somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

রাতের রমনা পার্কঃ লাইভ গে সেক্স দেখুন !

১০ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

রাতের ঢাকাকে নিয়ে অনেক কল্প কাহিনি প্ররচলিত আছে। বিশ্বে বসাবাসের অযোগ্য ২য় শহর এই ঢাকার রাত যে কত ভয়ংকর তা ভুক্তভোগি ছাড়া কেউ ধারনাও করতে পারে না। রাতের ঢাকার এই নিষ্টুরতার স্বীকার বেশি হয় নতুন আগতরা। সেই বিষয়ে আমার এই লেখা নয়। আজকের এই লেখাটি যারা বহু দিন ধরে ঢাকায় থাকেন এবং বিভিন্ন প্রয়োজনে ঢাকার সবচেয়ে বড় দুটি পার্ক "রমনা পার্ক" আর "সোহরাওয়ার্দি উদ্যান" বা এর আসে পাশে যাতায়াত করেন বা জগিং করতে যান তাদের নিয়ে।

ঢাকার সবচাইতে বড় উদ্যান - "সোহরাওয়ার্দি উদ্যান" আর সবচাইতে বড় পার্ক - "রমনা পার্ক"। দু'টো পার্ক-ই ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়ের খুব কাছে এবং ঢাকার একদম প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত। মন্ত্রীপাড়া খ্যাত ঢাকার বেইলী রোড়-মিন্টু রোড় আর শেরাটন হোটেল, রাষ্ট্রিয় অথিতি ভবন যমুনা, পুলিশ হেড কোয়ার্টার, হাই-কোর্ট নিয়ে ঢাকার অভিজাত শ্রেনীর বড় একটা অংশের বাস এখানে বলে রমনা পার্কে গভীর রাত পর্যন্তও মানুষের অভাব হয় না। সেই সুযোগে সেখানে চলে অবৈধ কর্মকান্ডের বিস্তার পসরা।

শেখ হাসিনা এবারের আগের বার ক্ষমতায় আসার পর যমুনাতে উঠলে কিছু দিন সেখানে খুব ভাল পরিস্থিতি ছিল। নিয়োগ দেয়া হয়েছিল আনসারের সমন্ময়ে খুব শক্ত একটা নিরাপত্তা ফোর্স। শেখ হাসিনা ঐ বাড়ি ছাড়ার পর কিছু দিন ভালই ছিল। পতিতা নারী দেহের অবৈধ কর্মকান্ডের পাশাপাশি হিজড়া আর গে মিলে যে অবৈধ সেক্সের ওপেন হাট বসাইত, তাও একদম কমে গিয়েছিল। তারপর ধীরে ধীরে আনসারের সেই নিরাপত্তা কর্মিদেরই প্রত্যেক্ষ সহযোগীতায় ঐ আনাসার সদস্য আর হিজড়া এবং বটম গে'দের সাথে বিশাল একটা নেটওয়ার্ক গড়ে উঠে। সেই নেটওয়ার্কের হাতে পড়ে ওখানে যাতায়াত কারী সাধারন পথচারী থেকে শুরু করে পার্কে জগিং করতে আসা লোকজন হর হামেশায় বিভিন্ন অনাকাঙ্খিত ঘটনার মুখোমুখি হতে হয়। খোইয়ে আসে মোবাইল-টাকা পয়সা থেকে মূল্যবান জিনিস পত্র। রাতের রমনা পার্ক যেন অবৈধ যৌনতার ওপেট হাট।
(বিস্তারীত নিছে)
বিঃ দ্রঃ এই লেখাটি ফেইচবুক থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। Sohel Raza Dhaka নামের এক আইডি থেকে কপি পেষ্ট করা হলো লেখাটির গুরুত্ব বিবেচনা করে (অবশ্যই লেখকের অনুমতিক্রমে)।

