somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মেলায় আসুন ব্লগারবন্ধুরা, আমার প্রথম উপন্যাস শহরনামা পাওয়া যাচ্ছে সৃজনশীল কথাসাহিত্যের দেশসেরা প্রকাশনা সংস্থা মাওলা ব্রাদার্সে

২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:২৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বইমেলা ২০২২ নানাভাবে আমাকে নতুন নতুন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এরকম নয় যে এই প্রথম বই প্রকাশ। আগে আরও ৬টা বই এসেছে। খুব ছোট একটা সার্কেলে তারা আলোচিত সমালোচিতও হয়েছে। কিন্তু ২০২২ এর অভিজ্ঞতা অন্য সব বছরের চে' ভিন্ন।

সোশ্যাল মিডিয়ার পৃষ্ঠা জুড়ে কেবল বইয়ের খবর। দেখে ভালো লাগে। বছর জুড়ে খাবারদাবার, শাড়ি, আর মেকআপ টিউটোরিয়াল দেখেছি। এই পোড়া সময়ে ছাপার হরফের বইপত্র নিয়ে চিন্তাভাবনা করে - এমন মানুষজন এখনও অবশিষ্ট আছে, দেখে প্রফুল্ল বোধ হয়।

প্রিয় ব্লগ পাঠক, মেলায় আসুন। আমার উপন্যাসটি সংগ্রহ করুন। এ বছরে প্রকাশিত ভালো কিছু সৃজনশীল উপন্যাসের একটি, আমার বই শহরনামা। দেশের প্রথিতযশা কবি সাহিত্যিকদের অনেকেই ভূয়সী প্রশংসা করেছেন আমার লেখনীর। সংগ্রহ করেছেন আমার বই। আফসোস, এই ব্লগে লম্বা একটা সময় দিলেও ব্লগারদের মধ্যে নিজের গ্রহণযোগ্যতা তৈরি করতে পারি নি। অনেকেই হয়তো আমার লেখা পড়েন, কিন্তু শুভানুধ্যায়ী বলতে যা বোঝায়, তাদের সংখ্যা হাতে গোনা। আমার নিজের চিন্তাভাবনার প্রতি অনড় অবস্থান এবং কাটা কাটাভাবে প্রকাশ হয়তো তার একটা কারন। তবুও, আশা রাখি যে খুব অল্প কিছুসংখ্যক ব্লগার হয়তো এখনও আছেন, যারা আমার চিন্তা, আমার প্যাশন, আমার কাজ পছন্দ করেন। তাদের উদ্দেশ্যে আমার রিকোয়েস্ট, আমার লেখা উপন্যাসটি সংগ্রহ করুন, পড়ুন। আজ যেখানে আমি দাঁড়িয়ে আছি, ঔপন্যাসিক হিসেবে, এখান থেকে, খোদা চান তো আর পেছনে হঠার সুযোগ নেই। শরীর সাপোর্ট করলে সামনেই এগুতে থাকবো কথাসাহিত্যিক হিসেবে, ইনশাআল্লাহ। বাংলা কথাসাহিত্যের জগতে আমার এই সমুখপানে যাত্রার সঙ্গী হোন। মানুষ সারাজীবন আকাঙ্ক্ষা করে শেষ বয়সে হয়তো মাওলা ব্রাদার্সের মতো একটা প্রকাশনা সংস্থা থেকে বই পাবলিশ করার সুযোগ পায়, অথবা পায় না। সেখানে আমার প্রথম উপন্যাস তারা প্রকাশ করে আমাকে কৃতজ্ঞতাপাশে আবদ্ধ করেছেন। আমার লেখনীর প্রতি তাদের ভরসার কারণেই। মাওলা থেকে শাহাদুজ্জামান সাহেবের প্রথম বই প্রকাশ পেয়েছে, শাহীন আখতার আপার প্রথম উপন্যাস প্রকাশ পেয়েছে, আহমদ ছফা, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, শহীদুল জহির, হাসান আজিজুল হক, সৈয়দ শামসুল হক, হুমায়ূন আহমেদ, মশিউল আলমসহ দেশের সব বরেণ্য কথাশিল্পীদের জীবনের সেরা গল্প - উপন্যাস - প্রবন্ধগ্রন্থসমূহ প্রকাশিত হয়েছে। এই আলোকিত লেখকদের শিবিরে আমিও সামিল হয়েছি, আমার প্রথম উপন্যাস নিয়ে।

