somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

শিরোনামহীন অসমাপ্ত লেখা

২৯ শে এপ্রিল, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

দ্রোণাচার্যের ডামি পাখির চোখ থেকে লক্ষভ্রষ্ট তীর আমি টেনে তুলেছি দ্রাক্ষা বনের স্টেনলেস অন্ধকারে
আমার কণ্ঠ বর্ণমালার কালো অক্ষরগুলোয় ঘোড়া সেজে তোমাকে নিয়ে যাবে এক পাহাড়ি মেঘের বিষণ্নতায়,
যার জল শুস্ককণ্ঠ কাকের ঘড়ায় স্থির করে রাখে দাস ব্যবসার ফিরিঙ্গি জাহাজ।

এখন পাপেট শো দেখিয়ে বাজার মাৎ করা যাবে
মূদ্রা কুড়িয়ে নেয়ার আলস্য ঝেড়ে।

আমি জানি কান্না-বৃরে বুক চেরাইয়ের ঘুঙুর তার বিরহের চেয়ে অধীক কফিনে শেষ পেরেক ঠুকে দিল পোপের নির্বুদ্ধতা।

আমি কোন ভাষাকেই স্বীকার করি না
সমস্তই বেশ্যাপাড়ায় খদ্দের ভোলানো রং মাখা ঠোঁট ; যার অধিকার নিতে ইকারুসের ডানা সমুদ্রের ঢেউ দেখেই ভর্তি হয় লিথির বাল্যশিক্ষায়।

হয়ত তার ব্যর্থ জুতোর গুহা থেকে আমাকে উদ্ধার করা হলো
বাদুরের মিথুন থেকে
বিষের উন্মাতাল লরেল তরুর গহীনে তোমার নাম পরিচয়হীন যোনির বেদীতে

মাধুকরী কি নিস্পৃহ থাকে অলকাপুরীর সিংহদার উন্মোচন করে?

যারা চলে যাবে পাইন গাছের দীর্ঘ ছায়ায় অর্গানের মত রোদ্দুর আড়াল করে তাদের যবের তে চোখের নীচে কালো শিরার অসুখের মতই নিরাময়হীন।

একটা পাখি ভুলেও এলো না
তাহলে কি আমার মাংস হাড় হাভাতের মতই বিজ্ঞাপিত হয় আকাশের প্রতিটি দেয়ালিকায় !
সমুদ্র এখন পাহাড়ের প্রতিবেশী। আর
পাহাড়ে আমি রাজহাসের শান্তির জনজীবনে মিশে
প্রকৃতপে আমারই পেন্ডুলাম পা শেষ অবধি রক্তকেই করে তোলে মহুয়ার অধিক (পূর্ব থেকে পশ্চিম উত্তর থেকে দণি)।

পাখির পালকের রাজ মুকুট মিসাইল সভ্যতার পোড়ে জমিতে এক একটি শীতল জামরুল।

ঘৃণার মত কালো ঊরূর পলিতে গোটা কয়েক নাইট কুইন, একলব্য,
বারবার ব্যর্থ হয়ে যায় ভোরের ঠগবাজ অভিষেকে।
কে সেই
আমাকে উপো করে, ডজন ডজন লাল পিঁপড়ের পাহারায় দুর্গ গড়ে তুলে দিতে চায়, মাথাপিছু মৃত্যুকেও সাধ্যহীন করে
সংবিধানের ফুটনোটের অযুহাতে।

তার প্রেমের চিঠিগুলো প্রায় সন্ধ্যায় ধুলোমাখা বালকের লাটাই ছিঁড়ে বাঁশবনে শিশিরে ভিজে যায়।

পাথুরে নির্জ্ঞানে আমি হয়ত মাকড়শার লালা বুনে চলা দেখি
যা তোমার কাছে শুন্যতার ক্যালিওগ্রাফি;
কিন্তু দেখো
সমকামীর ফলাফল নিয়ে যে কাউন রাষ্ট্রপতি চশমাতে আরো স্বচ্ছ হয়ে ওঠে তার ফিল্ড মার্শাল এক একটি ধান বীজের ভয়ে ভীত সন্ত্রস্ত,
খিড়কি ভেঙে পালায় বাইজির ঘুঙুর নিঃশব্দ হওয়ার আগেই।

আর আমার অমতা মরিচের মত পেঁকে উঠছে

আর তুমি শরনার্থী হয়ে ভিক্ষে চাইলে একটি আপেলের নির্ভরতা

আর তোমার স্তনে দুগ্ধধারার বদলে বেড়িয়ে আসলো দুটো বাজ পাখি
তোমার জন্য নিজের চোখ উপড়ে আহার্য সন্ধানের শ্লাঘা ঘোঁচাতে পারি
কিন্তু তোমার আতুরালয়ে উঁই ঢিবিতে আগুন জ্বালানো সম্ভব নয়।

