কয়েকমাস আগে কোরবানির ঈদের সময় তৃণভোজীদের জ্বালায় সামুর পাতা ভারি হয়ে গিয়েছিলো। পশু হত্যা অন্যায়, লোকে নিরীহ গবাদি পশু জবাই করে কিভাবে ঈশ্বরকে খুশি করবে, ব্ল্যা ব্ল্যা ব্ল্যা । আজ প্রথম আলোর এই খবরটা দেখে আশা করেছিলাম নিরামিষভোজী দু-পেয়ে জন্তুগুলো হয়তো কোন জ্বালাময়ী পোস্ট প্রসব করবে।
উট নিধনে অস্ট্রেলীয় মচ্ছব থামাতে খামারির প্রয়াস
কিন্তু বিধিবাম(বামপন্থীদের বাম নয়) কোন প্রতিবাদ, স্ট্যাটাস কিছুই তো চোখে পড়ল না। হলিউড, বলিউডের যেসব তারকারা কোরবানির ঈদের সময় প্রাণী অধিকার নিয়ে টুইট করে তারাও বেমালুম নীরব।
একটা বিষয় সবার কাছেই ক্লিয়ার হওয়া দরকার, তা হল ইসলাম ধর্মে কিছু প্রাণীর মাংস খাওয়ার অনুমতি থাকলেও নির্বিচারে হত্যা করা, হাতের নিশানা পরীক্ষা করার জন্য মারা অথবা ড্রইং রুম সাজানোর জন্য শিকার করা সম্পূর্ণ নিষেধ।
আশা করি তৃণভোজী চিনাবাদামদের কোরবানিতে উস্কানিমুলক পোষ্ট প্রসবের আগে অস্ট্রেলিয়া সরকারের এই উদ্যোগের কথাও মনে থাকবে।