ঘুরে ফিরে শূন্যঘরে আবার সেই অনাসৃষ্টি!
হাঁজামাজা পুকুর; তাও তাতে জল ছিলো
মাছ সাঁতার কাটতে না পারুক, প্রয়োজনের
অক্সিজেন সরবারাহটুকু অন্তত ছিলো।
বিষণ্ন চোখের ঘোর লাগা চাহনীতে মধুচন্দ্রিমা,
অমাবশ্যা, চাঁদের বিষণ্ণ কথন আর মেঘের পরে
মখমলের দিনের আবহ সঙ্গীত। সুখের বানে
সুখ ভেষে যায়, উপমার বারাবারি ব্যবহার কিংবা
উপমা প্রয়োগের বারাবারি ধরনের সুখের সাগরে-
সুখপাখি, এখন তোমার তন্দ্রায় সুর হারা সুর কি আর বাঁজে
স্বপ্নোঘোরে সুখের ছবি কি আর আঁকে?
দশদিগন্ত জুড়ে রঙধনু আচরে রং খুঁজে ফিরি।
টালমাটাল গোধূলীবেলায় নীড়ের সন্ধানে ডাহুক,
আপন ডেরা হারিয়ে সে আজ পরিজাত_কর্ণকুহরে
আবেশি সুরে কুহকীর ফেলে আসা ডাক, কথোপকথন
বাতাসে কেবলই তাদের ধ্বনি-প্রতিধ্বনি!
ফেরার পথে সৃতি চিহ্ন বলতে পাথর কেটে বানানো মূর্তি
ক্ষয় আছে জীবন নেই, রঙ আছে আলোকছটা নেই
অদ্ভুত শূন্যতায় শূন্যঘরে কেবলি অনাসৃষ্টি।।
বিঃদ্রঃ অনেক দিন পর কবিতা লিখতে পারলাম !
ছবি - গুগল মামা ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



