somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

পটিয়া বাইপাসের ইন্টারসেকশন ডিজাইন ত্রুটিপূর্ণ ও বিপজ্জনক

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:১৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

সারমর্মঃ পটিয়া বাইপাসের ইন্টারসেকশন ডিজাইনে বড় ধরনের ভুল আছে, জনস্বার্থে অবিলম্বে এই ভুল সংশোধন করা উচিত।

বিস্তারিত ব্যখ্যা নিচে দেয়া হল। দীর্ঘ লেখা, সময় নিয়ে পড়তে বসুন।

এই লেখা লিখতে গিয়ে আমি আমার একাডেমিক ও প্রফেশনাল জ্ঞান কাজে লাগিয়েছি। সবচেয়ে বড় কথা, পুরো লেখাতেই আমার ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করেছি । কোনোধরনের রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত আক্রোশ এই লেখায় প্রকাশ করা হয় নি। সবাইকে সহনশীল হওয়ার আহ্বান জানানো হলো ।


প্রথম ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন পটিয়া বাইপাস, যা পটিয়া উপজেলার ব্যস্ততম এলাকাকে পাশ কাটিয়ে একজন যাত্রীকে ইন্দ্রপুল এলাকা থেকে কমল মুন্সীর হাট এলাকায় পৌঁছে দেবে ১০ মিনিটের মধ্যে। অতি সম্প্রতি এই বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হয়। দূরবর্তী যানবাহনের যাত্রীদের কষ্ট লাগবের পাশাপাশি পটিয়ার আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে এই বাইপাস খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলেই সবাই আশাবাদী।
এই বাইপাস সড়ক নির্মাণে বেশ কিছু আধুনিক প্ৰযুক্তি কাজে লাগানো হয়েছে, নির্মাণের আগে পরিকল্পনার সময়ও বেশ কিছু দূরদর্শী সিদ্ধান্তের প্রতিফলন দেখা যায়, যা অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার । উদাহরস্বরূপ, বাইপাস এর ব্রিজ গুলোর কথা তুলে ধরতে চাই । আপনারা হয়তো লক্ষ্য করেছেন, রাস্তার কিছু কিছু জায়গায়, বিশেষ করে ব্রিজ গুলোর আগে পরে রাস্তার প্রশস্ততা একটু বেশি, ব্রিজ এবং তার এপ্রোচগুলোতে দুইদিকে দুই লেইন করে মোট চার লেনের রাস্তা বানানো হয়েছে, যেখানে মধ্যবর্তী রাস্তা শুধু মাত্র দুই লেনের জন্য বানানো। ধারণা করছি ভবিষ্যতে এই বাইপাসের আগাগোড়া চার লেন এর প্রশস্ততা পাবে । তবে এখন হয়তো অর্থ অথবা সময় স্বল্পতার কারণে পুরোটাই চার লেন করা সম্ভব হয়নি। দুইলেন এর রাস্তা যতটা সহজে চার লেন করা যায়, দুই লেন এর ব্রিজ তত সহজে বড় করা সম্ভব না। ঠিক সে কারণেই এখন ব্রিজ গুলো বড় করেই বানানো হয়েছে, পরে সময় সুযোগ বুঝে রাস্তাটা বড় করবে। ডিজাইনার এর এই বিচক্ষণতা প্রশংসনীয়।
তবে আজকে বসেছি ইন্টারসেকশন নিয়ে লেখবো বলে। বাইপাস এর দক্ষিণ পূর্ব পাশের ইন্টারসেকশন, যেখানে বাইপাস শেষ হয়ে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের সাথে মিশে যায়, সেটার ডিজাইন নিয়ে কয়েকটা কথা লেখার ইচ্ছা আছে আজকে।


