলীতে নাকি বিদ্রোহ শুরু হয়ে গেছে। গভীর রাতে তথ্যমন্ত্রী মূসা ইব্রাহীমও সংবাদ সম্মেলনে সবকিছুকে মিডিয়ার প্রপাগান্ডা বলে উড়িয়ে দিল। সে বলল যে, মিডিয়ার

মিথ্যা প্রচারে প্রভাবিত বিশ-পঁচিশজন মানুষ তাজুরা আর সুক্ব-আল-জুমার রাস্তায় বের হয়েছিল, কিন্তু সেনাবাহিনী এবং স্বেচ্ছাসেবীরা তাদেরকে ধরে ফেলেছে। এখন পুরা ত্রিপলীর পরিস্থিতি সম্পূর্ণ শান্ত। সে আরও জানালো ত্রিপলীতের গাদ্দাফীর অনুগত ৬৫ হাজার সৈন্য আছে। কাজেই ত্রিপলী দখল হওয়ার কোন প্রশ্নই আসে না। তার সংবাদ সম্মেলন শেষ হতে না হতেই কারেন্ট চলে গেলে। আমরা এক বিভ্রান্তি নিয়ে ঘুমাতে গেলাম।

পরদিন ২১ তারিখ সারাদিন কারেন্ট ছিল না। শুধু বিকেলে আধ ঘন্টার জন্য কারন্ট এসেছিল। তখন জানতে পেলাম বিদ্রোহীরা তিন দিক থেকে ত্রিপলী ঘিরে ফেলেছে। সবচেয়ে কাছের ফ্রন্ট ত্রিপলী থেকে ২৬ কি.মি. দূরে। তাছাড়া মিসরাতা থেকে ৬০০ যোদ্ধার আরেকটা বিশেষ দল সমুদ্রপথে ত্রিপলীর দিকে রওনা দিয়েছে। এছাড়া ত্রিপলীর ভেতরে ভেতরে জায়গায় জায়গায় বিদ্রোহ এবং সেনাঘাঁটিগুলোতে ন্যাটোর হামলা অব্যাহত আছে। এইদিন কারেন্ট আসল রাত তিনটার সময়। কাঁচা ঘুম ভেঙ্গে আধবোজা চোখ নিয়ে আল জাজিরা চালিয়ে যে দৃশ্য দেখলাম সেটাকে স্বপ্নদৃশ্য বলাই ভালো। ত্রিপলীর একেবারে কেন্দ্রে অবস্থিত যেই গ্রীণস্কয়ারে আগের দিন রাতেও গাদ্দাফীর সমর্থকরা উল্লাস করছিল, সেই গ্রীণ স্কয়ার দেখি বিদ্রোহীদের পতাকায় ছেয়ে আছে! বিদ্রোহীদের কমান্ডার আব্দুল

হাকিম বিলহাজ সেখানে দাঁড়িয়ে আল জাজিরার সাথে সরাসরি সাক্ষাত্কার দিচ্ছে! যেই আল জাজিরা ত্রিপলীতে নিষিদ্ধ ছিল, সেই আল জাজিরার টিম তাদের স্যাটেলাইট যুক্ত মাইক্রোবাস থেকে সরাসরি সবকিছু সম্প্রচার করছে!

পরদিন সকাল থেকে লিবিয়ান টিভির সম্প্রচার বন্ধ হয়ে গেল। বিকেল বেলা লিবিয়ানা মোবাইল ফোনে একটা ম্যাসেজ আসল, স্বৈরাচারী গাদ্দাফীর পতন হয়েছে, এই খুশির দিন উপলক্ষে সবাইকে ৫০ দিনার (৩০০০ টাকা) করে উপহার দেওয়া হল। বুঝলাম টি‌ভি ভবন, মোবাইল ফোনের অফিস সবকিছুই বিদ্রোহীদের দখলে চলে গেছে। লিবিয়ানার এই ম্যাসেজ মোবাইলে আসার কিছুক্ষণের মধ্যেই গাদ্দাফী বাহিনী সিরতের লিবিয়ানার নেটওয়ার্ক বন্ধ করে দিল, যেন ম্যাসেজ পাঠিয়ে সিরতবাসীকেও আন্দোলনে উদ্ধুদ্ধ করতে না পারে। এতোদিন রাজধানী ছিল গাদ্দাফীর দখলে, অন্যান্য এলাকা বিদ্রোহীদের দখলে। এখন দাবার চাল পাল্টে বিদ্রোহীরাই হয়ে গেল সরকার, আর আমরা সিরতবাসীরাই পড়লাম নতুন সরকারের বিরোধীদের অধীনে!