এই ব্লগে দীর্ঘদিন ধরে লিখছি। অরিজিন্যাল লেখা শেয়ার করছি। এখন আমার প্রয়োজন আমার বই মানুষের হাতে পৌঁছানো। আমি সোশ্যাল মিডিয়া সেলিব্রেটি না। শিল্প - সাহিত্য - তত্ত্ব - দর্শন নিয়েই লিখেছি আজীবন। রইসুদ্দিন গংদের মতো আলোচনায় থাকার জন্যে খ্যামটা নৃত্য দেয়ার মতো রুচি হয় নি কখনো। পপ কালচার সেলিব্রেটি নই বলে আমার কাজ আড়ালে পড়ে রইবে এটা মানতে কষ্ট হয়। এই ব্লগে আমার হাতেগোনা যে কয়জন শুভানুধ্যায়ী আছেন, হয়তো এটাই পারফেক্ট সময়, আমার লেখার পাশে এসে দাঁড়াবার।

মাওলা ব্রাদার্স, প্যাভিলিয়ন ২৯। ঐতিহ্য, আর প্রথমা প্রকাশনার সন্নিকটে।
অর্ডার করতে পারেন মাওলা ব্রাদার্সের ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি - শহরনামা / মাওলা ব্রাদার্স ওয়েবসাইট

অর্ডার করতে পারেন মাওলাব্রাদার্সের ফেসবুক পেইজে - শহরনামা / ফেসবুক পেইজ - মাওলা ব্রাদার্স

