somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

|| বিপ্রতীপ অনুভূতি (২) ||

২১ শে এপ্রিল, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(৪)



নামিরার সাথে আমার ওয়াদা করতে হয়েছিলো যে , ওকে নিয়ে একটা দিন রিকশায় ঘুরতে হবে । মেয়েটার এহেন পাগলামী পূর্ণ কথাবার্তা আমার কাছে হাস্যকর লেগেছিলো । তবে সে কষ্ট পেতে পারে, এই ভেবে কিছু বলি নি । সারা দিন রিকশা নিয়ে ঘুরতে অনেক সমস্যা । কারন আমার ফুফা যদি জানতে পারেন , তাহলে বাসায় আর থাকা লাগবে না । এদিকে নামিরাকেও মানা করতে পারছি না । শেষ পর্যন্ত একটা তারিখ ঠিক করলাম ।



আমার প্রতিদিনের কর্মসূচির ছকে বাঁধা জীবন থেকে দু ঘন্টা বের করে নিতে কষ্ট হলো । একটা শুক্রবারকে বেছে নিলাম । এদিন বিকালে ফুফুদের একটা দাওয়া আছে । ঠিক করলাম এ সুযোগে নামিরার সাথে ঘুরতে বের হবো ।



শুক্রবার দেখতে দেখতেই চলে এলো , জীবনে প্রথমবারের মত কোন মেয়ের পাশে রিকশায় বসলাম । আর রিকশা এমন একটা বাহন যেখানে দুজন মানুষ পাশাপাশি বসলে, তাদের মাঝখানে ভদ্রতাসূচক দূরত্বটাও উধাও হয়ে যায় । আমি ভীষন বিব্রত বোধ করছিলাম । এদিকে নামিরার কোন বিকার নেই । সে স্বাভাবিকভাবেই বসে আছে । আর তার মুখ দিয়ে মেশিনগানের ব্রাশফায়ারের মতো করে ফর্ ফর্ করে কথা বেরুচ্ছে ।



নামিরা আজকে খুব বেশি সাজেনি । তার পরনে হালকা নীল রংয়ের একটা সেলোয়ার কামিজ । আর কপালে ছোট শিশির বিন্দুর মতো একটা টিপ । খুবই সাধারন সাজ । তবে এতোদিন পর , মানে প্রায় দেড় থেকে দু মাস পর নামিরাকে আজকেই প্রথম মনোযোগ দিয়ে লক্ষ্য করলাম । মেয়েটার মধ্যে একটা সরলতা আছে, আছে একটা সুন্দর মন। মুখটা ভীষন মায়াময় । তার উপরে চোখে কাজল দিয়েছে সে । এই কাজল জিনিসটা মেয়েদের রূপকে নাকি দ্বিগুন করে দেয় । আগে শুনেছিলাম, আর আজকে দেখেও নিলাম । মেয়েটা হঠাৎ হঠৎ হেসে উঠছে আর তার গালে টোল পরছে ।



আমাকে হ্যাবলার মতো তাকিয়ে থাকতে দেখে নামিরা জিজ্ঞেস করলো "কি হলো । কি দেখছো ?"

লজ্জ্বা পেলাম । খুব লজ্জ্বা পেলাম । উত্তর দিতে পারলাম না । নামিয়ে কি বুঝলো কে জানে , সে মুচকি হাসলো । তারপর আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার ডান হাতটা আলতো করে ধরলো । আমি রীতিমত ইলেক্ট্রিক শক খেলাম । নামিরা মৃদু কন্ঠে বলল "তুমি এতো ভয় পাও কেন ? ছেলে মানুষের এতো ভয় থাকলে চলে ?"