রাত যত বাড়ে নিশিবালকদের আনাগোনাও তত বাড়ে । রমনা পার্কে বাংলাদেশের সমকামিদের সবচেয়ে বেশি জনসমাগম হয় । একটা সময় ছিল যখন রমনা পার্ক বলতে অনেকেই বুঝত রাতের বেলায় সেখানে মহিলা পতিতারা থাকে । সেখানে সেক্স হয় । মজার কথা হচ্ছে এখন সেখানে মহিলা পতিতার দেখা পাওয়া যায় খুব কম । সন্ধ্যা নামার সাথে সাথে সেখানে বিভিন্ন বয়সের সমকামিদের ভিড় বাড়তে থাকে । শুক্রবার হল রমনা পার্কে সমকামিদের হাট বার । সেদিন বেলা ৫ টা থেকেই গেরা একে একে জমায়েত হয় সেখানে । বিশেষ করে কাকরাইল মসজিদের ঠিক পেছনে রমনা পার্কের ভেতরে যে বিশাল মাঠ আছে সেখানেই ভিড়টা প্রথম শুরু হয়। বিকেল থেকেই সেখানে বিভিন্ন মেয়েলি সমকামি পুরুষরা নাচ গান শুরু করে । খেয়াল করলে দেখা যায় অনেক পুরুষরা ওখানে গোল হয়ে দাঁড়িয়ে সেখানে এসব গান শুনে, নাচ দেখে । অবশ্য গান শোনা আর নাচ দেখা তাদের প্রধান উদ্দেশ্য নয় । ওদের প্রধান উদ্দেশ্য থাকে ভিড়ের মাঝে একজন আরেকজনের পেনিস স্পর্শ করা । ভিড়ের মাঝে কমপক্ষে ৫ মিনিট দাঁড়ালেই বুঝতে পারবেন আপনি কিছু একটা পের পাচ্ছেন । একটু পরেই টের পাবেন কেউ না কেউ আপনার দিকে মাতাল চোখে তাকাচ্ছে । অথবা আপনার পেনিসের উপর হাত বুলাচ্ছে । এত গেল বিকেলের কথা । সন্ধ্যা নামার পর গে দের জ্বালায় আপনি ওই এলাকায় হাঁটতে পারবেন না ।
বিশেষ করে বকুল তলা, লেকের পাড় ঘেঁষা পথ, ভি আই পি গেইট এর সাথের পথ প্রতেকটা জায়গায় গেরা দাঁড়িয়ে থাকে । অনেকে বেঞ্চে বসে থাকে । অনেক গেরা একসাথে দাঁড়িয়ে হাসাহাসি করে । টিজ করে ।
মেয়েলি কিছু সমকামি পুরুষ আছে যাদের চেনার জন্য অন্য কিছু দরকার হয় না । এরা যখন আপনার সামনে দিয়ে যাবে তাদের নিতম্ব হালকা দুলবে । ঠিক মেয়েদের মত । এরা হাঁটবেও মেয়েদের মত । অনেকেই গান গাবে,অঙ্গে আমার আগুন জ্বলে। কিংবা এলোমেলো বাতাসে উড়িয়েছি শাড়ির আঁচল । আপনি এসব গান শুনলেই নিশ্চিত বুঝবেন যে ওই ছেলেটি গে এবং বোটম । টপ এবং ভারসেটাইল চেনাটা একটু কঠিন । বেশিরভাগ টপ তাদের পেনিস প্যান্ট এর উপর দিয়ে ঘষে দৃষ্টি আকর্ষণ করে ।
আপনি যদি কোন বেঞ্চে বসেন । যেখানে আলো আধারি পরিবেশ । নিশ্চিত একটু পরেই আপনার পাশে কেউ একজন বসবে । আপনার কাছে জিজ্ঞেস করবে, ভাইয়া । কয়টা বাজে কিংবা ভাইয়া আপনি কেমন আছেন । এরপর আস্তে আস্তে আপনার কাছাকাছি এসে সরাসরি পেনিসে হাত দিবে অনেকেই । অনেকে শরিরে হাত বুলাবে । আপনার চেহারা, হাসি সৌন্দর্যের প্রশংসা করবে ।
রমনা পার্কে সবাই যে সমকামি সেটা ঠিক না । সমকামি চিনতে হলে আপনাকে কোন পুরুষের চোখের দিকে তাকাতে হবে । কেউ যদি সমকামি হয় তবে সে বার বার আপনার দিকে তাকাবে । আপনার মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করবে । অনেক সমকামি নিজেদের পেনিস খুলেও দেখাতে পারে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য । অনেকে ইচ্ছে করে দাঁড়িয়ে পেনিস নেড়ে নেড়ে পেশাব করে ।
আবার অনেকে দাঁড়িয়ে পেনিস বের করে দুলাবে । আবার অনেক সমকামি তার জিব উল্টে সেক্স প্রদর্শন করবে । আবার অনেকেই প্যান্ট এর উপর দিয়ে তার পেনিস ঘষবে ।
এখানে যারা ব্যায়াম বা জগিং করতে আসেন রাতের বেলা তাদের মাঝেও অনেক সমকামি আছেন । তারা জগিং বা ব্যায়াম শেষ করার পর সেক্স করে বের হন । অনেকটা এক ঢিলে দুই পাখি মারার মত । জগিংও হয় সেক্সও হয় ।
এখানে ৩ ধরনের গেরা যায় । মধ্য বিত্ত, নিন্ম বিত্ত ও উচ্চ বিত্ত।

