somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

“বই রিভিউ যেভাবে লিখবো”

০৫ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ৯:৪১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



এটা কাউকে শেখানোর জন্য লিখি নি। শুধুমাত্র ব্যক্তিগত ধারণা শেয়ার করেছি।

বই রিভিউ লেখার জন্য প্রকৃতপক্ষে কোন ব্যাকরণ নেই। তবে কিছু নিয়ম মেনে লিখলে রিভিউটা সকলের জন্য পড়া ও বোঝা সহজ হয় এবং সাজানো- গোছানো হয়।

শুরুতে বইয়ের একটা ছবি দিতে পারেন। এরপর শুরু করতে পারেন আপনার পছন্দমত উক্তি বা বই সম্পর্কে কোন তথ্য দিয়ে।এটা ঠিক কোন অনুষ্ঠান শুরু করার আগে সম্ভাষণ বা বইয়ের ভুমিকার সাথে তুলনা করা যেতে পারে। তারপর প্রথমে বইয়ের ও লেখকের নাম দিতে হবে

বইয়ের নামঃ
লেখকের নামঃ

এরপর সেটি কোন ঘরানার(Genre) তা উল্লেখ করা জরুরি। কারণ এর মাধ্যমে পাঠকরা বুঝতে পারে তারা যেই লেখকের বই সম্পর্কে রিভিউ পড়তে যাচ্ছেন সেটি রহস্য, নাকি রোম্যান্টিক নাকি ফ্যান্টাসি নাকি শিশুতোষ নাকি কথাসাহিত্য । তার মানে বইয়ের ও লেখকের নামের পর আসবে,

ঘরানারঃ

এরপর যেটা দেওয়া যায় সেটি হল রেটিং। রেটিং এর নাম্বার দেখে পাঠকরা সহজেই বুঝতে পারবেন বইটা কতটা জনপ্রিয়। এর মাধ্যমে পাঠকদের মনে বই সম্পর্কে সুন্দরভাবে আগ্রহ তৈরি করা সম্ভব। বাংলা বইয়ের ক্ষেত্রে বই রেটিং এর কোন ওয়েবসাইট নেই। তবে ইংরেজি বইয়ের গুডরিডস্‌ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েবসাইট রয়েছে। তাই ইংরেজি বইয়ের ক্ষেত্রে সেখান থেকে রেটিং লিঙ্ক সহ দেওয়া যেতে পারে। বাংলা বইয়ের ক্ষেত্রে নিজস্ব রেটিং ব্যবহার করা ছাড়া উপায় নাই। ইংরেজি বইয়ের ক্ষেত্রেও নিজস্ব রেটিং দেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে “ব্যক্তিগত রেটিং” এই কথাটা উল্লেখ করা উচিত। তাহলে আমরা পরবর্তী পয়েন্ট পেলাম,

রেটিং/ ব্যক্তিগত রেটিং:

এরপর আমরা দিব রিভিউ। রিভিউতে যদি পুরাপুরি ফ্লাপের লেখা হুবহু তুলে দেই তবে সেটাকে বলা হবে প্রিভিউ। তাই রিভিউ না প্রিভিউ তা এখানে শুরুতেই বলে দেওয়া ভাল। রিভিউ লেখার সময় সম্পূর্ণ কাহিনী তুলে দেওয়া উচিৎ না। এতে পাঠকের ঐ বই সম্পর্কে আগ্রহ কমে যাবে। যদি দিতেই হয় তবে সবার উপরে তা লিখে দেবেন। যেমন, spoiler alart. রিভিউ লেখার সময় মাথায় রাখবেন যে আপনি পুরা কাহিনী লিখছেন না, লিখছেন কাহিনীর সারমর্ম। তাই তা যত ছোট আর তথ্যসমৃদ্ধ হয় তা ততই পাঠকের কাছে ভাল লাগবে। লিখতে হবে যথেষ্ট রহস্যময়টা নিয়ে যাতে পাঠকদের মনে বইটা সম্পর্কে আগ্রহ সৃষ্টি হয়। যদি রিভিউ পড়ে পাঠকের মনে আগ্রহই তৈরি না হয় তবে সেই বুঝতে হবে রিভিউ আসলে রিভিউই হয় নি।

