somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কেন এত সাম্প্রদায়িক অশান্তি ?

১৭ ই অক্টোবর, ২০২১ রাত ১২:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশের ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক সহ অবস্হান নিয়ে আমাদের যে গর্ব ও অহংকার ছিল বিগত কয়েক বছরের নানান ঘটনা তা অনেকটাই মলিন হয়ে গেছে। একেক উছিলায় একেক ভাবে ভাংগনের ধাক্কা লাগছে আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে। ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর বিএনপি- জামাত জোট রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় এসের দেশের কয়েকটি এলাকায় সাম্প্রদায়িক ছোবল হেনেছিলো। সিরাজগঞ্জের স্কুলপড়ুয়া পূর্ণিমা রানী শীলের কথা আজো আমরা ভুলে যাই নাই। এর ২০০৬ পর্যন্ত বেশ কিছু মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে। তার মধ্যে সবচেয়ে মর্মান্তিক ছিল চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে এক পরিবারের ১১ জনকে পুড়িয়ে হত্যা ও চট্টগ্রাম নগরীর নাজিরহাট কলেজের অধ্যক্ষ গোপাল কৃষ্ণ মুহুরী হত্যা। এসব ঘটনার প্রতিটিতে প্রতিবাদ মুখর ছিল আমাদের দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী জনগন ও তথাকথিত রাজনৈতিক দল গুলি। রাজনৈতিক দল গুলিকে তথাকথিত বলার আমার কাছে অনেক যুক্তি সঙ্গত কারন আছে। তার মধ্যে অন্যতম মুল কারন হলো আমাদের দেশের রাজনৈতিক দল গুলির মুল লক্ষ ই হচ্ছে ছলেবলে কলে কৌশলে যে কোন ভাবেই হউক রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় বসা। ক্ষমতার বাহিরে থাকা অবস্হায় তারা দেশের সাধারন মানুষকে কতইনা রুপকথার গল্প শোনান। কিন্তু রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর সকলে ই সেই রুপকথার রক্ষসে ই পরিনত হন। যাই হউক যেই কথা বলছিলাম আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির কথা। আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ইতিহাস অনেক পুরোনো। তবে দেশীয় আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অপশক্তির কাছে আমাদের এই সম্প্রীতি মোটেও পছন্দ না ওরা চায় ওদের মতই আমাদের সম্প্রীতিতে শকুনের থাবা। তাই ওরা প্রায়ই ভর করে আমাদের দেশে লুকিয়ে থাকা শকুনের উপর।