ত্রিপলী দখলের পরপরই বিদ্রোহীরা নজর দিল সিরতের উপর। পশ্চিমদিক থেকে মিসরাতার যোদ্ধারা এবং পূর্বদিক থেকে বেনগাজীর যোদ্ধারা দ্রুত সিরতের দিকে এগিয়ে আসতে লাগল। ২৭ রমজানে উভয় দিকেই ৬০ কি.মি. দূরে ঘাঁটি স্থাপন করল বিদ্রোহীরা।

সিরত পরিণত হল সম্পূর্ণ অবরুদ্ধ এক শহরে। বিদ্রোহীরা সিরতবাসী ঈদের এক সপ্তাহ পর পর্যন্ত আত্মসমর্পন করার সময় বেঁধে দিল। এই অবরুদ্ধ অবস্থাতেই শেষ পর্যন্ত ঈদের দিন চলে আসল। কিন্তু সেই ঈদও লিবিয়ার দুই অংশে দুই দিন। ত্রিপলী সহ বৃহত্তর লিবিয়াতে একদিন যেদিন ঈদ হল, গাদ্দাফীর দখলে থাকা চারটা শহর সিরত, বেনওয়ালিদ, সাবহা এবং জোফরাতে তার একদিন আগেই ঈদ পালন করা হল।

ঈদ অর্থ আনন্দ। সেই অর্থে আমাদের ঈদকে অবশ্য ঈদ বলার যুক্তিসংগত কোন কারণ ছিল না। ঈদের দুইদিন আগ থেকে শুরু করে ঈদের পরদিন পর্যন্ত একটানা কারেন্ট ছিল না। মাটির চুলায় কি আর মিষ্টি-পায়েস বানানো সহজ কথা! অধিকাংশ বাড়িতেই ঈদের জন্য বিশেষ কোন খাবার ছিল না, বড়জোর ছিল খিচুড়ী! জিনিসপত্রের অভাব এবং অত্যাধিক দামের কারণে ঈদের আগের বাজারও ছিল জনশূণ্য। অধিকাংশ মানুষই পুরানো ঘরে জমা থাকা নতুন কাপড় পরেই ঈদ কাটিয়ে দিয়েছে। সবচেয়ে করুণ অবস্থা ছিল বাচ্চাদের। তাদেরকে শুকনা মুখে ঘুরাঘুরি করে ঈদ কাটাতে হয়েছে। কারণ কোন খেলনাই বাজারে আসে নি সেবার। অবশ্য লিবিয়াতে বাচ্চাদের খেলনা বলতে পিস্তলকেই বুঝানো হয়। সবার হাতে হাতেই যখন সত্যিকারের রাইফেল, তখন খেলনা বন্দুকের

দরকারও খুব একটা ছিল না। ঈদের আগের দিন রাতে সমুদ্রের পাড়ে প্রচন্ড গোলাগুলি শোনা গেল। তারপরেই সমুদ্র লক্ষ করে গাদ্দাফী বাহিনী মর্টার নিক্ষেপ করতে লাগল। শুনলাম সেদিকে নাকি বিদ্রোহীদের পতাকাযুক্ত জাহাজ দেখা গেছে। সারারাত ধরেই এই মর্টারের আওয়াজ শোনা যাচ্ছিল।

ঈদের দিনটা সারাদিন কানে সেই মর্টারের প্রতিধ্বনিই বাজতে লাগল। আর সেই সাথে আশঙ্কা, আর তিনদিন পরেই শেষ হচ্ছে বিদ্রোহীদের দেওয়া আত্মসমর্পনের আল্টিমেটাম। যেখানে গাদ্দাফীর ছেলে মৌতাসেম সিরতে আছে, (গাদ্দাফীও যে সিরতে ছিল, সেটা তখনও কেউ জানত না) সেখানে আত্মসমর্পনের প্রশ্নই ওঠে না। তাই এই আল্টিমেটামের পর সিরতবাসীর ভাগ্যে কি আছে সেই জল্পনা-কল্পনা করেই কাটল আমাদের জীবনের সবচেয়ে দুঃসময়ের ঈদ।
৮টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি ব্লগ ও ছবির মতো সুন্দর চট্টগ্রাম।

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৩৮


এটি উন্নত বিশ্বের কোন দেশ বা কোন বিদেশী মেয়ের ছবি নয় - ছবিতে চট্টগ্রামের কাপ্তাই সংলগ্ন রাঙামাটির পাহাড়ি প্রকৃতির একটি ছবি।

ব্লগার চাঁদগাজী আমাকে মাঝে মাঝে বলেন চট্টগ্রাম ও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×