রিভিউয়ের পরে বই সম্পর্কে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত উদ্ধৃতি দেওয়া যেতে পারে। দিতে পারলে সেটা প্লাস পয়েন্ট কিন্তু না দিতে পারলেও বিশেষ কোন ক্ষতি নেই।

পত্রিকার উদ্ধৃতিঃ

এরপর দিতে হবে লেখক পরিচিতি। লেখকের জন্ম-মৃত্যু, পড়াশুনা, পেশা, আর কি কি বই লিখেছেন, কতটা জনপ্রিয়, এখন কি করছেন, সামনে আর কি লেখা আসবে ইত্যাদি তথ্য দেওয়া যেতে পারে।

লেখক পরিচিতিঃ

বইটি যদি অনূদিত হয় তবে লেখকের পরিচিতির পর অনুবাদকের পরিচিতি দেওয়া যেতে পারে।

অনুবাদকের পরিচিতিঃ

এরপর বইটি সম্পর্কে একনজরে কিছু তথ্য দিতে হবে।

ক্যাটাগরিঃ বইটি অনুবাদকৃত নাকি মূল তা লিখতে হবে।
বইয়ের নামঃ
লেখকের নামঃ
অনুবাদকের নামঃ (অনুবাদিত হলে)

প্রকাশনীঃ কোন প্রকাশনী থেকে বের হয়েছে তা উল্লেখ করতে হবে।

পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ পৃষ্ঠা সংখ্যা উল্লেখ করলে পাঠক বইয়ের আকার আর ব্যাপ্তি সম্পর্কে ধারনা পাবে।

মূল্যঃ এটা উল্লেখ করা জরুরি। কেননা এর মাধ্যমে পাঠক বুঝতে পারবেন বইটি তার বাজেটের মধ্যে কিনা বা কত টাকা লাগবে তা জানলে কিনতে যাওয়ার আগে প্রস্তুতি নিয়ে যেতে পারবেন।

প্রাপ্তিস্থানঃ অনলাইন প্রাপ্তিস্থানের লিঙ্ক দেওয়া যেতে পারে আর সম্ভাব্য প্রাপ্তিস্থানের ঠিকানা দিলে পাঠকদের ভোগান্তি কম হয়।

উইকিপিডিয়া লিঙ্কঃ এরপর বই সম্পর্কে উইকিপিডিয়ায় কোন নিবন্ধ থাকলে সেটার লিঙ্ক দিয়ে দেওয়া যেতে পারে।

মূল বইয়ের ওয়েবসাইটঃ মূল বইয়ের কোন ওয়েবসাইট থাকলে সেটার লিঙ্ক উল্লেখ করা যেতে পারে।

লেখকের ওয়েবসাইটঃ লেখকের ওয়েবসাইট আর সোশ্যাল সাইটের লিঙ্ক দেওয়া যেতে পারে।

সফটকপির লিঙ্কঃ বইয়ের কোন সফট কপির লিঙ্ক পাওয়া গেলে দিতে পারেন।

ব্যক্তিগত মতামতঃ সবশেষে বই সম্পর্কে আপনার দিয়ে শেষ করতে পারেন।

একনজরে রিভিউ লেখার ফর্মটিঃ

বইয়ের নামঃ
লেখকের নামঃ
ঘরানারঃ
রেটিং/ ব্যক্তিগত রেটিংঃ
রিভিউ/প্রিভিউঃ
পত্রিকার উদ্ধৃতিঃ(Optional)
লেখক পরিচিতিঃ
অনুবাদকের পরিচিতিঃ(যদি অনুবাদিত হয় সেক্ষেত্রে)(Optional)
ক্যাটাগরিঃ
লেখকঃ
অনুবাদকঃ (যদি অনুবাদিত হয় সেক্ষেত্রে)
প্রকাশনীঃ
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ
অধ্যায়ঃ (যদি থাকে)
মূল্যঃ
অনলাইন প্রাপ্তিস্থানঃ (যদি থাকে)
প্রাপ্তিস্থানঃ
উইকিপিডিয়া লিঙ্কঃ যদি থাকে (Optional)
বইয়ের ওয়েবসাইটঃ যদি থাকে (Optional)
লেখকের ওয়েবসাইটঃ যদি থাকে (Optional)
সোশ্যাল সাইটঃ যদি থাকে (Optional)
সফট কপির লিঙ্কঃ যদি পাওয়া যায়(Optional)
ব্যক্তিগত মতামতঃ (Optional)