অর্ডার করতে পারেন রকমারিতেও - শহরনামা / রকমারি

আমার উপন্যাসের ৭ম অধ্যায়, ম্যাডশেফের আফসানা থেকে কিছু অংশ তুলে দিচ্ছি -

"আমি কফির মগে চুমুক দিই। সঙ্গে স্যান্ডউইচে আলতো করে একটা কামড়...
আফসানাকে বলবার জন্যে একটা গল্প আমি বুকে বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছি বিগত দু'বছর। যে গল্পের শুরু অনেকগুলো দমবন্ধ করা রাতের প্রেক্ষাপটে, আফসানার সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবার পর কষ্টের যে রাতগুলি শেষ হতে চাইত না কখনো। ভালোবাসা হচ্ছে বাসায় ক্যাজুয়ালি পরা সেই ঢোলা, রঙচটা টিশার্টের মত, যাকে ন্যাকড়া হিসেবে ব্যবহার করার জন্য বাসার সবাই নিয়মিত তক্কে তক্কে থাকে। কিন্তু এ এমনি এক টিশার্ট, যেটা গায়ে না দিলে আপনার ঘুম হয় না। শুধু তাই নয়, ঘুমোবার আগে যে টিশার্টের বগলের ঘ্রাণও অন্তত একবার আপনাকে শুঁকতেই হবে। আমার এ গল্পের শুরু সেই আরামদায়ক,পরিচিতি টি শার্ট হারিয়ে ফেলার মাধ্যমে। আমার এ গল্পের এগিয়ে চলা সম্পূর্ণ অপ্রস্তুত অবস্থায় খরস্রোতা নদীতে পড়ে গিয়ে খড়কুটো আঁকড়ে ধরার মত একে ওকে আঁকড়ে ধরে নতুন করে বেঁচে ওঠার স্বপ্ন দেখার মধ্য দিয়ে। আমার এ গল্পের পরিপুষ্টতা আফসানার সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীন প্রতিটি সন্ধ্যায় ধানমণ্ডির অলিগলিতে জন্ম নেয়া সহস্র স্মৃতির পাতায় আমার একাকী হেঁটে বেড়াবার মধ্য দিয়ে। আমার এ গল্প, আমাদের সম্পর্কের বসন্তকাল পরবর্তী এক আচানক শৈত্যের আগমন নিয়ে, যদিও প্রকৃতির নিয়মে বসন্তের পর শীত আসে না কখনো।
.
আমার আফসানাকে বলতে ইচ্ছে করে যে, গত দু'বছরে পৃথিবীর অনেক কিছু বদলে গেছে। পদ্মা সেতুর দশটি পিলারের জন্যে নতুন ষাটখানা পাইল করা হয়ে গেছে, ঢাকা শহরের অর্ধেক রাস্তা মেট্রোরেলের নির্মাণকাজে দখল হয়ে গেছে, বাংলাদেশের জিডিপি বেড়ে সাত শতাংশের ঘরে চলে এসেছে, ট্রাম্প আর একটু হলে মেক্সিকো আর অ্যামেরিকার সীমান্তে একটা দেয়াল প্রায় তুলেই ফেলেছিল, ডেনেরিস টার্গারিয়ানের আর আয়রন থ্রোনের মালকিন হওয়া হয় নি, এদিকে টেকআউটের চিকেন সুপ্রিম বার্গারের দাম বেড়ে গিয়েছে প্রায় একশো টাকা। পৃথিবীর বয়স দু'বছর বেড়ে গেছে, কিন্তু আমার পৃথিবী একদম স্থবির হয়ে আছে গত দু'বছর ধরে।
.
আমার আফসানাকে জানাতে ইচ্ছা করে যে, মানুষ চাইলে কানের এয়ারফোনে কোডালাইন ব্যান্ডের 'অল আই ওয়ান্ট' গানটা ছেড়ে দিয়ে টানা এক হাজার তিনশো ছেষট্টি বার শুনতে পারে, তারপর তার মোবাইল বন্ধ হয়ে যায় ব্যাটারি শূন্য অবস্থায়। আমার আফসানাকে বলতে ইচ্ছে করে যে, চাইলে একজন মানুষ তার অতীতের স্মৃতিকে আঁকড়ে ধরেই বেঁচে থাকতে পারে। চাইলে সে একা একাই ঘুরে বেড়াতে পারে এমন সব রেস্তোরায়, যেখানে সে তার পছন্দের মানুষটির সাথে আগে মিট করত, কফি খেত, আড্ডা দিত, স্মুচ করত। আমার আফসানাকে জানাতে ইচ্ছে করে যে ধানমণ্ডির রেস্তোরাগুলোতে সাধারণত এক মগ কফি অর্ডার দিয়ে মগ হাতে বসে থাকা যায় গড়ে একঘণ্টা সাইত্রিশ মিনিট, তারপর ওয়েটার এসে টেবিল খালি করে দিতে রিকোয়েস্ট করে। আমার আফসানাকে বলতে ইচ্ছে করে যে, আমাদের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবার পর, গত দু' বছর ধরে প্রায় প্রতিদিন বিকেলে বা সন্ধ্যায় আমি ধানমণ্ডির বিভিন্ন রেস্টুরেন্টে গিয়ে এক কাপ কফি হাতে গড়ে একঘণ্টা সাইত্রিশ মিনিট বসে থাকতাম এই আশায় যে - হয়তো ও একবারের জন্য, ভুল করে হলেও ঢুকে পড়বে সে রেস্তোরায়। নিতান্ত অপরিকল্পিতভাবে, এবং অনিচ্ছার সাথে আমাদের দু'জনের দু'চোখ মিলিত হবে আরও একবার। খুব অস্বস্তির সঙ্গে তখন হয়তো আর একবার আমরা কুশল বিনিময় করবো। হয়তো আমি আর একবার রিক্স নেবো। ও বিরক্ত হবে, আমাকে ঠেলে সরিয়ে দিয়ে এগিয়ে যেতে চাইবে, কিন্তু আমি আফসানার পিছু পিছু হেঁটে হলেও স্মরণ করিয়ে দেবো যে ... যে - ভুল মানুষের সাথে আছো তুমি! দেখবে, তোমাকেও একদিন ক্যাচার ইন দা রাইয়ের মূল চরিত্র হোল্ডেন ক'ফিল্ডের মত মানুষকে জিজ্ঞেস করে বেড়াতে হবে শীতের মৌসুমে পার্কের হাঁসগুলো কোথায় হারিয়ে যায়।
.
আমার আফসানাকে বলতে ইচ্ছে করে যে গত দু'বছর যাদের সাথে আমার পরিচয় হয়েছে, ঘনিষ্ঠতা হয়েছে, তাদের প্রত্যেকের মধ্যে আমি তোমাকে খুঁজেছি। আমার মুখে তোমার গল্প শুনতে শুনতে তাদের অনেকেই ত্যক্ত বিরক্ত হয়ে চলে গেছে। আবার কেউ কেউ তোমার প্রতি আমার প্রবল অনুরাগে এতোটা প্রভাবিত হয়েছে যে সে বা তারা একদম তোমার মতই সাজবার, আচরণ করবার চেষ্টা শুরু করে। তারপর আর তাদের সঙ্গে আমার পক্ষে যোগাযোগ রাখা সম্ভব হয় নি। কেউ কারো জায়গা দখল করতে পারে না পৃথিবীতে। সবাইকে নিজের স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে জায়গা করে নিতে হয় অন্যের মনে, অন্যের জীবনে। সন্দেহ নেই যে এই পৃথিবীতে এখনো প্রচণ্ড ব্যক্তিস্বাতন্ত্রে ভরপুর অসংখ্য নারী আছে, কিন্তু আফসোসের ব্যাপার, এমন কারো সাথে আমার গত দু'বছরে দেখা হয় নি। হয়তো হবে কখনো, ভবিষ্যতে। ব্যক্তিত্বের ধাক্কায় তোমার স্মৃতিকে কোনঠাসা করার মতো কাউকে পেয়ে যাবো একদিন। কিন্তু এই শহরে সেটা আর হবে না। কারণ, বাতাসের সঙ্গে এই বক্সিং ম্যাচ চালিয়ে যাওয়া আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছে না। আজ দু' বছর ধরে তোমার স্মৃতির সাথে প্রবল লড়াই আর ধ্বস্তাধস্তির পর শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের আশা বাদ দিয়ে আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি ঢাকা শহর ছাড়বার।
.
দিনে কিংবা রাতে, যখনি আমি এই শহরের রাস্তায় বের হই, আমার মনে পড়ে যে এই সমস্ত রাস্তার ওপর দিয়েই তুমি আর আমি হেঁটে বেড়িয়েছি একদিন, পৃথিবীর আদিমতম মানব - মানবীর মতো, প্রতিনিয়ত একে অপরকে নতুন করে আবিষ্কারের আনন্দে ডুবে থেকে। বাড়ি থেকে বের হওয়া মাত্র চোখের সামনে তোমার স্মৃতি বিজড়িত এসব সড়ক - সটান শুয়ে থাকবে আমার সামনে, আমি স্পষ্ট দেখতে পাবো যে রাস্তার ঐ প্রান্তে তুমি দাঁড়িয়ে আছো, অথচ আমি যতই অগ্রসর হবো তোমার দিকে - আমাদের মধ্যের দূরত্বও সমানুপাতিক হারে বেড়েই চলবে, এবং এভাবে আমি কখনোই তোমাকে ছুঁয়ে দেখতে পারবো না, কখনোই তোমার নাগাল পাবো না - দিনের পর দিন, রাতের পর রাত ... এভাবে বেঁচে থাকা যায়? এভাবে বুকভরে স্বস্তির নিঃশ্বাস নেয়া যায়? প্রতিদিন আমি টের পাই, এই বিস্তীর্ণ শহর আমার জন্যে খুব দ্রুত সংকীর্ণ হয়ে আসছে। আমাকে চেপে ধরছে চারদিক থেকে।"
.


