somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

অবশেষে..............

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



গতকাল ১৮-১২-১২ তারিখে অনুস্টিত হয়ে গেল বাংলা ব্লগ দিবস।আমার ব্লগিং শুরু হয় সামুর মাধ্যমে,এর আগে ব্লগ দিবস সর্ম্পকে শুনেছি কিন্তু এর সাথে যুক্ত হতে পারিনি।এবার আমার সামনে সেই সুযোগটা আসার পড়ে আমি বেশ উৎসাহিত বোধ করি।

আর এর সাথে কিভাবে যুক্ত হলাম তা জানতে একটু পিছনে যেতে হবে।আমি কিছুদিন রুশান নামের তিন বছরের একটি বাচ্চার চিকিৎসায় সহযোগিতা করার জন্য, এই ব্লগের মাধ্যমে সবার সহযোগিতা কামনা করি।
আমার এই আহবানে সাড়া দিয়ে সর্বপ্রথম দুটি বাংলা ব্লগ “নাগরিক” এবং সামু এগিয়ে আসে (বর্তমানে এর সাথে যোগ হয়েছে প্রথম আলো ব্লগ,বন্ধু ব্লগ)।
ব্লগ)।(রাফাত নুর), একজন আরমান, ও মেহেদি হাসান মানিক বরিশাল আসে,তাদের সাথে পরিচয় হয় কথা হয়।

এরপড়ে মোবাইলে আমার সাথে যোগাযোগ হয় সামুর আর একজন জনপ্রিয় ব্লগার আমিনুর রহমানের সাথে।যদিও আমি তাকে এখন পর্যন্ত দেখিনি কিন্ত তার সাথে কথা বলার পড়ে মোটামুটি আমি তার ভক্ত হয়ে যায়।সে আমাকে বরিশালে বাংলা ব্লগ দিবস পালন করার কথা বলে,আমি সাথে সাথে রাজী হয়ে যাই।



এখানে একটা কথা বলে রাখা ভাল তা হলো বাংলা ব্লগ দিবস জাতীয় পর্যায়ে বেশ ঘটা করে পালন করা হয়।কিন্তু স্থানিয় পর্যায়ে এই প্রথম ( অন্য শহরের কথা আমি বলতে পারবো না) আমি বেশ কয়েকজনের সাথে এই বিষয়ে কথা বলি।তারা সবাই ছাত্র কিন্তু অবাক করার বিষয় এই যে তারা ফেইস বুক,টুইটার এর সাথে পরিচয় আছে কিন্তু বাংলা ব্লগ দিবস সর্ম্পকে তেমন কিছুই জানে না।
আবার দুই একজন যাদের সাথে আলাপ হয়েছে তাদের ধারনা এই ব্লগ দিবস হলো সামুর ব্লগ দিবস।
তবে আমি তাধের এই ভূল শুধরে দিয়েছি।



এর পড়ে আমি বরিশাল ব্রজমোহন কলেজে ( বি এম কলেজ) অধ্যায়নরত এবং আমার পূর্ব পরিচিত দুইজন ব্লগারের সাথে এই বিষয় নিয়ে আলাপ করি এবং তারা সাথেসাথে রাজী হয়ে যায়।
কিন্তু তাদের পরীক্ষা থাকার কারনে তারা আমাকে সময় দিতে পারেনি,কিন্তু অনুস্ঠানে তারা উপস্থিত ছিল।
যাইহোক আমিনুর ভাই আমাকে ১৬-১২-১২ তারিখ রাতে ফোন করে বলে এস এ পরিবহনে আমার নামে পোস্টার পাঠিয়ে দিয়েছে।আমি ১৭-১২-১২ সকাল বেলায় এস এ পরিবহনে যাই,সেখানে যাবার পড়ে শুনি হরতালের কারনে এখনো গাড়ি আসেনি,গাড়ি আসবে সন্ধ্যায়।
আবার রাত ৮.০০ টার সময় যাই এবং পোস্টার নিয়ে আসি।এরপড়ে আঠা বানিয়ে রাত বারটার সময় একা পোস্টার মারার জন্য বের হই।