সবশেষে একটি কথা, শুরুতেই বলেছি বই রিভিউয়ের কোন ব্যাকরণ নেই। আমি যা দিয়েছি তা একান্তই আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে দিয়েছি। যেভাবেই লিখুন না কেন তাতে যেন প্রান থাকে, পাঠকরা যেন রিভিউটা পড়ে বইটা পড়তে আগ্রহ বোধ করে।

বই পড়ুন, অন্যকেও পড়তে উৎসাহিত করুন।

ধন্যবাদ।

একটি মডেল রিভিউঃ


“সাহিত্য জগতে ম্যাথিউ পার্ল এক নতুন উজ্জ্বল তারকা-বুদ্ধিবৃত্তিক, উদ্ভাবনী এবং অসম্ভব প্রতিভাবান একজন লেখক। কৌতূহলোদ্দীপক প্লট, ক্লাসিক্যাল থিম আর পাণ্ডিত্যপূর্ণ সব চরিত্র... পছন্দ না ক’রে উপায় আছে?”

- ড্যান ব্রাউন, সাড়া জাগানো দ্য দা ভিঞ্চি কোড,ডিজিটাল ফরট্রেস,আঞ্জেল’স এন্ড ডেমনস,দ্য লস্ট সিম্বল, ডিসেপশন’স পয়েন্ট, ইনফার্নো-এর লেখক।
সুতরাং বুঝতেই পারছেন বইটা কেমন হবে।

বইয়ের নামঃ দান্তে ক্লাব
লেখকঃ ম্যাথিউ পার্ল
ঘরানার: কথাসাহিত্য, সাসপেন্স, রহস্য

মূল বইয়ের রেটিং
goodreads> 3.37 (rating details-27,014 ratings , 1,828 reviews )
Goodreads


ঘটনা শুরু হয় শান্তশিষ্ট বোস্টন শহর থেকে। সেখানে বছরে ২-১ খুন সাধারন ঘটনা। কোন কোন সময় সারাবছরই রক্তপাতহীনভাবে কেটে যায়।খুন হলে নিতান্তই নিম্নশ্রেণীর মানুষদের হয়। সুতরাং সেগুলো ধাতে না ধরলেও হয়। কিন্তু বলা নেই কওয়া নেই খুন হয়ে গেল ম্যাসাচুসেটস্‌ আদালতের সর্বোচ্চ পদস্থ ব্যক্তি!খুন হওয়ার ৪দিন পর উদ্ধার হয় তার পোকায় খাওয়া বীভৎস লাশ। নড়েচড়ে বসতে বাধ্য হল শান্ত শহরটি। গৃহযুদ্ধের বিভীষিকায় হাজার হাজার মানুষের মৃত্যুর পর শোক শেষ হতে না হতেই বোস্টন শহরে এ কি ধরনের ভয়ঙ্কর হত্যাকাণ্ড শুরু হল? হত্যাগুলো যেমন অভিনব তেমনি বীভৎস।আর লক্ষ্যবস্তুগুলো সব শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিরা। ক্রমশ স্পষ্ট হতে থাকে সবগুলো হত্যাকাণ্ডই মহাকবি দান্তের ইনফার্নো’র অনুপ্রেরণায় করা হয়েছে। মারাত্মক এক ঝুঁকির মধ্যে পড়ে যায় দান্তের সাহিত্যকর্ম। অদৃশ্য সেই সিরিয়াল খুনিটা কে আর কেনই বা সে এসব করছে সেই রহস্যের সমাধান করতে এগিয়ে এলেন হারভার্ড কেন্দ্রিক দান্তে ক্লাবের কয়েকজন পণ্ডিত ব্যক্তি এবং বিখ্যাত কবি লংফেলো ।এই রহস্যের জট খুলতে নেমে তারা নেমে পড়েন এক অভিযানে। কে খুন করছে, আর কেনই বা করছে, সেই প্রশ্নের জবাব পাবার জন্যে মরিয়া হয়ে ওঠেন তারা। কারণ খুনি ধরা না পড়লে চিরকালের জন্য ধ্বংস হয়ে যেতে পারে মহাকবি দান্তের সাহিত্যকর্ম।সেই সাথে তাজা কয়েকটি প্রান। তাই খুনিকে যে ধরতেই হবে।

