প্রতিটা গুলিতে হত্যায় আহতে পলাতক শেখ হাসিনাই প্রধান আসামী, যারা এর বাইরে ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তারা মানুষরুপী পশুই, মানুষের রক্তই এদের প্রধান খাবার।
পলাতক শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের প্রতি বর্তমানে সহানুভূতি দেখানো ব্যক্তিরা সমান দোষী। এদের প্রোফাইলে গেলেই বুঝা যায়, এরা সবাই 'এই স্বাধীনতা ছেয়েছিলাম' দলের অফসোস সমর্থক, এদের কলিজা ফেটে যাচ্ছে। এদের প্রতিহত করা আমাদের নৈতিক দায়িত্ব, এদের প্রোফাইল রিপোর্ট করুন এবং পরে ব্লক করে দিন, এরা একা হয়ে যায়।
ইউরোপ আমেরিকায় নাগরিকত্ব নেয়া কিছু শিক্ষিত গোলামেরপুত আছে, যারা কখনোই এই দেশ আর গ্রহন করবে না, এরা দূরে বসে এখনো বেসুরে কথা বলছে, এদের প্রোফাইল রিপোর্ট করুন এবং পরে ব্লক করে দিন।
বর্তমান ড. মুহম্মাদ ইউনূস সরকারের ছাড় দেয়া মানসিকতা হয়ত একদিন তাদেরও বিচারের মুখোমুখি করে তুলবে, কথাটা তাদের মাথায় গেধে নিতে হবে।
বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর ৫০/৫৫ বয়সের চৌকস বিষয় ভিত্তিক শিক্ষক আছে, নানান বড় অর্গানাজেশনের বড় বড় ক্যাপাবেল সুবিবেকের সুশাসন সুচিন্তার মানুষ আছে যাদের অতিদ্রুত নানা স্থানে প্রতিষ্ঠানের হেড হিসাবে নিয়োগ দেয়া যেতে পারে, সময় চলে গিয়ে বিশৃঙ্খলার পরে নিয়োগে হয়ত আর কাজ হবে না, এতএব সাধু সাবধান। সব কাজ কয়েকজন করবে বা একজনের অধিক দায়িত্ব পালন, এই চিন্তা আবারো প্রতিষ্ঠান গুলো ধ্বংস করবে।
অন্যায় দেখলেই ভিডিও করুন, আজকাল ঘটে যাওয়া ঘটনার কথা মুখে বললে কেহ বিশ্বাস করে না, ভিডিও প্রমান জরুরী বিষয়।
নয়াপল্টন, ঢাকা।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