নীল স্কুলের মতই শত্রুরা ঘাপটি মেরে আছে বৈবাহিক মাছের সাতারে।

চুমু খাওয়ার আহবানে সাড়া দিতে গিয়ে তোমার একটি গোলাপ-নিতম্বের প্রায় অর্ধেকটা খেয়ে ফেলা জানোয়ারদের বৈঠকে আমি বসতে রাজি নই।

অনেকেই তো এলো
অফিম ফুলের লাল চোখে টলোমলো,
ছেঁড়া মানচিত্রের পোষাকে ঘোড়া হারানো ঘোড়সওয়ার,
মুখোশ পড়া নপুংসক, আরও
অনেকেই নাম ভুলে যাওয়া মুখস্ত কিছু চেহারা
যারা তোমার নামে এপিটাফ লিখে যে যার পছন্দ মত নদী সমুদ্র পাহাড়ের নীল আকাশ এমনকি সন্ধ্যার শেষ আলোটুকুও ঝোলায় ভরে নিল।

ওদের চোখে আমরা নোম্যান্স ল্যান্ডে মুখোমুখি রণসজ্জার বিন্দুতে নত্রের মত জ্বলে উঠলাম।

সেইলেনোস, আমি যতবারই একটি গানের জন্য বৈকালিক পোষাকে তানপুরায় আঙুল রাখি; আমার কণ্ঠ
বড়জোড় ঘোড়ার হেস্রাধ্বনি তুলে পাহাড়কে সকচিত করে তোলে।
তোমার আশীর্বাদ আমাকে স্পর্শ করার আগেই হয়ত হলুদ পুলিশ তার পকেটে সোনালি ব্যাচ সেঁটে নিয়েছে; আর
আমার দু’হাতে অনিবার্য হয়ে উঠলো নুডলসের মত প্যাচানো কৃমিকেচোতে।

ফিরে তাকানোর অবসর পাওনি বলেই নির্বিকার সূর্যটা নিছক আতসবাজীর মত পুড়ে গেল। আমার বুকের মধ্যকার মিসাইল তগুলো তোমাকে দেখাতে চেয়েছিলাম চকিতে জ্যাকেট সরিয়ে;
রানওয়েতে বিমানের মতই তুমিও শুন্যে উড়বার ভাবনায় মশগুল।
এমন ভাবে রুমাল ওড়ালে যেন দুতাবাসের মধ্যস্ততা ছাড়া আমরা একে অপরকে চুমুও খেতে পারবো না। অথচ দ্যাখো
সেদিন ক্যাফেতে তোমার লিপস্টিকের রং মুছে নেয়া টিস্যু আমার মানচিত্রের মতই গেরিলারা ঝরাছে অনর্গল।

এখন আমি সাইকোনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে নগ্ন হয়ে সমুদ্রকেই ভয় দেখাবো বারংবার।

আমার কান্নার অনপনেয় কালিতে লেখা হয় চাঁদের এই সব স্কুল।
আমি একটি পিঁপড়ের পেছনে ছুটতে ছুটতে পথ ভুলে মাড়িয়ে এসেছি বিষকাটালির ঝোপ
রাত্রিকে নরম কেকের মত টুকরো টুকরো করে ডেকে ওঠে শেয়াল।

হয়ত ভূমি মাইনের ওপরই নির্মিত হবে আধুনিক পান্থশালা।

আমার ঘর সমস্ত দেয়ালের বাহু বন্ধন ফেলে, শৈশবের খাট মিউজিয়ামে রতি হলো নীল তিমির কঙকালের ক্যাটালগে।
আর ভিখিরীর সিলভারে আমাদের পায়ের শব্দ
হায় নির্বিঘ্নে ভয়ের মুখোশ ফেলে পাতার আড়ালে বন্দুকের নল উচিয়ে বসে আছে ফিঙের লেজ।

আমি বহু চারণ ভূমিতে অকুটনৈতিক পা রেখেছি।
মুখস্তহীন জলা জঙ্গল পাহাড় সমুদ্রের একই বীজের বুকফাটা আর্তনাদ আমার মায়ের প্রসব বেদনা।
কিন্তু কেন মানুষের চোখমুখ ভস্ম মাখতেই ভালোবাসে নিজের কাছেই আততায়ী সাজতে;
আমি জানিনা। ঠিক জানিনা।
গুপ্ত হত্যায় রাতগুলো এতই কালো যে প্রেমিকা তার প্রার্থির ঠোঁটের বদলে চুষে ধরে দেয়ালে সাটানো মুখোশ।

