ভাষ্কর্য নিষিদ্ধ করার আন্দোলন বা জেহাদ করার আগে ছবি ভিডিও নিষিদ্ধ করার জেহাদ চাই। এটা ঈমাণী দায়িত্ব ছবিকে নিষিদ্ধ করার। পাসপোর্ট এবং আই ডি কার্ড ছাড়া সব ধরনের ছবি ভিডিও নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারকে চাপ দিতে হবে কারন ৯২% মুসলমানের দেশে হারাম জিনিস থাকতে পারবে না। মূর্তি পুজা হারামের বিষয়ে যদি ৫ টা হাদিস থাকে, সেখানে ছবি হারামের ব্যাপার ৫০টা হাদিস আছে।
এই বিষয়টি বাস্তবায়নের জন্য নিম্ন লিখিত দাবি সমূহ পেশ করা হোল।
১) দেশের সকল ক্যামেরা ধংস করতে হবে কারন ক্যামেরা থাকলে, মুসলমানরা শয়তানের প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়ে ঈমাণ চূত হয়ে ছবি বা ভিডিও করতে পারে। আমরা ইতিমধ্যে দেখেছি সব আলেম হুজুররা শয়তানের প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়ে ছবি তুলছে এবং ওয়াজের ভিডিও পোস্ট করছে।
২) দেশে ক্যামেরা আমদানি বন্ধ এবং যে কোন ধরনের ক্যামেরার ব্যবসা নিষিদ্ধ করতে হবে।
৩) স্মার্টফোনে ক্যামেরা এপ্স নিষিদ্ধ করতে হবে।
৪) ফটো স্টুডিও গুলোকে বন্ধ বা ধংস করতে হবে, ভাষ্কর্য ধংস করার আগে।
৫) ফটোকপি মেশিন নিষিদ্ধ করতে হবে।
৬) আর্ট কলেজ চারুকলা নিষিদ্ধ করতে হবে।
৭) ক্যামেরা বহনকারিকে শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
এই সমস্ত কিছু নিষিদ্ধ না করার জন্য মুসলমান কাম মমিন আলেম হুজুররা শয়তানের প্ররোচনায় বিভ্রান্ত হয়ে ঈমাণ চুত হয়ে ধূমসে ছবি তুলছে এবং ওয়াজের ভিডিও বানাচ্ছে।
তাই আমাদের দাবি ভাষ্কর্য নিষিদ্ধ করার আগে সব ছবি ভিডিও নিষিদ্ধ করা হোক। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন খোদ আলেম হুজুরা শয়তানের প্ররোচনায় ঈমাণ চূত হয়ে, ছবি তুলছে এবংং ভিডিও করছে।
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৩০