এই উপলক্ষে সবাইকে আমার ক্যামেরায় তোলা কিছু ছবি উপহার দিচ্ছি।
সময়টা গত চেয়ারম্যান মেম্বর নির্বাচনের সময়। সেঝ চাচা মেম্বার নির্বাচনে অংশগ্রহন করছে। তো সেই সুবাদে আমাদের পুরানো গ্রামের বাড়ি বর্তমানে তা পদ্মার চর
নির্বাচনের দিন খুব ভোর বেলা (সকাল ৫।৩০) বাড়ি থেকে বের হলাম গ্রামের উদ্দেশ্যে (চরের উদ্দেশ্যে)। নবীনগর (সাভার) থেকে গাড়ীতে উঠে ৬ টার মধ্যে মানিকগঞ্জ পৌছে গেলাম। সেখান থেকে টেম্পু করে বালিরটেক গেলাম চাচার বাসায় সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষমান ছিল আমর ছোট বোন জামাই ও আরও কিছু লোক যারা চরে ভোট দিতে যাবে। সেখান থেকে সকাল ৮ টায় বের হলাম কাশিয়া খালির উদ্দেশ্যে। বালিরটেক নদী পার হয়ে ব্যাটারী চালিত অটোরিক্সা নিলাম। কিন্তু বিধি বাম নির্বাচনের কারনে কাশিয়াখালির অনেক আগেই পুলিশ মামুরা আমাদের অটোরিক্সা থামাল
রাস্তার পাশে ধান ঝারতে ব্যস্ত কৃষক।
হাটতে হাটতে এক সময় পৌছে গেলাম কাশিয়াখালি। যেখানে আগে থেকেই চরে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন চেয়ারম্যান পদপ্রার্থিরা আগে থেকেই ট্রলার ভাড়া করে রেখেছিল।
ট্রলার আসার অপেক্ষায় আমাদের দলের ৩ সদস্য।
১ ঘন্টা অপেক্ষার পর অবশেষ ট্রলার এসে পৌছলো।
আমরা ট্রলারে উঠে চরের ভোট কেন্দ্রের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলাম।
যেতে যেতে দেখলাম পদ্মার ভাঙ্গনের দৃশ্য।
নদীতে জেলে নৌকা ও চর।
আবারও নদী ভাঙ্গন।
আমাদের ট্রলার থেকে কিছু লোককে নামিয়ে দেওয়া হলো একটি চরে। তারা সেখানকার ভোটার। তীরের দিকে পানি কম থাকার কারনে তীর থেকে ট্রলারটি দুরে ভিরিয়ে ছিল। তারা পানিতে নেমে পানি ভেঙ্গে পার হচ্ছে।
অবশেষে পৌছে গেলাম আমাদের চরে। ভোট দেওয়ার জন্য আরও মানুষ সেখানে উপস্থিত হচ্ছে।
চরের মাঠে খড়ের গাদা।
কিছুক্ষন ঘোরাঘুরি পর আবার খড়ের গাদার কাছে গিয়ে দেখি সেখানে ২টি ছাগল ছানা উঠে মাহা আনন্দে লাফালাফি করছে।
চরের মাঝে প্রাইমারী স্কুল যেটাকে ভোট কেন্দ্র হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
নির্বাচনী পোষ্টার।
ভোট কেন্দ্রের কাছেই একটি বাড়ি।
চরের রাস্তা।
ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে যাচ্ছে ভোটাগন।
আমরা দুপুর ১২টার দিকে ভোট কেন্দ্রে পৌছাই। সরা দিন সেখানে অবস্থান করি। দুপুরে এক বাড়ীতে সবাই মিলে খিচুরী খাই। বিকাল ৫টার পর ভোট গননা শুরু হয়। ....
চলবে ....

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