ছবিতে গুগুল ম্যাপ থেকে নেয়া ইন্টারসেকশন এর বর্তমান অবস্থা দেখতে পাচ্ছেন। দেখা যাচ্ছে, মেইন রোডের কাছাকাছি এসে বাইপাসটা দুইভাগে ভাগ হয়ে গেছে। অনেকটা ইংরেজি বর্ণমালার Y এর মতো হয়ে মেইন রোডের দুইদিকে যুক্ত হয়েছে । এইধরনের ইন্টারসেকশন আমাদের কাছে নতুন কোন ব্যাপার নয়। ক্রসিং এবং বাদামতলেও এই ধরণের ইন্টারসেকশন আছে একই মহাসড়কের উপর। এটা নতুন কিছু নয়, অনেক পুরোনো একটা আইডিয়া। পুরোনো বলে কোনো সমস্যা নাই, তবে এই ডিজাইন খুবই বিপজ্জনক বলেই আজকে এই লেখা লিখতে বসা।

অনেকের মনে এখন প্রশ্ন জাগছে, বছরের পর বছর ধরে শিকলবাহা ক্রসিং এবং মনসা বাদামতলে গাড়ি চলছে, আর আজকে এসে কিভাবে এই ডিজাইন বিপজ্জনক হয়ে গেলো? এই প্রশ্নের জবাব দেওয়ার আগে আমি আর কয়েকটা কথা বলে নেই। তারপর আমি একটা প্রশ্ন করবো সবার কাছে, ওই প্রশ্নের উত্তর যারা দেবেন, তারা সাথে সাথেই বুঝে যাবেন বিপদটা কোথায়।
ধরেন, আপনি বাইপাস থেকে মেইন রোডে উঠে শ্রীমাই ব্রিজ হয়ে সরকারি কৃষি অফিসের দিকে যাবেন। আপনি Y সেকশন এর উপরের মাথা ধরে মেইন রোডে উঠলেন খুব সহজে, কৃষি অফিসে চলে গেলেন খুব সহজে।


অথবা আপনি কমল মুন্সির হাট থেকে বাইপাস হয়ে ইন্দ্রপুল যেতে চাচ্ছেন। রাস্তার বামপাশ ধরে খুব সহজেই আপনি বাইপাস এ উঠে গেলেন। রাস্তার ওপর পাশে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার জানার কোন দরকার আপনার নাই, কারণ ডান পাশের গাড়ি তো আর আপনার লাইনে আসতেছে না। এই হিসাবে যারা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম শহরে যাচ্ছে, তাদের জন্য এই বাইপাস খুবই নিরাপদ একটা মাধ্যম। বিশেষ করে বড় গাড়ি গুলো (বাস, ট্রাক) এই রাস্তা ব্যবহার করে খুব আরাম পাবে ।
কিন্তু যে বাস চট্টগ্রাম থেকে কক্সবাজার যাচ্ছে, সেটি কিভাবে এই ইন্টারসেকশন হ্যান্ডল করবে? এই হলো আমার প্রশ্ন। যে প্রশ্নের কথা আমি একটু আগে বলেছিলাম, এইটাই সেই প্রশ্ন। একটা বড় বাস অথবা লম্বা ট্রাক এই বাইপাস থেকে কমল মুন্সীর হাঁটে যাবার সময় কি করবে? যেহেতু ইন্টারসেকশনটা শুধুমাত্র দুই ধরণের যানবাহনের কথা মাথায় রেখে ডিজাইন করা, বাইপাস থেকে কক্সবাজারগামী গাড়ি অথবা গিরিচৌধুরী বাজার থেকে ইন্দ্রপুল যেতে চাওয়া গাড়িগুলো কি করবে আসুন আমরা একটু সময় নিয়ে চিন্তা করি।