মাত্র শেষ হলো আমাদের এই অঞ্চলের হিন্দু ধর্মাম্বলীদের সব চেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। প্রথম দিক থেকে সুন্দর বর্নিল আয়োজনে কাটছিল দুর্গাপূজার নানান উৎসব। কিন্তু এই সুন্দরের মধ্যে কলংক আঁকে গত বুধবার (১৩ অক্টোবর) সকালে কুমিল্লা শহড়ের নানুয়ার দিঘি পূজামণ্ডপে। কে বা কারা মুসলমানদের প্রানপ্রিয় পবিত্র ধর্মগ্রন্থকে অবমাননাকর অবস্হায় মন্ডপের একটি বিশেষ স্হানে রেখে যায়। আর এখান থেকেই শুরু। এর রেশ দেশের প্রায় অনেক জেলায় ই ছড়িয়ে পরে বিশেষ করে চাঁদপুর নোয়াখালী লক্ষীপুর চট্রগ্রাম সহ দেশের প্রায় অনেক জেলাতেই দুর্গাপূজার বিভিন্ন আয়োজনে শুধু বিঘ্ন হয়নি কোথাও কোথাও চলেছে নারকীয় তান্ডব ও । চাঁদপুরের হাজীগঞ্জে একাধিক পূজামণ্ডপে হামলার ঘটনায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে তিন যুবক ও এক কিশোর নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন বুধবার (১৩ অক্টোবর) রাতে ও একজন বৃহস্পতিবার (১৪ অক্টৈাবর) সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজে মারা যান। এছাড়া ও গত শক্রবার জুম্মার নামাজ শেষে তথাকথিত তৌহিদী জনতার নাম করে দেশের বিভিন্ন স্হানে হিন্দুদের পুজা মন্ডপ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়ীঘরে হামলার ঘটনা ও ঘটায় এক শ্রেনীর দুর্বৃত্তরা। হামলায় নোয়াখালীর বেগমগঞ্জের চৌমুহনীতে হিন্দু সম্প্রদায়ের যতন কুমার সাহা নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়। প্রতিটি মানুষের জীবন এক অমুল্য সম্পদ পৃথিবীর সব কিছুর বিনিময়ে ও একটি জীবন ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তবে কেন এই অপমৃত্যু। যে মায়ের সন্তান যে বোনের ভাই যে স্ত্রীর স্বামী আর সন্তানের বাবার এমন করুন মৃত্যু তারা ই জানেন এই মৃত্যু যে কত বড় শোকের! কুমিল্লার ঘটার দিকে একরু নজর দিতে হয় যে, কুমিল্লায় রাতের আঁধারে কোন না কোন গোষ্ঠী নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য এমন ন্যাক্কার জনক ঘটনা ঘটিয়েছে এটা সত্য আর যাতে আমাদের সমাজ কিংবা রাষ্ট্রে একটা অরাজক পরিস্থিতি তৈরি হয় আমাদের সম্প্রীতির বন্ধনে যেন চিড় ধরে এটাই ছিল মুল লক্ষ। উপমহাদেশের অনেক দেশে থেকে আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অনেক শক্ত। গত শুক্রবারে জুমার নামাজে ও আফগানিস্তানের কান্দাহারে মসজিদে বোমা হামলায় ৩৩ জন নিহত হয়েছে। পাকিস্তানের অবস্হা ও একই ধরনের। আমাদের পাশ্ববর্তী দেশ ভারতের সাম্প্রদায়িক অবস্হা সুবিধার না। সেখানে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অযুহাতে সংখাগুরু হিন্দু কট্টরপন্থী মৌলবাদীদের হাতে খুন ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বিভিন্ন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়। এই তো সেদিন ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় আসাম রাজ্যের দরং জেলায় একটি সুবিশাল শিবমন্দির নির্মাণের লক্ষ্যে হাজার হাজার বাঙালি মুসলিমকে তাদের ভিটেমাটি থেকে উচ্ছেদ করার পর সেই আশ্রয়চ্যুতদের বিক্ষোভে পুলিশ গুলি চালায়। স্থানীয় সাংবাদিকরা পুলিশের গুলিতে অন্তত দুজনের মৃত্যু ও আরও বেশ কয়েকজনের আহত হওয়ার খবর দিয়েছে। যা ভারতের মত একটি উদার গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের জন্য সত্যি লজ্জাজনক ব্যাপার। তবে গনতন্ত্রের চেয়ে এখানে সবচেয়ে বেশি কাজ করাছে রাজনৈতিক স্বার্থপরতা ও ধর্মান্ধতা। কারন একটি ধর্ম ভিত্তিক উগ্র রাজনৈতিক দল যে ভাবেই জনগনের ভোট নিয়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসুক না কেন তারা কখনই সাধারন জনগন ও রাষ্ট্রের গনতন্ত্রের জন্য নিয়ামক হতে পারে না। যাই হউক আমাদের দেশের কথায় চলে আসি নিজের ঘরের আর্বজনা পরিস্কার না করে অন্যের ঘরের গন্ধশুকে লাভ কি? যে গন্ধ শুকছেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বিধানসভায় বিরোধীদলীয় প্রধান ও বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে অনুরোধ করেছেন বাংলাদেশের ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের হামলা থেকে 'সনাতনী জনগণ‌'কে রক্ষায় জরুরি পদক্ষেপ নিতে। জানিনা তিনি শ্রী মোদীকে কি পদক্ষেপ নিতে বলেছেন? আমরা বাংলাদেশের মানুষ শুভেন্দু অধিকারীদের বলতে চাই আমরা অস্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী আর সেই চেতনানে থেকেই আমাদের অগ্রজের ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করছে। তাই আপনাকে আমাদের নিয়ে ভাবতে হবে না শ্রী শুভেন্দু অধিকারী। আপনারা আগে আপনাদের ঘরের আর্বজনা পরিস্কার করার চেস্টা করে নিজেদের দুর্গন্ধ মুক্ত করার চিন্তা করুন। গত মাসে আসামের দুই জন মুসলাম হত্যার পর আপনাদের চেতনা কোথায় ছিল? এর আগে যে ভারতে এত ঘটনা ঘটলো তখন কেন নিজ ঘরের গন্ধ পরিস্কারের চেস্টা করেন নাই?