এখানে একটা বেশ মজার ঘটনা ঘটে।
প্রথমেই ঢুকি বি এম কলেজ ক্যাম্পাসে,সেদিন প্রচন্ড কুয়াশা পড়েছিল কোন কিছুই ভাল মত দেখা যায় না।আর প্রচন্ড ঠান্ডার কারনে নৈশপ্রহরীরাও ঘুমিয়ে পড়েছে,যাদের এই কলেজের ক্যাম্পাস সর্ম্পকে ধারনা আছে তারা জানেন এর ক্যাম্পাস অনেক বড়।
সেই কুয়াশার রাতে একা একা যখন পোস্টার মারার জন্য যখন বসে বসে পোস্টারে আঠা মাখি ঠিক সেই সময় দুই তিনটি শেয়াল আমার পিছনে এসে ঘোরাফেরা করতে থাকে।
এখানে বলে রাখা ভাল রাতের বেলায় কলেজ ক্যাম্পাস শিয়ালের দখলে থাকে।আমি যানতাম শিয়াল মানুষকে একা পেলে আক্রমন করে।

কাজেই ওদেরকে লাঠি নিয়ে ধাওয়া করি ওরা সরে যাবার পড়ে তারাতারি করে পোস্টার লাগানো শেষ করি।কারন কুয়াশার চাদর মোড়ানো নিশুথি রাত এই ধরনের সময় ওনারা বের হন যদি কোনভাবে ওনাদের সামনে পড়ে যাই তবে ঘাড় মটকে মেরে ফেলবে আমি মানি ওনারা আছেন।
( ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র থাকাকালিন ৯০ এর এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় অনেক রাত জেগে পোস্টার লাগানো দেয়ালে চিকা মারা এর সব কিছু করার অভ্যাস আছে।

অনেক বছর পড়ে আবার সেই অনুভুতি পেলাম,যদিও তখন এক সাথে অনেক মানুষ এই কাজ করতাম কিন্তু এইবার আমি একা ছিলাম)।


এর পড়ে একে একে অমৃত লাল দে কলেজ, বরিশাল কলেজ,ব্রজমোহন স্কুল, টাউন হল, এবং বরিশাল মেডিকেল কলেজে পোস্টার লাগানো শেষ করে রাত ৩.১৫ মিনিটের সময় বাসায় আসি।
সকালে ঘুম থেকে উঠে বি এম কলেজের ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকে নিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ ডঃ ননী গোপাল সাহেবের কাছে যাই,অনুস্ঠান করার জন্য একটা রুম ব্যাবহার করার অনুমতি আনার জন্য।


এখানে ঘটে আর একটি মজার ঘটনা আমি স্যারকে অনুস্টানের একটি পোস্টার দেই সে পোস্টার হাতে নিয়ে জানতে চায় এই ব্লগ দিবস আবার কি জিনিস এটা কি কোন ধরনের রাজনৈতিক সংগঠনের অনুস্ঠান কিনা? ইত্যাদি অনেক প্রশ্ন।
আমি তাকে বলি স্যার আপনি ফেইস বুক,টুইটার এই ধরনের ব্যাপার সর্ম্পকে জানেন কিনা তার জটপট হ্যাঁ আমি জানি,কিন্তু এই ব্লগ দিবস সর্ম্পকে জানি না।
আমি তাকে সহজ ভাষায় এই ব্লগ সর্ম্পকে ধারনা দেই,সে বুঝতে পেরেছে কিনা আমি ঠিক বুঝতে পারিনি।


তবে তার পোস্টারের স্লোগানটি খুব ভাল লেগেছে এটা সে আমাকে বলে।এর পড়ে সে পর্দাথবিদ্যা বিদ্যা বিভাগের একটি হল রুম ব্যাবহারের অনুমতি দেন।
আমি সমস্ত ব্লগারের পক্ষ থেকে তাকে এবং ছাত্রলীগের সেই সব নেতাকে আন্তরিক অভিন্দন জানাই কলেজের রুম ব্যাবহারের অনুমতি এনে দেয়ার জন্য।
সেই সাথে অধ্যক্ষ সাহেবকে অনুস্ঠানে আসার জন্য আমন্ত্রন জানাই। সে ব্যাক্তিগত কারন দেখিয়ে আসতে অপরগতা প্রকাশ করে।
তবে আমার কাছে মনে হয়েছে স্যার হয়তো মনে করেছে কিসের না কিসের অনুস্ঠান এতে যোগ দিয়ে আবার না কোন বিপদে পড়ি।কারন বর্তমানে যে কোন কিছু হলেই সাথে সাথে অনেক মানুষ চিৎকার করে উঠে মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচার বাধাগ্রস্থ করার চেস্টা চলছে,বর্তমানে এটা বেশ আলোচিত একটা ডায়লগ।


