কবিতার সাথে অনেক দূরত্বে যতটা সময় কবিতা অনুভব হয়না ঠিক তার বিপরীতে মনের আস্ফালন,কবিতার পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় সরল শিহরন।সুমন প্রবাহন এবং তার কবিতা,ব্যক্তি ও কর্ম, অনেক বিজ্ঞ চোখের শব্দভেদী বিশ্লেষণে হয়তো কোন আসনে, সিড়ির ধাপে অথবা কোন ধরনে ক্লাসিফাইড হতে পারে। তবে পাঠক হয়ে কাব্যগ্রন্থ পতন ও প্রার্থনার আক্ষরিক ধরন লালন পালনের চিন্তা বা চেষ্টা আমার মধ্যে আসেনি।
বৃষ্টির স্মৃতিগুলো বৃষ্টি হলেই অনেক মনে পড়ে।'আজ খুব শ্রাবণ হবো' কবিতায় আমি থেমেছি;
যেতে চাই,কিছু পাই বা না পাই
কেউ কি পায় কিছু!
তবু কেন পিছু টানে হীরের লাবন্য
আজ খুব আষাঢ় হবো,
মেঘে মেঘে বর্ষা হবো।
আমার বহুবার মনে হয়েছে খুব গোপনে প্রেমিকার রিকশা চালক হই। 'বারো অগ্রহায়ণ ১৪১২'কবিতার মধ্যে দিয়ে সুমন আমার মধ্যে ভর করে-
আমরা রিকশা ভালোবাসি-
রিকসার চিত্রকর-ভালোবাসি
আমি হয়তো যেতে পারতাম দুয়ারে দুয়ারে
হয়তো হতে পারতাম
আরও কিছুটা ভবঘুরে।
আমি হারানোর গল্প খুজে বেড়াই- সমূহ বিপদ।এভাবে নয়,বাস্তবিক নিকট বোধের হাতে বিবাদ থামে।সান্তনা পাই।সেদিন রাতে অনেক ভুলের কথা ভেবেছি;
শোন,দু:খের ইত্যাদি থাক
নাগালহীন নীলের দৃশ্যে
শান্তি-সন্ধি ওড়ে-উড়ে যায়-ফর্সা মেঘ
ভাবি না শিমুল।
কোনো জয়ের অপ্রাপ্তিতে 'আগুন ভাগ্য' খুজেছি।
'দিয়াশলাইয়ের প্রথম কাঠিতে আগুন জ্বলে ক'জনার'
যার জ্বলে সে ভাগ্যবান কিনা জানা নেই, তবে মনে হয়েছে 'বাতাসের আপ্যায়ন' আর আগুন বিপরীত হলে যাকে বেশী প্রয়োজনতার কাছেই ভাগ্য বিচারের সরল সমর্পণ।
এ লেখাটুকু শুরুমাত্র.....................................................................
সর্বশেষ এডিট : ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:০৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