এবার আসি আমার নিজ প্রিয় মাতৃভূমি কথায় আমাদের দেশে প্রতিটি রাজনৈতিক গোষ্ঠী ই ক্ষমতায় আসার জন্য বা তাদের ক্ষমতাকে পাকাপোক্ত করা জন্য ধর্মকে একটি বিশেষ পুঁজি করে রেখেছে। আমাদের দেশে একটি কথিত গুজব আছে যে আমাদের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নাকি আওয়ামীলীগের অন্ধ সমর্থক! এটা আমার কাছে একটা আজব কথা ছাড়া আর কিছুই মনে হয় না। যদি এমনটি ই হতে তবে কিভাবে বাবু গয়েশ্বর চন্দ রায় বা বাবু নিতাই রায় চৌধুরী মত মানুষেরা বিএনপির মন্ত্রী এমপি হন। দেলোয়ার হোসেন সাঈদী নাকি তার এলাকায় নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়েছেন হিন্দুদের। এর পর ও ২০০১ সালে ঐ একই অভিযোগ এনে আমাদের হিন্দু ধর্মাম্বলীদের দেশের অনেক জায়গার নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে। এর পর প্রায় একযুগের বেশি সময় ধরে আওয়ামী লীগ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছে তার পর কি ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের উপরে নির্যাতন কোন ভাবে কমেছে? ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির শহর খ্যাত রামুর ১২টি বৌদ্ধ বিহার ও বসতিতে হামলা চালায় দুষ্কৃতকারীরা। পরে দেখাগেল ঐ ঘটনায় স্হানীয় আওয়ামী লীগ বিএনপি দলীয় কর্মীদের সম্পৃক্ততা আছে। ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচনের পর বাংলাদেশের যশোর, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, চট্টগ্রাম, মাগুরা এবং সাতক্ষীরায় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চলে৷ দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে পুড়ে যায় সংখ্যালঘুদের কয়েকশ' বাড়িঘর, দোকানপাট, ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান৷ অনেকেই এরপর নিজ নিজ এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান প্রাণ ভয়ে ৷ যশোরের অভয় নগরের চাপাতলা গ্রামের মালোপাড়াতেও সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা হয়েছিল নির্বাচনের পর পর৷ এর পর নানান অযুহাতে দেশের বিভিন্ন এলাকায় হামলার শিকায় হন আমাদের ধর্মীয় সংখ্যা লঘু হিন্দু সম্প্রদায় এর মধ্যে সর্বাধিক সমালোচিত ছিল ব্রাহ্মনবাড়ীর নাসির নগরে হামলার ঘটনা। কিন্তু দুর্ভাগ্য হলে ও সত্যি এই নাসির নগর হামলার চার্জশিটভুক্ত দুই আসামিকে আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ। যদি ও পরবর্তীতে নানান সমালোচনার মুখে তাদের মনোনয়ন বাতিল করা হয়। শুধু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ই না অনেক সাংসদের বিরুদ্ধে ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষের সম্পত্তি জবরদখল নির্যাতন সহ বিভিন্ন অভিযোগ আছে। গত জাতীয় নির্বাচনে ঠিক পর মুহুর্তে ফরিদপুরে বিজয়ী সংসদ সদস্যের সমর্থকেরা হামলা চালায় সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের বেশ কয়েকটি বাড়ীতে।

