নাদিয়া একটা গল্প শোন ...
এক ভদ্রলোক বেশ অসুস্থ। গেলেন ডাক্তারের কাছে। যথারীতি থরো চেআপ এর ফরমায়েশ। কি আর করা। সুস্থ হতে হলে তো চেকআপ করতেই হবে।
প্যাথোলজিস্ট বললেন কাল সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম যে ইউরিন ত্যাগ করবেন তার থেকে স্যাম্পল সংগ্রহ করে নিয়ে আসবেন। একটা বোতল ও সাথে দিল।
বেচারার রাতে ভাল ঘুম হলো না । কখন সকাল হয়। শরীর অসুস্থ থাকলে রাতের ঘুম হারাম হয়ে যায়। যাই হোক- কাকডাকা ভোরে উঠে লোকটি স্যাম্পল কালেকশন করে বাথরুমেরই এক কোনে রেখে দিল। ওর স্ত্রীর ঘুম ভাংলো একটু পরে। চোখ কচলাতে কচলাতে বাথরুম জেতেই আঁচলের ধাক্কায় সিপি না আটা বোতলটি গেল পড়ে। বেচারী দিশে না পেয়ে নিজের কিছু উষ্ণ পানি স্যাম্পলের বোতলে ভরে রাখল। পাছে স্বামী ঝামেলা করে তাই।
সকাল নয়টা নাগাদ স্বামী সাহেব প্যাথলজীস্ট এর নিকট স্যাম্পল হস্তান্তর করল। কিছুণ ঘোরাঘুরি করে এসে রিপোর্ট টাও নিয়ে নিল। কিন্তু একি!!!! ইউরিন টেস্টে প্রেগনেনসি রিপোর্ট।
লোকটি তাড়াতাড়ি কওে বাড়ি চলে এল। এসেই স্ত্রীর সাথে কুরুত্রে বাধিয়ে দিল। ... শালী, এত করে বলি উপরে উঠিসনা। কে শোনে কার কথা। দেখলি তো এবার।
তো আপুনি, আপনার প্রেশক্রিপশন মেনে শেষে আবার এরকম না হয়।
সংবিধিবদ্ধ সতর্ককরণঃ সাইড ইফেক্ট ভাল করে জেনে নিয়ে যে কোন থিওরি গ্রহণ করুন
নারী বিষয়ক নাদিয়ার পোস্টঃ
Click This Link