কি বলবো আমি ? বিদ্যুৎ পৃষ্ঠ কোন মানুষ কি কিছু বলার পর্যায়ে থাকে ? আমি শুধু নার্ভাস ভঙ্গিতে ঢোক গিললাম । দুইটা ঘন্টা যেন রকেটের বেগে কেটে গেলো ।



তবে ঐ দুই ঘন্টাই যে আমার জীবনে কিছু নতুন পরিস্থিতি আর অনুভূতির জন্ম দিবে তা আমি ভাবতে পারি নি । নামিরা নামের মেয়েটা আমার মনের শুষ্ক রুক্ষ জমিতে হঠাৎ করেই স্নিগ্ধ বর্ষার রুপ নিয়ে হাজির হলো । সিক্ত করলো আমাকে আর তার জন্য আমার মনে ভিতরে একটা জায়গা করে নিলো । কিন্তু আমি ভয় পেতাম । অনেক ভয় । নামিরা কোথায় ! আর আমি কোথায় ! অসম কিছু পার্থক্য রয়ে যায় সর্ম্পকটার মাঝে । রাতে বসে বসে নামিরার সাথে আমার সর্ম্পকের জটিল সূত্রগুলো মিলাতে চেষ্টা করতাম । কিন্তু ফলাফল বার বারই শূন্য আসতো. .



এদিকে ঢাকা ভার্সিটির পরিক্ষা প্রায় ঘনিয়ে এসেছে । আর হাতে আছে মাত্র ৪ দিন । হাজারটা সমস্যা মাথায় নিয়ে পথ চলতে হচ্ছে আমাকে । মা ফোন করেছিলেন । বাবার অসুস্থতাটা প্রকট আকার ধারন করেছে । এদিকে পকেটে টাকাও নেই । মা বহুকষ্টে এ মাসে হাজার তিনেক টাকা পাঠিয়েছেন । এখন আছে মাত্র তিনশো । যেটা বাস ভাড়া হিসেবে লাগবে । ইদানিং ফুফা একটু বেশিই গালিগালাজ করছেন । অকথ্য কিছু ভাষা ব্যাবহার করছেন ।



জীবন এখন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে । তার উপর নামিরার ব্যাপারটা নিয়ে আলাদা করে ভাবতে হচ্ছে । মেয়েটাকে ভালবেসে ফেলেছি নিজের অজান্তেই । এটাই অনেক বড় ভুল । অনেক বড় একটা সমস্যা দাঁড় করিয়ে দিয়েছি । যেখানে বাস্তবতার অন্তরালে ঢাকা পরে সব আবেগ, যেখানে জীবন মানে পাথর কুঁদে তৈরি করা পথ, সেখানে ভালবাসা নিয়ে চিন্তা করা নিতান্তই বিলাসীতা । অথবা শৈল্পিক মনের ভাবনা ।

ফুফুর বাসায় থেকে হাজারটা সমস্যার মাঝে যেখানে লেখাপড়াটা চালিয়ে যেতেই নাভিঃশ্বাস উঠে, সেখানে প্রেম নিয়ে চিন্তা করার কোন অবকাশ থাকে না । তাই আমি নামিরাকে নিয়ে আর চিন্তা না করার চিন্তা করলাম । আমার মস্তিস্কের কমান্ড সেক্টর থেকে মনের কাছে নিদের্শ আসলো "মিঃ মাইন্ড , এবোর্ড মিশন" ।



কিন্তু মন কি আর সামরিক বাহিনীর নিয়মে চলে ? সে ঠিকই তার কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো । আবেগ আর বাস্তবতার যুদ্ধের মাঝখানে পরে রীতিমত দিশেহারা বোধ করলাম ।

(৫)



এদিকে ঢাকা ভার্সিটির পরিক্ষার আর মাত্র ২ দিন বাকি । হটাত্‍ই নামিরা ফোন করলো । সে আমাকে গুলশান লেকের কাছে আসতে বলল তাড়াতাড়ি । নামিরাকে বেশ অস্থির মনে হলো । ভয় পেয়ে গেলাম । যত দ্রুত সম্ভব গুলশান লেকের কাছাকাছি পৌঁছালাম । তারপর যা হলো তা কল্পনাতীত । নামিরা আমাকে প্রপোজ করে বসলো । মেয়েটার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলাম আমি । তার চোখ দুটোতে ভয়, শংঙ্কা, উত্‍কন্ঠা আর অশ্রুর মিশ্রন দেখতে পেয়েছিলাম ।