যারা একবারে নিম্ন শ্রেণীর তারা লুঙ্গি পরে যায় । তবে আজকাল পোশাক দেখে ক্লাস বুঝা যায় না । এরা সবার সাথে সেক্স করে । এদের মাঝে অনেকেই গড়ে ৫-৮ জনের পেনিস চুষে দেয় প্রতিদিন । বেশি রাত হলে অর্থাৎ রাত ১০ টার পর ওরা পেছন দিকেও নেয় ।
মধ্যবিত্ত পরিবারের যারা যায় তারা সেখানে পার্টনার খুঁজতে যায় । এদের মাঝে অনেকেই সাক করে । কিন্তু এনাল করার সাহস পায় না । অনেক সমকামি শুধুমাত্র দেখতেও যায় । কারণ একমাত্র রমনা পার্কেই আপনি বিনা পয়সায় লাইভ গে সেক্স দেখতে পারেন । উচ্চবিত্ত শ্রেণীর যারা তারা পার্টনার পছন্দ করার সাথে সাথে অনেকসময় সাথে করে বাসায় কিংবা গাড়িতে নিয়ে সেক্স করে । রমনা পার্কে দুজনের মাঝে সেক্স যেমন হয় তেমনি গ্রুপ সেক্সও হয় । এখানে রিকশাওয়ালা থেকে শুরু করে অনেক নামি দামি মডেলদেরও দেখতে পাওয়া যায় । এখানে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যাংকার, টিচার , ছাত্র, ব্যবসায়ি, সেলসমেন সহ সব পেশার সমকামি পুরুষরা যায় । আপনার ভাগ্য ভালো হলে আপনি লাইভ গে সেক্স দেখতে পারেন ।
আপনি যদি কখনও রাতে রমনা পার্কে যান তাহলে যেসব বিষয় খেয়াল রাখবেন
@ সাথে দামি ঘড়ি , মোবাইল কিংবা বেশি টাকা পয়সা নিবেন না । @ কালো বা একটু অনুজ্জ্বল রঙের কাপড় পরে যাবেন । কারণ রাতের অন্ধকারে কালো রঙ এর পোশাক ভালো । দূর থেকে আপনাকে কেউ চিনতে পারবে না । @ অনেকে ইচ্ছে করলে ক্যাপ পরে যেতে পারেন। @ পায়ে কেডস বা কনভারস থাকলে ভালো হয় । কারণ তাহলে অনেকেই মনে করবে আপনি জগিং বা ব্যায়াম করতে এসেছেন । অফিশিয়াল ড্রেসে যাবেন না । @ ওখানে গার্ড আছে । তাই একটু সচেতন থাকাই ভালো । কেননা ধরা খেলে গার্ডরা টাকা নেয়ার জন্য চিৎকার চেঁচামেচি করে । অনেক ক্ষেতে গার্ডরা বেতের বাড়িও দেয় । ভাগ্য খারাপ হলে সেটাও খেতে পারেন । @ খুব বেশি মেয়েলি ছেলেদের সাথে কথা না বলাই ভালো । কারণ বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ওদের দল থাকে ৪-৫ জনের ।
@ কারো সাথে সেক্স অর্থাৎ সাকিং বা ধরাধরি করার আগে কিছুক্ষন কথা বলে আন্দাজ করে নিন সে কেমন । যারা খুব বেশি তাড়াহুড়া করবে সেক্স করার জন্য তাদের থেকে দূরে থাকুন । কারণ ওরা প্রতিদিন গড়ে ৪-৫জনের সাথে সেক্স করে । যার ফলে ওদের মাধ্যমে রোগ ছড়াতে পারে বেশি । @ পোশাক দেখে ভুলে যাবেন না । মনে রাখবেন এখানে যারা বেশি সাজ গোজ করে আসে তাদের অনেকেই উঠতি মডেল যাদের হর হামেশা নানান জনের সাথে শুতে হয় । বেশিরভাগ গে রাই সেলস মেন । @ এখানে আসা অনেক গে টাকার জন্য সেক্স করে । তাদের থেকে সাবধান । @ কারো কাছে নিজের সত্যি নাম পরিচয় পেশা না বলাটাই ভাল । @ যারা নতুন তারা রাত ৯ টার পর না থাকাটাই ভালো । @ কাওকে মোবাইল নম্বর দেয়ার আগে দ্বিতীয়বার ভালো করে ভেবে নিন । @ কিছু কিছু জায়গা আছে রেড জোন । যেমন – বকুল তলা, লেক এর পাড় ঘেঁষা রাস্তা । এসব জায়গায় না দাঁড়ানোটাই ভালো । কেননা ঐসব জায়গা থেকে গার্ডরা ধরে নিয়ে যায় বেশি । @ কোথায় দাঁড়ানোর চাইতে বসে থাকা কিংবা হালকা হাঁটা চলা করা বুদ্ধিমানের কাজ । @ লুঙ্গি পরা কারো সাথে সেক্স না করাই ভালো । অবশ্য কিছু কিছু স্মার্ট ছেলেরা বড় ডিক দেখলে স্থির থাকতে পারে না । তখন তারা কে লুঙ্গি পরা আর কে প্যান্ট পরা এসব মাথায় রাখে না । আপনাকে সবসময় মনে রাখতে হবে আপনি যার সাথে কথা বলছেন সে যেন আপনার স্ট্যাটাস এর সাথে মানানসই হয় ।
পার্কে সেক্স করাটা অনেক রিস্ক । কেননা যেকোনো মুহূর্তে আপনি ধরা খেয়ে যেতে পারেন । তার চাইতে বড় কথা পার্কে সেক্স করার ক্ষেত্রে বেশিরভাগ গেরাই কনডম ব্যবহার করে না । যা খুবই বিপদজ্জনক । একসাথে অনেকের পেনিস চুষার কারণে রোগ সংক্রমনের হারটাও বেশি ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ঝিনুক ফোটা সাগর বেলায় কারো হাত না ধরে (ছবি ব্লগ)