পাতায় পাতায় বাঁক আর রহস্যে ভরা ৩৯৮ পৃষ্ঠা আর ২১ অধ্যায়ের ৪০টিরও বেশি ভাষায় অনূদিত এই বইটি হতে পারে আপনার নতুন এক রহস্যময় অভিজ্ঞতা।

পত্রিকার উদ্ধৃতি>

“ সম্পূর্ণ নতুন ধরনের এক থৃলার সাহিত্য... সেই সাথে রয়েছে বুদ্ধিবৃত্তিক স্ফুলিঙ্গ”
- দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমস

“এটা লেখকের প্রথম উপন্যাস!... বিশ্বাসই করা যায় না।”

- সান ফ্রান্সিসকো ক্রনিক্যাল্‌স

“একটি স্বর্গীয় রহস্য।”
-পিপল ম্যাগাজিন

লেখক পরিচিতিঃ ১৯৭৫ সালে জন্ম নেওয়া ম্যাথিউ পার্ল হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি থেকে ১৯৯৭ সালে ইংরেজি ও আমেরিকান সাহিত্যে সম্মানজনক “ সুমা কাম লদ” ডিগ্রি লাভ করেন। পরে ২০০০ সালে ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনের উপর উচ্চতর ডিগ্রি নেন। তিনি আমেরিকার “দান্তে সোসাইটি” থেকে ১৯৯৮ সালে লেখালেখি ও গবেষণা কর্মের জন্য সম্মানজনক “দান্তে প্রাইজ” লাভ করেছেন।তার প্রথম উপন্যাস “দান্তে ক্লাব” তাকে জনপ্রিয়তার সাথে সাথে উল্লেখযোগ্য লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এগডার এ্যালান পো’র মৃত্যু রহস্য নিয়ে তার দ্বিতীয় লেখা “দ্য পো শ্যাডো” তাকে দ্বিতীয়বারের মত আলোচনায় নিয়ে আসে। এ পর্যন্ত তার পাঁচটি বই বের হয়েছে... The Dante Club(2003), The Poe Shadow(2006), The Last Dickens(2009), The Professor's Assassin(2011) The Technologists(2012)

২০০৭ সালে তার ক্যান্সার ধরা পড়লে বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট করা হয়। বর্তমানে তিনি বহাল তবিয়তে আছেন।

অতিসম্প্রতি বোস্টন ম্যাগাজিন তাকে ২০১৩ সালের সেরা লেখক হিসেবে ঘোষণা করেছে। এছাড়া তার সর্বশেষ বই The Technologists(2012) ম্যাসাচুসেটস্‌ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।
The Independent (UK) পত্রিকা The Technologists সম্পর্কে বলেছে, "This historical thriller makes us feel the romance of vast and powerful machines."

অনুবাদক পরিচিতিঃ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন-এর জন্ম ঢাকায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলা ইন্সটিটিউটে এক বছর পড়াশুনা করলেও পরে গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে মাস্টার্স করেন। সাড়া জাগানো বেশ কিছু বইয়ের অনুবাদের সাথে সাথে বেশ কয়েকটি সাড়া জাগানো মৌলিক থৃলারও লিখেছেন। মেডুসা কানেকশন, নেমেসিস, কন্ট্রাক্ট, নেক্সাস,কনফেশন,জাল তার কয়েকটি জনপ্রিয় বই। বিগত বইমেলায় প্রকাশিত থ্রিলার "১৯৫২" দারুণ সাড়া জাগিয়েছে।

ক্যাটাগরিঃ অনুবাদ
মূল লেখকঃ ম্যাথিউ পার্ল
অনুবাদকঃ মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন
প্রকাশনীঃ বাতিঘর প্রকাশনী
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩৯৮
অধ্যায়ঃ ২১
মূল্যঃ ৩০০ টাকা
রকমারি থেকে কিনতে পারেন> রকমারি লিঙ্ক

তবে আমি বলব নিতান্ত অপারাগ না হলেই কেবল রকমারি থেকে কিনিয়েন। কেননা বাহিরে এর চেয়ে কম দামে কিনতে পারবেন।

উইকিপিডিয়া থেকে রিভিউ পড়ে নিতে পারেন> উইকিপিডিয়া লিঙ্ক

পাঠকদের মূল বইয়ের(ইংরেজি) রিভিউ পাবেন এখানে> click thik link

ম্যাথিউ পার্লের অফিসিয়াল সাইটঃ click this link

ফেসবুক পেজঃ click this link


মূল বইয়ের পিডিএফ লিঙ্ক> click this link

(আমি আমি বলবো অনুবাদককে তার প্রাপ্য মজুরি দিন বইটার হার্ড কপি কিনে। পিডিএফ কেবল দুষ্প্রাপ্য বইয়েরই করা উচিত।নয় কি?)