এই প্রশ্নের একটা সম্ভাব্য উত্তর হলো, এই দুইধরনের সুবিধাবঞ্চিত গাড়িগুলো নিয়মভঙ্গ করে বিপদ মাথায় নিয়ে এই বাইপাস এ চলাচল করবে । বাইপাস এই ডিজাইন ত্রুটির কারণে বড় বাস ট্রাক গুলো রাস্তার বাইরে গিয়ে ওয়াইড টার্ন নেবে, বিপরীতমুখী গাড়ির সাথে সংঘর্ষের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তাটা পার হয়ে অন্য পাশের লেনে উঠার চেষ্টা করবে । এই কাজ করতে গিয়ে রাস্তা পার হতে যাওয়া এবং মেইন রোডের চলন্ত, দুই ধরণের গাড়িই বিপদের ঝুঁকির মধ্যে পড়ব। এই ঝুঁকি এড়াতে গিয়ে এই ইন্টারসেকশন এর গাড়িগুলো গতিবেগ সবসময় কম থাকবে। যতই কম গতি হোক না কেন, বিপদের ঝুঁকি কিছুটা হলেও থেকে যায় । আর যেদিন গাড়ি একটু বেশি চলাচল করবে, এই ত্রুটিপূর্ণ ইন্টারসেকশন ডিজাইন এর কারণে রাস্তার এই অংশে ট্রাফিক জ্যাম হবে।

লেখার এই পর্যায়ে পাঠকের জন্য আরেকটা প্রশ্ন। আপনার কি মনে হয়, এই “তিন রাস্তার মোড়” পরিকল্পনার পুরোটাই ভুল নাকি “ডিজাইন ঠিক আছে, তবে আরও ভাল হতে পারত” টাইপের ভুল? আমার কাছে মনে হয়, এই ডিজাইনের পুরোটাই ভুল। যদি এটা গ্রামের রাস্তা হত, যেখানে তেমন বেশি গাড়ি ঘোড়া চলে না, বছরে ছয়মাসে ৩-৪ হাজার ইট ডেলিভারি করার জন্য একটা-দুইটা ট্রাক চলে, বছরের বাকিদিন এই রাস্তায় খালি সিএনজি আর রিকশা চলে, তাহলে ঐ রাস্তার জন্য এই ডিজাইন ঠিক থাকত। তাও মাঝের খালি অংশটা বাদ দিয়ে সচরাচর যেভাবে তিন রাস্তার মোড় ডিজাইন করে সেভাবে ডিজাইন করা লাগত। দেশের প্রথম সারির একটা মহাসড়কে এই ডিজাইন পুরোটাই ভুল। আপনি যদি এই রাস্তায় মোটর সাইকেল চালান, অথবা সিএনজিতে চড়েন, আপনার হয়ত মনে হবে না এটা তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু। কিন্তু যিনি এই মোড়ের মধ্য দিয়ে বাস চালিয়ে নিয়ে যাবেন, অথবা বড় লরিতে করে পণ্য সরবরাহ করবেন, তার জন্য এই মোড়টা একটা বিশাল সমস্যা। আর জাতীয় মহাসড়কে হরহামেশা বড় ও লম্বা গাড়ি চলবে, সেটা ধরে নিয়েই ডিজাইন করা লাগে। কারণ, ওইসব বড়গাড়িকে ঠিকমত চলতে না দিলে যে এক্সিডেন্টগুলো হয়, সেখানে সাধারণত ছোট গাড়ির আরোহীরা বেশি ক্ষতির ঝুঁকিতে থাকে। ইন্টারসেকশোনের এই মারাত্মক ভুলটাকে ছোট করে দেখার কোন উপায় নেই।

অথচ এই ইন্টারসেকশন এর ডিজাইন একটু ব্যতিক্রমভাবে করলেই এত্তগুলা অসুবিধা অথবা বিপদের ঝুঁকি থাকতো না, কিছুটা হলেও কমে আসত। উদাহরণ হিসেবে নিচের ছবিটা দেখার অনুরোধ রইল।


এই ডিজাইন এ রাস্তার অন্য পাশে যাওয়া আসা করা গাড়ি আলাদাভাবে হিসাব করা আছে। ঐসব গাড়ি মাঝের চিকন রাস্তায় গিয়ে দাঁড়াতে পারবে, তারপর সময় সুযোগ বুঝে রাস্তা পার হতে পারবে। বর্তমান ডিজাইন এ ডেডিকেটেড লেন এর ভুল ব্যবহার করা হয়েছে। ছবির ডিজাইন এ রাস্তার বাম পাশে চলাচল করা গাড়িগুলো আলাদা সুবিধা পাবে ডেডিকেটেড লেন এর কারণে, এপার ওপার করা গাড়িগুলো একটু থেমে নিরাপদভাবে রাস্তা ব্যবহার করতে পারবে । এই ডিজাইনে মেইন রোডে বাইপাস এর কারণে জ্যাম লাগার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে আসে ।

