somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

জিয়া হত্যাকাণ্ড: যেসব প্রশ্নের উত্তর আজও মেলেনি

৩০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

১৯৮১ সালের ৩০ মে বিপথগামী কিছু সেনা কর্মকর্তার হাতে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার হন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। শুধু তাই নয়, হত্যাকারীরা তার মৃতদেহ গোপনে দাফন করে চট্টগ্রাম শহর থেকে ২০ মাইল দূরের এক নির্জন জায়গায়।

দেশের ইতিহাসের আলোচিত এ ঘটনার রেশ ধরে বেশ কিছু ঘটনা ঘটে। যা জন্ম দেয় নানা বিতর্কের। তৈরি হয় অনেক প্রশ্ন। যেগুলোর সঠিক উত্তর আজো জানা সম্ভব হয়নি। হয়তো জানা হবে না কোন দিনই। জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ড নিয়ে এমনই কিছু বিষয়ের অবতারণা করা হয়েছে এ নিবন্ধে।

মঞ্জুর হত্যাকাণ্ড

চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে জিয়াউর রহমানকে হত্যার খবর ভোর সাড়ে চারটার দিকে পেয়েছিলেন মেজর জেনারেল মঞ্জুর। তিনি তখন চট্টগ্রামের জিওসি। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি যুক্ত না থাকলেও চট্টগ্রামের কমান্ডিং অফিসার হিসেবে মঞ্জুর পুরো ঘটনার দায়ভার নিজের কাঁধে নেন।

তবে এ কথা প্রতিষ্ঠিত যে, তিনি এ বিদ্রোহের অন্যতম প্রধান পরিকল্পনাকারী ছিলেন। প্রেসিডেন্টকে হত্যার পর মঞ্জুর সারাদেশে মার্শাল ল’ জারিসহ চার দফা দাবি পেশ করেন। ঢাকার সঙ্গে চলে দরকষাকষি।

তবে সেনা প্রধান এরশাদ কঠোর অবস্থান নিলে মঞ্জুর পিছু হটতে বাধ্য হন। ১ জুন মঞ্জুর তার স্ত্রী ও দুই সনত্মানকে নিয়ে ক্যান্টনমেন্ট থেকে পালিয়ে যান। তার দলে বিদ্রোহী কয়েক জন অফিসার ও তাদের পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।

এক পর্যায়ে মঞ্জুর ফটিকছড়ির পাইন্দং গ্রামের এক চা বাগানে আশ্রয় নেন। সেখান থেকে হাটহাজারী থানার ইনসপেক্টর মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস তাকে গ্রেফতার করেন। পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে মঞ্জুরকে থানায় আনা হয়। এরপর থানা থেকে এক সেনা কর্মকর্তা (সম্ভবত ক্যাপ্টেন এমদাদ) মঞ্জুরকে সেনানিবাসে নিয়ে যান।

যদিও মঞ্জুর চেয়েছিলেন পুলিশের হেফাজতে থাকতে। তিনি হয়তো তার বিপদ আঁচ করতে পেরেছিলেন। এরপর ২ জুন রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমে মঞ্জুরের মৃত্যুর খবর প্রচার করা হয়। বলা হয়, চট্টগ্রাম সেনানিবাসে একদল ক্ষুব্ধ সেনা সদস্যের হাতে মঞ্জুর নিহত হয়েছেন।

তবে সামরিক বিশেস্নষকরা বলছেন, রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যমের এই তথ্য ছিলো জঘণ্য অপপ্রচার।

মেজর জেনারেল ( অব.) আমীন আহম্মদ চৌধুরী বীরবিক্রম জানান, মঞ্জুরকে খুব কাছ থেকে মাথায় গুলি করে হত্যা করা হয়। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে এ রকম তথ্যই পাওয়া গিয়েছিলো।

এছাড়া ঢাকা থেকে একজন অফিসার চট্টগ্রামে গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের নামে মঞ্জুরকে হত্যা করেছিলো, এটা সবারই জানা। ওই অফিসার কার নির্দেশে কি উদ্দেশ্যে এই কাজ করেছিলেন, সে রহস্য উন্মোচিত হয়নি।