বাংলা বইয়ের জন্য এতো তথ্য পাওয়া সম্ভব নয়। তাই একটি বাংলা বইয়ের রিভিউ পড়তে পারেন>
মুহাম্মদ জাফর ইকবালের "আমি তপু"

শুরুতেই বলেছি এটা আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে লেখা। কোন পাঠ্যবই থেকে লেখা নয়। তাই, এই নিয়মেই লিখতে হবে, অন্য কোন নিয়মে বা ব্যক্তিগত ইচ্ছামতো লেখা যাবে না এমন কোন বিষয় নেই। যেভাবেই লিখুন না কেন, লেখায় যেন প্রান থাকে।

যদি পড়ে একটুকুও ভাল লাগে আর উপকার হয় তবে তবেই আমার কষ্টটা সার্থক মনে করব।

এই বিষয়ে আরজুপনি আপুর লেখা পড়তে পারেন > ♣কিভাবে করবেন বই রিভিউ ♣

এছাড়াও
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই এর লেখা পড়তে পারেন > নবীন লেখকলেখিকাদের জন্য :: কীভাবে বই বের করবেন
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৪
১১টি মন্তব্য ৯টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

একাত্তরের সংগ্রামী জনতার স্লুইস গেট আক্রমণ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২১


(ছবির লাল দাগ দেয়া জায়গাটিতে গর্ত করা হয়েছিল)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

২৩শে এপ্রিল পাক সেনারা ফুলছড়ি থানা দখল করে। পাক সেনা এলাকায় প্রবেশ করায় মানুষের মধ্যে ভীতিভাব চলে আসে। কারণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাড়ির কাছে আরশিনগর

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ০৯ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৩:৫০


বাড়ির কাছে আরশিনগর
শিল্পকলা একাডেমির আশেপাশেই হবে চ্যানেলটার অফিস। কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করল মৃণাল। কিন্তু খুঁজে পাচ্ছে না সে। এক-দু'জনকে জিগ্যেসও করল বটে, কিন্তু কেউ কিছু বলতে পারছে না।

কিছুদূর এগোনোর পর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি ভালো আছি

লিখেছেন জানা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৪৯



প্রিয় ব্লগার,

আপনাদের সবাইকে জানাই অশেষ কৃতঞ্গতা, শুভেচ্ছা এবং আন্তরিক ভালোবাসা। আপনাদের সবার দোয়া, সহমর্মিতা এবং ভালোবাসা সবসময়ই আমাকে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে শক্তি এবং সাহস যুগিয়েছে। আমি সবসময়ই অনুভব... ...বাকিটুকু পড়ুন

স্বাধীনতার সুফল কতটুকু পাচ্ছে সাধারণ মানুষ

লিখেছেন এম ডি মুসা, ০৯ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:২৮

(১) আমলা /সরকারের কর্মকর্তা, কর্মচারীর সন্তানদের জন্য আলাদা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার প্রস্তাব হতাশাজনক। মুক্তিযুদ্ধের ১৯৭১ সালের রক্ত দেওয়া দেশের এমন কিছু কখনো আশা কি করছে? বঙ্গবন্ধু এমন কিছু কি আশা... ...বাকিটুকু পড়ুন

এলজিবিটি নিয়ে আমার অবস্থান কী!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১০ ই মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

অনেকেই আমাকে ট্রান্স জেন্ডার ইস্যু নিয়ে কথা বলতে অনুরোধ করেছেন। এ বিষয়ে একজন সাধারণ মানুষের ভূমিকা কী হওয়া উচিত- সে বিষয়ে মতামত চেয়েছেন। কারণ আমি মধ্যপন্থার মতামত দিয়ে থাকি। এ... ...বাকিটুকু পড়ুন

×