লেখাটা প্রচলিত একটা জোকস দিয়ে শুরু করি। তবে জোকসটি কাউকে হাসানোর উদ্দেশ্যে না। আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে এই জোকস আপনি একাধিক বার শুনেছেন বা পড়েছেন। যাই হোক,

প্রতি বছর স্কুলের ফাইনাল পরীক্ষার পর আমি অপেক্ষায় থাকতাম রেজাল্টের। তখন একটা কনফিডেন্স ছিলো যে আমি পরীক্ষায় প্রথম বা দ্বিতীয় হবো। আর রেজাল্ট বের হলেই কিছু গিফট পাওয়া যায়।

প্রায় ১৬ বছর পর ক্লাসমেট তপুর সাথে কথা। আমাদের বাড়ি পাশাপাশি এলাকাতে হলেও আমার ঢাকায় থাকা আর সৌদীতে থাকার ফলে বহু বছর দেখা হয়নি। খোঁজ খবরও তেমন রাখা হয়নি।

চারিদিকে হালকা হালকা গরম পড়েছে। শীত-বসন্তের শেষ হতে চলেছে, বৈশাখ আসন্ন। তবে আছে ফুরফুরা বাতাস, আকাশে প্রায় পূর্নিমার চাঁদ। দুদিন আগে বা পরে পূর্নিমা। খোকন মিয়া ফিরছিলেন বাজার থেকে, গুন গুন করে গান গাইছেন তিনি। বাজারে তার একটা মাছের দোকান আছে।

মফস্বল আমার পছন্দ হয়না মাত্র একটা কারণে, হ্যাঁ মাত্র একটা কারণ। সেটা হচ্ছে মফস্বল গুলিতে সবাই সবাইকে চিনে, এবং এখানে কিছু মানুষ থাকে যারা একজনের কথা কালেক্ট করে অন্যদের বলে বেড়ায়। এই কথা লাগা-লাগি আমার চরম অপছন্দের।

অফিসের বসকে ঠাটায় চড় দেওয়া একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক পদক্ষেপ। এটি শুধুমাত্র আপনার চাকরি হারানোর কারণ হতে পারে না, এমনকি আপনার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেওয়া হতে পারে।

ছোট থাকতে একবার আমার এক ফুফাতো বোন আমাকে খামছে দিয়েছিলো, তখন তার বয়স ৪ মাস মাত্র। সেই খামছির দাগ মুছতে প্রায় ৪ মাস লেগেছিলো, আর ব্যাথা সারতে প্রায় ৫/৬ দিন।

ডিপ ফেক প্রযুক্তি নিয়ে কিছু বলার আছে বলে মনে করি না। টেকনোলজী বেশ পূরাতন হলেও সম্প্রতি এর নাম-ডাক (হাক-ডাক) বা ব্যবহার বেড়েছে বলে মনে হচ্ছে।

আমরা যখন ছোট ছিলাম, তখন আমাদের এলাকায় এক ধরণের বিক্রেতারা আসতেন। চারকোন একটা পাতলা বক্স, উপরে থাকতো কাঁচের পার্টিশন, যার ভিতর থেকে ভিতরের সব দেখা যেতো। থাকতো মেয়েদের সাজ-সজ্জার জিনিষপত্র।

আমার লেখালেখির মূল শুরু সামু থেকেই বলা চলে। এর আগে প্রচুর পড়তাম। হাতের লেখা ভালো না, হাতে লিখতে কস্ট হয়, এজন্য তেমন একটা লেখা হতো না কখনও।

আমাদের অফিসে এক মেয়ে আছে। যোগ্যতার মাপকাঠিতে সে সেই রকম বাজে অবস্থানে। তবে একটা বিষয়ে তার যোগ্যতা আছে, ভুল ধরা।

ঝিগাতলায় চায়ের দোকানে দাড়িয়ে ছিলাম, চায়ের জন্য অপেক্ষা। সাথে পুডিং খোর আহসান। ওর কাছে একটা ফোন আসে, কোথাও যেতে বলে।

আমার বই পড়ার শুরু আমার মা এর কাছ থেকে। বাবার বইয়ের দোকান ছিলো, সেখান থেকে বই পড়ার নেশার শুরু।

একটা কাজে ইয়েমেন বর্ডারের কাছে গিয়েছিলাম, নজরান শহরে। সেখানে এক ভাইয়ের আতিথেয়তার কারণে ফিরতে ফিরতে বেশ রাত হয়ে গেলো। গাড়িতে আমরা ৬জন। সবাই ভালোই ড্রাইভিং পারি, তাই চিন্তা করলাম না।

একদা এক বালক মামু সরকেটিসের কাছে হাজির হইয়া বলিলো, গুরু, আমি কি করিয়া সাকসেসফুল হইতে পারিবো? কি করিলে সুখন সাহেবের বাৎলানো ৬ডিজিটের ইনকাম হইবো?