তবে জিয়া হত্যাকাণ্ড নিয়ে গঠিত বিচার বিভাগীয় তদনত্ম কমিশনেরর প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে এ বিষয়ে বিসত্মারিত জানা যেত। কিন্তু আমাদের সে সুযোগ হয়নি। জাতি আজো জানতে পারেনি কে ছিলো এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা। এছাড়া মঞ্জুরকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো সম্ভব হলে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যেতো বলে মনে করেন আমীন আহম্মদ চৌধুরী।

মঞ্জুরের লাশ দাফন

মঞ্জুরের মৃতদেহ চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টেই ছিলো। কেউ লাশ দাবি না করায় সম্ভবত দুই-তিন পর মঞ্জুরের মৃতদেহ একটি অজ্ঞাত কবরে দাফন করা হয়।

সেই সময়ের সাপ্তাহিক উত্তেহাদ পত্রিকার তথ্য অনুযায়ী, সে সময় বেগম মঞ্জুর ঢাকায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করেন। তিনি খালেদা জিয়াকে এটা বুঝাতে সক্ষম হন যে, জিয়াকে মঞ্জুর হত্যা করেনি। সে সময় খালেদা জিয়া মঞ্জুরের মরদেহ ধর্মীয় রীতি অনুযায়ী দাফনের জন্য সেনাবাহিনীর কাছে আবেদন করেন। পরে কবর থেকে মৃতদেহ তুলে আবার তার মৃতদেহ দাফন করা হয়। তবে এসব তথ্য শুধু সাপ্তাহিক ইত্তেহাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হলেছিলো।

মঞ্জুরের লাশ দাফন নিয়ে সরকারি কোন ভাষ্য পাওয়া যায়নি।

মঞ্জুর কি আসলেই হঠকারি ছিলেন?

মেজর জেনারেল মঞ্জুর জিয়াউর রহমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। যদিও শেষ দিকে তাদের এ বন্ধুত্বে বন্ধন ততটা মজবুত ছিলো না। ১৯৭৫ সালের নভেম্বরে মঞ্জুর ভারতে ছিলেন। জিয়া সেনা প্রধান হিসেবে সর্বময় ড়্গমতা গ্রহণের পরই মঞ্জুরকে দেশে ফিরে আনেন। তখন জিয়া ও মঞ্জুর এক সঙ্গে অনেক কাজ করেছেন।

তবে রাজনৈতিক দর্শন আর স্বাধীনতা বিরোধীদের কাছে টানা নিয়ে জিয়ার সঙ্গে মঞ্জুরের দূরত্ব বাড়তে থাকে। জিয়া রাজনীতি করতে গিয়ে শাহ আজিজসহ অনেক বিতর্কিত নেতা-কর্মীদের কাছে টেনেছিলেন। যা মঞ্জুর সহজে মেনে নিতে পারেনি।

এছাড়া সেনাবাহিনীতে পাকিসস্তান ফেরত অফিসারদের প্রধান্য নিয়ে মঞ্জুর নাখোশ ছিলেন। একই সঙ্গে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদকে সেনাপ্রধান করা নিয়েও মঞ্জুরের ক্ষোভ ছিলো।

অনেকেই বলেন- মঞ্জুর সেনা প্রধান হতে চেয়েছিলেন।

সামরিক বিশ্লেষকদের মতে, মঞ্জুর সেনা প্রধান হওয়ার যোগ্যও ছিলেন। তবে জিয়া তাকে সেনা প্রধান করতে পারেননি। কারণ মেজর জেনারেল মীর শওকত আলী তার সিনিয়র ছিলেন। জিয়া চেয়েছিলেন আগে শওকতকে সেনা প্রধান করে পরে মঞ্জুরকে সেই পদে বসাবেন। তবে শওকত ও মঞ্জুরের দ্বন্দ্ব আর বিরূপ মনোভাবের কারণেই জিয়া এরশাদকে সেনাপ্রধান করতে বাধ্য হয়েছিলেন। যা তার জন্য কাল হয়েছিলে বলেই অনেকে মনে করেন। এছাড়া শওকতকে জিয়া ঢাকায় রেখে মঞ্জুরকে চট্টগ্রামে বদলি করলে সেটা তিনি তখন ভালোভাবে নেননি।

