somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

'রিয়েলিটি' - রহস্যপত্রিকা, অগাস্ট, ২০১০

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:১৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


প্যান্টের বাঁ পকেটে হাত ঢুকিয়েই চমকে ওঠে শাইখ। দ্রুত ডান পকেটে হাত ঢোকায়। জানে বৃথা, তবু শার্টের পকেট আর প্যান্টের পিছনের পকেটেও হাত চলে যায়। দ্রুত ঘুরে তাকায় সে। ‘এই এই থামাও’- বলতে বলতেই বসে থাকাদের চেয়ে দ্বিগুণ দাঁড়ানো আর গেটে হ্যান্ডেল ধরে ঝুলতে থাকা যাত্রীদের নিয়ে বাসটি ছেড়ে দেয়।
মনটা তেতো হয়ে যায় শাইখের। এই নিয়ে চার মাসের মধ্যে দ্বিতীয়বার হারালো তার মোবাইল সেটটা। আগের বারও গেছে এভাবেই, অফিস ছুটির পর বাড়ি ফেরার সময়, ভীড়ের বাসে। ওর পর থেকে সে বাসে ওঠা-নামার সময় খুব সতর্ক থাকে। দু’বার দুই পকেটমারকে হাতেনাতে ধরেওছিল। কিন্তু এবার আর পারা গেল না। নিশ্চয়ই যখন বাসা থেকে ফোন এসেছিল, সে ভীড়ের মাঝে কোনমতে পকেট থেকে মোবাইলটা বের করে কানের কাছে ধরে কথা বলেছিল, তখনই ব্যাটা পকেটমার তাকে টার্গেট করেছে। বাসা থেকে ফোন করেছিল তার এইচএসসি পড়–য়া ছোট ভাই তমাল- মা হঠাৎ জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন। শাইখ-তমালের মা দীর্ঘদিন ধরেই ডায়াবেটিসে ভুগছেন। ইনসুলিন ইনজেকশন নিতে হয় নিয়মিত। ডাক্তার বলেছিলেন, সুগার বেশি বেড়ে বা কমে গেলে এ ধরণের ঘটনা ঘটতে পারে, তবে ঘটেনি কখনো। তমাল কি করতে হবে বুঝে উঠতে না পেরে শাইখকে ফোন দেয়। মতিঝিল-মিরপুরগামী বাসটি তখন প্রায় পৌঁছে গেছে সিটি কলেজ পর্যন্ত, নেমে রিক্সা নিলে শাইখের বাসায় পৌঁছতে বড়জোর ৫ মিনিট। তাই সে তমালকে অপেক্ষা করতে বলে। ওদের বাসার পরের গলিতেই এক এমবিবিএস ডাক্তারের চেম্বার। পেলে তাকে বাসায় নিয়ে যাবে। অথবা সে বাসায় এসে মাকে হাসপাতালে নেয়ার ব্যবস্থা করবে।
বাস পুরোপুরি থামার আগেই ১০-১৫ জনের সাথে বাসের ভেতর থেকে প্রায় ছিটকে বাইরে পড়ে কোনমতে তাল সামলায় শাইখ। নিশ্চয়ই ওই সময়টাতেই পকেটে হাত পড়েছে। তমালকে ফোন করবে ভেবে মোবাইলটা বের করতে গিয়েই বুঝতে পারে, ওটা নেই। নিজেই নিজেকে সান্ত্বনা দেয়ার চেষ্টা করে- অন্তত মানিব্যাগটা তো আছে, প্যান্টের পিছনের পকেটে বোতাম লাগানো বলে হয়তো সেটা টান দিতে পারে নি পকেটমার। কিন্তু শান্ত হয় না মন। বাসটা কিছুদূর গিয়ে ক্যাপিটাল মার্কেটের সামনে জ্যামে পড়েছে। গিয়ে খোঁজ নেবে কি না ভাবে একবার। পরক্ষণেই ভাবনাটা বাতিল করে দেয়। কেউ কি আর স্বীকার করবে? আর পকেটমার যে বাসেই আছে, ওর সাথে নেমে আসেনি, তারই বা নিশ্চয়তা কি? তারচেয়ে এখন যত দ্রুত সম্ভব মায়ের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে। দেরী হলে না জানি সেখানে আবার কোন অঘটন ঘটে যায়! গলির মুখে রিক্সাস্ট্যান্ডের দিকে এগোয় শাইখ।