আমি এক গেরিলা সভায় পুরুষের বীর্য নিয়ে আশংকা করেছিলাম,
নারীর গর্ভাশয় গড়ে তুলছে সাপের আস্তানা তাতে ঘোড়াকেই পাঠাতে হবে রমনীর ঊরূর কামনায়। তখন
শীতের বরফ করস্পর্শে
তানপুরার মত বয়ে যাচ্ছিল পাহাড়ের ঢাল বেয়ে।
লতাগুল্ম গাছের চামরা ফেটে উঁকি দিচ্ছে প্রজাপতি লালসিত ফুল।
নীল আকাশ ভেসে যায় পাখির কলরবে। কিন্তু
কেউ তাদের মাদল খরতাল বাঁশি খুঁজে পেল না কোথাও। সেই অভিসারী, শৈখিন শিকারী এখন খুড়ে খুড়ে তুলছে কয়লার অন্ধকার।
তাই করবীখোপাহীন আজ নারী।

কে এক আলোর অধীক রুপোর ক্রুশ বুকে ছুঁয়ে,
একে একে
নামের জঞ্জাল পরিয়ে দিল মাদুলি ফেলে।
সেই নাম প্রেমিকের আরষ্ঠ জিভ ছিঁড়ে শাল বনের গহীনে এসে পৌঁছুলো না সন্তর্পণে বিহব্বল বিরুদ্ধ প্রার্থনায়।

আর অযথাই মোমের শিখা জ্বলে ওঠে সন্ধ্যার নিরব গীর্জায়।



হয়ত তার ফুল ডালিতে একটি নাইটেঙ্গেল ভোরের দরোজার পাশে
সূর্যের চকোলেট রেখে গেল। যা পাঠিকার
লিপিস্টিকের মতই লাস্য-সাংবাদিকতা। যা প্যাকেট হয়ে আসতে পারে সেমিনার সচেতন ডুমুর ফুলের প্রটোকলে।

অন্তত আমাকে উদর ভর্তি এসিডিটি নিতে হল আলসারের বনভোজনে ।

তুমি তো এখানে ফিতে কেটে কেটে ক্লান্ত মাছের মত হলেও জেগে ঘুমিয়ে নিচ্ছ আগামী কালের রতিলিপ্সায় আর দুই প্লাটুন দেশপ্রেমিক আর্মি বন্দুকে তেল মাখাচ্ছে যাতে শুক্রানু ধরে না ফেলে লাঞ্ছিতার ডিম।
কিন্তু এখানেই আমি জন্মগ্রহন করি বারবার ।

প্রথম অভিষেকে জান্তার নীরব হাত লেবু পাতার মত আমার জিভ ছিঁড়ে নিল
বাক- স্বাধীনতা সীমানাকরণের নামে; তারপর পায়ের অস্থির শৈশবের নীচে
ধু ধু সবুজের লেজ ধরে হেঁচকা টান
আমার দু’বাহু ধরে ফেললো দু দুটো ক্রাচ। আমি এখন তোমার দিকেই আসছি।
তুমি
আমার
পাথর
থেকেও
আদায়
করে
নিলে
ঝর্ণা
আর তোমার মন সাপের কুণ্ডলীর মত বিভ্রান্তিকর পাকিয়ে রইলো নিশ্চুপ
যা তোমার ব্যাংক ব্যবসার সাথে সাথে চাড়িয়ে বেরালে মানবাধিকারের ঘোড়া।

আমি চুরুটের নেভানো আগুনের মতই তেতো হয়ে বসে রইলাম নিদারুন সুদিনের অপোর পকেটে।

এই ভস্ম দিন তোমাকে দিতে পারি। আমরা তো হারিয়েছি সবই। পুজিক্রান্ত পৃথিবীর আলো যেখানে পৌঁছায় না অথবা সমস্ত আলো লুণ্ঠিত হবার পর অরব অন্ধকারে জোনাকও জ্বালাতে পারে না যখন
এমন ফতুর দিন ছাড়া কি মুখোমুখি বসা সম্ভব আদম আর ইভের আত্মার ভেতর? হয়ত
শিশুর কলরোলে আকাক্সিত হবে পরাধিনতার গ্লানির চর্বি ছিঁড়ে রণবাদ্যে দাঁড়াতে।




জেল থেকে ছাড়া পাবে কবে?

আমি জানিনা এর উত্তর কি হতে পারে।

হয়ত কার্পাস ফাটার শব্দে ঘুম ভেঙে গেলে নিজেকে নেকড়ে বা ভেড়ার সগোত্রীয় বলে ভুল করি না।
হয়ত সেই আগুন শীতের রাত্রিতে শিকারীর ুধায় হরিণীর মাংস পোড়ায় বনের অন্ধকার সতর্ক করে কিন্তু তার কুয়াশার তাবুতে শিশুর ঠোঁটের রং সূর্যকেই আলোহীন করে দিতে পারে;

