যৌন নিপীড়নের অভিযোগে অভিযুক্ত জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটির শিক্ষক নেতা ড. গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন ও শাস্তি দেয়ার দাবিতে আন্দোলনে যাচ্ছে ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা। প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাংস্কৃতিক জোট এ দাবিতে মিছিল সমাবেশ অব্যাহত রেখেছে। তাছাড়া বাংলা বিভাগ ও ছাত্রদল এ দাবিতে মাঠে নামছে বলে জানা গেছে।
গত ১৬ নভেম্বর বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রী বিভাগীয় সভাপতি বরাবর লিখিত এক পত্রে শিক্ষক ড. গোলাম মোস্তফার বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেন। গত ৬ ডিসেম্বর এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ পরিবেশিত হলে গোটা ক্যাম্পাসে বেশ আলোচনা শুরু হয়। মাঠে নামে প্রগতিশীল ছাত্রজোট। ওইদিন সন্ধ্যায় তারা মিছিল সমাবেশ করে তদন্তসাপেক্ষে অভিযুক্তের শাস্তি দাবি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রগতিশীল ছাত্রজোট ও সাংস্কৃতিক জোট মিছিল সমাবেশ করে। আজ শনিবার তারা একই দাবিতে নানা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।
এদিকে বাংলা বিভাগও এ দাবিতে মাঠে নামছে বলে জানা গেছে। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বিভাগের শিক্ষার্থীরা এক সভায় বসে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন বলেও জানা যায়। একই দাবিতে ছাত্রদলও দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলতে কৌশল নির্ধারণ করছে।
এদিকে এ বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করতে সাংবাদিকদের ওপর চাপ সৃষ্টির হুমকি দেয়ার অভিযোগও পাওয়া গেছে। জাবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ও মানবজমিন এবং ইনকিলাবের প্রতিনিধকে গতকাল মোবাইল ফোনে সংবাদ প্রকাশ না করার জন্য হুমকি দেয়া হয়।
এদিকে অভিযোগ দায়েরের দীর্ঘ ২৩ দিন অতিবাহিত হলেও এ ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি ইউনিভার্সিটির প্রশাসন। এ ব্যাপারে প্রোভিসি এনামুল হক খান বলেন, চলমান ভর্তি পরীক্ষার কারণেই কমিটি গঠন প্রক্রিয়া বিলম্বিত হচ্ছে।
আসলে শিক্ষকের আর দোষ কি? প্রগতির নামে শরীর দেখিয়ে বেড়ালে শিক্ষকরা তো উত্তেজিত হতেই পারে। আর তখন একটু একটু এদিক সেদিক হলে দোষ কি? কেন শিক্ষদেরকি ইয়ে নেই?
নাকি প্রগতিশীলরা নারী দেহ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলেই আন্দোলনের নামে এই সব শুরু করেছে। কেন আমরা তো ধর্ষনে সেনচুরিয়ান খেলোয়ার মানিকের কথা জানি। দেশ বাসিও জানে। সেও তো প্রগতিশীল ছিল তখন তো কেউ কোন কথা বলেনি।এখন প্রগতিশীলরা আন্দোলনে যাচ্ছে কেন ? ডাল মে কুচ কালা হে? অথবা এমনও হতে পারে এই যৌনতা নামক দিললি কা লাড্ডু যে খায় সেও পস্তায় যে খায়না সেও পস্তায়।
হা হা হা হা প্রোগতির গতি দেখে মজাই লাগছে। মনে হচ্ছে জাহাঙ্গীর নগর কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয় যেন এক বেশ্যালয়।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