কয়েক পা যেতে না যেতেই নয়-দশ বছরের এক ছেলে এসে তার পথ আটকায় - তাকে হতভম্ব করে দিয়ে ‘আব্বু, আব্বু’ বলে জড়িয়ে ধরে।
বছর দুয়েক হলো বিয়ে হয়েছে শাইখের। কিছুটা দেরী করেই বিয়ে করেছে সে। প্রথম সন্তানের পৃথিবীতে আগমনের তারিখ, ডাক্তাররা বলেছেন, আরও তিন মাস পর। প্রেগন্যান্ট স্ত্রী কয়েকদিনের জন্য গেছে বাপের বাড়ি। ছেলেটি নিশ্চয় শাইখকে তার বাবা ভেবে ভুল করছে। সস্নেহে তাকে সরিয়ে মুখটা উঁচু করে ধরে শাইখ-‘আমি তোমার বাবা নই আংকেল, তুমি কি হারিয়ে গেছ?’
ছেলেটি কিছুক্ষণ তার দিকে তাকিয়ে থাকে। তারপর ডুকরে ওঠে - ‘এসব তুমি কি বলছো বাবা? তুমিই তো আমার বাবা। চলো বাবা, বাড়ি চলো।’ ছেলেটি তার হাত ধরে টানতে থাকে।
কি মুসিবত! শাইখ এদিক-ওদিক তাকায়, ছেলেটির বাবা বা মাকে দেখার আশায়। ছেলেটি কি বাবা-মার হাত থেকে ছুটে গেছে?
‘আংকেল তোমার নাম কি? বাসা কোথায়?’ জিজ্ঞেস করে শাইখ। একে রাস্তায় ফেলে চলে যেতেও পারছে না সে। ছেলেটি শক্ত করে তার হাত ধরে আছে।
শাইখের প্রশ্ন শুনে আরও জোরে কেঁদে ওঠে ছেলেটি - ‘বাবা, তুমি আর রাগ করে থেকো না। মা বলেছে, তুমি মার উপর রাগ করে বাড়ি যাচ্ছ না। চলো না বাবা, চলো না।’
এবার একটু বিরক্তই হয় শাইখ। এর বাবা-মার উপর রাগ হয়। এতটুকু ছেলেকে কাছ-ছাড়া করে, এ কেমন উদাসীন বাবা-মা? কি করবে বুঝে উঠতে পারে না শাইখ। সময় নষ্ট হচ্ছে। ওদিকে মায়ের অবস্থা এখন কি কে জানে।
এ সময় ছেলেটি ‘মা’ বলে ডেকে ওঠায় কিছুটা স্বস্তি পায় শাইখ। যাক, ছেলেটা তার মাকে অবশেষে পেয়েছে। এখন তো সে মুক্ত।
ছেলেটি যাকে মা বলে ডাকে, সেই মহিলা কাছে এসে বলে - ‘কি ব্যাপার, এত্তো রাগ! সেই যে কাল বিকেলে বেরুলে, কোন খবর নাই এরপর। কি টেনশনে ছিলাম! ছেলেটা কাঁদতে কাঁদতে অস্থির।’
হা করে মহিলার দিকে তাকিয়ে থাকে শাইখ। মহিলার বয়স ঠিক বোঝা যায় না। ২৫ থেকে ৩৫ যে কোনটা হতে পারে। ‘কি ব্যাপার কথা বলছো না কেন?’- বিরক্তি প্রকাশ করে আরো কাছে এগিয়ে আসে মহিলা।
ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় সাবধান করে দেয় শাইখকে। এটা ছিনতাইয়ের নতুন স্টাইল নাতো? মানিব্যাগে অবশ্য খুব বেশী হলে সাত শ টাকা আছে। ডান হাতটা আপনিতেই পিছন দিকে চলে যায় শাইখের। ঝেড়ে দৌড় দেবে কি না চিন্তা করে একবার। আশপাশে তাকিয়ে দেখে অনেক মানুষ। কাছেই বাস কাউন্টারের সামনে অফিস-ফেরত মানুষের ভীড়। দশ হাত দূরেই বড় ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায় পাশ ঘেঁষে যাওয়া-আসা করছে মানুষ। অনতিদূরে ছাড়া ছাড়া ভাবে অলস দাঁড়িয়েও আছে কয়েক জন। এর মধ্যে ছিনতাই করার জন্য সাহস লাগে বটে।
মহিলা এসে শাইখের হাত চেপে ধরে- ‘চলো, বাড়ি চলো।’