আমি আমার ঘুমকে বাঘের ডোরাকাটা চামরার নীচে রেখে দিতেই অভ্যস্ত।

এখন আইসক্রিমঅলার ফিরতি পথে চেয়ে আছি। সে হয়ত গ্রাম্য শিশুর
বরফ-লালসা ঘণ্টির অর্থহীন ধ্বনির পিছু পিছু বয়ে আনছে শহরের কারখানায়।


আমি এখন স্তব্ধ।

যতবার তোমাকে ভাবছি এক বন্য ধ্বনি প্রকরণ আমাকে বিভ্রান্ত করছে।
পানসে অন্ধকারে তোমার অবযব নির্মান করতে চাইছি অথবা ডাকছি শ্লোগানের মতই সাবলীল আমিই হতচকিয়ে যাই এক শিম্পাঞ্জি শাবক আমার বুকে লোমের ভেতর খোঁজে হায় নত্রের বোঁটা!

লিফলেটগুলো বুনো হাতির মতো তছনছ করে দিত মগজের সাজানো কদলী বন, আর টহলদারের মচমচে জুতার শব্দে যা হয়ত ছড়িয়ে পড়েছিল
গুবড়ে পোকাদের লন্ড্রির হলুদ স্লিপের ভেতর আর নিরুপায় জেনারেল ভাষণের পরিবর্তে জনতার দিকে ছিঁড়ে দিত পাকানো গোঁফ সেই দিনগুলোর নাম আমি মনে করতে চেষ্টা করছি।
সেদিন কি আমি ঝিনুকের ভেতর লুকিয়ে রেখেছিলাম আমাদের ইশতেহার, তাহলে কোথায় তারা, সমূদ্রে নেমে গেছে ঘুমের পিপাসায়?
ভালোই হল বাকযন্ত্র থেকে আমাকে আলাদা করে লোহার দেড় ইঞ্চি পাইপ ঢুকিয়ে দিয়ে। সহজেই ওরা টর্চ ফেলে দেখে নিতে পারে কোন টিয়ে বা টুনটুনি বাসা বাঁধলো কিনা।

চাঁদের আলোয় আমার আঙুলের ছায়া শিকের মত নেমে আসছে বলেই হয়ত আমি গরাদের ভেতর আছি।

কে আমাকে প্ররোচিত করে ধুসর ডাকঘরে স্টেনোগ্রাফ বুনে চলতে!

এখন আমার কাছে তুমি দূরের কিছু নাত্রীক ধূলোবালি
চিনে বাদামের খোসা থেকে টুপটাপ ঝরে পড়া ধুমকেতু যার সাথে আমার কিচ্ছুটি নেই; রক্তের দাগ লাগা চশমায় তাকিয়ে দেখার সৌন্দর্যও নয় হয়ত দুজন পাশাপাশি ঘুমিয়েছিলাম, আড়মোড়া ভাঙতেই দেখি
পিঁপড়ের মত ধীর পায় বিস্তৃত হচ্ছে জলের ধারা এপারে আমি
নুনের শুন্যতায় অপলক তাকিয়ে কতণ আর ধরে রাখতে পারি তার
শাড়ির ঢেউ এখন তুমি অন্য কেউ;

হয়ত তোমার শিৎকারও আমার অনুবাদ করে নিতে হবে দোভাষির কানাঘুসায।

এ খ ন

আ মি স্ত ব্ধ


আমার চৌদিকে এক প্লাটুন বেয়োনেট হৃদয়ের তরমুজ ক্ষেতে নেমে পড়লেও

আমি

বলতে পারবো না তুমি একদা আমার তৃষ্ণায় সাপের মতই শীতল স্পর্শ।
যারা চলে যেতে চাও
চাবুকের শপাং শব্দের ভেতর হাজিরা খাতায় কাগুজে প্লেন উড়িয়ে
বালিকাদের ফুল তোলা স্কুলের মাঠে ঘাসে ঘাসে ঘুরে বেড়ানো উন্মাদিনী ছায়া
দর্জির কলে ছিঁড়ে ফেঁড়ে দিয়ে বাড়াতে সাম্রাজ্যের বিস্তৃতি; আর বন মোরগ শিকারের আনন্দে গণহত্যার রোড মার্চ
যাও
আমি জানি আমার চামরা টেনে খুলে ফেললেও ডাইনিং টেবিলে কাটা চামচের ফাঁকে হোঁচট খেতে হবে বারংবার।

তোমরা কি ভাগ করে নাও সূর্যের আদিগন্ত কর্মশালা

এইতো সবেমাত্র তোমার শেকল খুলে পচে যাওয়া দেহের দিকে তাকিয়ে দেখছি, দাসত্বের মত এখনও আমি কালো। আমার
বাগযন্ত্রের ধ্বনিগুলো এত এত ফাইল পত্তরের ভেতর খুঁজতে যাচ্ছে আমারই কণ্ঠস্বর।
আর

মাটির পোয়াতি পেটের ভেতর ষড়যন্ত্রের পাথর খেলছে সামন্ত শিশুরা।

আমি যে দিকেই যাই শুন্যতায় ধাক্কা খেয়ে খেয়ে বাতাসে পুড়ে যাওয়া নত্রের জন্য এক একটা লিলিজি লিখে দিতে হয়। নদীও তার অন্ত্র খুলে দেখায় কলম্বাসের কাটা-কম্পাস আর আমাকে কুর্ণিশ করতে অনুমতি করে
সেই জল ডাকাতদের যারা অরব যোনীর ভেতর খুঁজে দেখে হীরের লালসা

তুমি ছুঁয়ে দিলে আর তারা মুহূর্তেই এডমিরাল হয়ে যায়!