আমার উপন্যাস শহরনামার প্রেক্ষাপট ১৯৯০ থেকে ২০১৮ সালের ঢাকা। নব্বইয়ের দশক বলতে যেমন একটা রোম্যান্টিসিজম কাজ করে আমাদের মধ্যে, নব্বইয়ের সময় , সম্পর্ক , টিভি অ্যাড , নাটক , জীবনযাত্রা - সে সময় থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত, ঢাকা শহরে মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের রসায়নগুলো যেভাবে আবর্তিত পরিবর্তিত হল, তা ধরার চেষ্টা করা হয়েছে এই উপন্যাসে। শহরনামার প্রটাগনিস্ট আছির মাহমুদ ঢাকা শহর ছেড়ে চলে যাবে, চাকরি নিয়ে সুনামগঞ্জে। ঢাকা শহরে তার শেষদিনে সে সিদ্ধান্ত নেয় তার পছন্দের কিছু মানুষের সঙ্গে শেষ দেখা করে যাবার। এই শেষ দেখার প্রেক্ষিতে একের পর এক ফ্ল্যাশব্যাকে স্পষ্ট হয়ে উঠতে থাকে ঢাকা শহরে তার খাপ খাইয়ে নিতে চেষ্টায় রত দুর্বিষহ, কিন্তু মায়াময় জীবন। শেষমেশ মাহমুদ কি পারে, ঢাকা শহর ছেড়ে যেতে? তার ফয়সালা হয় শেষরাতে, বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ব্রিটিশ আমলের এক নোনাধরা হাভেলি ঘুঙ্গুরমহলে।




