দ্বীনরে ব্যাপারে যত বধিবিধিান প্রয়োজন সবকছিুর অধকিার কবেলমাত্র আল্লাহর এবং মহান আল্লাহ তাঁর নবী মুহাম্মাদ (সঃ) কে যতটুকু অধকিার দয়িছেনে। এতব্যতীত যদি কউে শারীয়াতে কোন বধিান প্রর্বতন করে তাহলে আল্লাহর কাজে অংশীদারত্বি হব।ে কারণ সে আল্লাহর প থকেে সে অধকিার ওয়াহরি মাধ্যমে পায়ন।ি যমেন নবী মুহাম্মাদ (সঃ) । আল্লাহর প থকেে ফয়সালা ওয়াহরি মাধ্যমে পতেনে। তাই কউে যদি শারীয়াতরে মধ্যে আইন প্রচলন করে এবং আল্লাহর আইনরে বরিোধী আইন করে তাহলে শর্কি হব।ে কনেনা এতে আল্লাহর কাজে অংশীদারত্বি হল। উদাহরন সরূপ বলা যায়, মহান আল্লাহ মদ হারাম করছেনে। রসূলল্লাহ (সঃ) আল্লাহর প থকেে ওয়াহীর দ্বারা বলছেনে ঃ প্রত্যকে মাদক বা নশোযুক্ত বস্তু হারাম।
(বুখারী ২য় খন্ড ৯০৪ পৃঃ, মুসলমি, মশেকাত ৩৭২ পৃঃ
অপরদিকে বুখারী, মুসলিমের হাদীসে মদ পাঁচ ধরনের বস্তু দ্বারা তৈরী হয় বলে উল্লেখ রয়েছে ঃ
সে মদ হলো পাঁচ বস্তু দ্বারা তৈরী, যেমন গম, যব, খেজুর, কিসমিস, মধু। আর যে বস্তু জ্ঞানকে আচ্ছাদিত বা বিলুপ্ত করে দেয় তা হলো খামর বা মদ। অপর বর্ণনায় আঙ্গুরের কথা রয়েছে। (মুসলিম ২য় খন্ড ৪২২ পৃঃ)
বুখারীর বর্ণনায় রয়েছে মধু থেকে তৈরী মদ যাকে বিত্ত বলা হয়। আর যব থেকে তৈরী মদকে মিয্র বলা হয়। রসূলুল্লাহ (সঃ) বললেন ঃ সকল প্রকার নেশাগ্রস্ত দ্রব্য হারাম। (বুখারী ২য় খন্ড ৯০৪ পৃঃ)
উপরোক্ত আলোচনার দ্বারা আপনারা কি বুঝলেন ? এর মধ্যে কোন ভুল রয়েছে কি ?
এবার দেখি ফতোয়াবাজদের ফতোয়া ঃ
প্রত্যেক প্রকারের মদ হারাম নয়। যে সমস্ত মদ গম, যব, মধু ও ভুট্টা থেকে তৈরী করা হবে তা হালাল এবং এর পানকারীকে শাস্তি দেয়া যাবে না যদিও সে মাতাল হয়ে যায়। (হেদায়া ৪র্থ খন্ড ৪৯৬ পৃঃ)
আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে ঃ আমরা কিসের উপর আমল করব ? সহীস হাদীস না ফতোয়া ? যদি ফতোয়া মানেন তাহলে আল্লাহর দেয়া বিধান অমান্য করলেন অর্থাৎ দ্বীনের ব্যপারে নতুন বিধান চালু করলেন যা আল্লাহর মতায় ভাগ বসানো এবং তা স্পষ্ট শির্ক।
আর যদি সহীহ হাদীস মানেন তাহলে ফতোয়ার ব্যপারে কি ব্যখ্যা দিবেন ?

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