আমি তোমাকেই বারবার ডোমের বাটালির নিচে ফেলে দেখে নিতে চাই
কোখায় লুকানো আছে আমার স্নায়ুকেও পুতুল নাচের মত করে খেলাবার সূতোমন্ত্র

তুমি কে কে তুমি



ঈভ দাঁড়াও


এখন
আমি যাত্রা করছি তোমার জরায়ুর ভেতর

বাতাসে চালতা ফুলের পাল উড়িয়ে তোমার সমূদ্র ভেঙেচুড়ে ঢুকছি তলদেশে মার্বেল খেলতে

তোমার পাথুরে স্তনের ভেতর ড্রিল করে করে বিষ ঢেলে দিচ্ছি নয় প্লাটুন পিপঁড়ের জিঘাংসা

তোমার পদতল ছিঁড়ে জিওগ্রাফিক্যাল ছাপ দিয়ে আসবো অসূর্যস্পর্শা মাটির ফসিল আত্মায়

তোমার খুলিতে পেরক ঠুকে ঠুকে আমাকে শুনতে হবে আমি কোন ভাষায় গান গাইতাম

তোমার গলে যাওয়া ডিম্বানুকে লাত্থি মেরে জানতে চাই এখানেই কি জন্ম হতে পারতো আমার পূনজন্মের আঙুল

তুমি কি এক তাল মাংস খণ্ড নেকড়ের পাল উল্লাসে ছিঁড়ে ছিঁড়ে সঞ্চয় রাখবে নোখের কোষাগারে?

আমি জানি তোমাকে উন্মোচন করতে গিয়ে যারা ফিরে এসেছে ব্যর্থ পৌরুষ নিয়ে তাদের লালসা থৈ থৈ করে উঠছে তোমার নাভীমূলে

তুমি ভেবেছে সাবান লুকোতে গিয়ে আমি হারিয়ে গেছি হেরেমের
খোজা-উল্লাসে যেখানে সমকামীদের গুহ্য সেবায় পড়ে আছি রংজ্বলা ডাকবাক্সে?

তুমি জানো আমাকে ছুঁয়ে দিলেই আমি স্তব্ধ হয়ে গেলাম আর বাণিজ্যের বসতে লক্ষ্মী শাড়ি খুলতে খুলতে গেল বেশ্যাপাড়ায় এখনও জাহাজের সিটি শুনে লিপিস্টির রং গাঢ়ো হয়ে ওঠে আরো

এখন আমি স্তব্ধতা দিয়ে তোমার ভোকাল কর্ড খেয়ে ফেলবো


আমার পৌঁছাবার মত কোন জায়গা নেই।
শুধু ব্যথার নোঙড় তুলে মাছের আঁশটে গন্ধের আফিমে ডুমে থাকা
নীল মাছির আত্মায়।

সমূদ্রের সমস্ত নুন এসে জমা হয়েছে আমার খাতাপত্রে
আমি ভূমি জরিপের মত তার লাঞ্ছিত হৃদয় পাঠ করছি প্রতিযোগীতাহীন। আমার মাথার মধ্যে পারমানবিক চুল্লি চুম্বনের সমস্ত উড়াল পোড়াচ্ছে নির্বানের জলচ্ছটার অযুহাতে।

কারা আজ ভেঙে ফেলতে পারে আকাশ আর মাটির মধ্যকার বিবদমান প্লাস্টিকের নির্ধারিত সীমানা
মোহর আমি বয়ে এনছি নীল নদের মাৎসনারীর চোখ খুলে, তবু, তবু আমাকে পৌঁছুতে দ্যাও তোমার স্পর্ধিত ঘৃণার পাললিক জরায়ুতে।

সাপের লেজ ধরে আমি যেভাবে বারি মারি আকাশ-সিংহের ভীষণা পিঠে তেমনি সমুদ্র তোমাকে বন বন ঘোরাতে পারি
অস্তরাগের ন্যাংটো বালকের হাতে।