অসহায় কন্ঠে শাইখ বলে- ‘দেখুন, আপনাদের নিশ্চয়ই কোথাও ভুল হচ্ছে। আমি আপনার স্বামী নই। আমার নাম শাইখ। ধানমন্ডি-৫ এ থাকি। মতিঝিলে একটা প্রাইভেট ব্যাংকে চাকরী করি।’
‘হইছে, যথেষ্ট নাটক করছো। এখন বাসায় চলো।’- তবু অনড় মহিলা। ছেলেটি তাকে জড়িয়ে ধরে রাখে।
শাইখ নিজেকে ছাড়াতে চেষ্টা করে। মায়ের জন্য দুশ্চিন্তা হচ্ছে খুব। তমাল একা কিছুই করতে পারবে না। অথচ দ্রুত ডাক্তার দেখানো দরকার তাকে। বাড়িতে শুধু কাজের মেয়েটা আছে। শাইখের বাবা মারা গেছেন বছরখানেক হলো।
এক দুজন করে তাদের চারদিকে মানুষ জমতে থাকে। দু’একজন প্রশ্নও ছুঁড়ে দেয় -‘কি ব্যাপার?’
মহিলা বলেন - ‘পারিবারিক ব্যাপার ভাই। উনি আমার উপর রাগ করে বাড়ি যাচ্ছেন না। আপনারা যান, অসুবিধা নাই।’
‘পারিবারিক ব্যাপার’ শুনে কিছু লোক আগ্রহ হারিয়ে চলে যায়। কিন্তু সবাই না। কেউ কেউ শাইখকে বলে- ‘আরে ভাই, বউ-পোলাপানের উপর রাগ করে কি করবেন? দেখেন না, ছেলেটা কেমন কানতেছে। যান ভাই, বাড়ি যান।’
দু’একজন বিরক্ত স্বরে মন্তব্য ছুঁড়ে দেয়- ‘পারিবারিক ব্যাপার তো রাস্তায় নাটক করতেছে কেন?’
এ সময় পুলিশের পোশাক পড়া এক লোক এগিয়ে আসে। পুলিশের ব্যাজ-পোশাক দেখে শাইখ কখনোই তাদের পদ বুঝতে পারে না। এ ব্যাপারে তার কোন আগ্রহও নেই। পুলিশ দেখলে তার কেন যেন অস্বস্তি হয়। পারতপক্ষে সে পুলিশ এড়িয়ে চলে। তবে, এখন পুলিশ দেখে মনে মনে স্বস্তি পায় শাইখ। অন্তত ছিনতাইয়ের আশংকাটা মন থেকে মুছে যায়।
পুলিশ এসে ভীড় সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে - ‘কি ব্যাপার এখানে?’
মহিলাটি একই কথা বলে পুলিশকেও। পুলিশও শাইখকে বাড়ি যাওয়ার তাগাদা দেয়।
অন্য চিন্তা ঢোকে শাইখের মনে। তার চেহারার সাথে কি এই মহিলার স্বামীর চেহারার মিল আছে? অনেক আগে একটা হিন্দি ছবি দেখেছিল - সালমান খানের, ‘জড়–য়া’ নাম। কিন্তু শাইখের তো কোন জমজ ভাই নেই। শাহরুখ খানের ‘ডুপ্লিকেট’ আর ঋত্বিকের ‘কহো না পেয়ার হ্যায়’ সিনেমায় অবশ্য একই চেহারার দুই ব্যক্তি ছিল, যারা ভাই বা আত্মীয় না। কিন্তু সেগুলো তো সিনেমা। বাস্তবে কি এমনটা সম্ভব? এই পরিস্থিতিতেও সিনেমার কথা মনে পড়ে বলে একটু হাসিও পায় শাইখের।
সে পুলিশকে বোঝানোর চেষ্টা করে - ‘দেখুন, ওনাদের নিশ্চয়ই কোন ভুল হচ্ছে। আমি এই মহিলা বা এই ছেলেকে চিনি না।’
‘তা-ই?’- পুলিশ চোখ সরু করে একবার তার দিকে তাকায়, একবার মহিলার দিকে- ‘তাহলে থানায় চলেন। সেখানেই প্রমাণ হবে।’
আঁতকে ওঠে শাইখ। এ কি ঝামেলায় জড়িয়ে যাচ্ছে! থানায় মানে! হাত ঘুরিয়ে হাত-ঘড়িটা দেখে। বাস থেকে নামার পর প্রায় বিশ মিনিট হয়ে গেছে। মা’র যে কি অবস্থা! এর মধ্যে মোবাইলটাও গেছে। বাসায় জানাতেও পারছে না তার অবস্থাটা। আশেপাশে পরিচিত কারো চেহারাও নজরে পড়ছে না যে তাকে এই বিপদ থেকে উদ্ধার করতে পারে।