স্যারের কাছ থেকে রুম ব্যাবহারের অনুমতি পাওয়ার পড়ে আমি ব্যানার আনার জন্য এস এ পরিবহনের অফিসে যাই।এবং গিয়ে জানতে পারি যে কুয়াশার কারনে গাড়ী আসেনি,গাড়ী আসবে সন্ধ্যায় এই কথা শোনার পড়ে আমার মাথায় বিনা মেঘে বজ্রপাত পড়ে।
আমি একটু বিচলিত বোধ করি,কারন আমার ধারনা ছিল ব্যানার সকালের মধ্যে এসে যাবে আমি সেই হিসাবে সবাইকে বিকাল ৪.০০ টার আসতে বলি।


সেই সাথে এটাও ভেবে রাখি যদি ব্যানার হাতে না পাই সেই ক্ষেত্রে অনেকগুলো পোস্টার একসাথে টেপ দিয়ে দেয়ালের সাথে লাগিয়ে ব্যানারের কাজটা সেরে নেব।
আমি আবার বিকাল ৩.৩০ মিনিটের সময় এস এ পরিবহনে ফোন করে জানতে চাই গাড়ী এসেছে কিনা,ওখান থেকে আমাকে বলে এই মাত্র গাড়ী এসেছে।

আমি সাথে সাথে এস এ পরিবহনের অফিসে চলে যায়,সেখানে গিয়ে দেখি প্রচুর ভীড়,আমি একটু পড় পড় ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি হু হু করে সময় বেড় হয়ে যাচ্ছে।
আর এদিকে অনুস্ঠানস্থল থেকে সামুর ব্লগার মুহাম্মদ মেহেদী হাসান খান একটু পড় পড় ফোন করে জানতে চায় ব্যানার হাতে পেতে আর কতক্ষন লাগবে
।আমি বলি এই এখনি পেয়ে যাব এই করতে করতে বিকাল ৫.১০ বেজে যায় পোস্টার তখনো হাতে পাইনি।মেহেদি আবার ফোন দেয় এবং বলে ভাই বেশ কয়েকজন চলে গেছে তারাতারি আসেন।

এস এ পরিবহনের যে ব্যাক্তি ডেলিভারি দেয় তাকে আমি এরপর অনেক অনুরোধ করি
শেষ পর্যন্ত সে আমাকে এক ফাকে ব্যানারটি দেয়।ব্যানার নিয়ে আমি যখন কলেজে আসি তখন ঘড়ির কাটাঁয় ৫.৫৫ মিনিট।এর পড়ে তারাতারি করে টেপ দিয়ে ব্যানারটি দেয়ালে লাগিয়ে আমরা মাত্র সাতজন ব্যাক্তি যখন অনুস্ঠান শুরু করি ঘড়ির কাটাঁ তখন ৬.১০ মিনিটের ঘরে।

অবশ্য এর কিছু সময় পড়েই আরো বেশ কয়েকজন এসে অনুস্ঠানে যোগ দেয়।
প্রথমেই আমরা সবার সাথে সবাই পরিচিত হই কি কি করে সেই সর্ম্পকে জেনে নেই।তারপর নেবুলা মোর্শেদ দাড়ায় কিছু কথা বলার জন্য।সে বলে ব্লগ কি,এর দ্বারা আমরা সমাজ,মানুষ, রাস্ট্রের কি উপকার করতে পাড়ি। নেবুলা বেশ গুছিয়ে এ সর্ম্পকে খুব সুন্দর কথা বলে এবং ব্যাখ্যা দেন।



আর এই ব্লগের দ্বারা কিভাবে একজন মানুষের উপকার করা যায় তার উদাহরন দিতে গিয়ে “নেবুলা” রুশানের বিষয়টি সামনে নিয়ে আসে এবং রুশানের সমস্ত কাহিনী বলে।
সেই সাথে সে বলে রুশানের চিকিৎসায় যেই পরিমান অর্থ লাগবে সেই অর্থ কিভাবে ব্লগার, পাঠক সবাই একসাথে মিলে সংগ্রহ করছে তার বর্ননা দেন।
এবং এছাড়াও দেশের এবং দেশের বাইরে থেকেও মানুষ এই সব ব্লগার এবং পাঠকের আহবানে সাড়া দিয়ে রুশানের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে সেই বিষয়ে বলেন।