তুমি যদি ফের আসো,
কলম্বাসের সমস্ত বৈঠার ছাপ আমি তুলে দিচ্ছি আখ মাড়াইয়ের কলে

এই রাত্রি চন্দ্রজ্বলা।

বমির উপর উগড়ে দিচ্ছে কালো বরফ।

আগুনের ডালপালা বেড়িয়ে পড়ছে নিঃশ্বাসের বিবমিষায়।

এখনই আমার সুযোগ হয়েছে কানে তালা লাগা ঢোলকের ওপর ঘুঙুর পড়ে দাপাদাপির।

এখন আমি বিশুদ্ধ সন্ত্রাস।

ছাপাখানার সমস্ত অন্ধকারে ছলকে ছলকে ঢেলে দেবো রক্তের ইশতেহার।
আমার কণ্ঠের হাঃ ধ্বনির বাতাসে আকাশ থেকে খসে পড়লো বোয়িং বিমানে ডানা।

ঈশ্বরও চটি জোড়া বগলে গুঁজে সর্ন্তপনে পালাচ্ছেন মিষ্টির দোকান বন্ধ করে।

আর তুমি বিলোল অন্ধকারে সহদোরার জরায়ু ছিঁড়ে বললে স্নিগ্ধ জবা তুমি আজ কালো চামরার নীচে দগদগে হীনমন্যতা থেকে উঠে আসো, আমার স্পর্শের পেড়েকে গেঁথে দিলাম এই নাও সূর্যের হেলিকপ্টার।

উড়ালের এই ডানা আমি চন্দ্রদ্বীপের লিপিস্টিক-জ্বলা সন্ধ্যায় দেখলাম পোড়াচ্ছে হায় আগুনেরই দাহ্য

আর তুমি দীর্ঘশ্বাস বাঁচানো নোনা জলের ফোঁটাগুলো তোমার ভাষায় মূদ্রায় একচেঞ্জ করে মুঠো ভরে ভরে ছিটিয়ে দিচ্ছ নত্রহীন আকাশে আকাশে।

২৪ ঘণ্টার টিভি খুলে আবার আমারই মগজ প্লাবিত হয়ে যাচ্ছে তারই উদগ্র উদ্বাহু লোগোতে।




ময়ূর সমস্ত আলো বিলিয়ে দেয় বাতাসে। জানালার কাচের ওপারে বাগানে দাঁড়িয়ে আছে তার স্তব্ধতা; ক্রাচে ভর দিয়ে একটি বেবি সাইকেল আর
করমোচার লাল আভা হাটু অব্দি জমে আছে বরফের মতো।

কোন কোন সন্ত ঈগলের শরীর ঝলসে
এক একটা নত্রের দীর্ঘাযু কামনা করছে কলাপাতায় অর্ঘ সাজিয়ে।

তুমি চিরকালই আত্মখুনের নোখের ভেতর বেড়ে ওঠা ব্যর্থতা।
আমি একটি কাছিমের পিঠে তোমার না-থাকাগুলো সিঁদুরের স্পর্শে ছুয়ে দিয়েছি, যাতে সমুদ্র-নীল বালুঘুমের নীচে লুটিয়ে যাক পাটাতন ভাঙা জাহাজের মত আর রক্তের স্বাদে মাছেরা কড়া নেড়ে নেড়ে আমাকে, আমাদের ত দরোজায় এক একটা গোপন চোখ রেখে যায় যেন আতিথ্য নেবার আগেই দেখে নিতে পারি প্রেতের জিভ।

নাম ভুলে যাওয়া আমি তোমার পায়ের ছাপ খুঁজে খুঁজে গরাদের এক ফালি অন্ধকার-কেক তুলে দিচ্ছি জল্লাদের মুখে।

আমি নাকি মানুষই ছিলাম না।

আমার মাথার শিং কেটে
চামরার জটা-লোম চেছে
কণ্ঠের বর্ণহীন ধ্বনি পুঞ্জে পাথর চেপে
চলাচল থেকে বানরের লম্ফ টেনে
হা’র হাতির দন্ত ভেঙে
আমাকে মানুষের পোষাক পড়ালে। আর আমি তোমার ুধার অঙ্গার নেভাতে শূয়োরের চর্বিতে আগুনের মশলা পোড়ালাম।

তোমার ঝোলা ভর্তি দেবতার ভয়ে আমার মুঠো ভর্তি বিশ্বাস হারিয়ে এলাম নারিকেল বনে।

তুমি নাকি আমার স্বপ্নেও কাঠের বাক্স ভরে রাখলে রমনীর ছেঁড়া পাপড়ি
আর
স্তনের ঢেউয়ের ভেতর থেকে পরিপাকযোগ্য পিয়ানোর উন্মাদনা
আর
তলহীন বাক্সে দুএকটা সমুদ্রও যেন ভাঁজ করে রাখলে ন্যাপথলিনের ওপর আর
আমি একে সিংহাসন ভেবে পোষ মানা ড্রাগন ভেবে ঘুমুতে পারিনা