মরিয়া হয়ে ওঠে শাইখ- ‘দেখুন, আমার মা অসুস্থ। আমাকে এক্ষুণি বাড়ি যেতে হবে।’
পুলিশটা বলে - ‘হু, তাইতো যেতে বলছি আপনাকে। বউ-ছেলেকে নিয়ে বাড়ি যান।’
গোয়ারের মতো চেঁচিয়ে ওঠে শাইখ - ‘এরা আমার বউ ছেলে না।’
‘তাহলে থানায় চলেন।’- পুলিশ নির্বিকার।
এমনিতেই সময় নষ্ট হয়েছে অনেক। মায়ের চিন্তায় হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ফেলে শাইখ। ছেলেটার হাত ছাড়িয়ে দৌড় দেয়। কিন্তু চার পা যেতেই দুটো লোক তাকে ধরে ফেলে। তারা তাকে আবার নিয়ে আসে আগের জায়গায়।
লোকদুটোর সাথে ধ্বস্তাধ্বস্তি করতে থাকে শাইখ। এ সময় দেখে, পুলিশ আর মহিলাটি পরস্পরের দিকে তাকিয়ে হাসছে। হাসছে ছোট ছেলেটাও। শাইখকে ধরে রাখা লোকদুটোসহ ভীড়ের মধ্যে থাকা আরও কিছু লোক হাসিতে যোগ দেয়। অবাক চোখে তাদের দিকে তাকিয়ে থাকে শাইখ। কিছু বুঝতে পারে না। বুঝিয়ে দেয় মহিলাটি। হাসতে হাসতে এগিয়ে আসে- ‘আমরা খুবই দুঃখিত শাইখ সাহেব। এটা একটা টিভি শো। অনুষ্ঠানের নাম ‘গবেট’। আপনি হয়তো দেখে থাকবেন, খুবই জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো। আমরা পথ চলতি মানুষের সাথে একটু মজা করি, বোকা বানাই। যারা বোকা বনেন, তারাই ঐ শো-এর ‘গবেট’। যেমন, আমাদের আজকের ‘গবেট’ আপনি। আশা করি, আপনি মাইন্ড করেন নি।’
রিয়েলিটি শো! একটা টিভি শো-এর জন্য এরা তাকে আটকে রেখেছে এতক্ষণ ধরে! ওদিকে তার মা....
‘বিশ্বাস হচ্ছে না? পুলিশ, আমি, এই ছেলে, ভীড়ের কয়েকজন মিডিয়ার লোক। ঐ যে দেখুন ক্যামেরা।’ মহিলার নির্দেশিত দিকে তাকিয়ে বড় মুভি ক্যামেরা হাতে একটা লোককে দেখতে পায় শাইখ। ‘ভীড়ের লোকজনের মধ্যেও তিনজনের কাছে ছোট ক্যামেরা আছে।’
ঘটনা বুঝতে পেরে চারপাশে ভীড় করা অনুষ্ঠানের বাইরের মানুষেরাও হাসতে থাকে। চারদিকের হাসিমুখগুলোর দিকে তাকিয়ে মাথাটা ফাঁকা ফাঁকা লাগে শাইখের। ক্রোধ ফেনিয়ে উঠতে থাকে মনের ভেতর। ইচ্ছে হয়, চিৎকার দিয়ে গালাগাল করে চোখের সামনে থাকা প্রত্যেকটা মানুষকে। ইচ্ছে করে, প্রত্যেকের মুখে কষে চড় লাগিয়ে দেয়। কিন্তু কিছুই করে না সে, করতে পারে না। এই অক্ষমতা জলে রূপ নিয়ে জমা হয় চোখের কোণে। অক্ষমতার জল গড়িয়ে পড়ার আগেই সে ঘুরে হাঁটতে শুরু করে। পুলিশের পোশাক পড়া লোকটা পথ আটকায় - ‘আপনি বোধহয় আমাদের উপর রাগ করেছেন, আমরা আবারো স্যরি বলছি। টেইক ইট স্পোর্টিংলি। পুরোটাই শো-এর জন্য করা। আমাদের পক্ষ থেকে ‘গবেট’ হিসেবে আপনার জন্য একটা গিফট আছে, নিয়ে যান। আর ক্যামেরার সামনে আমাদের রিয়েলিটি শো সম্পর্কে কিছু বলুন।’
মাথায় রক্ত চড়ে যায় শাইখের। নকল-পুলিশকে সজোরে ধাক্কা দিয়ে দৌড় দেয় সে। পিছন থেকে মহিলার উচ্চকিত উত্তেজিত কন্ঠ কানে আসে- ‘ক্যামেরা, রোল, রোল, ওনার দৌড়টা শ্যুট করো, ওটাও লাগবে।’