তিক্ততা আর চাওয়া- না পাওয়ার হিসেব যাই হোক না মঞ্জুর কি আসলেই জিয়াকে হত্যা করতে চেয়েছিলেন? এ নিয়েও বিতর্ক আছে। কারণ, মঞ্জুরের মতো প্রতিভাবান অফিসার নিশ্চয় জানতেন, চট্টগ্রাম থেকে সেনা অভ্যূত্থান করা সহজ নয়।

এছাড়া প্রেসিডেন্টকে হত্যা করলে তার পরিণতি কি হবে নিশ্চয় সেটাও তার জানা ছিলো। তাহলে কেন, মঞ্জুর এ কাজ করতে গেলেন? তিনি কি সুস্থ চিনত্মা থেকে এটা করেছিলেন, নাকি কারও ইন্ধন বা সবুজ সংকেত পেয়েছিলেন?

বলা হয়, পাকিসস্তান ফেরত সেনা কর্মকর্তা হিসেবে মঞ্জুর এরশাদকে সহ্য করতে পারেন না। তবে ৩০ মের আগে হঠাৎ করেই মঞ্জুরের সঙ্গে এরশাদের একটা সাক্ষাৎ হওয়ার কথা শুনতে পাওয়া যায়। কি উদ্দেশ্য ছিলো সেই সাক্ষাৎ বা যোগাযোগের? সেই রহস্য কি আর কোনভাবেই উন্মোচিত হবে?

বিচার বিভাগীয় তদন্ত প্রতিবেদন

জিয়া হত্যাকাণ্ডের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে বিতর্ক আছে। অনেকেই বলেন- হত্যাকাণ্ডের বিচার নয়, করা হয়েছে বিদ্রোহের বিচার। আর এ বিচারে বেশ কিছু নিরাপরাধ ব্যাক্তিকে সাজা দেওয়ার অভিযোগ আছে। আর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, কেন এই বিচার প্রক্রিয়ায় মঞ্জুরকে অন্তর্ভুক্ত করা হলো না? মঞ্জুরকে কোন প্রেক্ষাপটে দ্রুত হত্যা করা হলো? মঞ্জুর বেঁচে থাকলে কি থলের বিড়াল বেরিয়ে আসতো?

যাই হোক, কোর্ট মার্শালের সেই বিচারের আগেই জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ড নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারপতি রম্নহুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের এক বিচার বিভাগীয় তদনত্ম কমিশন গঠন করা হয়।

যার অপর দুই সদস্য ছিলেন বিচারপতি এটিএম আফজাল ও খুলনা জেলা জজ সৈয়দ সিরাজ উদ্দীন আহমদ। এ কমিটি অনেক নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে সেপ্টেম্বর মাসে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি বিচারপতি সাত্তারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।

অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি তদন্ত প্রতিবেদনের কিছু কপি বিভিন্ন সংবাদপত্রে পাঠানোর নির্দেশ দেন। তবে কোন এক অদৃশ্য চাপে এক ঘণ্টার মধ্যে সেই নির্দেশ বাতিল করা হয়। কোন কপি আর সংবাদপত্র অফিসে যায়নি। আলোর মুখ দেখেনি তদন্ত প্রতিবেদন। তবে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত না হলেও হত্যাকাণ্ডের অল্প সময়ের মধ্যে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ হয়। যা তখনকার বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিলো।

তবে বলা বাহুল্য, এই শ্বেতপত্রের তথ্য ছিলো একমুখী। যেখানে বিদ্রোহীদের পরিকল্পনা ও বিভিন্ন অভিযানের কথা বলা হলেও এর পেছনের পরিকল্পনা ও বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের ব্যাখা ছিলো না। ছিলো না মঞ্জুরের হত্যাকাণ্ড নিয়ে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য।