হাতে পায়ে ব্লেড মেরে মেরে রক্তের ভেতর থেকে বের করে আনি মায়ের গর্ভসন্ধ্যা।

কে বলেছিল প্রভু
আমায় বাঁচিয়ে দিতে
পাতালগ্রাসী অন্ধকারের হীরক আর কয়লার অধিকার থেকে।

এখন আমাকে মুক্ত করো মুক্ত করো মানুষের হাত থেকে।
তোমার দেয়া এই আলোর পোষাক এখন আমাকে অন্ধও হতে দেয় না।

অথচ দ্যাখো সেই বাক্সের মধ্যেই আমার জন্মদাত্রী তার অসম্পূর্ণ সন্তান ফেলে গেছে, যার সাথে আমার আকাশে আকাশে লাল ফুটবলটি খেলবার কথা ছিল।

আজ আমি তাকে নিয়ে যাবো পাথুরে কুঠিতে
দেয়ালে দেয়াল থেকে মায়ের চিৎকার খুঁজে এনে বলবোঃ আজ আমার খেলার সময় হয়েছে মা, তুমি ওকে মেরামত করে দাও; তোমার অশ্রƒ আর তোমার পিঠে চাবুকের কালো থেকে কালি তুলে ওর কপালে কালো সূর্য্য এঁকে দাও

আমরা দু’ভাই আজ লাল কালো পারলে আরো গোটা কয়েক শাদা বেগুনি হলুদ সূর্য্য ধরে এনে গ্রহকেও বল করে তুলব

হেহঃ প্রভূ ,দ্যাখো
ফুটবল খেলার শব্দে দেয়ালের উচুতে টাঙানো তোমার অই ঘড়িটা গলে গলে মোমদানিতে এসে অন্ধকারের সলতেই জ্বালিয়ে দিচ্ছে।

আর সেই সমুদ্র!
কি নাম দিয়েছিলে তার?

কত কলম্বাস চামড়ার ছেঁড়া মানচিত্র দিয়ে রোজ নৌকা বানিয়ে খেলে যায় শিশুর দুধের বাটিতে যার গলায় ২৯টি নীলতিমি তাবিজের ভেতর থেকে মৎসকুমারীদের রূপকথা না বললে সে ঘুমুতে যায় না।

আমার হাত পা খুলি স্তনবোঁটা শিশ্নের নীচে একটি অণ্ডকোষ ঊরুতে লেগে থাকা বীর্যের শুকনো চটা চোখের আর্ধেকখানি মার্বেল দাঁতের উল্টো দিকে তামাকের কালচে দাগ বগলের রুশিয় লোম একে একে খুলে পড়ে গেল তোমার ঘোড়া ছোটানোর চি হি শব্দের এসিড লালায় আর এখন তুমি আমার বুকের ভেতর থেকে বা পাশের হাড্ডি চিমটা দিয়ে খুলে শূন্য থেকে মাংস খাবলে খাবলে এনে হিজল তমালের মত এক নারী আমি তোমার খোপায় বৃশ্চিক দিয়ে বেঁধে দেই চুলের ঝড়ো হাওয়া আমি জানিনা আজ রাত্রির সঙ্গম শেষে পৃথিবীর ধুলিতে দুই বগির বাচ্চা বাচ্চা ট্রেন সার্কাসে খেলবি কিনা

উহ্

জলপোকারা মরা হাতির লাখ টাকা ভেবে আমাকে নিয়ে বাস্কেট বল খেলছে শীতের সী-বিচে চামরা পোড়ানো উৎসবে।

আমি রাতের অবকাশ যাপন থেকে তিনটে ফরিঙ এর পাখা এনেছি জুয়োর ডাকবাক্সে ভালুকের নোখ ফেলে, আর রাত্রিভর সুইয়ের চোখে পরচুলার সুতো পড়িয়ে তার লাল ফিতার সন্ধানে গিয়েছি অতীত ভুলে যাওয়া গ্রামে কিংবা সার্কাস দেখতে দেখতে রক্তজবা ফোটানো চোখের নিসর্গে না, তার হাত ফসকে যাওয়া সাবানের খোঁজ কেউ জানে না; তাহলে দুপুরে দুপুরে ফেনার এত এত বল সূর্যের বেগুনি জামা গায়ে কিভাবে ওড়ে?
এখন হোটেলে হোটেলে
লিপিস্টিকের ভেতর থেকে তুলে আনি মাছের কঙকাল।
টিউলিপের যে স্বাস্থ্য জুতোর সৌখিনতায় লুকিয়ে রেখেছিল
তার রং নিয়ে আমি খেলি।

কত বার তুমি রক্তমাখা ব্লেডের ভেতর মিছেমিছি মৃত্যর সাথে শুতে গিয়েছিলে?