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

রাফসান দ্য ছোট ভাই এর এক আউডি গাড়ি আপনাদের হৃদয় অশান্ত কইরা ফেলল!

লিখেছেন ব্রাত্য রাইসু, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১০:৫২

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের প্রতি আপনাদের ঈর্ষার কোনো কারণ দেখি না।

আউডি গাড়ি কিনছে ইনফ্লুয়েন্সার হইয়া, তো তার বাবা ঋণখেলাপী কিনা এই লইয়া এখন আপনারা নিজেদের অক্ষমতারে জাস্টিফাই করতে নামছেন!

এই... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাঁচতে হয় নিজের কাছে!

লিখেছেন সায়েমুজজ্জামান, ১৫ ই মে, ২০২৪ সকাল ১১:২৮

চলুন নৈতিকতা বিষয়ক দুইটি সমস্যা তুলে ধরি। দুটিই গল্প। প্রথম গল্পটি দি প্যারবল অব দ্যা সাধু।  লিখেছেন বোয়েন ম্যাককয়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ জার্নালের ১৯৮৩ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবর সংখ্যায়। গল্পটা সংক্ষেপে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার অন্যরকম আমি এবং কিছু মুক্তকথা

লিখেছেন জানা, ১৫ ই মে, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৬



২০১৯, ডিসেম্বরের একটি লেখা যা ড্রাফটে ছিল এতদিন। নানা কারণে যা পোস্ট করা হয়নি। আজ হঠাৎ চোখে পড়ায় প্রকাশ করতে ইচ্ছে হলো। আমার এই ভিডিওটাও ঐ বছরের মাঝামাঝি সময়ের।... ...বাকিটুকু পড়ুন

নিউ ইয়র্কের পথে.... ২

লিখেছেন খায়রুল আহসান, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০২


Almost at half distance, on flight CX830.

পূর্বের পর্ব এখানেঃ নিউ ইয়র্কের পথে.... ১

হংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্লেন থেকে বোর্ডিং ব্রীজে নেমেই কানেক্টিং ফ্লাইট ধরার জন্য যাত্রীদের মাঝে নাভিশ্বাস উঠে গেল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামুতে আপনার হিট কত?

লিখেছেন অপু তানভীর, ১৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:০৩



প্রথমে মনে হল বর্তমান ব্লগাদের হিটের সংখ্যা নিয়ে একটা পোস্ট করা যাক । তারপর মনে পড়ল আমাদের ব্লগের পরিসংখ্যানবিদ ব্লগার আমি তুমি আমরা এমন পোস্ট আগেই দিয়ে দিয়েছেন ।... ...বাকিটুকু পড়ুন

×