সুনামগঞ্জের ঝুমন দাসের কথা আমাদের সবাই জানা ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশে আগমন ঠেকাতে ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য নির্মানের প্রতিবাদে সাম্প্রদায়িক উগ্রবাদী গোষ্ঠী যখন পুরা দেশে অরাজক পরিস্থিতি তখন ই নাকি আল্লামা মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ফেসবুকে আপত্তিকর স্ট্যাটাস দেওয়ার ঘটনায়কে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জের শাল্লার নোয়াগাঁও গ্রামে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা। এই ঘটনায় সম্পৃক্তদের কারো কারো সরকারী দলের স্হানীয় রাজনৈতিক পরিচয় ও মিলে। অথচ এই আওয়ামী লীগ এর নেতৃত্বেই ১৯৭১ সালে গনতান্ত্রিক অসাম্প্রদায়িক চেতনায় বিশ্বাসী হয়ে আমাদের অগ্রজের মহান মুক্তিযুদ্ধে জীবন তুচ্ছ করে ঝাপিয়ে পরেছিল। কিন্তু ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় চেয়ারে বসার জন্য বিভিন্ন সময় ধর্মীয় সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীর সাথে নানান ভাবে তাল মিলিয়েছে। ২০০৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও খেলাফত মজলিসের সঙ্গে একটি চুক্তি সম্পাদিত হয়। অথচ এই খেলাফত মজলিসের তৎকালীন প্রধান শায়খুল হাদীস আল্লাম আজিজুল হক নিজেই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিরোধিতার কথা শিকার করেছেন। এর পর তথাকথিত হেফাজত ই ইসলাম কে খুশি রাখার জন্য পাঠ্য পুস্তক পরিবর্তন সহ কত কিছুই না করেছেন ক্ষমতাশীন আওয়ামী লীগ। যে খানে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলের কিছু লোক নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়িয়ে সমাজ ও রাষ্ট্রে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে ও বহাল তবিয়তে সমাজে বসবাস করছে রাজনৈতিক দলের ছায়া তলে আশ্রয় পশ্রয়ে থাকে সেখানে অসাম্প্রদায়িক চেতানার কথা শুধু মুখের বুলি ছাড়া কিছুই না। তবে আজো আমাদের সাধারন মানুষের ভিতরে সম্প্রীতির কমতি আছে বলে আমার কাছে খুবই কম অনুভব হয় আজো আমি গ্রামে গেলে বাল্যবন্ধু বলহরির সাথে দিনরাত আড্ডা দেই। বিজয় নানার কাধে হাত দিয়ে ঘুরে বেরাই যে কোন প্রয়োজনে বন্ধু কৃষ্ণকে রাত দুপুরে ফোন করি। শরীর অসুস্থতার খবর শুনা মাত্রই জাপান থেকে ফোন করে শারীরিক খরব নেয়। তবে কেন এই সাম্প্রদায়িক অশান্তি? এর উত্তর আমাদের সাধারন মানুষের জানা আছে বলে আমার ধারনা নেই।


২১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। মুক্তিযোদ্ধা

লিখেছেন শাহ আজিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:২১



মুক্তিযুদ্ধের সঠিক তালিকা প্রণয়ন ও ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রসঙ্গে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘দেশের প্রতিটি উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে যাচাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতীয় রাজাকাররা বাংলাদেশর উৎসব গুলোকে সনাতানাইজেশনের চেষ্টা করছে কেন?

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:৪৯



সম্প্রতি প্রতিবছর ঈদ, ১লা বৈশাখ, স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস এলে জঙ্গি রাজাকাররা হাউকাউ করে কেন? শিরোনামে মোহাম্মদ গোফরানের একটি লেখা চোখে পড়েছে, যে পোস্টে তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

চুরি করাটা প্রফেসরদেরই ভালো মানায়

লিখেছেন হাসান মাহবুব, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৩


অত্র অঞ্চলে প্রতিটা সিভিতে আপনারা একটা কথা লেখা দেখবেন, যে আবেদনকারী ব্যক্তির বিশেষ গুণ হলো “সততা ও কঠোর পরিশ্রম”। এর মানে তারা বুঝাতে চায় যে তারা টাকা পয়সা চুরি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঘুষের ধর্ম নাই

লিখেছেন প্রামানিক, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

মুসলমানে শুকর খায় না
হিন্দু খায় না গাই
সবাই মিলেই সুদ, ঘুষ খায়
সেথায় বিভেদ নাই।

হিন্দু বলে জয় শ্র্রীরাম
মুসলিম আল্লাহ রসুল
হারাম খেয়েই ধর্ম করে
অন্যের ধরে ভুল।

পানি বললে জাত থাকে না
ঘুষ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইরান-ইজরায়েল দ্বৈরথঃ পানি কতোদূর গড়াবে??

লিখেছেন ভুয়া মফিজ, ১৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১১:২৬



সারা বিশ্বের খবরাখবর যারা রাখে, তাদের সবাই মোটামুটি জানে যে গত পহেলা এপ্রিল ইজরায়েল ইরানকে ''এপ্রিল ফুল'' দিবসের উপহার দেয়ার নিমিত্তে সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের কনস্যুলেট ভবনে বিমান হামলা চালায়।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×