তাকে তখন যে কি বলবো সেটাই বুঝে উঠতে পারছিলাম না । তাকে তাই বললাম , আমার সিদ্ধান্ত আমি পরীক্ষার পর জানাবো । বলেই আর একবারও পিছনে না তাকিয়ে চলে এলাম । ফুফুর বাসায় ফিরে এলাম । ব্যাপারটা নিয়ে চিন্তা করলাম অনেক্ষন । রাত ১২টার দিকে নামিরার মেসেজ আসলো । সেখানে লেখা ছিলো "আমি অপেক্ষায় থাকবো ।" . . মেয়েটার পাগলামী দেখে মনে হলো তাত্‍ক্ষনাৎ হ্যা বলে দিই । বহু কষ্টে নিজেকে সামলে নিলাম ।



পরীক্ষার দিন এসে গেলো দেখতে দেখতে । পরীক্ষা দিতে বাসা থেকে বের হলাম । আকাশটা বেশ কালো । বৃষ্টি হবে বোধ হয় । অক্টোবর মাসে বৃষ্টি হওয়াটা অদ্ভুতই বটে । যাই হোক পরীক্ষাটা বেশ ভালই হলো । আমার সব পরিশ্রম সার্থক মনে হলো । অনেক দিন পর নিজকে টেনশন ফ্রি লাগছে । ঠিক তখনই বাসা থেকে ফোন আসলো । মা ফোন করে জানালেন , বাবা আর নেই । কাকতালীয় ভাবেই হোক আর প্রাকৃতিক ভাবেই হোক আকাশ প্রচন্ড শব্দে গর্জে উঠলো । বৃষ্টি নামলো ঝুপ করে ।



থমকে গেলো কর্মব্যাস্ত ঢাকা , থমকে গেল পথচারী , থমকে গেল আবহাওয়া আর সেই সাথে থমকে গেলাম আমি ।



(৬)



ওয়েটিং রুম এ বসে আছি । কাঁধে ব্যাগ, হাতে সেই ট্রাভেলার্স ব্যাগ । মানিব্যাগটা আজকে প্যান্টের পকেটেই আছে । সেটা হারানোর ভয় আজকে নেই । শেষ সম্বল তিনশো টাকা দিয়ে বাসের টিকেট জোগাড় করেছি । মোবাইলে ব্যালেন্স আছে মাত্র ৫ টাকা ।



মোবাইলে একটা মেসেজ টাইপ করছিলাম এতোক্ষন । মেসেজটা আরেকবার পড়লাম. . .



"নামিরা ।



কখনো কখনো একজন মানুষের অনুভূতিগুলো আর একজন মানুষের অনুভূতিগুলোর সাথে মিলে যায় । তাদের ধ্যান ধারনা , চিন্তা ভাবনা , সব প্রায় একই রকম হয় । কিন্তু তাদের পথ এক হয় না । বিপ্রতীপ কোণের নাম শুনেছো নিশ্চয়ই । যেই কোণের মাপ , আকার , আকৃতি সবই এক । শুধু তারা পরস্পরের বিপরীত ।



ঠিক তোমার আমার অবস্থানটাও বিপ্রতীপ কোণের মত । যাদের সব অনুভূতি, আবেগ, ইচ্ছা এবং আশা পরস্পর বিপরীতেই থেকে যায় ।



ভালো থেকো"



মেসেজের send অপশনে গিয়ে নামিরার নামটা খুঁজে বের করলাম । নামটার দিকে অনেক্ষন তাকিয়ে থাকলাম । মমতা আর ভালবাসায় ভরা কিছু স্মৃতি মনে পরলো । দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এলো বুক থেকে । send করে দিলাম মেসেজটা । Delevary report আসার পর সেট থেকে সিমটা খুলে নিলাম । তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুলের চাপ প্রয়োগ করে ভেঙে ফেললাম সেটাকে ।