এই তো হল, একটা উদাহরণ মাত্র। আরও বেশ কয়েকটা উদাহরন দেয়া যায় এই ইন্টারসেকশনের উন্নত ডিজাইন পরিকল্পনার জন্য। সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ডিজাইন হত, ফ্লাইওভার নির্মান করলে। মনে আছে দেশে একসময় ফ্লাইওভার নির্মানের হিরিক পড়েছিল? সেই ফ্লাইওভারের যথাযথ ব্যবহার হত যদি এই ইন্টারসেকশনে দুইটা দুইপাশে ফ্লাইওভার বসানো হত। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে যেমন এই বাইপাসের ব্রিজগুলো এখনই প্রশস্থ করে বানানো হয়েছে, একই যুক্তিতে এই ইন্টারসেকশনে দুইটা (ওভার)ব্রিজ নির্মান করলে বিপদের ঝুঁকি অনেকটাই কমে আসত।


এরকম আরও অনেক বিকল্প ডিজাইন আছে যা এই মোড়কে বিপজ্জনক তালিকা থেকে বের করে আনতে পারবে। এমনকি চিরাচরিত তিনরাস্তার মোড়ের মত করে যদিও এই ইন্টারসেকশন ডিজাইন করত, তাহলেও এটা এত অসুবিধা তৈরী করত না। কিন্তু মাঝখানের ত্রিভুজাকৃতির আইল্যন্ডটা বসানোর কারণে এই ইন্টারসেকশন মুহূর্তের মধ্যেই “কম কার্যকরী” থেকে “বিপজ্জনক ও অকার্যকরী” ইন্টারসেকশনে পরিণত হয়েছে।

লেখার এই পর্যায়ে এসে আমি লিখতে বসার আসল কারণটা বলা জরুরি বলে মনে করছি। আজকে লিখতে বসার আসল কারণ হল, জনসচেতনতা। এই লেখার পুরোটা পড়ার আগে আপনি যতটুকু সচেতন ছিলেন, আমার দৃঢ় বিশ্বাস সেই সচেতনতায় বাড়তি কিছুটা হলেও আমি যোগ করতে পেরেছি। আপনার কাছেই এখন আমার দাবি, এই বিষয়ে কিছু একটা করুন। আপনাকে নাগরিক সুবিধা দেবে বলেই সরকার এই রাস্তা তৈরী করেছে। কিন্তু মাঝখানে কোন এক অদক্ষ কর্মকর্তা, অথবা কোন এক অপরিপক্ক প্রকৌশলীর ভুলের কারনে আপনি পুরো সুবিধাটা পাচ্ছেন না। আপনার এই “অসুবিধা”র কথা আপনার জনপ্রতিনিধিকে জানান। আপনার এলাকার এম.পি. সাহেবকে জানান। আপনি জানান যে, যত টাকা খরচ করে এই প্রজেক্ট সম্পন্ন করা হয়েছে, তার তুলনায় হয়ত সামান্য কিছু টাকা বেশি খরচ হবে, কিন্তু তাতেই এই এলাকায় যানবাহনের দুর্ঘটনা অনেক কমে আসবে। সাম্প্রতিক দুর্ঘটনাগুলোর কথা তুলে ধরে আপনি দাবি জানান, যে এই ত্রুটিপূর্ণ ডিজাইন সংশোধনে অবিলম্বে উদ্যোগ নেয়া হোক। আপনার দাবি যদি জনপ্রতিনিধিকে না জানান, তাহলে তিনি আপনার হয়ে জাতীয় সংসদে কথা বলতে পারবে না। মনে রাখবেন, নাগরিক সেবা নিশ্চিত করতে জাতীয় সংসদের উপরে কিছু নাই, সেই সংসদে কথা বলার জন্য সাংসদেরা তৈরী হয়ে আছেন। এখন নাগরিক হিসেবে আপনার কর্তব্য, আপনার দাবি সাংসদের দরবারে পৌছানো। আপনার অসুবিধার কথা প্রকাশ করুন।

