(এইটা ড্রাফট থিকা রিপোস্ট। রাজাকারি পোস্ট নিষিদ্ধ হইলে ২য় কিস্তি নামবো।)
রাজুর চোখে দিনরাইত একটাই স্বপ্ন, আসমাউল হুসনারে কবে বাগে পাইবো। কিছুক্ষণ এইরকম চিন্তা কইরা পরে আবার নিজেই নিজেরে গালি দেয়। ধুরো ব্যাটা ভালো কিছু ভাব। সেদিন নৃত্যশিল্পী রিমি (পুরুষ) যেমন কইছিল, ভালোবাসার মানুষকে লাগানো যায় না , তার সাথে বড়জোড় বিছানায় যাওয়া যায়।
সে যাই হউক। বিছানার কথা দিয়া লাগানো আড়াল করুক বা না করুক অন্তত একটা কিছু তো করা দরকার! প্রতিদিন ক্যাম্পসের এই কোনায় সেই কোনায় ঝোপে ঝাড়ে নানারকম আংশিক রঙিন কাটপিছ দেইখা মনটা সারাদিন খিচড়াইয়া থাকে। আসমারে তার চাইই। মনে মনে গুনগুন করে , আজ ম্যায় উপর আসমা নিচে...।
ঝামেলা হইলো এই গুরুত্বপূর্ণ কথাটা আসমার খরগোশের মত কানে কেমনে দেওয়া যায় এই সহজ ব্যাপারটাই গত ৬ মাসে সমাধা করা যায় নাই। আউগাইয়া গিয়া কইয়া দেওয়ার সহজ কাজটা বাদ দিয়া বেশীরভাগ সময় গেছে ভবিষ্যৎ ধ্বংস কইরা কাহিল হইতে। গত তিন মাসে কমপক্ষে দেড় হাজার টেকা দিছে লন্ড্রিতে। কিন্তু কামের কাম হইতাছে না। ঘটনার শুরু ৬ মাস আগে একদিন ক্লাসের সবাই মিলা রুটি খেলার সময়। থাবড়া থাবড়ির করার সময় হাত পড়ছে জাগামতো। সেই চোখাচোখির পর থিকা ব্রহ্মতালু আর ঠান্ডা হয় নাই।
সেদিন দুপুরে একটা উদ্যোগ নিয়াই ফালাইলো। সোজা মার্চ করা ধরলো চুকচুক কইরা চালতার আচার খাইতে থাকা আসমার দিকে ...
(চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে জানুয়ারি, ২০০৯ ভোর ৪:৫২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




