বৃহস্পতিবার রাত, মনে কয়েকটা পয়েন্ট আসছে, এলো মেলো চিন্তা গুলো বলেই ফেলি, টেইক ইট ইজি, নট ফর মাইন্ড!
১। ই/ন্ডি/য়া/র সামনে আমি বিরাট অন্ধকার দেখি, সামনে এই দেশের ইকোনমি কলাপ্স করবেই, নিশ্চিত থাকেন। অযোগ্য শাসক যে কোন দেশ ৫ বছর চালাতে পারে বটে, তবে এর বেশী বছর হলেই সেই দেশের জনগণ সমস্যায় পড়বেই। বিষদ আলোচনায় যেতে চাইছি না, তবে বিশ্ব কনট্যাক্সে এই মনে হচ্ছেই!
২। পাশের দেশের তিন সেরা ইউটিউব ব্লগার বা বিশ্লেষক হচ্ছেন মি ধ্রুব রাঠে, মি আকাশ ব্যানার্জী ও মি রাবিশ কুমার, এদের নিজের দেশের পাশাপাশি সারা বিশ্বের নানান বিষয়ে বিশ্লেষণ চমতকার, জ্ঞান বাড়াতে এদের বিশ্লেষণ শোনা যেতে পারে। হিন্দি না বুঝলে ইংলিশ ডাবিং দিয়ে দেখা ও শুন্তে পারেন।
৩। আমাদের দেশের মি পিনাকী ভট্টাচার্য এখনো সেরা, এত দূরে বসেও তিনি এখনো দেশের মানুষকে যেভাবে দেখেন, ঘটনা যেভাবে বুঝেন, আমাদের অনেকে এখানে বসেও সেটা চিন্তাই করতে পারছেন না। আমাদের এখানে ক্ষমতায় গেলে সাধারন মানুষকে মনে হয় আর চোখেই পড়ে না হয়তবা! কি কারনে শেখ হাসিনা পালাইলো, তার বিশ্লেষণ করার প্রয়োজন মনে করছেন না বর্তমান সরকার!
৪। আমাদের দেশের ছেলেরা আগে বিদেশী বিয়ে করত, ১৯৮০ সালের আগে যারা পড়াশুনা করতে গিয়েছিল, তাদের অনেকেই বিদেশী বিয়ে করছেন, যারা দেশে ফিরে এসেছেন, তাদের অনেকের সাথে আর সেই বিদেশিনী ফিরে আসেন নাই বা ছাড়াছাড়ি, এই এক মরণ খেলা হয়েছে! কিন্তু বর্তমানের ট্রেন্ডিং হচ্ছে, আমাদের মেয়েদের বিদেশি বিয়ে করা। আমেরিকান, জাপানি, কোরিয়ান, ইটালী, তুরুস্ক, জার্মানী, সুদানে অনেকে বিয়ে করেছেন - এদের অনেকে আবার ভিডিও বানান, আমার চোখে পড়ে। কয়েকদিন আগে থেকে আরেকজনের রিল, ভিডিও চোখে পড়ছে, তিনি এক নাইজেরিয়ানকে বিয়ে করেছেন, এখন তার রিল গুলো নাইজেরিয়া থেকে আপলোড হচ্ছে, বেড়াতে গিয়েছেন! নাইজেরিয়ান শাশুড়ি ভাসুর, দেবর ননদ ননাসের সাথে তার এক অদ্ভুত জীবন, সে খুব আনন্দে আছে তবে আমি তার চেহারায় কি যেন একটা চাপ দেখি, হয়ত দেশী বোন বলে আমার চোখে পড়ে। আসলে আমাদের মেয়েরা একদিন বিশ্বজয় করবেই! হা হা হা, তবে মুল কথা হচ্ছে যেখানে যার জন্ম, যেখানে যার পিতা মাতা সেটাই তার আসল মাটি!
৫। আপনারা কি ভাব্বেন জানি না, কথাটা কিভাবে নিবেন জানি না, এই রাতে আমি একটা কথা বলে যেতে চাই, এই ফেইসবুক, ইউটিউব, এক্স, টিকটক, গুগল ইত্যাদি সামনে আমাদের পাঠ্যসুচীতে বিষয় হিসাবে আসবেই, কারন এই গুলো এখন আমাদের জীবিকা নির্বাহের অনুষঙ্গ, ব্যপ্তি আরো বাড়ছেই। এই সব এপসের ব্যপ্তি এখন এত বড় আকারের যে, কোন ব্যক্তি যদি একটা সফটওয়ার/এপস বিষদ্ভাবে চালাতেও জানে বা অপারেশন বুঝে, সেও আনন্দে বেঁচে থাকতে পারবে, তার চাকুরী বা ব্যবসার দরকার হবে না! আর এই জন্যই এই সব এপস পাঠ্যসূচিতে আসবেই!
আপাতত এখানেই, মনে পড়লে আবারো লিখবো!

মালিবাগ, ঢাকা!