উঠে দাড়ালাম । বাস ছাড়ার সময় হয়ে গেছে । বাসে উঠার জন্য মানুষের হুড়োহুড়ি নেই আজকে । বেশ শান্তভাবেই উঠতে পারলাম । একটু পর বাস চলতে আরম্ভ করলো ।



পিছনে রয়ে গেলো কর্মব্যাস্ত ঢাকা, বৃষ্টিভেজা আর রোদে পোড়া রাজপথ, কর্মমুখর মানুষ আর কিছু বিপ্রতীপ অনুভূতি ।



লেখকের কথা :-



গল্পটাতে অনেক কিছুই অসম্পূর্ন লাগতে পারে । যেমন প্রশ্ন উঠতে পারে যে ছেলেটা তারপর কি করলো ? সে কি ভার্সিটিতে টিকেছে ? সে কি নামিরার সাথে আর যোগাযোগ করেছে ?



ছেলেটার শেষ সিদ্ধান্তের ব্যাপারটা ব্যাখ্যা করা যায় এভাবে, একজন নিন্মমধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে সে । তার পরিবারের দায়িত্ব এখন তার উপর বর্তায় । যার ফলে তার ফিরে আসাটা হয়তো সম্ভব নয় । অন্যদিকে ফুফার দুর্ব্যাবহারের মাধ্যমে বোঝাতে চেয়েছিলাম ছেলেটার প্রতিদিনের দুর্ভোগের কথা । অনেক দিন পর গল্প লিখলাম । অনেক কিছুই ঝাপসা হয়ে গিয়েছে এতোদিনে । যাই হোক ভুল ত্রুটি ক্ষমাসুলভ দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি ।

ধন্যবাদ ।



-: উত্‍সর্গ :-



উত্‍সর্গ করলাম প্রিয় দাদাভাই জয়দা , প্রিয় শিহাব ভাই , রিক ভাই , নূহাপু , নিম্মিপু , প্রখ্যাত রাগ বিশেষজ্ঞ মেঘলা তাসনিম আপা , অনেক অনেক অনেক প্রিয় তৃপ্তিপু , প্রিয় নিশম ভাই , গুল্লুমুল্লু রিয়াপু , জানু আপু মেঘলা ফারজানা , প্রিয় ডাক্তারনি ও বিশিষ্ট থ্রেট স্পেশালিস্ট রিমু আপা আর অবশ্যই শ্রদ্ধেয় ও প্রিয় কবি নিরব ভাইকে ।



এই মানুষগুলো সব সময় আমাকে আগলে রেখেছেন । অনেকটা ঝড়ের মধ্যে বিপদে পরা পাখির ছানাকে যেভাবে মানুষ দু হাতের মাঝখানে আঁকড়ে ধরে রাখে , ঠিক সেভাবে । একটা সময় আমার দুঃখের অন্ত ছিলো না যে আমার কোন শ্রদ্ধেয় বড় ভাই নেই অথবা মিষ্টি প্রিয় বড় বোন নেই । আজকে সেই আফসোস মাঠে মারা গেছে ।



এই মানুষগুলো প্রত্যেকটা সময় , প্রত্যেকটা সুখ দুঃখের অনুভূতির সাথী ছিলেন আমার । ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না । তাদেরকে অনেক অনেক বেশি ভালবাসি । শুধু চাইবো তাদের সাথে আমার সর্ম্পকটা যেন সন্নিহিত কোণের মতো থাকে । যেখানে আমি একটা কোণ আর তারা আরেকটা কোণ । এবং যাদের উত্‍পত্তি একটা নিদিষ্ট বিন্দু থেকে । অর্থাৎ যে যেখানেই থাকি না কেন , আমাদের উত্‍স যেন একটাই থাকে । মাঝে মাঝে যখন অতীত স্মৃতি ঘাটতে ইচ্ছা হবে তখন যেন খেই হারিয়ে ফেলতে না হয় ।
৬টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×