মৃত্যুর সংগ্রহে অনেক কনডোম
সাপের স্কুলে শিখেছি নিজের চামড়াও ফেলে যেতে হয় খড়কুটোর সংশ্রবে

তুমি বকুলের একাকি চোখ। সুঁই ফোঁড়ার কানামাছি
দাসত্বের সূতোয় আকাশে ওড়ে সরকারি অন্তর্বাস।

প্রজাপতি ছুঁয়ে দিলে বৃষ্টিও একুরিয়ামের ভেতর পর্যটন ক্যাম্প খোলে।

তোমার নিয়তির ভেতর ভেঙে পড়ছে নত্রের সাততলা ফাউন্ডেশন, আমি আলপিন খুলে একটা আকাশ নামিয়ে খসখস লিখে দেই
কে আর এমন করে দুর্ভিরে তাবুতে চুম্বনের পান্থশালা খুলে দিতে পারে!
তোমার জন্য আমার পুনঃপৌনিক ছাই বুকে ঘসে ঘসে
চিরদিন একটা শোক ব্যাচ।

আর পাহাড়ের দুগ্ধনালী দিয়ে বেড়িয়ে এল একটা ব্লেডের নৌকা।

ফুৎকার বন্দুকের ভেতর হরিণের মিথুন বাসনা ফিল্মের ইমালশন চেটে খায়। এমন মুহূর্তের আলো গন্ডারের পিঠের ওপর দিয়ে চলে গেলে রাত্রি নামে। লোহিত কণার ছদ্মবেশে এক প্লাটুন অনিশ্চয়তার মত আমি জেগে উঠলাম জোকের পূনুশ্চে আমিও ভুলে গেছি মহাকালের সমস্ত সংকলন থেকে
একে একে ঝরে পড়ে নাত্রীক যাদুবিদ্যার মুখোশ।

হা করলে হয়ত কাচা লোহায় নিলামের ঢোল বাজে। এই অসহ্য কালি দুই রেডিও বর্ষ ধরে আমাদের স্কুলে চকখড়ি ভাঙে।

















































































































































































































































































































































































































































































০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আজ রমনায় ঘুড়ির 'কৃষ্ণচূড়া আড্ডা'

লিখেছেন নীলসাধু, ১৮ ই মে, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬




আজ বিকাল ৪টার পর হতে আমরা ঘুড়ি রা আছি রমনায়, ঢাকা ক্লাবের পর যে রমনার গেট সেটা দিয়ে প্রবেশ করলেই আমাদের পাওয়া যাবে।
নিমন্ত্রণ রইলো সবার।
এলে দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আকুতি

লিখেছেন অধীতি, ১৮ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

দেবোলীনা!
হাত রাখো হাতে।
আঙ্গুলে আঙ্গুল ছুঁয়ে বিষাদ নেমে আসুক।
ঝড়াপাতার গন্ধে বসন্ত পাখি ডেকে উঠুক।
বিকেলের কমলা রঙের রোদ তুলে নাও আঁচল জুড়ে।
সন্ধেবেলা শুকতারার সাথে কথা বলো,
অকৃত্রিম আলোয় মেশাও দেহ,
উষ্ণতা ছড়াও কোমল শরীরে,
বহুদিন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক- এর নুডুলস

লিখেছেন করুণাধারা, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৫২



অনেকেই জানেন, তবু ক এর গল্পটা দিয়ে শুরু করলাম, কারণ আমার আজকের পোস্ট পুরোটাই ক বিষয়ক।


একজন পরীক্ষক এসএসসি পরীক্ষার অংক খাতা দেখতে গিয়ে একটা মোটাসোটা খাতা পেলেন । খুলে দেখলেন,... ...বাকিটুকু পড়ুন

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???

লিখেছেন স্বপ্নের শঙ্খচিল, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২

কারবারটা যেমন তেমন : ব্যাপারটা হইলো কি ???



আপনারা যারা আখাউড়ার কাছাকাছি বসবাস করে থাকেন
তবে এই কথাটা শুনেও থাকতে পারেন ।
আজকে তেমন একটি বাস্তব ঘটনা বলব !
আমরা সবাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্প্রিং মোল্লার কোরআন পাঠ : সূরা নং - ২ : আল-বাকারা : আয়াত নং - ১

লিখেছেন মরুভূমির জলদস্যু, ১৮ ই মে, ২০২৪ রাত ১০:১৬

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আল্লাহর নামের সাথে যিনি একমাত্র দাতা একমাত্র দয়ালু

২-১ : আলিফ-লাম-মীম


আল-বাকারা (গাভী) সূরাটি কোরআনের দ্বিতীয় এবং বৃহত্তম সূরা। সূরাটি শুরু হয়েছে আলিফ, লাম, মীম হরফ তিনটি দিয়ে।
... ...বাকিটুকু পড়ুন

×