উপস্থিত যারা ছিলেন তাদের মধ্যে যারা ব্লগার তারা এবং যারা ব্লগের পাঠক তারা এই বিষয়টি সর্ম্পকে জানে। আর এর বাইরে উপস্থিত দর্শক রুশানের বিষয়টি জানার পড়ে বেশ অবাক হয়ে যায়।
এই ভেবে যে শুধুমাত্র ব্লগে লেখালেখি করে ছোট একটা বাচ্চার চিকিৎসার জন্য বেশ বড় রকমের অর্থ সংগ্রহ করা হচ্ছে।
এই কথা শোনার সাথে সাথে উপস্থিত বেশ কয়েকজন একসাথে বলে উঠে আমরা এক দুই দিনের ভিতরে ব্লগের সদস্য হবো।

“নেবুলার” বক্তব্য শেষ হবার পড়ে কিছু বলার জন্য উঠে দাড়ায় সামুর ব্লগার “মুহাম্মদ মেহেদী হাসান খান” (একটা কথা বলে রাখি মেহেদি খুব ভাল কবিতা লেখে)।



মেহেদী বলেন কিভাবে তার লেখা কবিতা বর্তমানে লিটল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়।সে বলেন প্রথম সে ফেইস বুকে তার কবিতা পোস্ট দিত এর সামুতে নিক খুলে সেখানে এই কবিতা পোস্ট দিত,এই ভাবে সেখান থেকে আজ তার কবিতা লিটেল ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হচ্ছে।

মেহেদির বক্তব্য শেষ হবার পড়ে কিছু বলার জন্য উঠে দাড়ান সামুর ব্লগার মাহমুদ মিটুল।
তিনি বলেন ব্লগে নিক খোলার পড়ে প্রথম যেদিন তার লেখা ব্লগের প্রথম পাতায় দেখতে পান সেই সময়ে তার অনুভূতির কথা ( এই কথা বলার মধ্যে সামুর নতুন ব্লগার উল্টোরথ ( রাতুল মাহফুজ) ছবি তোলে )



মাহামুদ মিটুলের বক্তব্য শেষ হলে কিছু বলার জন্য উঠে ধারান নতুন ব্লগার উল্টোরথ তিনি বলেন তথ্য অধিকার আইন কি।সেই সাথে আরো বলেন বর্তমানে এই ইন্টারনেট ব্যাবহার করে বিভিন্নজন বিভিন্ন ধরনের তথ্য জেনে নেয়। এবং এই জানার তালিকায় সব শ্রেনীর মানুষ আছে ডাক্তার থেকে শুরু করে নভোচারি পর্যন্ত।




উল্টোরথের বক্তব্য যখন শেষ হয় ঘড়ির কাঠা তখন ৭.৪৫ মিনিটের ঘড়ে এবার ঘড়ে ফেরার পালা।
আমরা বের হয়ে বি এম কলেজের সামনের একটা চায়ের দোকানে সবাই মিলে চা পান করি। চা পান করার পড়ে আমরা সবার কাছ থেকে সবাই আপাতত বিদায় নেই।
এই কথা বলে “ বরিশালে এই ধরনের অনুস্ঠান এই প্রথম ( যদিও বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকের বন্ধু সভা ও বিভিন্ন স্যাটেলাইট চ্যানেলের প্রতিস্ঠা বার্ষিকিতে এই শহরে আনন্দ মিছিল হয় বিভিন্ন অনুস্ঠান কিন্তু ব্লগ দিবস এই শহরে একদম নতুন সংযোজন)।
তাই অনেক কিছু করার ছিল কিন্তু সময় এবং অভিজ্ঞতা না থাকায় অনুস্ঠানটি খুব ভাল করে করতে পারিনি” ইনশআল্লাহ আগামী বছর আগে থেকে প্রস্তুতি গ্রহন করে অনেক বড় পরিসরে এই অনুস্ঠান করবো।
আর আমি ক্ষমা চেয়ে নিলাম এই কারনে আমি খুব ভাল ভাবে এই অনুস্ঠানটি করতে পারিনি সেই জন্য।
আর আমি আমিনুল ভাইকে বলিনি গত ১৫-১২-১২ তারিখে আমার ক্যাননের E OS সিরিজের 550D ডিজিটাল এস এল আর ক্যামেরাটির CCD চিপ পুড়ে যায়।
কারন সেদিন আমি সূর্যের ছবি উঠাতে গিয়ে ক্যামেরার সামনের লেন্সে সোলার ফিল্টার লাগাতে ভুলে গিয়েছিলাম,যার ফলাফল চিপ পুড়ে যাওয়া।
এরপড়েও চেস্টা করেছিলাম পরিচিত এক ছোট ভাইর এস এল আর ক্যামেরা দিয়ে অনুস্ঠানের ছবি তোলার কিন্তু সে তার ব্যাক্তিগত কাজের কথা বলে আসতে পারেনি।
যার কারনে সাধারন ডিজিটাল ক্যামেরা দিয়ে অনুস্ঠানের ছবি তুলি,তবে কথা দিলাম বেঁচে থাকলে আগামী বছর আর এই ধরনের ভুল হবে না।
আর বেশ অবাক হয়েছি এই শহরের ( বরিশাল) কোন ব্লগার আমার সাথে যোগাযোগ করেননি,যদিও আমি পোস্টারে আমার এবং ব্লগার মেহেদীর মোবাইল নাম্বার হাতে লিখে দিয়েছিলাম।
আজ এই পর্যন্ত আগামীতে আবার এই ব্লগ দিবসের ব্যাপার নিয়ে কথা হবে।
সবাই ভালো থাকুন সতত……………………..