ছবিঃ কবি পিয়াস মজিদ ভাইয়ের সঙ্গে, মাওলা ব্রাদার্সের স্টলে


ছবিঃ আমার কলিগ, এবং ঢাবির ইংরেজি বিভাগের কতিপয় সিনিয়র অ্যালামনাসদের সঙ্গে, আমার বই হাতে, মাওলা ব্রাদার্সের স্টলে


ছবিঃ মাওলা ব্রাদার্সের স্টলে, বই প্রকাশের অভিজ্ঞতা নিয়ে সাক্ষাৎকার দেয়ার সময়। আমার পাশে আমার সহধর্মিণী।


ছবিঃ বিশ্বসাহিত্যকেন্দ্রের কতিপয় বান্ধবের সঙ্গে, আমার বই হাতে, মাওলা ব্রাদার্সের স্টলে
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২২ সকাল ১১:৪৮
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ধর্ম ও বিজ্ঞান

লিখেছেন এমএলজি, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ ভোর ৪:২৪

করোনার (COVID) শুরুর দিকে আমি দেশবাসীর কাছে উদাত্ত আহবান জানিয়ে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম, যা শেয়ার হয়েছিল প্রায় ৩ হাজারবার। জীবন বাঁচাতে মরিয়া পাঠকবৃন্দ আশা করেছিলেন এ পোস্ট শেয়ারে কেউ একজন... ...বাকিটুকু পড়ুন

তালগোল

লিখেছেন বাকপ্রবাস, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:৩৫


তু‌মি যাও চ‌লে
আ‌মি যাই গ‌লে
চ‌লে যায় ঋতু, শীত গ্রীষ্ম বর্ষা
রাত ফু‌রা‌লেই দি‌নের আ‌লোয় ফর্সা
ঘু‌রেঘু‌রে ফি‌রে‌তো আ‌সে, আ‌সে‌তো ফি‌রে
তু‌মি চ‌লে যাও, তু‌মি চ‌লে যাও, আমা‌কে ঘি‌রে
জড়ায়ে মোহ বাতা‌সে ম‌দির ঘ্রাণ,... ...বাকিটুকু পড়ুন

মা

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৩


মায়াবী রাতের চাঁদনী আলো
কিছুই যে আর লাগে না ভালো,
হারিয়ে গেছে মনের আলো
আধার ঘেরা এই মনটা কালো,
মা যেদিন তুই চলে গেলি , আমায় রেখে ওই অন্য পারে।

অন্য... ...বাকিটুকু পড়ুন

কপি করা পোস্ট নিজের নামে চালিয়েও অস্বীকার করলো ব্লগার গেছে দাদা।

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮



একটা পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আগে থেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। পোস্টটিতে মদ্য পান নিয়ে কবি মির্জা গালিব, কবি আল্লামা ইকবাল, কবি আহমদ ফারাজ, কবি ওয়াসি এবং কবি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ভারতকে জানতে হবে কোথায় তার থামতে হবে

লিখেছেন আরেফিন৩৩৬, ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৫


ইন্ডিয়াকে স্বপ্ন দেখানো ব্যাক্তিটি একজন মুসলমান এবং উদার চিন্তার ব্যাক্তি তিনি হলেন এপিজে আবুল কালাম। সেই স্বপ্নের উপর ভর করে দেশটি এত বেপরোয়া হবে কেউ চিন্তা করেনি। উনি দেখিয়েছেন ভারত... ...বাকিটুকু পড়ুন

×