লে. কর্নেল মতিউর রহমানের ভূমিকা

জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডের অন্যতম আলোচিত চরিত্র লে. কর্নেল মতিউর রহমান। মতিউর রহমানই জিয়াউর রহমানকে গুলি করেছিলেন (তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ: এ লিগাসি অব ব্লাড, এ্যাস্থনি মাসকারেনহাস)।

বলা হয়, ৩০ মে এর আগে কোন এক সময় মতি সেনাপ্রধান হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। আর এ দেখা করার মধ্যেই অনেকে ষড়যন্ত্রের গন্ধ পান।

তবে মেজর জেনারেল ( অব.) আমীন আহম্মদ চৌধুরী বীরবিক্রম জানান, সে সময়ে এ ঘটনা নিয়ে ব্যাপক জল্পনা কল্পনা থাকলেও বিষয়টি স্বাভাবাকিও হতে পারে। কারণ আমি (আমীন আহম্মদ চৌধুরী) যত দূর জানি, মতির কোন একটা কোর্সের ট্রেনিং নিতে সে সময় দেশের বাইরে যাওয়া কথা ছিলো। সে সূত্র ধরে সেনা প্রধান তার সঙ্গে কথা বলতেই পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো হতো মতির কোন বক্তব্য পাওয়া গেলে। কিন্তু মতি ১ জুন নিহত হয়। মতি মঞ্জুর সঙ্গে পালিয়ে সীমানেত্মর দিকে যাচ্ছিলেন। পথে সম্ভবত ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের এক দলের সঙ্গে গুলিবিনিময়ে মতি নিহত হন ( তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ: এ লিগাসি অব ব্লাড, এ্যান্থনি মাসকারেনহাস)।

যারা নিহত হয়েছিলেন

১. রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান

২. লে.কর্নেল আহসান (রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তা কর্মকর্তা)

৪. ক্যাপ্টেন আশরাফুল হাফিজ

৫. সিপাহী শাহ আলম

৬. সিপাহী আবুল কাশেম

৭. সিপাহী আব্দুর রব



জিয়াউর রহমান হত্যাকাণ্ডে ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্তরা



ব্রিগেডিয়ার মোহসিন উদ্দিন
কর্নেল নওয়াজেশ উদ্দিন
কর্নেল আব্দুর রশিদ
কর্নেল ফজলে হোসেন
লে.কর্নেল মাহফুজুর রহমান (জিয়াউর রহমানের একান্ত সচিব)
লে. কর্নেল দেলোয়ার হোসেন
মেজর গিয়াস উদ্দীন আহমেদ
মেজর ইয়াজদানী ভূঁইয়া
মেজর মুজিবুর রহমান








১০.ক্যাপ্টেন আব্দুস সাত্তার

১১.মেজর মুমিনুল হক

১২.ক্যাপ্টেন জামিল হক

১৩. লেফটেনেন্ট রফিকুল হাসান

তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ: এ লিগাসি অব ব্লাড





অন্যাদের ভাগ্যে যা ঘটেছিলো

মেজর জেনারেল এম. এ. মঞ্জুর

পলানোর সময় ধরা পড়েন। পরে সেনানিবাসে রহস্যজনকভাবে গুলিতে নিহত

লে. কর্নেল মতিউর রহমান (জিয়াউর রহমানকে গুলিবর্ষণকারী)

পহেলা জুন মঞ্জুর সঙ্গে পালানোর সময় মানিকছড়িতে ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়নের গুলিতে নিহত

লে. কর্নেল মাহবুব

পহেলা জুন মঞ্জুর সাথে পালানোর সময় মানিকছড়িতে ইঞ্জিনিয়ার ব্যাটালিয়নের গুলিতে নিহত

তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ: এ লিগাসি অব ব্লাড ref--রাহাত মিনহাজ, অতিথি লেখক
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
৫টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×