লিখেছেন জুন, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৮:০৯

ঐ নীল নীলান্তে দূর দুরান্তে কিছু জানতে না জানতে শান্ত শান্ত মন অশান্ত হয়ে যায়। ১৯২৯ সালে রবার্ট মোস নামে এক ব্যাক্তি লং আইল্যান্ড এর বিস্তীর্ণ সমুদ্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

মামুনুলের মুক্তির খবরে কাল বৃষ্টি নেমেছিল

লিখেছেন অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য , ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৪৯


হেফাজত নেতা মামুনুল হক কারামুক্ত হওয়ায় তার অনুসারীদের মধ্যে খুশির জোয়ার বয়ে যাচ্ছে। কেউ কেউ তো বলল, তার মুক্তির খবরে কাল রাতে বৃষ্টি নেমেছিল। কিন্তু পিছিয়ে যাওয়ায় আজ গাজীপুরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

'চুরি তো চুরি, আবার সিনাজুরি'

লিখেছেন এমজেডএফ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৮


নীলসাধুকে চকলেট বিতরণের দায়িত্ব দিয়ে প্রবাসী ব্লগার সোহানীর যে তিক্ত অভিজ্ঞতা হয়েছিল তা বিলম্বে হলেও আমরা জেনেছি। যাদেরকে চকলেট দেওয়ার কথা ছিল তাদের একজনকেও তিনি চকলেট দেননি। এমতাবস্থায় প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

বরাবর ব্লগ কর্তৃপক্ষ

লিখেছেন নীলসাধু, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২২

আমি ব্লগে নিয়মিত নই।
মাঝে মাঝে আসি। নিজের লেখা পোষ্ট করি আবার চলে যাই।
মাঝেমাঝে সহ ব্লগারদের পোষ্টে মন্তব্য করি
তাদের লেখা পড়ি।
এই ব্লগের কয়েকজন ব্লগার নিজ নিক ও ফেইক... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ অপেক্ষা

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০৩ রা মে, ২০২৪ রাত ১১:২৩



গরমের সময় ক্লাশ গুলো বেশ লম্বা মনে হয়, তার উপর সানোয়ার স্যারের ক্লাশ এমনিতেই লম্বা হয় । তার একটা মুদ্রা দোষ আছে প্যারা প্রতি একটা শব্দ তিনি করেন, ব্যাস... ...বাকিটুকু পড়ুন

×