অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।
পৌরসভা নির্বাচন
প্রথমবারের মত ভোটকেন্দ্রে আসছি। তাও আবার নট অনলি ভোটার, বাট অলসো পোলিং এজেন্ট হিসেবে। সেই সুবাদে জঘন্যতম একটা অভিজ্ঞতার শিকার হইছি।
এতোদিন শুধু ৫ই জানুয়ারি, সিটি করপোরেশন নির্বাচন এগুলার রুপকথা শুনসি। আজকে রুপকথার বাস্তব রুপ দেখলাম।
৮ টায় ভোট শুরু হইছে। ১১ টা বাজতে না বাজতেই খেল শুরু হয়ে গেছে। কেউ আর চেয়ারম্যান পদের ভোটটা দিতে পারে নাই। ভোট না দিতে পারা মানুষগুলার রাগ, ক্ষোভ, হতাশা চোখের সামনে দেখছি। কিছু করার ছিল না কারো। দুয়েকজন ভোট গ্রহনকারী প্রতিবাদ করার ব্যার্থ চেষ্টা করলেও জানের মায়ায় মুখ বুজে সহ্য করলো। পুলিশও তখন বরাবরের মত বাংলা ছবির পুলিশদের দায়িত্ব পালন করলো।
এই হল আমাদের গনতন্ত্রের দৃশ্য। গনতন্ত্রের মানসকন্যার গনতন্ত্র রক্ষার নমুনা। কে চাইছিল এই বালের গনতন্ত্র? এর চাইতে মধ্যযুগীয় রাজতন্ত্র ঢের ভাল ছিল। অন্তত অভিনয় করা হতো না। মানুষরে কষ্ট করে ভোট কেন্দ্রে এসে হতাশচোখে ফিরে যেতে হত না।
অহ, জীবনের প্রথম ভোটটা আর দেয়া হয়নি
# আমার_ভোট_তারা_দিবে_যাকে_খুশি_ত
াকে_দিবে
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