যারা যারা মনে করছেন, এইটা সামান্য একটা ভুল, এতে তেমন বেশি সমস্যা হবে না, বাংলাদেশে এরকম ভুল হওয়া জায়েজ। তাদের কে বলছি। নিচের ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন একটা লম্বা লরি, যেগুলোতে করে সাধারণত চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ঢাকা এবং অন্যান্য শহরে মালামাল পরিবহন করা হয় । কক্সবাজারের বন্দরটা পুরোদমে চালু হওয়ার পর চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়কে এই লরি অহরহ চলাচল করবে। এরকম একটা লরি কিভাবে এই ইন্টারসেকশন এ চলাচল করবে একবার চিন্তা করে দেখেন। আপনি না হয় সবসময় সিএনজি নিয়ে চলাফেরা করেন, কিন্তু এইরকম একটা লরি আপনার সিএনজির পাশ ঘেঁষে রাস্তার উল্টাদিকে চলে গেলে আপনি কেমন নিরাপদ মনে করবেন?

সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
১১টি মন্তব্য ১০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

দু'টো মানচিত্র এঁকে, দু'টো দেশের মাঝে বিঁধে আছে অনুভূতিগুলোর ব্যবচ্ছেদ

লিখেছেন মোহাম্মদ গোফরান, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৪


মিস ইউনিভার্স একটি আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতার নাম। এই প্রতিযোগিতায় বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সুন্দরীরা অংশগ্রহণ করলেও কখনোই সৌদি কোন নারী অংশ গ্রহন করেন নি। তবে এবার রেকর্ড ভঙ্গ করলেন সৌদি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার প্রফেশনাল জীবনের ত্যাক্ত কথন :(

লিখেছেন সোহানী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪



আমার প্রফেশনাল জীবন বরাবরেই ভয়াবহ চ্যালেন্জর ছিল। প্রায় প্রতিটা চাকরীতে আমি রীতিমত যুদ্ধ করে গেছি। আমার সেই প্রফেশনাল জীবন নিয়ে বেশ কিছু লিখাও লিখেছিলাম। অনেকদিন পর আবারো এমন কিছু নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি হাসান মাহবুবের তাতিন নই।

লিখেছেন ৎৎৎঘূৎৎ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩



ছোটবেলা পদার্থবিজ্ঞান বইয়ের ভেতরে করে রাত জেগে তিন গোয়েন্দা পড়তাম। মামনি ভাবতেন ছেলেটা আড়াইটা পর্যন্ত পড়ছে ইদানীং। এতো দিনে পড়ায় মনযোগ এসেছে তাহলে। যেদিন আমি তার থেকে টাকা নিয়ে একটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

মুক্তিযোদ্ধাদের বিবিধ গ্রুপে বিভক্ত করার বেকুবী প্রয়াস ( মুমিন, কমিন, জমিন )

লিখেছেন সোনাগাজী, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ বিকাল ৫:৩০



যাঁরা মুক্তিযদ্ধ করেননি, মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে লেখা তাঁদের পক্ষে মোটামুটি অসম্ভব কাজ। ১৯৭১ সালের মার্চে, কৃষকের যেই ছেলেটি কলেজ, ইউনিভার্সিতে পড়ছিলো, কিংবা চাষ নিয়ে ব্যস্ত ছিলো, সেই ছেলেটি... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাংঘাতিক উস্কানি মুলক আচরন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৮ শে মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৪



কি সাঙ্ঘাতিক উস্কানিমুলক আচরন আমাদের রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীর । নাহ আমি তার এই আচরনে ক্ষুব্ধ । ...বাকিটুকু পড়ুন

×