ছবি গুলো পর্যায়ক্রমে দেয়া আছে।

গ্রুপ ছবিতে বাম থেকে ডানে - রাশেদ, আলম জামান, নেবুলা, সাগর,মেহেদী,মিটুল,অনিদ্য,মধু সুধন দাস,রিয়াজুল,মনিরুল,সাইফুল, রাসেল।
২২টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাজত্ব আল্লাহ দিলে রাষ্ট্রে দ্বীন কায়েম আমাদেরকে করতে হবে কেন?

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৮ ই মে, ২০২৪ ভোর ৬:০৬



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ২৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬। বল হে সার্বভৈৗম শক্তির (রাজত্বের) মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) প্রদান কর এবং যার থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা (রাজত্ব) কেড়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তির কোরাস দল

লিখেছেন সেলিনা জাহান প্রিয়া, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:২৫



ঘুমিয়ে যেও না !
দরজা বন্ধ করো না -
বিশ্বাস রাখো বিপ্লবীরা ফিরে আসবেই
বন্যা ঝড় তুফান , বজ্র কণ্ঠে কোরাস করে
একদিন তারা ঠিক ফিরবে তোমার শহরে।
-
হয়তো... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাইডেন ইহুদী চক্তান্ত থেকে বের হয়েছে, মনে হয়!

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৮ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৪৮



নেতানিয়াহু ও তার ওয়ার-ক্যাবিনেট বাইডেনকে ইরান আক্রমণের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলো; বাইডেন সেই চক্রান্ত থেকে বের হয়েছে; ইহুদীরা ষড়যন্ত্রকারী, কিন্তু আমেরিকানরা বুদ্ধিমান। নেতানিয়াহু রাফাতে বোমা ফেলাতে, আজকে সকাল থেকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজ ২৫শে বৈশাখ। ১৬৩তম রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে আমার গাওয়া কয়েকটি রবীন্দ্রসঙ্গীত শেয়ার করলাম। খুব সাধারণ মানের গায়কী

লিখেছেন সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৫

আপনারা জানেন, আমি কোনো প্রফেশনাল সিঙ্গার না, গলাও ভালো না, কিন্তু গান আমি খুব ভালোবাসি। গান বা সুরই পৃথিবীতে একমাত্র হিরন্ময় প্রেম। এই সুরের মধ্যে ডুবতে ডুবতে একসময় নিজেই সুর... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিশ্ব কবি

লিখেছেন সাইদুর রহমান, ০৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৭

বৈশাখেরি পঁচিশ তারিখ
কবি তোমার জনম
দিন,
বহু বছর পার হয়েছে
আজও হৃদে, হও নি
লীন।

কবিতা আর গল্প ছড়া
পড়ি সবাই, জুড়ায়
প্রাণ,
খ্যাতি পেলে বিশ্ব জুড়ে
পেলে নভেল, পেলে
মান।

সবার ঘরেই গীতাঞ্জলী
পড়ে সবাই তৃপ্তি
পাই,
আজকে তুমি নেই জগতে
তোমার লেখায় খুঁজি
তাই।

যখন... ...বাকিটুকু পড়ুন

×